ফেরি চলাচল শুরু
৭ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুই রুটে ফেরি চলাচল শুরু
কুয়াশায় আবারও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া এবং আরিচা ও পাবনার কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল ব্যাহত হয়।
রবিবার (২২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত থেকে এই দুই নৌপথে ফেরি, লঞ্চসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকা পড়া চার ফেরিতে থাকা যাত্রী, চালকসহ কয়েকশ মানুষ দুর্ভোগে পড়েন।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৭টার পর থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে দুই নৌপথে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয় জানায়, রবিবার দিবাগত থেকে পদ্মা এবং যমুনা নদী অববাহিকায় ঘন কুয়াশা পড়তে থাকে। রাত বাড়ার সঙ্গে কুয়াশার ঘনত্ব বাড়তে থাকলে গুরুত্বপূর্ণ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে অতিমাত্রায় কুয়াশা পড়তে থাকলে রাত ১২টার দিকে দৌলতদিয়া থেকে এবং প্রায় ২০ মিনিট পর রাত ১২টা ২০মিনিটে পাটুরিয়া ঘাট এলাকা থেকে ফেরি বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
ফেরি বন্ধের আগে দুই ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া রো রো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিন, শাহ পরান এবং বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ও ইউটিলিটি (ছোট) ফেরি কপোতী দুর্ঘটনা এড়াতে মাঝ নদীতে নোঙর করে থাকতে বাধ্য হয়। মাঝ নদীতে চারটি ফেরি আটকে যাওয়ার খবর পেয়ে কোনো ঘাট থেকে আর কোনো ফেরি ছাড়েনি।
আরও পড়ুন: ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
এ সময় দৌলতদিয়ার ৩ নম্বর ঘাটে কেটাইপ (মাঝারি) ফেরি বাইগার এবং ৭ নম্বর ঘাটে রো রো (বড়) ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর নোঙর করতে বাধ্য হয়।
পাটুরিয়া ঘাট এলাকার ৩ নম্বর ঘাটে কেটাইপ ফেরি কুমিল্লা, ইউটিলিটি ফেরি বনলতা ও ৫ নম্বর ঘাটে হাসনা হেনা এবং রো রো ফেরি ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা ও কেরামত আলী নোঙর করে ছিল। প্রায় সাত ঘণ্টা পর সোমবার সকাল ৭টা থেকে কুয়াশা কমলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি, লঞ্চসহ নৌযান চলাচল স্বাভাবকি হয়। মাঝ নদীতে আটকে থাকা চারটি ফেরির শতাধিক যানবাহনের সঙ্গে প্রায় দুইশ যাত্রী, যানবাহনের চালকসহ ফেরির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কুয়াশা আর কন কনে শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েন।
মানিকগঞ্জের আরিচা ও পাবনার কাজিরটা নৌপথেও রবিবার দিবাগত রাত ১টা থেকে ফেরিসহ সব নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে উভয় ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া রো রো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ হামীদুর রহমান, কেটাইপ ফেরি ধানসিড়ি মাঝ নদীতে কুয়াশার কবলে আটকা পড়ে নোঙর করতে বাধ্য হয়। প্রায় ৬ ঘন্টা পর সোমবার সকাল ৭টার পর থেকে কুয়াশা কাটতে থাকলে এই রুটেও ফেরি চলাচল শুরু হয়। এর আগে কুয়াশায় বন্ধের কারণে আরিচা ঘাটে কেটাইপ ফেরি চিত্রা ও কিষাণী এবং রো রো ফেরি শাহ আলী ও খানজাহান আলী নোঙরে ছিল। কাজিরহাট প্রান্তে এ সময় কোনো ফেরি ছিল না।
তার আগে রবিবার সকালেও দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া এবং আরিচা ও কাজিরহাট এই দুই নৌপথে কুয়াশার কারণে প্রায় আড়াই ঘণ্টার মতো দুই নৌপথে ফেরিসহ অন্যান্য নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল।
কুয়াশায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে নদী পাড়ি দিতে ঢাকামুখী অন্তত শতাধিক গাড়ি অপেক্ষা করতে থাকে।
ক্যানাল ঘাট এলাকার বাসিন্দা শাকিল মোল্লা বলেন, ‘রবিবার রাত ১১টার পর থেকে কুয়াশা পড়তে থাকে। ভারি কুয়াশার কারণে মহাসড়কে যান চলাচল অনেকটা স্থবির হয়ে পড়ে। এরপর রাত ১২টার দিকে শোনা যায় ফেরি বন্ধ হয়ে গেছে। এ সময় ফেরি ঘাট থেকে দৌলতদিয়া ক্যানাল ঘাট পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের লম্বা লাইন তৈরি হয়।’
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী জানান, কুয়াশার কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নৌপথে রবিবার সকালে প্রায় আড়াই ঘণ্টা বন্ধের পর মধ্যরাত থেকে ফের ফেরি বন্ধ হয়। ৭ ঘণ্টা পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে এবং ৬ ঘণ্টা পর আরিচা-কাজিরহাট রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এছাড়া দুই নৌপথে মাঝ নদীতে আটকা পড়ে ছয়টি ফেরি। দুর্ভোগে পড়েন কয়েকশ যাত্রী ও যানবাহনের চালক।
আরও পড়ুন: ৬ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
৫ ঘণ্টা আগে
৫৬ ঘণ্টা পর আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
নাব্যতা সংকটের কারণে ৫৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) দুপুর থেকে এ রুটে ফেরি চলাচল চালু হয়।
বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, নদীতে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে চ্যানেল থেকে পলি অপসারণ করে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
বিআডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলের ম্যানেজার আবু আব্দুল্লাহ বলেন, নদীর মূল চ্যানেলে নাব্যতা রক্ষা হওয়ায় বেলা ১টায় ফেরি চলাচল শুরু হয়। ফেরি চিত্রা, ধানসিঁড়ি ও শাহআলী নামে ৩টি ফেরি আরিচাঘাট থেকে একসঙ্গে ছাড়া হয়। প্রতিটি ফেরিতে ১১টি করে পণ্যবাহী ট্রাক লোড করা হয়। ফেরিগুলো নির্ধারিত সময়ে পাবনার কাজিরহাটে পৌঁছায়। এর আধা ঘণ্টা পর খানজাহান আলী ও বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন নামে আরও দুইটি ফেরি আরিচা থেকে ছাড়া হয়। এই নৌরুটে বর্তমানে ৫টি ফেরি চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: নাব্যতা সংকটে চিলমারী-রৌমারী নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ, আটকে আছে ৫০ ট্রাক
তিনি আরও বলেন, যানবাহন নিয়ে প্রতিটি ফেরি চলতে গেলে কমপক্ষে ৮ ফুট নাব্যতার প্রয়োজন। গত কয়েকদিন নদীতে পানি কমতে থাকায় মূল চ্যানেলের বিভিন্ন অংশে ডুবোচর জেগে ওঠে। ওইসব স্থানে পানির গভীরতা ৬ ফুটের নিচে নামায় কোনোভাবেই ফেরি চলাচল করা সম্ভব হচ্ছিল না।
পরে বাধ্য হয়ে গত শনিবার ভোর থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলের ম্যানেজার আবু আব্দুল্লাহ।
বিআডব্লিউটিসি আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, ড্রেজিং কর্তৃপক্ষ নদীতে নাব্যতা রক্ষার বিষয়টি জানালে ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে কতক্ষণ নাব্যতা ঠিক থাকবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। সিরিয়াল অনুযায়ী ট্রাকগুলো পারাপার করা হবে।
১ মাস আগে
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে আটকা পড়া ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল ব্যাহত হয়। সকাল ৬টা থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া পথে ফেরি বন্ধ হয়ে সকাল সোয়া ৯টার পর চালু হয়। অন্যদিকে ভোর সোয়া ৪টার পর থেকে আরিচা-কাজিরহাট পথে ফেরি বন্ধ হয়ে চার ঘন্টা পর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফেরি চালু হয়।
কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া পথে মাঝ পদ্মা নদীতে পাঁচটি ফেরি এবং আরিচা-কাজিরহাট পথে মাঝ যমুনা নদীতে আরেকটি ফেরি আটকা পড়ে। ফেরি বন্ধ থাকায় উভয় ঘাটে আটকা পড়ে কয়েকশ’ গাড়ি। বাড়তি দুর্ভোগে পড়েন যানবাহন চালক ও কয়েকশ’ যাত্রী।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয় সূত্র জানায়, বেশ কয়েকদিন বিরতির পর গত দুই দিন ধরে পদ্মা ও যমুনা নদী অববাহিকায় ঘন কুয়াশা পড়ছে। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু করে রাতভর ভারী কুয়াশায় নৌযান চলাচল ব্যাহত হয়। আজ (বৃহস্পতিবার) ভোররাত থেকে ভারী কুয়াশার কারণে ফেরি চলাচল ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়লে সকাল ৬টা থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া পাঁচটি ফেরি ভোর সাড়ে পাঁচটার পর মাঝ পদ্মা নদীতে আটকা পড়ে। মাঝ পদ্মায় ফেরি আটকার খবরে দুর্ঘটনা এড়াতে ৬টা থেকে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু
মাঝ নদীতে আটকা পড়া ফেরিগুলো হলো- ভাষা শহীদ বরকত, মাধবীলতা, বনলতা, চন্দ্র মল্লিকা ও ফরিদপুর।
ভারী কুয়াশা ও শীতে মাঝ পদ্মায় আটকে থাকা ফেরিতে অন্তত শতাধিক যানবাহন ও দুই শতাধিক যাত্রীসহ যানবাহন চালক বাড়তি দুর্ভোগে পড়েছেন। এছাড়া দৌলতদিয়া প্রান্তে ফেরি শাহ মখদুম, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ও কুমিল্লা এবং পাটুরিয়া প্রান্তে কেরামত আলী, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর, শাহ পরান ও ঢাকা নামক ফেরি নোঙর করে রয়েছে। সোয়া তিন ঘন্টা পর সকাল সোয়া ৯টার দিকে কুয়াশা কমতে থাকলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এর আগে বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৪টা থেকে সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত দুই ঘন্টার মতো দৌলতিদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। এ সময় মাঝ নদীতে দুটি ফেরি আটকা পড়ে। এছাড়া দৌলতদিয়া প্রান্তে পাঁচটি এবং পাটুরিয়া প্রান্তে বাকি পাঁচটি ফেরি যানবাহন বোঝাই অবস্থায় নোঙরে ছিল।
আরও পড়ুন: দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট রুটে ৬ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু
এদিকে কুয়াশার কারণে বৃহস্পতিবার ভোর সোয়া ৪টা থেকে আরিচা-কাজিরহটা রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে আরিচা ঘাট থেকে ছেড়ে যাওয়া একটি ফেরি মাঝ যমুনা নদীতে আটকা পড়ে। প্রায় সোয়া ৪ ঘন্টা পর সকাল সাড়ে ৮টার পর কুয়াশা কেটে গেলে এই রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বলেন, বেশ কয়েকদিন বিরতির পর বুধবার থেকে পুনরায় ভারী কুয়াশায় ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬টা থেকে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে প্রায় সোয়া তিন ঘন্টা বন্ধ থাকে। একইভাবে আরিচা-কাজিরহাট রুটেও প্রায় সোয়া চার ঘন্টা ফেরি বন্ধ থাকে। ফেরি বন্ধ থাকায় উভয় ঘাটে কয়েকশ’ গাড়ি পারাপারের অপেক্ষায় আটকা পড়ে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও আরিচা-কাজিরহাটে ফেরি চলাচল ব্যাহত
১ বছর আগে
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাত ৩টা থেকে বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। এরপর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এতে পদ্মার উভয়পাড়ে আটকা পড়ে শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাকসহ যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসসহ দুই শতাধিক যানবাহন। পারাপারের অপেক্ষায় থাকা যাত্রীরা পড়েন দুর্ভোগে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা সেক্টরের ম্যানেজার মহিউদ্দিন রাসেল জানান, মধ্যরাত থেকে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে রাত ৩টার দিকে কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
আরও পড়ুন: দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট রুটে ৬ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল শুরু
১ বছর আগে
ঘন কুয়াশা: ৮ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে টানা ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
৩ বছর আগে
শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে সাড়ে ৭ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর বুধবার ভোর ৬টায় ফের ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
৪ বছর আগে
২৮ ঘণ্টা পর শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
২৮ ঘণ্টা পর শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
৪ বছর আগে