মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যার অন্তরালে যারা ছিল, তাদের খুঁজে বের করতে হবে: মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের যে খুনিদের বিচার হয়েছে, তারা আত্মস্বীকৃত বাস্তবায়নকারী। যারা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকাররী এবং পরিকল্পনাকারী তাদের বিচার এখনও হয়নি। এ খুনের আড়ালে যারা ছিল, তাদের খুঁজে বের করতে হবে।
শনিবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে (আইডিইবি ভবন) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট কমান্ড এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিরা মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারলে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারলেও, তার আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়েও মৃত বঙ্গবন্ধু এখন অনেক শক্তিশালী।
মোজাম্মেল হক বলেন, আমাদের সংসদ ভবন বিশ্বের অন্যতম সেরা স্থাপত্য। সেখানে পরিকল্পনার বাইরে কোনো স্থাপনা থাকতে পারে না। শুধু জিয়াউর রহমানের নয়, অনেকের কবরই সেখানে রয়েছে। সেগুলো সব অপসারণ করতে হবে।
আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আইডিইবির সভাপতি প্রকৌশলী এ কে এম এ হামিদ, আইডিইবির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. শামসুর রহমান ও সদস্য সচিব বীর মুক্তিযুদ্ধা মো. ইদরীস আলী উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়াই মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার সংকল্প প্রধানমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্রে সাতটি চক্র সক্রিয় ছিল: গওহর রিজভী
৩ বছর আগে
স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে মিথ্যাচার হয়েছে: মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সংগ্রামকে ছোট করার অপচেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে একটি মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে।
শনিবার রাতে একটি ওয়েবিনারে বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ২৭ মার্চ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেছেন।
বঙ্গবন্ধুর ২৪ বছরের সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রায় ১৪ বছর কারাগারে ছিলেন। তিনি ধীরে ধীরে বিভিন্ন আন্দোলন ও কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন। জিয়াকে স্বাধীনতা ঘোষণা দেয়ার অধিকার কে দিয়েছে? জনগণ ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেয়ার মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার অধিকার ও ম্যান্ডেট শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুকে দিয়েছিল।
শনিবার রাতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিআইডিএ) এবং বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন (বিবিএফ) যৌথভাবে ‘বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ এবং তরুণ প্রজন্ম’ শীর্ষক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিবিএফ’ র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাসুদা খান ওয়েবিনারটি সঞ্চালনা করেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু সমার্থক হয়ে উঠেছে - মানুষের এক অভিন্ন প্রতীক। তিনি শৈশব থেকেই মানুষের সেবা করেছেন। যেদিন পাকিস্তানিরা দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলাকে অস্বীকার করেছিল, সেদিনই তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিব বুঝতে পেরেছিলেন যে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পেলেও আমরা পাঞ্জাবী শোষক পেয়েছি।
তিনি বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করার চিন্তা করেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে।
তিনি বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুকে দেশকে নেতৃত্ব দেয়ার ম্যান্ডেট দিয়েছে। এরপর তিনি দেশকে প্রস্তুত করেন এবং অবশেষে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। জনগণ তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে যোগ দেয় এবং নয় মাসব্যাপী যুদ্ধের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করে।’
মোজাম্মেল তরুণ প্রজন্মকে দেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও লক্ষ্যগুলো জানতে এবং ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত 'সোনার বাংলা' গড়ার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রজ্জ্বালিত স্বাধীনতার দীপশিখা অনন্তকাল ধরে জ্বলবে: তথ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু তার যোগ্য নেতৃত্বে তরুণ প্রজন্মকে দেশ স্বাধীন করতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের গড় বয়স ছিল ২১-২২ বছর এবং তাদের মধ্যে ৭৮ শতাংশ ছিল কৃষকের সন্তান।’
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা জীবন তরুণ প্রজন্মের কল্যাণের কথা ভেবেছেন। তারুণ্যের প্রতি তার দারুণ সহানুভূতি ছিল। তিনি ছিলেন এমন নেতা যিনি তরুণদের মধ্যে শক্তি সঞ্চারিত করতে পারতেন।
ড. আতিউর বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাংলাদেশের প্রাণ এবং এই প্রাণটি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল। হত্যাকারীরা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধুর নাম তার হত্যার মাধ্যমে মুছে যাবে। কিন্তু তিনি আমাদের অন্তরে খুব দৃঢ়ভাবে ফিরে এসেছেন এবং সব সময় আমাদের অন্তরে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু একটি চিরন্তন নাম যা সর্বদা উজ্জ্বল থাকবে।
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এখন দেশের কর্মশক্তির দক্ষতা উন্নয়নে মনোযোগ দিতে হবে।’
জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা সোবহান বলেন, বঙ্গবন্ধু জনগণের অধিকারের বিষয়ে সক্রিয় ছিলেন এবং ছাত্রজীবন থেকেই তিনি তার নেতৃত্বের গুণ দেখিয়েছেন। তিনি দেশকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করে ধীরে ধীরে দেশকে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যান।
তিনি বলেন, আমি তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম সম্পর্কে জানতে এবং দেশকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে অনুপ্রাণিত হওয়ার আহ্বান জানাই।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী নিয়ে বড় কাজের পরিকল্পনা ছিল সাইমনের
সাইবার যুদ্ধে স্বাধীনতাবিরোধীদের পরাজিত করার আহ্বান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলকের
৩ বছর আগে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে এনআইডির কার্যক্রম চালু হবে: মন্ত্রী
আগামী দুই মাসের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) কার্যক্রম চালু হবে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক।
বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির সভা শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির সভাপতি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ. ক. মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এ সভা হয়।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক মুক্তি ছাড়া স্বাধীনতা পরিপূর্ণ হয় না: মোজাম্মেল হক
মোজাম্মেল হক বলেন, এনআইডি বিষয়ে অনেকে অনেক কিছু কথা বলছেন, এনআইডির কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকছে। এনআইডি আবেদনের ৩০ কার্য দিবসের মধ্যে সিদ্ধান্ত দিতে হবে। না হলে কেন দেয়া যাচ্ছে না এর ব্যাখ্যা দিতে হবে। অনেকেই ভুগছেন এ ব্যপারে।
মন্ত্রী বলেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাজ ভোটার তালিকা ও নির্বাচন করা। কোন দেশে ইসি এনআইডি করে না।
তিনি বলেন, আজকের বৈঠবে এ সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী বলেন, হেফাজতে ইসলাম নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাদের খুবই নগন্য সংখ্যক নেতা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চেয়েছে। সুনির্দিষ্ট অপরাধের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে নয় অপরাধের ভিত্তিতে কিছু নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কেউ যেন হয়রানি না হয় সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, আমি মন্ত্রী, এমপি যেই হই অপরাধ করলে বিচার হবে। কোনো দল বা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিচার করা হচ্ছে না।
মন্ত্রী বলেন, কিছু বিদেশি নাগরিক আছে যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ তারা দেশে অবস্থান করছে। গোয়েন্দা তথ্যে দেখা যায় এদের অনেকে অপরাধের সাথে জড়িত। তাদেরকে নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে। প্রয়োজনে সরকার টিকেটের ব্যবস্থা করবে।
রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সুবিধা ও ৫ হাজার টাকা দাবি করে গত কয়েকদিনে কিছু বিক্ষোভ হয়েছে। পৃথিবীর কোন দেশেই শরণার্থীরা এই সুবিধা পায় না। কারো প্ররোচনায় তারা এটা করছে। ভাসানচরে কেউ পর্যটনের জন্য বা অনুমতি ছাড়া যেতে পারবে না। ক্যাম্পে যারা মাদকের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, গুগল ও আমাজন করের আওতায় এসেছে। এর বাইরে যারা আছে তাদেরকেও করের আওতায় আনা হবে। অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকেও এভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আসতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা থাকলে, কেউ অপরাধ করলে তাকে ধরা যাবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেম যে লেনদেন হয়, তা বৈধভাবে হয় নাকি অবৈধভাবে হয় এর জন্য প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুকের অফিস বাংলাদেশে থাকতে হবে। এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ।
মাদক নিরাময় কেন্দ্রে অত্যাচার করা হয় অভিযোগ এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, এমন কেন্দ্র কয়টি রয়েছে, নিয়মমাফিক চলছে কিনা সে বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে আইনশৃঙ্খলাবাহীনিকে।
এলএসডি নিয়ে তিনি বলেন, এলএসডিসহ নতুন মাদক নিয়ে ১৫টি গ্রুপ এই ব্যবসায় জড়িত। এর মধ্যে দুটি গ্রুপকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। বাকিদেরও ধরা হবে।
কোরবানীর চামড়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোরবানীর চামড়ার দাম নির্ধারণ ও পাচার যেন না হয় সেজন্য সীমান্তে আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন, বঙ্গবন্ধুর চার খুনীর খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে। গেজেট দ্রুত হবে।
জিয়াউর রহমানের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জিয়ার খেতাব নিয়ে একটা উপকমিটি করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনের সাথে সে জড়িত কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে আদালতে প্রমাণ সাপেক্ষে তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। অনেকের মন্তব্য পেয়েছি। আমরা কোন প্রতিবেদন এখনও উপকিমিটির কাছ থেকে পাইনি।
৩ বছর আগে
১২ নভেম্বরের ঘূর্ণিঝড়ে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল: মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাঙালিদের প্রতি পাকিস্তানি শাসকদের অবহেলার কারণে ৭০’র ১২ নভেম্বরের ঘূর্ণিঝড়ে ১০ লাখ মানুষ মারা যায়।
৪ বছর আগে
‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০’ প্রদান
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আটজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২’ তুলে দেয়া হয়েছে।
৪ বছর আগে
মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের স্মৃতিকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে: মন্ত্রী
ঐতিহাসিক মুজিবনগরকে মহান স্বাধীনতার অন্যতম তীর্থস্থান হিসেবে উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, এটিকে আন্তর্জাতিক মানের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রায় ৫৪০ কোটি টাকার প্রকল্প নেয়া হয়েছে।
৪ বছর আগে