কমনওয়েলথ
পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়ার অভিনন্দন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড।
প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক অভিনন্দন বার্তায় প্যাট্রিসিয়া বলেন, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার নীতির ওপর গুরুত্বারোপ করে যে রূপরেখা দিয়েছিলেন তাতে তিনি অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। 'সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়' বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই পররাষ্ট্র নীতির কথাও স্মরণ করেন তিনি।
তিনি বলেন, 'এসব মূল্যবোধে গুরুত্বপূর্ণ কাজ অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সচিবালয় আপনাকে সমর্থন করতে প্রস্তুত রয়েছে।’
তিনি বলেন, 'এই মূল্যবোধগুলো আমাদের কমনওয়েলথ সনদে প্রতিফলিত হয়েছে, যেখানে সহনশীলতা, শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়া এবং টেকসই উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নির্বাচনে জ্যামাইকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ব্রুস গোল্ডিংয়ের নেতৃত্বে স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের একটি কমনওয়েলথ বিশেষজ্ঞ দল নিযুক্ত করতে পেরে তিনি সন্তুষ্ট বলেও উল্লেখ করেন কমনওয়েলথ মহাসচিব।
তিনি আরও বলেন, 'আমি টিমের প্রতিবেদনটি তার অনুসন্ধান এবং সুপারিশসহ পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি এবং আপনার সঙ্গে এগুলো নিয়ে আলোচনা করার সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ইইউ: প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি
প্যাট্রিসিয়া বলেন, বাংলাদেশ কমনওয়েলথ পরিবারের একটি মূল্যবান সদস্য।
তিনি বলেন, 'আমাদের বৈচিত্র্যময় দেশগুলো শান্তি, গণতন্ত্র ও টেকসই উন্নয়নসহ অভিন্ন মূল্যবোধের দ্বারা আবদ্ধ।’
এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মহাসাগর ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন, ডিজিটাল উদ্ভাবন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, যুবসমাজ, লিঙ্গ সমতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য ইস্যুসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশের সক্রিয় সম্পৃক্ততা ও নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
আমরা এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত আছি, যাতে আপনি আপনার পঞ্চম মেয়াদে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারের সব ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আপনাকে লন্ডনের মার্লবোরো হাউসে আবার স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় রয়েছি। ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর সামোয়ায় অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে (সিএইচওজিএম) আপনার সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে আরও আটটি দেশের অভিনন্দন
১০ মাস আগে
যুক্তরাজ্য ও জার্মানির পর বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বাজার হবে বাংলাদেশ: কমনওয়েলথ বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর বিনিয়োগকারীদের আরও বড় পরিসরে বাংলাদেশে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ ৩ বিলিয়ন মানুষের বাজারের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত। আমাদের নিজস্ব ১৭০ মিলিয়ন মানুষ আছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের বিত্তশালী জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৩৫ মিলিয়নে। ফলে জার্মানি ও যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বাজারে পরিণত হবে বাংলাদেশ।’
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দুই দিনব্যাপী 'কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ-২০২৩' এ প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন।
কমনওয়েলথ স্বীকৃত ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিল, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অসহায় মানুষদের সহায়তা প্রদানকারী পরিবার পরিচালিত ফাউন্ডেশন জেডআই ফাউন্ডেশন যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এর লক্ষ্য হচ্ছে উদ্ভাবন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নের উপায় অনুসন্ধান করা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জনের জন্য উন্নয়ন অংশীদার প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর মধ্যে আলোচনা চলছে
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে আমাদের আরও উচ্চমানের এবং টেকসই বিনিয়োগ প্রয়োজন।’
তিনি উল্লেখ করেন, বিনিয়োগ উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে তার সরকার সাংগঠনিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) গঠনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে এবং বিনিয়োগ পরবর্তী সেবা নিশ্চিত করে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য প্রায় সব খাত উন্মুক্ত রয়েছে।
তবে এর মধ্যে কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, চিকিৎসা সরঞ্জাম, অটোমোবাইল ও জাহাজ নির্মাণ এবং আইসিটি খাতে আরও বিনিয়োগ উৎসাহিত করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আপনার নিজ দেশে লভ্যাংশ বা বেনিফিট ফিরিয়ে নেওয়ার সহজ প্রক্রিয়াসহ এই সেক্টরগুলোতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিনিয়োগ সুবিধা রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের প্রায় ৭০ শতাংশ আসে পুনঃবিনিয়োগ থেকে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য বাংলাদেশের চমৎকার বিনিয়োগ পরিবেশের একটি প্রমাণ।
তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের বিভিন্ন বিভাগের সেবা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে বিডা ওয়ান স্টপ ফাস্ট ট্র্যাক ডেলিভারি সেবা চালু করেছে এবং এই সেবার মাধ্যমে ২৬টি বিভাগের ৭৮টি সেবা এক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গ্রহণ করা যাবে।
বিনিয়োগের পূর্বশর্ত অবকাঠামো উন্নয়ন উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করতে আকর্ষণীয় প্রণোদনা প্যাকেজসহ সরকার সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, ১০৯টি হাই-টেক ও সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এবং আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সার্বভৌম নীতির স্বাধীনতাকে সম্মান করে ফ্রান্স: প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে আলোচনার পর প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্থল, রেল ও বিমান যোগাযোগের উন্নয়ন করছি। দেশের প্রায় সব মহাসড়কই ৪ বা ততোধিক লেনে উন্নীত করা হয়েছে।’
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলাকে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য অংশের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত করেছে।
তিনি বলেন, ‘শিগগিরই ঢাকা ও খুলনার মধ্যে পদ্মা সেতুর মাধ্যমে রেল যোগাযোগ শুরু হবে।’
তিনি আরও বলেন, শিগগিরই সরকার কর্ণফুলী আন্ডারওয়াটার টানেল উদ্বোধন করবে, যা শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ায় এ ধরনের প্রথম অবকাঠামো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পর্যটন নগরী কক্সবাজারের সঙ্গে চট্টগ্রামের রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে এবং ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচির ভিত্তিতে দেশ গড়তে শুরু করে।
তিনি বলেন, ‘একটি গণতান্ত্রিক পরিবেশ, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সরকারের ধারাবাহিকতা এবং সর্বোপরি কাঠামোগত উন্নয়ন কর্মসূচি বাংলাদেশের দ্রুত আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহায়তা করেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে, যা বাস্তবায়িত হবে স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট অর্থনীতি এবং স্মার্ট সোসাইটির স্তম্ভ নির্মাণের মাধ্যমে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক ও উন্নত স্মার্ট দেশ এবং ২১০০ সালের মধ্যে একটি সমৃদ্ধ বদ্বীপে পরিণত হওয়া।’
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া, সিডব্লিউইআইসির কৌশলগত উপদেষ্টা জিল্লুর হোসেন এবং কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের (সিডব্লিউইআইসি) চেয়ারম্যান লর্ড মারল্যান্ড অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমনওয়েলথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রিন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড উগান্ডার ইকো ব্রিক্সের হাতে তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শিত হয়।
আরও পড়ুন: আপনার অর্জন খুবই আকর্ষনীয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বাইডেন
১ বছর আগে
কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রি পরিদর্শনে ভারতীয় হাইকমিশনার
চট্টগ্রাম কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রি পরিদর্শন করেছেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সকাল ১০টায় তিনি সেখানে যান।
এ সময় চট্টগ্রামে শুভেচ্ছা সফররত ভারতীয় নৌবাহিনীর জাহাজ আইএনএস কিলতানের কমান্ডিং অফিসার কমান্ডার অরিজিত পান্ডে তার সঙ্গে ছিলেন।
কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে হাইকমিশনার পুষ্পস্তবক দিয়ে অবিভক্ত ভারতের ২০৭ জন সৈনিককে সম্মান জানান। যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাতির সেবায় তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।
এর মধ্যে বর্তমান পাকিস্তানের ৭৭ জন এবং বাংলাদেশের ১০ জন সৈন্য রয়েছে।
শহীদ সেনাদের সম্মানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে একটি অনার গার্ড প্যারেড করা হয়।
১ বছর আগে
বাংলাদেশে আগামী নির্বাচনের জন্য কমনওয়েলথের পর্যবেক্ষক চান প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের জন্য বিভিন্ন সদস্য দেশ থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য কমনওয়েলথকে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কমনওয়েলথ মহাসচিব ব্যারনেস প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড সফররত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ক্লারিজ হোটেলে সাক্ষাৎকালে তিনি এ অনুরোধ জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের বিষয়টি উত্থাপন করেছেন এবং বিভিন্ন কমনওয়েলথ দেশ থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের পাঠানোর অনুরোধ করেছেন।
মোমেন জানান, জবাবে প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড বলেছেন যে কমনওয়েলথ নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে প্রস্তুত।
প্যাট্রিসিয়া বলেন, অনেক কমনওয়েলথ দেশে তারা একই ব্যবস্থা করেছে, যেখানে সমস্ত রাজনৈতিক দল তাদের প্রতিশ্রুতি জানায়, তারা আরও জানায় যে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য তারা কি কি চায়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হোটেলে দেখা করার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বিএনপি-জামায়াত বিক্ষোভকারীদের: কর্তৃপক্ষ
মোমেন তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘যদি তারা নির্বাচনে না জিততে পারে, তাহলে তাদের এটা মেনে নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো অঙ্গীকার করবে যে তারা সহিংসতায় যাবে না।
তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দল অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাদের অঙ্গীকার ব্যক্ত করবে।
মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সরকারও তাই চায়।
তিনি আরও বলেন, সব রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক অঙ্গীকার জানাবে।
কমনওয়েলথ মহাসচিব বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো তাদের প্রকাশ্য অঙ্গীকার করবে যেখানে তারা বলবে নির্বাচনে অংশ নেবে, সুষ্ঠু ও অহিংস নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য সবকিছু করবে।
মোমেন আরও বলেন, ‘তারা আমাদের সাহায্য করতে চায়।আমরা অবশ্যই বলেছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের অতীতের মতো জেলা পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অনুরোধ জানান।
নির্বাচন কমিশন এখন স্বাধীন হওয়ায় তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে বলেন হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী কমনওয়েলথকে জানান যে তার সরকার নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে এবং দেশে ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে: যুক্তরাজ্যকে প্রধানমন্ত্রী
তিনি উল্লেখ করেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ছাড়াও দেশের অন্য সব বড় রাজনৈতিক দল বেআইনিভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে সেনানিবাস থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগই একমাত্র রাজনৈতিক দল যেটি জনগণের এবং সর্বদা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমুন্নত রেখেছে।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা লেখক এম নজরুল ইসলাম এবং যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমও ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।
মোমেন বলেন, বৈঠকে নির্বাচন ছাড়াও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, জলবায়ু, মানসিক স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল কানেক্টিভিটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন যে বাংলাদেশ আগামী জুন থেকে কমনওয়েলথের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কমিটির নেতৃত্ব দিতে চায়, কারণ দেশ এখন কমনওয়েলথের ব্যবসায়ী ইভেন্টে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
তিনি বলেন, কমনওয়েলথ মহাসচিব বিষয়টিতে একমত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ভুটানকে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার আমন্ত্রণ প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
'কমনওয়েলথের অভিভাবক' হিসেবে ব্রিটেনের রাজার গুরুত্ব অপরিসীম: মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সোমবার জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান ও যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে আগামী ৪-৮ মে যুক্তরাজ্য সফর করবেন।
তিনি বলেন, আগামী ৬ মে বাকিংহাম প্যালেসে আয়োজিত যুক্তরাজ্যের রাজা তৃতীয় চার্লসের রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, যুক্তরাজ্য জুড়ে এবং তার বাইরেও লাখ লাখ মানুষ রাজা তৃতীয় চার্লসের রাজ্যাভিষেক উদযাপনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তিনি জানান, আগামী ৬ মে ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবেতে রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানের পূর্বে ৫ মে বিকালে বাকিংহাম প্যালেসে মহামতি রাজা এবং কুইন কনসোর্টের অভ্যর্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও, একই দিনে মার্লবোরো হাউসে রাজার উপস্থিতিতে কমনওয়েলথ সেক্রেটারি জেনারেল কর্তৃক আয়োজিত কমনওয়েলথ লিডার্স ফোরাম অনুষ্ঠিত হবে। এসব অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী অংশগ্রহণ করবেন।
এবার ৭০ বছর পর অনুষ্ঠিতব্য ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে প্রায় ১৩০টি দেশের রাষ্ট্র বা সরকার প্রধান (কমনওয়েলথভুক্ত অধিকাংশ দেশের সরকার প্রধানসহ) অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা যায়। কমনওয়েলথ এর অভিভাবক হিসেবে ব্রিটেনের রাজার গুরুত্ব অপরিসীম।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাংকের কাছে বাংলাদেশ একটি মডেল দেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মোমনে বলেন, অন্যদিকে বর্তমানে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে দৃঢ় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিদ্যমান। যুক্তরাজ্য এখন বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য, দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদেশি বিনিয়োগ উৎস ও রেমিটেন্সের চতুর্থ বৃহত্তম উৎস।
এসবের পাশাপাশি রাজনৈতিক, উন্নয়ন সহযোগিতা, সংস্কৃতি, শিক্ষা ইতাদি খাতে দুই দেশের সম্পর্ক দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়ে উঠছে। এরই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী এসব গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে রাজি হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, এ সফরে কমনওয়েলথের সেক্রেটারি জেনারেল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। এছাড়াও, যুক্তরাজ্যের কয়েকজন মন্ত্রীও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করতে পারেন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী লন্ডনের একটি হোটেলে আয়োজিত একটি নাগরিক সংবর্ধনায়ও অংশগ্রহণ এবং যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাগরিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকদের সেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
মোমেন বলেন, আমরা আশাবাদী প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন যুক্তরাজ্য সফর সফল ও ফলপ্রসূ হবে।
আগামী ৯ মে দেশে ফেরার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
আরও পড়ুন: আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক রূপরেখা ঘোষণা
প্রধানমন্ত্রীর টোকিও সফর: প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ ৮টি চুক্তি সইয়ের সম্ভাবনা
১ বছর আগে
প্রস্তাবিত কমনওয়েলথ জলবায়ু সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহ প্রকাশ বাংলাদেশের
কনফারেন্স অব দ্য পার্টিজের (কপ-২৮) ২৮ তম বৈঠকের আগে বাংলাদেশে প্রস্তাবিত কমনওয়েলথ জলবায়ু সম্মেলন আয়োজনে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম সম্প্রতি লন্ডনে অনুষ্ঠিত ২২ তম কমনওয়েলথ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে (সিএফএএমএম) বাংলাদেশে ইভেন্টটি আয়োজনের প্রস্তাব দেন।
তিনি বলেন, এর দুর্বলতা সত্ত্বেও, বাংলাদেশ জলবায়ু অভিযোজনে বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং স্থানীয়ভাবে পরিচালিত অভিযোজনকে সমর্থন করার জন্য ঢাকায় গ্লোবাল সেন্টার ফর অ্যাডাপ্টেশনের (জিসিএ) দক্ষিণ এশিয়া হাব প্রতিষ্ঠা করেছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কমনওয়েলথ দেশগুলোর সহায়তা চায় ঢাকা
৫৩ সদস্যের ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতিত্বকালে বাংলাদেশ ২০২১ সালে গ্লাসগোতে কপ-২৬ এ প্রথম কমনওয়েলথ-সিভিএফ জলবায়ু সমৃদ্ধি সংলাপের আয়োজন করে।
শাহরিয়ার বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু খাতে বছরে পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করে এবং ইতোমধ্যে 'মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান ২০৩০' নামে একটি লো-কার্বন ট্রানজিশন স্ট্র্যাটেজি চালু করেছে।
তিনি আরও বলেন যে কমনওয়েলথকে অবশ্যই ২০২৪ সালের ডব্লিউটিও মন্ত্রীপর্যায়ে এলডিসি, এলএলডিসি, এসআইডিএস এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন দেশগুলোর দুর্বলতা মোকাবিলা করতে হবে, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের বাইরে তাদের বাণিজ্য-সম্পর্কিত জিএসপি অব্যাহত রাখা, বেসরকারি মূলধন প্রবাহ এবং সবুজ প্রযুক্তি হস্তান্তরের জন্য নমনীয় অর্থায়নের মতো ক্ষেত্রগুলোতে মনোনিবেশ করতে হবে।
আরও পড়ুন: কমনওয়েলথ দেশগুলোর দক্ষ গ্র্যাজুয়েটদের কাজের সুযোগ দিতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কমনওয়েলথ দেশগুলোর সহায়তা চায় ঢাকা
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, রোহিঙ্গা সঙ্কট ষষ্ঠতম বছরে পদার্পণ করেছে, যা এই অঞ্চলের মানব নিরাপত্তা, শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, সকল জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদায় রাখাইনে তাদের পূর্বপুরুষদের মাতৃভূমিতে দ্রুততম প্রত্যাবাসন বাংলাদেশের বাধ্যতামূলক অগ্রাধিকার।
বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) রুয়ান্ডার রাজধানী কিগালিতে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে মোমেন এসব কথা বলেন।
তিনি কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের ইশতেহারে রোহিঙ্গা সংকটের ওপর একটি বিশেষ পাঠ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য দেশগুলোর প্রশংসা করেন।
মোমেন কমনওয়েলথ দেশগুলোকে আইসিজে দ্বারা 'অস্থায়ী ব্যবস্থা' মেনে চলার জন্য এবং রাখাইন রাজ্যে তাদের নাগরিকদের নিরাপদ, সুরক্ষিত এবং মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তনের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য মিয়ানমার সরকারকে চাপ দেয়ার আহ্বান জানান।
বৈঠকে গণতন্ত্র, শান্তি ও শাসন, টেকসই অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং কোভিড-পরবর্তী পুনরুদ্ধারের পদক্ষেপের মতো অনেক বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং কমনওয়েলথ দেশগুলোর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল উপস্থিত ছিলেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
পড়ুন: কক্সবাজারে রোহিঙ্গা নাগরিককে গুলি করে হত্যা
মিয়ানমারে ফেরার দাবিতে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ
২ বছর আগে
আগামী দশকে ৮০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর প্রতিশ্রুতি অস্ট্রেলিয়ার
আগামী ১০ বছরে দেশের ৮০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য কমাতে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিজ্ঞান সংস্থা।
রবিবার দেশটির কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশন (সিএসআইআরও) এ ঘোষণা দিয়েছে।
কীভাবে প্লাস্টিক তৈরি, ব্যবহার ও পুনর্ব্যবহার করা যায়, অত্যাধুনিক উপায়ে এই ব্যবস্থা বিকাশের জন্য এই উদ্যোগটি শিল্প, সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কাছ থেকে ৫০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার তহবিল পাবে।
একক দেশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ানরা বর্তমানে প্রতি বছর এক মিলিয়ন টন প্লাস্টিক ব্যবহার করে, যার মাত্র ১২ শতাংশ পুনর্ব্যবহৃত হয়।
আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ায় আইসিটি খাতে বাংলাদেশিদের চাকরির সুযোগ
সিএসআইআরও এর প্রধান নির্বাহী ল্যারি মার্শাল বলেছেন, উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ না নিলে প্লাস্টিক বর্জ্য সমস্যা বাড়তে থাকবে।
তিনি একটি মিডিয়া রিলিজে বলেছেন, সমাধান পেতে এই মিশন পুরো উদ্ভাবন ব্যবস্থাকে একত্রিত করবে। যা পরিবেশকে উপকৃত করবে এবং অস্ট্রেলিয়ার জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করবে।
প্লাস্টিক বর্জ্য, জলবায়ু পরিবর্তনের অনিশ্চয়তা, মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো সমাধানের জন্য বৈজ্ঞানিক ও সহযোগী গবেষণা উদ্যোগগুলোকে ব্যবহার করার লক্ষ্যে সিএসআইআরও ‘টিম অস্ট্রেলিয়া’ মিশন প্রকল্পটি ২০২০ সালের আগস্টে চালু করে।
আরও পড়ুন: বৃহত্তর বাণিজ্য-বিনিয়োগ সম্পর্কের দিকে দৃষ্টি বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার
২ বছর আগে
কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে নারী নির্যাতন ও সহিংসতা বেড়েছে: স্পিকার
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রবিবার বলেছেন, কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে নারী নির্যাতন ও সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
৩ বছর আগে
মিয়ানমারের নতুন সরকারকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে হবে: যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্য চায় যে সংঘাতের মূল কারণ সমাধান করে মিয়ানমারের নতুন সরকার রোহিঙ্গাদের তাদের জন্মস্থান রাখাইন রাজ্যে নিরাপদে, স্বেচ্ছায় ও মর্যাদার সাথে ফিরিয়ে নিতে পদক্ষেপ নেবে।
৪ বছর আগে