মুক্তিযুদ্ধের চেতনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সাংবাদিক ফোরামের কোর কমিটির সভা ২ নভেম্বর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সাংবাদিক ফোরামের সভা জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এ সভা হয়।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মুহম্মদ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ফোরামের দীর্ঘদিনের রীতি রেওয়াজ অনুযায়ী আগামী ২ নভেম্বর বুধবার সকাল ১১টায় ফোরামের কোর কমিটির সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
কোর কমিটির ওই সভায় প্রেস ক্লাবের আসন্ন নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জয়লাভের ক্ষেত্রে করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক আলতাফ মাহমুদের কবর রক্ষার দাবি ডিইউজের
সভায় নেতারা বিশেষ উদ্দেশ্যমূলক কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে সকলকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
সভায় আরও বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তিকে বিভক্ত করে অন্য কোনও পক্ষের স্বার্থ রক্ষার লক্ষ্যে যে কোন ব্যক্তির যে কোনও ধরনের অপতৎপরতা ও ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকান্ডকে প্রতিহত করা হবে।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রোজিনার অবিলম্বে মুক্তি এবং হেনস্তার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি ডিইউজের
১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলবে ডিইউজের উদ্বেগ
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে আ’লীগ: আমীর খসরু
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ১৯৭১ সালে যে আশা আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সেগুলো এ আওয়ামী লীগ সরকার ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
তিনি বলেন, যদি সত্য ঘটনাগুলো সামনে আসে তাহলে আওয়ামী লীগের রাজনীতি থাকে না। আজকে যদি মুক্তিযুদ্ধের সত্য ঘটনা নিয়ে বইয়ে লেখা হয়, তাহলে তারা জানে তারা যে মিথ্যাচার করছে, তা সকল ক্ষেত্রে ধরা পড়ে যাবে। কিন্তু এটাই সত্য যে ইতিহাস ইতিহাসই। ইতিহাস বিকৃতি থেকে দেশটাকে মুক্ত করার জন্য সত্যিকার ইতিহাস তুলে ধরতে হবে।’
শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম নগরীর কাজীর দেউড়ি এলাকার নাসিমন ভবনে দলীয় কার্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সরকার নিজেদের সুবিধামতো নির্বাচন পদ্ধতি বানিয়ে নিয়েছে: খসরু
আমীর খসরু বলেন, সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, সবাই সব সময় তা সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু বিশ্বের কোনো দেশে বাংলাদেশের মতো মুক্তিযুদ্ধকে বেচাবিক্রি করার কালচার নেই। আর এটা ক্ষমতাসীনরা যখন করে তখন সেটা ইতিহাস তো হই না, এটা প্রোপাগান্ডা হতে পারে।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন মাইলফলক উন্মোচন করার জন্য ২৭ মার্চ সভা করছি। বিএনপির নীতি নির্ধারকরা অনেক আলাপ আলোচনা করে এই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন। জাতির ক্রান্তিকালে ইতিহাস বিকৃতি থেকে মুক্ত করার জন্য এই কর্মসূচি। যেহেতু মার্চ আমাদের স্বাধীনতার মাস, সেহেতু এই মাসে শহীদ জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে হবে। একটি দল যখন আত্মসমর্পণ করেছে, সেখানে শহীদ জিয়ার আবির্ভাব ঘটেছে, তিনি জাতিকে উদ্বুদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার যে কাজটি করেছিলেন সেটি জাতিকে জানাতে হবে।
এই সময় তিনি আগামী ২৭ মার্চ রবিবার কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন কর্মসূচি সফল করতে সার্বিক প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ধানের শীষে ভোট দিতে জনগণ মুখিয়ে আছে: খসরু
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশীদ হারুনের পরিচালনায় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, বিশেষ অতিথি হিসেবে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জালাল উদ্দিন মজুমদার বক্তব্য রাখেন।
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস শনিবার
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস শনিবার পালিত হবে। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল।
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রথম সরকার ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর মহুকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নেন।
আরও পড়ুন: ৯ বছরেও সংশোধন হয়নি মুজিবনগরে জাতীয় চার নেতার ভাস্কর্যের ভুল তথ্য
তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকার গঠনের সাথে সাথে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য ১৯৭০ সালের নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে একটি সাংবিধানিক সরকার যাত্রা শুরু করে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, 'মুজিবনগর দিবসে আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিমগ্ন হয়ে দেশের মানুষকে দেশ গঠনে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাই।'
রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস জানতে সক্ষম হবে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে অবদান রাখবে।
পৃথক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, '১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস যা বাঙালি জাতির জীবনে স্মরণীয় দিন। এই দিনই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার মেহেরপুর মহুকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে শপথ গ্রহণ করে।'
মুজিবনগর দিবসের ৫০ বছর পূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লাখ নারীর সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত দেশের স্বাধীনতা ধরে রাখার জন্য সকলকে আহ্বান জানান।
জাতির পিতা অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা ঐক্যবদ্ধভাবে সকল সম্ভাব্য ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
আরও পড়ুন: মুজিবনগরকে আন্তর্জাতিক মানের স্মৃতিকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে: মন্ত্রী
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে সরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে।
সূর্যোদয়ের সাথে সাথেই মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে দিবসটির উদযাপন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল সাড়ে ৯টায় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সকাল ১০টায় নগরীর ধানমন্ডি-৩২ এলাকায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদপত্রগুলোতে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করা হবে।
দিবসটির তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসমূহে এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়েও অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এই দিনটিকে ঘিরে ভার্চুয়াল আলোচনার সভার আয়োজন করবে।
গণমাধ্যমে পাঠানো আওয়ামী লীগের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসকে স্বল্প পরিসরে পালনের কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু ভবন ও আ’লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের পাশাপাশি দলের সকল জেলা কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
আরও পড়ুন: মুজিব শতবর্ষ: গাইবান্ধায় বিশ্বের ‘দীর্ঘতম’ আলপনা উৎসব
আ.লীগ ধানমন্ডি-৩২ এলাকায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। দলের নেতা-কর্মীরা সেখানে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখবেন।
আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফের নেতৃত্বে একটি দল রাত ১০টায় মুজিবনগরের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। আ.লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সেই কর্মসূচিতে যোগ দেবেন।
আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাদের দল ও এর সহযোগী সংগঠনের সকল নেতা-কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে সীমিত পরিসরে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
সন্ত্রাসবাদে উস্কানিদাতাদের তালিকা তৈরি করুন: কাদের
সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও সাম্প্রদায়িক কর্মকাণ্ডে উস্কানিদাতাদের তালিকা প্রস্তুত করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হেফাজতে ইসলামকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
বুধবার সকালে ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবনে আওয়ামী লীগের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ‘হেফাজতের’ হামলায় আহত আ’লীগ নেতার মৃত্যু
তিনি বলেন, 'আক্রমণ করলে তাদের কীভাবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানাতে হয় তা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানে।
কাদের বলেন, একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক অপশক্তি হেফাজত ইসলাম বিদ্যমান স্বস্তি ও শান্তি বিনষ্টে দেশের বিভিন্ন স্থানে যে অব্যাহত তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে তা সহনশীলতার সকল মাত্রা অতিক্রম করেছে।
জনগণের জানমালের সুরক্ষা দিতে শেখ হাসিনা সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তা নিশ্চিত করে ওবায়দুল কাদের হুঁশিয়ার করে বলেন, যারা দেশব্যাপী সহিংসতা চালিয়েছে বা এখনও চালিয়ে যাচ্ছে তাদের ভয়াবহ পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে বাংলাদেশের হারানো গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করেছেন।
আরও পড়ুন: হেফাজতের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি শেখ সেলিমের
সেতুমন্ত্রী বলেন, সরকার পরিচালনার দায়িত্বে আছে বলেই প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের ধ্বংসাত্মক রাজনীতির বিপরীতে আওয়ামী লীগ এখনও দায়িত্বশীল আচরণ করছে।
আওয়ামী লীগ নেতা সতর্ক করে দিয়ে বলেন, 'বাংলাদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। তারা ধর্ম পালন করে কিন্তু কোনো ধর্মান্ধতার সমর্থন করে না। আগুন নিয়ে খেলবেন না। আগুন নিয়ে খেলতে গেলে সে আগুনে আপনাদের হাত পুড়ে যাবে।'
দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা, ভূমি অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘যারা এসবের সাথে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।’
তিনি বলেন, 'মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর অবমাননা জাতি আর সহ্য করবে না।'
আরও পড়ুন: হেফাজতের কাঁধে ভর করে বিএনপি জামায়াত দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে: হানিফ
‘বঙ্গবন্ধুর ছবি ও ভাস্কর্যগুলোতে যারা হামলা করেছেন তাদের এই নৈরাজ্যের জবাব দেবে আওয়ামী লীগ কর্মীরা,’ বলেন কাদের।
আগুন সন্ত্রাস ও অশুভ শক্তিকে প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে বলে ওবায়দুল কাদের সারা বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে দেশপ্রেমিক জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
দুই-একদিনের মধ্যে দূরপাল্লার বাস সার্ভিস চালু করার তথ্যটি সত্য নয় জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, কিছু লোক অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং এ ব্যাপারে বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করছে।
ভাস্কর্য আছে, থাকবে এবং আরও স্থাপন হবে: প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, দেশে ভাস্কর্য আছে, থাকবে এবং আরও স্থাপন করা হবে।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নেই: কাদের
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নেই বলে বুধবার জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয়া হবে না: কাদের
লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত এদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ভাস্কর্য নিয়ে মনগড়া ব্যাখ্যা দেশের সংস্কৃতির প্রতি চ্যালেঞ্জ: কাদের
ভাস্কর্য নিয়ে মনগড়া ব্যাখ্যাকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশের সংস্কৃতির প্রতি চ্যালেঞ্জ হিসেবে বর্ণনা করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।