জেডিসি
এখন থেকে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হবে না
জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ অনুযায়ী পাবলিক বা বোর্ড পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা না থাকায় ২০২২ ও ২০২৩ সেশনের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের উপসচিব আক্তার উন্নিসা শিউলী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চলতি বছর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হচ্ছে না: শিক্ষামন্ত্রী
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় পাঠ্যক্রমের রূপরেখা-২০২১ এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জেএসসি ও জেডিসি বা বোর্ড পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করার জন্য কোন বিধান রাখা হয়নি। তাই পরীক্ষা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত (জেএসসি ও জেডিসি) বিবেচনা করা যেতে পারে।’
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এ বছর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হবে না: শিক্ষামন্ত্রী
এ বছর জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষাও হচ্ছে না: মন্ত্রী
১ বছর আগে
চলতি বছর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হচ্ছে না: শিক্ষামন্ত্রী
চলতি বছর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি মূল্যায়নের মাধ্যমে পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ করা হবে। তবে তারা শিক্ষা বোর্ড থেকে সনদ পাবে।
রবিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: কোরালের প্রজনন গবেষণা সুনীল অর্থনীতিতে অবদান রাখবে: শিক্ষামন্ত্রী
ডা. দীপু মনি বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা আসবে।
এদিকে, গত মার্চে ঘোষণা আসার কথা থাকলে এরপর মে মাসে বলা হয়। অবশেষে জুন মাসের শুরুতে এসে এমপিওভুক্তির ঘোষণা দিলেন শিক্ষামন্ত্রী।
২ বছর আগে
চলতি বছরের জেএসসি পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি বলেছেন, চলতি বছরের জেএসসি পরীক্ষার বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আরও এক থেকে দেড় মাস সময় লাগবে।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো লজিস্টিকস দেখতে হবে। এ বছরের এসএসসি জুন মাসে হওয়ার কথা, এইচএসসি আগস্ট মাসে হওয়ার কথা। আমাদের কাছে যা মনে হচ্ছে এইচএসসি আগস্টে হলে জেএসসি-জেডিসি হওয়াটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের এসএসসি এপ্রিলে, এইচএসসি জুনে
কারণ, বোর্ডগুলো এই এইচএসসি নিয়ে এবং ফলাফল প্রকাশসহ সব কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। আবার যখন জেএসসি হবে তাহলে আবার কিছুদিন কিন্তু তারা ক্লাশ করার সুযোগ পাবে না।
তিনি বলেন, ‘জেএসসি-জেডিসি নিয়ে আমরা এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেই নি। আমরা আরও কিছুদিন দেখি, তারপরে আমরা জানিয়ে দেবো। সামনে এসএসসি- এইএইচএসসি পরীক্ষা আছে। সেগুলোতে আমাদের লজিস্টিকসগুলো দেখে আমাদের কাছে যদি মনে হয় নিতে পারবো তাহলে আমরা নিবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এরজন্য আরও এক থেকে দেড় মাস দেখে তারপর সিদ্ধান্ত নিতে চাই। ঠিক এই মুহুর্তে সিদ্ধান্ত জানাচ্ছি না। অবশ্য শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা হবে। সেটার জন্য তো তাদের প্রস্তুতি থাকবেই। তবে এটাও ঠিক দু বছর হয় নি এ পরীক্ষাটা। আর ২০২৩ সাল থেকে এটা থাকছেও না।’
আরও পড়ুন: ধর্ম ও বিজ্ঞানের মধ্যে অসহিষ্ণু একটি পরিবেশ তৈরির চেষ্টা হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
২ বছর আগে
প্রতিকূলতার মাঝেও শিক্ষা গ্রহণে সাফল্যের পথে উপকূলের নারীরা
উপকূলীয় অঞ্চলে জেডিসি বা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে যাওয়া নারীদের আনেকেই তাদের স্বামীর সহযোগিতা এবং নিজস্ব প্রচেষ্টায় সাফল্যের পথে রয়েছে।
কেউ কেউ গর্ভবতী অবস্থায় দিয়েছেন পরীক্ষা। বিয়ের পর থেকে সংসারের কাজ তো করেই চলেছেন তারা। তবুও অদম্য ইচ্ছায় থেমে নেই উপকূলের এসব নারীরা। এসএসসি/দাখিলের মত এইচএসসি/ আলিমেও সফল তারা।
খুলনার উপকূলীয় উপজেলা কয়রার নারীরা প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতির সম্মুখীন, দারিদ্রতা, বিয়ে, সংসার, স্বামীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায়, সন্তান লালন-পালন, সমাজের বাধাসহ নানা প্রতিবন্ধকতাকে পিছনে ফেলে শিক্ষা জীবনে সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে তিন শতাধিক পরিবার
দুই সন্তানের জননী রেদওয়ানা আক্তার মীম। কয়রা উপজেলার দেয়াড়া পশ্চিমপাড়ার মুদি ব্যবসায়ী কামাল উদ্দিনের দুই মেয়ের মধ্যে বড় তিনি। অষ্টম শ্রেণিতে পড়াবস্থায় পার্শ্ববর্তী শিমলার আইট গ্রামের নাসির হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। স্বামী মৎস্য দপ্তরের একটি প্রকল্পে চাকরি করেন। চাকরির সুবাদে বিয়ের পরে স্বামীর সঙ্গে চলে যেতে হয় ভিন্ন উপজেলায়। বিয়ের পরে বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেলেও পরবর্তীতে স্বামীর অনুপ্রেরণা তার পড়ালেখার গতি আরও বাড়িয়ে দেয়। সংসার সামলানোর পাশাপাশি বাসায় বসে লেখাপড়া চালু রাখেন তিনি। শিক্ষিত হওয়ায় বাড়িতে পাঠদানে সহযোগিতা করতেন তার স্বামী । একপর্যায়ে জয়পুর শিমলারআইট দারুচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদরাসা থেকে ২০১৭ সালে জিপিএ-৪.৫৫ নিয়ে জেডিসি পাশ করেন। পরে একই মাদরাসা থেকে ২০১৯ সালে গর্ভবতী অবস্থায় জিপিএ-৪.০৬ নিয়ে দাখিল পাশ করেন তিনি। পরবর্তীতে তার কোল জুড়ে আসে ছেলে সন্তান।
পরে আলিম পরীক্ষার ৩ মাস পূর্বে আরও একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। ৩ মাস বয়সের ছেলেকে কেন্দ্রে নিয়ে এবারের আলিম পরীক্ষায় কালনা আমিনিয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে জিপিএ-৪.৩৬ অর্জন করেছেন। সর্বদা স্বামীর একান্ত সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা পেয়েছেন বলে জানান তিনি।
খুলনার রূপসা উপজেলার তালিমপুর গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী কামাল হোসেনের মেয়ে শামীমা আক্তার। ১০ম শ্রেণিতে পড়াবস্থায় বিয়ে হয় কয়রার দেয়াড়া পশ্চিমপাড়ার নিম্নবিত্ত পরিবারের মুজাহিদ নামের এক অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তার স্বামী দারিদ্রতার কষাঘাতে খুলনা শহরে ইজিবাইক চালিয়ে জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি উভয়ের পড়াশুনার খরচ চালিয়ে যাচ্ছেন। রূপসা উপজেলার নৈহাটী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২০১৮ সালে জিপিএ-৩.৯৭ নিয়ে বাণিজ্য বিভাগ থেকে এসএসসি পাশ করেন। পরবর্তীতে সন্তানকে লালনপালনের পাশাপাশি পড়ালেখা চালিয়ে যান। তবে অর্থাভাবে গেল বছরের ফরম পূরণ করতে পারিনি। এবার পরীক্ষা দেয়ার ইচ্ছা নিয়ে শেষের দিকে কয়েক মাস কোচিং করেন তিনি, ঋণ নিয়ে করেন ফরম পূরণ। বাণিজ্য বিভাগ থেকে জিপিএ- ৪.৩৩ পেয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নারীরা: প্রধানমন্ত্রী
খুলনার দাকোপ উপজেলার এক দারিদ্র পরিবারের মেয়ে মর্জিনা। ১০ম শ্রেণিতে থাকাবস্থায় বিয়ে হয় কয়রা উপজেলার বাগালী গ্রামের ইদ্রিস হোসেনের সাথে। দাকোপের নলীয়ান দাখিল মাদরাসা থেকে ২০১৮ সালে জিপিএ- ৪.৬৫ নিয়ে দাখিল পাশ করেন। সন্তান লালন পালন, দারিদ্রতাসহ নানা প্রতিকূলতায় কৃতিত্বের সঙ্গে পাশের পরেও আলিমে ভর্তি হতে পারেননি তিনি। কিন্তু প্রবল ইচ্ছায় পরের বছর স্বামী ও পরিবারের সহযোগিতায় আলিমে ভর্তি হন।এ বছরের আলিম পরিক্ষায় জিপিএ-৪.৩৬ অর্জন করেছেন তিনি। স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞ তিনি।
শুধু মীম, শামীমা, মর্জিনা নয়, উপকূলীয় প্রতিকূলতার সঙ্গে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে টিকে থাকা বহু নারী বিয়ের পরেও সাফল্যের সাথে পড়াশুনা চালিয়ে যাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দেয়াড়া পশ্চিমপাড়ার আরেক নারী বিয়ের পরেও এবছর কয়রা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। তিনি এসএসসিতে জিপিএ- ৪.৬৩ ও জেএসসিতে ৪.৮৩ অর্জন করেছিলেন। তবে অধিকাংশ মেধাবী ছাত্রীরা দারিদ্রতার কষাঘাতে মেধার বিকাশ ঘটাতে পারছেন না।
এইসএসসি পাশের পর বিয়ে হলেও অর্থাভাবসহ নানা প্রতিকূলতায় স্বামী ও পরিবারের সহযোগিতা না পেয়ে পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেছে এমন নারীও রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে বাংলাদেশের নারীরা যোগ্যতার পরিচয় দিচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কয়রা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রেশমা আক্তার রুমি বলেন, বাল্যবিবাহের মত সেই বাধাকে টপকিয়ে স্বামী, সন্তান, সংসার সামলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের প্রান্তিক সমাজের অদম্য এসব নারীরা। এসকল অদম্যদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। তাদের জন্য দোয়া রইল যেন আল্লাহর কৃপায় সফলতার চূড়ায় পৌঁছাতে পারে। শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে শুধু নিজেদেরকেই নয় পুরো পরিবার, সমাজ এমনকি বিশ্বকে-ই আলোকিত করবে ইনশাল্লাহ। আমরাও চেষ্টা করব উপজেলা প্রশাসন থেকে তাদের পাশে থাকার।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিমেষ বিশ্বাস বলেন, ‘উপকূলীয় জনপদের নারীরা পিছিয়ে না থেকে পুরুষের সঙ্গে সমান তালে এগিয়ে যাক এটা সবারই প্রত্যাশা। তবে তারা যাতে বাল্যবিবাহের শিকার না হয়, এ ব্যাপারে সচেতন থাকার জন্য সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
২ বছর আগে
এ বছর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা হবে না: শিক্ষামন্ত্রী
চলতি বছর জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা নেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘সাময়িক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী শ্রেণিতে উন্নীত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁও মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: প্রাক-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের এ মুহূর্তে ক্লাসে নয়: শিক্ষামন্ত্রী
ডা. দীপু মনি বলেন, ‘এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়ে আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। আশা করছি যে সময়ের রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে সময়মতো সকল পরীক্ষা সম্পন্ন করা যাবে।’
তিনি বলেন, শুধু জিপিএ-৫ এর পেছনে না না ছুটে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে হবে। দেশ ও সমাজের জন্য নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য সবাইকে নিয়ে একযোগে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মানায় অনিয়ম দেখলে কঠোর ব্যবস্থা: শিক্ষামন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের পাইলটিং চলবে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২২ সাল থেকে। এবং ২০২৩ সাল থেকে সেটি বাস্তবায়ন শুরু করা হবে। নতুন পাঠক্রমে প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন। সর্বস্তরে বাস্তবায়ন হবে ২০২৫ সাল থেকে।
তিনি বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিন। তিনি সবসময় শিক্ষার উন্নয়ন নিয়ে কাজ করেছেন। তার জন্মদিন স্মরণীয় করে রাখতে আমরা সারাদেশে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবো।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। আমরা শিক্ষা পরিবার এ জন্মদিনকে স্মরণীয় করে রাখতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সারাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছি। শিক্ষার্থীরা গাছ লাগাবে, সেটির পরিচর্যা করবে। এর মাধ্যমে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রত্যয়ী হবে শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: এসএসসি ও এইচএসসির সময়সূচি প্রকাশ
৩ বছর আগে
জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় পাস ৮৭.৯০ শতাংশ
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) সমমানের পরীক্ষায় চলতি বছরে ৮৭.৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
৪ বছর আগে
জেএসসি, জেডিসি, পিইসি ও ইবতেদায়ীর ফলাফল মঙ্গলবার
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি), ইবতেদায়ী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফলাফল মঙ্গলবার প্রকাশিত হবে।
৪ বছর আগে
পিইসি, ইবতেদায়ি, জেএসসি, জেডিসি পরীক্ষার ফল ৩১ ডিসেম্বর
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও সমমানের ইবতেদায়ি এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে ৩১ ডিসেম্বর।
৪ বছর আগে
জেএসসি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত
ঢাকা, ২৯ অক্টোবর (ইউএনবি)- এ বছর আগামী ২ নভেম্বর থেকে দশমবারের মতো দেশে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মোট পরীক্ষার্থী ২৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৮২ জন।
৫ বছর আগে