আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তুলে ধরতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সংহতি ও ঐক্য উপস্থাপনের জন্য একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করবে আন্তঃসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘একতার বাংলাদেশ’।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির অফিস কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে আয়োজকরা এই তথ্য জানায়।
রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে দুই দিনব্যাপী 'একতার আলোয় বাংলাদেশ' নামের এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হবে।
একতার বাংলাদেশের আহ্বায়ক প্লাবন তারেক বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পর সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশে সকল ধর্ম, বর্ণ ও মতাদর্শের ঊর্ধ্বে উঠে একটি সমতাভিত্তিক ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছে এই প্ল্যাটফর্ম।’
তিনি বলেন, 'আমরা যারা এখানে কাজ করছি তারা সবাই মনে করি আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তাই এখানে বিভেদের কোনো জায়গা নেই। আমরা আমাদের কর্মসূচির মাধ্যমে এই মানসিকতার প্রতিফলন ঘটাতে চাই। আমি আশা প্রকাশ করছি, ৮ ও ৯ তারিখের এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে জাতি জুলাই বিপ্লব, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং ধর্ম, বর্ণ ও আদর্শের ঊর্ধ্বে উঠে একটি সমতাভিত্তিক ও মানবিক রাষ্ট্রের প্রতিফলন প্রত্যক্ষ করবে।’
আরও পড়ুন: বন্যার্তদের সহায়তায় গ্যালারি কসমসে 'আর্ট ফর এইড: রিবিল্ডিং লাইভস' প্রদর্শনী শুরু
৩ মাস আগে
ঢাকায় ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও উন্নয়নে রাশিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
ঢাকায় রাশিয়ান হাউস, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও উন্নয়নে রাশিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান আব্দুল কালাম আজাদ তার বক্তৃতায় কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বাঙালি জাতির স্বাধীনতার জন্য বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম এবং এই উচ্চ লক্ষ্যের জন্য আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
তিনি স্মরণ করে বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনর্গঠন ও কাঠামো তৈরিতে প্রাক্তন ইউএসএসআর (সোভিয়েত ইউনিয়ন) এর জরুরি সহায়তা এবং রাশিয়ার ভূমিকা ভুলে যাওয়া উচিত নয়।
১ বছর আগে
জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের গণহত্যার ওপর প্রথম আলোকচিত্র প্রদর্শনী
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশের মাটিতে সংঘটিত বর্বরোচিত গণহত্যার ওপর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ সদর দপ্তরে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সহযোগিতায় এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন।
এই প্রদর্শনীটি বুধবার জাতিসংঘে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। এ সময় জাতিসংঘের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি, জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, নিউইয়র্কে বসবাসরত প্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, মিডিয়া কর্মী ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে পুষ্টিবিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন
উদ্বোধনী বক্তব্যে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত এই প্রদর্শনী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের অব্যাহত প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।
তিনি এই প্রদর্শনীটি সফলভাবে আয়োজন করতে আন্তরিকভাবে সহায়তার জন্য মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের ধন্যবাদ জানিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি, রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং গণহত্যার ইতিহাস আন্তর্জাতিক সম্পদায়ের মাঝে গভীরভাবে ছড়িয়ে দিতে আমাদের আরও জোর প্রচেষ্টা চালানো দরকার।’
আজকের এই প্রদর্শনী কেবল আমাদের ১৯৭১ সালের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায় করতে সহায়তা করবে না, আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী গণহত্যা ও অন্যান্য নৃশংস অপরাধ রোধের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত মুহিত।
ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর থেকে ২৭টি আলোকচিত্র সংগ্রহ করে ১৯৭১ সালের গণহত্যার ওপর এক বিস্তারিত উপাখ্যান উপস্থাপন করা হয়েছে এই প্রদর্শনীতে। যা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: আলোকচিত্র প্রদর্শনী 'প্রত্যাশা: অভিবাসীদের আশা' শুরু মঙ্গলবার
১ বছর আগে
রাজধানীতে পুষ্টিবিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন
বাংলাদেশের মা, কিশোর ও শিশুদের পুষ্টির অবস্থার উন্নয়নে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে পুষ্টি শাসন এবং অপুষ্টির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা প্রকল্প। এই প্রকল্পকে দৃশ্যমানভাবে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড আয়োজিত একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
রাজধানীর কলা কেন্দ্রে ‘পুষ্টি চিত্র: সমন্বিত অংশগ্রহণেই পরিবর্তন’ শীর্ষক এই প্রদর্শনী শুরু হয় ২ মার্চ। যা চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত। প্রদর্শিত হবে প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
প্রদর্শনীতে উপকূলীয় বাংলাদেশের বাগেরহাটের কমিউনিটির পরিবর্তনের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। ছবিগুলো স্থানীয় জনগণের অভিজ্ঞতাকে প্রতিফলিত করে যারা তাদের পুষ্টি এবং খাদ্য সুরক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে। শ্রোতারা তাদের পরিবর্তনের যাত্রা সম্পর্কে জানতে এবং তাদের নিজস্ব খাদ্য পছন্দ ও সম্পর্কিত আচরণের জন্য অনুপ্রেরণা পেতে সক্ষম হবে।
আরও পড়ুন: আলোকচিত্র প্রদর্শনী 'প্রত্যাশা: অভিবাসীদের আশা' শুরু মঙ্গলবার
ছবি ও গল্পগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থনের প্রভাব উপস্থাপন করে ও স্থানীয় পুষ্টি প্রকল্পের প্রভাবকে তুলে ধরে এবং প্রাসঙ্গিক অভিনেতাদের সঙ্গে জাতীয় পর্যায়ে নীতি রক্ষণাবেক্ষণে অবদান রাখে।
রাজধানীতে পুষ্টিবিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন
আরও পড়ুন: নিউইয়র্কে পদ্মা সেতুর আলোকচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
আলোকচিত্র প্রদর্শনী 'প্রত্যাশা: অভিবাসীদের আশা' শুরু মঙ্গলবার
টেকসই পুনর্মিলন, নিরাপদ অভিবাসন এবং অভিবাসন শাসন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং জনসাধারণকে বোঝানোর জন্য ‘প্রত্যাশা: অভিবাসীদের জন্য আশা’ শীর্ষক একটি ফটো প্রদর্শনীর আয়োজন করবে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) ।
নিরাপদ অভিবাসন, টেকসই পুনঃএকত্রীকরণ, এবং অভিবাসন শাসনের বিষয়গুলো সম্পর্কে মানুষকে জানানো এবং সচেতন করার জন্য গল্প বলা একটি কার্যকর হাতিয়ার।
আরও পড়ুন: আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের ২ প্রকল্প
এই প্রদর্শনীটি অভিবাসন-সম্পর্কিত বিভিন্ন গল্পকে একত্রিত করবে যা আমাদের জটিল অভিজ্ঞতা বুঝতে এবং বাংলাদেশে অভিবাসনের কিছু সুযোগ ও চ্যালেঞ্জকে প্রাসঙ্গিক করতে সাহায্য করবে।
সোমবার আইওএম বলেছে, এটি অভিবাসন এবং এর জটিলতাগুলো বুঝতেও সাহায্য করবে।
এছাড়াও, গল্পগুলো প্রত্যাশা প্রকল্পের অধীনে প্রত্যাবর্তনকারী অভিবাসীদের নিরাপদ অভিবাসন এবং টেকসই পুনঃএকত্রিতকরণের কাজের প্রভাব এবং ফলাফল উপস্থাপন করবে।
মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ছবির প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়াও, ইভেন্ট চলাকালীন পট গান, গানের পরিবেশনা, শর্ট ফিল্ম এবং কুইজ সমন্বিত একটি ইনফোটেইনমেন্ট শো অনুষ্ঠিত হবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ: সাসটেইনেবল রিইন্টিগ্রেশন অ্যান্ড ইম্প্রুভড মাইগ্রেশন গভর্ন্যান্স (প্রোতাশা) প্রকল্পের আওতায় এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
আইএমও ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনায় এবং ব্র্যাকের সঙ্গে অংশীদারিত্বে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে আসছে।
আরও পড়ুন: সাংস্কৃতিক চীন: কাল ও দেশের সীমা পেরিয়ে চীনা চায়ের সুবাস
টাকা কীভাবে এলো? মানব সভ্যতায় টাকার ইতিহাস
২ বছর আগে
নিউইয়র্কে পদ্মা সেতুর আলোকচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে পদ্মা সেতু নিয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম সাখাওয়াত মুন জানান, বিকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের লেভেল-১ এর আঁকাবাঁকা দেয়ালে আয়োজিত প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন তিনি।
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের ইকোসক প্রেসিডেন্ট লাচেজারা স্টোভাসহ কয়েকজন বিদেশি অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকট কাটিয়ে উঠতে বিশ্বব্যাপী সংহতি প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বিদেশি অতিথিদের বলেন, ‘আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করেছি। এটি নির্মাণ করা আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ এনে আমাদের দোষারোপ করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু পরে প্রমাণিত হয়েছে যে কোনো দুর্নীতি হয়নি।’
এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, সিনিয়র পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী চলবে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এতে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুর ২৫টি ছবি প্রদর্শিত হয়েছে।
পড়ুন: গৃহহীনতা একটি অভিশাপ: প্রধানমন্ত্রী
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের আরও বেশি যুক্ত করুন: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
‘আঁরা রোহিঙ্গা’ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী শুরু
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর এবং কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের যৌথ আয়োজনে কক্সবাজারে আঁরা রোহিঙ্গা বিষয়ের ওপর ১৪ দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার সংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক কমিশনার অতিরিক্ত সচিব শাহ রেজওয়ান হায়াত।
আরও পড়ুন: ‘ব্রেভহার্ট’: বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে গ্যালারি কসমস
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, ইউএনএইচসিআর এর বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ জোহানেস ভন ডার ক্ল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কক্সবাজার আর্ট ক্লাবের সভাপতি তানভীর সরওয়ার রানা সূচনা বক্তব্য রাখেন।
প্রদর্শিত আলোকচিত্র বিষয়বস্তু হচ্ছে ‘আঁরা রোহিঙ্গা’। কক্সবাজারে অবস্থিত শরণার্থী শিবিরের ১০ জন মেধাবী রোহিঙ্গা আলোকচিত্রী তাদের সামষ্টিক কর্ম ও কুশলতা এই প্রদর্শনীতে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘আমরা রোহিঙ্গা’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
প্রদর্শনীতে একটি শরণার্থী সম্প্রদায়ের দৈনন্দিন জীবনের দৃশ্যগুলো তুলে ধরে রোহিঙ্গাদের আত্মপরিচয় ঘিরে প্রদর্শনীটি আবর্তিত হয়েছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্মৃতি, তাদের প্রত্যাশা, বিশ্বাস, সৌন্দর্য্য, কর্মযজ্ঞ, সন্তাপ (মানসিক যন্ত্রণা), বেদনা এবং ভালোবাসার সমুজ্জ্বল অনুভূতিসমূহ মেলে ধরে এই যৌথ আয়োজন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সামর্থ্য, সহনশীলতা ও ঘুরে দাঁড়ানোর শক্তিকে শ্রদ্ধা জানায়।
আরও পড়ুন: গ্রিসে বিশেষ প্রদর্শনীতে 'হাসিনা: এ ডটারস টেল'
প্রদর্শনীটি কিউরেট করেছেন আন্তর্জাতিক শিল্পী ডেভিড পালাজন, রোহিঙ্গা আলোকচিত্রী সাহাত জিয়া হিরো, এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের কিউরেটর আমেনা খাতুন। প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে রোহিঙ্গা আলোকচিত্রীদের তোলা ৫০টি ছবি, এবং ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাস্তুচ্যুত হওয়া বাংলাদেশীদের ১০টি ছবি।
২ বছর আগে
তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বাংলাদেশ দূতাবাস আঙ্কারার উদ্যোগে ও আঙ্কারা সিটি করপোরেশন সহযোগিতায় “মুজিব বর্ষ” উদযাপনের অংশ হিসেবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের উপর চারদিন ব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার আঙ্কারাস্থ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এই প্রদর্শনীর উদ্বোধর করেন ডেপুটি মেয়র মিসেস গুলসুন বোর গুনের ও মান্যবর রাষ্ট্রদূত মস্য়ূদ মান্নান।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ‘সুইডিশ ড্যাডস অ্যান্ড বাংলাদেশি বাবা’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১২ আগস্ট বৃস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এই প্রদর্শনী।
আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় জীবন, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও বাংলাদেশের আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মস্য়ূদ মান্নান এনডিসি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জাতির পিতার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও অবদানের প্রতি আলোকপাত করে তিনি বলেন যে, প্রদর্শনীর আলোকত্রিগুলোতেও তার সেই সুবিশাল কর্মযজ্ঞ প্রতিফলিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ফেলানীর বাড়িতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যৌথভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেরর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করতে পেরে চানকায়ার ডেপুটি মেয়র আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
প্রদর্শনীটি আগামী ১৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
৩ বছর আগে
সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ফেলানীর বাড়িতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী
সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ফেলানী খাতুনের বাড়ির উঠানে আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ বছর আগে