জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস
৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপির বিশাল র্যালি শুরু
'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' উপলক্ষে রাজধানীতে বর্ণাঢ্য র্যালি শুরু করেছে বিএনপি।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দুপুর থেকেই রঙিন টুপি পরে নয়াপল্টনে জড়ো হওয়া বিএনপি ও এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী বড় ধরনের শোডাউনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নেন।
কাকরাইল মসজিদ ও ফকিরাপুল ও আশপাশের এলাকা বিএনপির সমর্থকদের পদচারণায় কানায় কানায় পূর্ণ থাকায় ওই এলাকায় যান চলাচল বিঘ্নিত হয়।
আরও পড়ুন: অতি আত্মবিশ্বাস পরিহার করে বিএনপিকে জনগণের আস্থা অর্জনের আহ্বান তারেকের
বিকেল ৩টা ৩২ মিনিটে সমাবেশের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এতে বক্তব্য দেন।
এটি কাকরাইল মোড়, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, শাহবাগ, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার ও ফার্মগেট হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউয়ের দিকে যাবে।
সমাবেশ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের।
আরও পড়ুন: আধিপত্যবাদী শক্তিকে প্রতিহত ও গণতন্ত্র রক্ষার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত বিএনপির
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়াল ভাষণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, 'এটি হবে একটি বিশাল সমাবেশ, যা ইতিহাস সৃষ্টি করবে। সমাবেশে ৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণ করা হবে।’
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের 'সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থান' স্মরণে বৃহস্পতিবার 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' পালন করে বিএনপি।
আরও পড়ুন: ঢাকায় বড় শোডাউন করতে প্রস্তুত বিএনপি
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সৈনিক ও বেসামরিক জনগণ যৌথভাবে তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জিয়াউর রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে। এর মাধ্যমে তার ক্ষমতায় আরোহণের পথ প্রশস্ত হয়।
১ মাস আগে
৭ নভেম্বর 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' পালন করবে বিএনপি
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের 'সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থান' স্মরণে বৃহস্পতিবার 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' পালন করবে বিএনপি।
১৯৭৫ সালের এই দিনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সৈনিক ও বেসামরিক জনগণ যৌথভাবে তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে, যার ফলে তার ক্ষমতায় আসার পথ সুগম হয়।
তরুণ প্রজন্মের কাছে এর প্রকৃত ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও পটভূমি তুলে ধরার লক্ষ্যে গত ৩১ অক্টোবর দিবসটিকে ব্যাপক গুরুত্ব দিয়ে ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।
আরও পড়ুন: ছলচাতুরী বাদ দিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন: সরকারকে বিএনপি
দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় তুলে ধরতে বিএনপির সব সহযোগী সংগঠনসহ সব সহযোগী সংগঠন আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, রচনা প্রতিযোগিতা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশসহ নানা কর্মসূচি পালন করবে।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- বৃহস্পতিবার দলের সব কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে সকাল ১১টায় নেতাকর্মীরা দলের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
দিবসটি উপলক্ষে আজ বুধবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে দলটি।
৮ নভেম্বর (শুক্রবার) বিকাল ৪টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে ‘নভেম্বর সমাবেশ’ করবে বিএনপি। সমাবেশে দলের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি।
দেশের প্রতিটি বিভাগেও অনুরূপ সমাবেশ করা হবে।
দলের সাংস্কৃতিক সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করবে এমন সংস্কার চায় বিএনপি: তারেক রহমান
১ মাস আগে
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস: বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' উপলক্ষে ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর 'বেসামরিক-সামরিক অভ্যুত্থানকে’ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
তরুণ প্রজন্মের কাছে দিনটির তাৎপর্য ও সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে এবার দিবসটি ব্যাপকভাবে পালন করা হবে বলে জানিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর সকালে সারা দেশে দলের সকল কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং সকাল ১০টায় দলের সিনিয়র নেতারা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
দিবসটি উপলক্ষে ৬ নভেম্বর আলোচনা সভারও আয়োজন করেছে দলটি। অনুষ্ঠানের স্থান পরে জানানো হবে।
৮ নভেম্বর (শুক্রবার) বিকাল ৪টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে বিএনপি।
আরও পড়ুন: সাংবিধানিক বিষয়ে তাড়াহুড়ো করা উচিৎ নয়: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তারেক
তিনি বলেন, জনসাধারণের অসুবিধা এড়াতে তারা সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কর্মসূচিটি নিয়েছিলেন।
ফখরুল বলেন, দেশের প্রতিটি বিভাগে অনুরূপ সমাবেশ বের করা হবে।
তিনি বলেন, বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাস ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় তুলে ধরতে বিএনপির সব সহযোগী সংগঠনসহ সব ইউনিট দেশব্যাপী আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, রচনা প্রতিযোগিতা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশসহ নানা কর্মসূচি পালন করবে।
রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সৈনিক ও বেসামরিক জনগণ যৌথভাবে তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে, যা জিয়িউর রহমানের ক্ষমতায় আসার পথকে সুগম করে।
আরও পড়ুন: অন্য ইস্যু নয় ভোটের দিকে নজর দিন: সরকারকে ফখরুল
১ মাস আগে
৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা
৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালন উপলক্ষে রবিবার নানা কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি।
নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর সকালে সারাদেশে দলের সকল কার্যালয়ে তাদের দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বেলা ১১টায় বিএনপির জ্যৈষ্ঠ নেতারা পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
একই দিন দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মুক্ত আলোচনা সভার আয়োজন করবে দলটি।
এছাড়া দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ও সকল ইউনিট সারাদেশে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সংবাদপত্রে সম্পূরক প্রকাশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
আরও পড়ুন: পরিবহন ধর্মঘট উপেক্ষা, রংপুরে বিএনপির সমাবেশ শুরু
রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সামরিক ও বেসামরিক জনগণ যৌথভাবে তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে। যা জিয়ার ক্ষমতায় আসার পথ প্রশস্ত করেছিল।
বিএনপি ও তার জোটের শরিকরা ৭ নভেম্বরকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে উদযাপন করলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর ফ্রন্ট সংগঠনগুলো একে ‘মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস’ হিসেবে বিবেচনা করে।
আরও পড়ুন: বিএনপির এমপিরা পদত্যাগ করতে প্রস্তুত; বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে হবে: ফখরুল
সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল বলেন, দেশের এই কঠিন পরিস্থিতিতে ৭ নভেম্বর জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৭ নভেম্বরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জনগণকে সম্পৃক্ত দুঃশাসন থেকে মুক্ত করে আবারও বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে।
তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বস্তরের জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই স্বৈরাচারী শাসনকে পরাজিত করতে হবে।’
২ বছর আগে
শনিবার ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালন করবে বিএনপি
১৯৭৫ সালের ‘সৈনিক-জনতা অভ্যুত্থান’ স্মরণে শনিবার ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালন করবে বিএনপি।
৪ বছর আগে