শ্রদ্ধা
নূর হোসেনের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর শ্রদ্ধা
নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন শহীদ নূরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে।
দলগুলোর মধ্যে ছিল-বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, বাম গণতান্ত্রিক জোট এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট।
রবিবার দলের নেতাকর্মীরা গুলিস্তানের নূর হোসেন চত্বরে (জিরো পয়েন্ট) এ জড়ো হয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
রাজনৈতিক কর্মী নূর হোসেন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর স্বৈরাচার এইচএম এরশাদবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন।
আরও পড়ুন: অস্ত্র মামলায় নূর হোসেনের যাবজ্জীবন
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে অ্যাক্টিভিস্ট দীপক সেন বলেন, ‘আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র চাই। আগের সরকারের অধীনে কোনো গণতন্ত্র ছিল না, আর আজও কোনো গণতন্ত্র নেই। আমরা বিশ্বাস করেছিলাম যে নতুন সরকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় মনোযোগ দেবে, কিন্তু তা হয়নি।’
মাহিন শাহরিয়ার নামে আরেকজন বলেন, ‘আমরা এই দিন প্রতি বছর আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করি এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখব।’
পূর্ববর্তী সরকারের পতন এবং তাদের ভূমিকা সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে মাহিন বলেন, ‘স্বাধীনতার জন্য জনগণের গণঅভ্যুত্থানে যে রক্ত ঝরেছে, তা এখনও তাদের হাতে লেগে আছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য কোনো স্থান নেই। যদি তারা আবার রাজনীতিতে ফিরে আসার চেষ্টা করে, তবে জনগণ নিশ্চয়ই তাদের বাধা দেবে। আমরাও তাদের প্রতিরোধে কর্মসূচি নেব। যদি কেউ স্বৈরাচারী শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে, তবে আমরা আগের মতোই প্রতিরোধ গড়ে তুলব।’
এদিন উপলক্ষে আজ (রবিবার) দুপুর ১২টায় জিরো পয়েন্টে জনসভার ঘোষণা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
এদিকে নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ শনিবার তাদের ফেসবুক পেইজে এক পোস্ট দিয়ে দলের সদস্যদের রবিবার দুপুর ৩টায় সেখানে এসে নূর হোসেনকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আহ্বান জানায়। এরপর থেকে গুলিস্তান এলাকায় উত্তেজনা বাড়ে
এবং আশেপাশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
আরও পড়ুন: সাত খুনের আসামি নূর হোসেনকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ড
১ সপ্তাহ আগে
মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে তিনি রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে মুজিবনগর দিবসের কর্মসূচি শুরু
১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরবর্তীতে স্থানটির নাম পরিবর্তন করে মুজিবনগর রাখা হয়। প্রথম সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তাজউদ্দীন আহমদকে প্রথম প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানকে মন্ত্রিসভার সদস্য করা হয়।
মূল মন্ত্রিসভার সফল নেতৃত্ব সেই বছরের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধকে বিজয়ের দিকে নিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: আগামীকাল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস
৭ মাস আগে
১৩২ গণহত্যার স্থানের মাটি সংগ্রহ করে শ্রদ্ধা
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে নওগাঁয় স্থানীয় সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদের আয়োজনে ১৩২টি গণহত্যার স্থানের মাটি সংগ্রহ করে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।
সোমবার সকালে শহরের মুক্তির মোড়ে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভের পাশে এভাবে এ শ্রদ্ধা জানানো হয়। সেখানে ১৩২টি গণহত্যার স্থানের মাটি সংগ্রহ করে আলাদা আলাদা পাত্রে রেখে তাতে গোলাপ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য দেন একুশে পরিষদের সভাপতি আইনজীবী ডিএম আব্দুল বারি, সাধারণ সম্পাদক এম এম রাসেলসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা গণহত্যার ৬ বছর: সহিংসতায় জড়িতদের জবাবদিহি দাবি জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞের
এ সময় সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ও মাটি সংগ্রহের একজন কর্মী এম, এম রাসেল বলেন, এখনো পর্যন্ত জেলায় জরিপ করে দেখা গেছে ১৩২টি স্থানে গণহত্যা চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, এ গণহত্যার তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ, শহীদদের নাম, তাদের ঠিকানা, পেশা, বয়স এগুলো সংগ্রহ করতে প্রায় ১১ বছর ধরে কাজ করা হয়েছে। ১৩২টি গণহত্যা স্থানের যেসব মাটি এগুলো যেখানে বদ্ধভূমি বা গণকবর রয়েছে সেই স্থান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শহীদদের এই রক্তস্নাত মাটি সংগ্রহ করতে সময় লেগেছে দুই মাসের মতো। আজকে এই ১৩২টি স্থানের মাটি আলাদা আলাদা পাত্রে রেখে দিয়ে সেখানে একটি করে গোলাপ দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এম এম রাসেল আরও বলে, শুধু মাটি প্রদর্শন বা শ্রদ্ধা জানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। আমাদের দাবি গণহত্যায় যারা নিহত হয়েছেন তাদের স্বীকৃতি, গণহত্যার স্থানগুলোকে চিহ্নিত করে স্মৃতিফলক নির্মাণ এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে শহীদদের সম্মাননা দেওয়ার বা তালিকাভুক্ত করার দরকার।
এছাড়াও এই গণকবরগুলো অবহেলায় অযত্নে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সেগুলো রক্ষায় সরকারকে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সংগঠনটির সভাপতি আইনজীবী ডিএম আব্দুল বারি বলেন, যাদের জন্য আমরা স্বাধীন দেশ ও মুক্ত স্বদেশ পেয়েছি তাদের ব্যতিক্রমী আয়োজনের মধ্য দিয়ে স্মরণ করা হচ্ছে। যাতে করে নতুন প্রজন্মকে গণহত্যা সম্পর্কে জানতে পারে।
আব্দুল বারি আরও বলেন, নওগাঁ জেলায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়। তাদের স্মৃতির চিহ্নগুলো একুশে পরিষদের উদ্যোগে প্রতিটি স্থানে গিয়ে শনাক্ত করে সরকারকে দেওয়া হয়েছে, বই লেখা ও লিফলেট বিতরণ করাসহ ১৩২টি জায়গায় স্থানীয়দের নিয়ে তারা যেন এই দিনটা গভীরভাবে শহীদদের স্মরণ করেন সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের এই দেশ, স্বাধীনতা। তাদের স্মরণ করতে হবে। এদের জাতীয়ভাবে সম্মান করতে হবে সবাইকে।
আরও পড়ুন: আজ গণহত্যা দিবস
আইসিজেতে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গাম্বিয়ার সঙ্গে তথ্য বিনিময় করেছে
৭ মাস আগে
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় চিরনিদ্রায় শায়িত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
প্রথমে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন, পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তারা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জ্যৈষ্ঠ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মোঃ সাহাবুদ্দিন ও শেখ হাসিনা সেখানে ফাতেহা পাঠ করেন এবং বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাতে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
সমাধিসৌধ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সই করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন সমাধিসৌধ প্রাঙ্গণে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান।
পরে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানাও উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটি অনেক বছর ধরে সারা দেশে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকেসহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
৮ মাস আগে
জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (১৭ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
এরপর প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারযোগে টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন এবং বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও তার জন্য দোয়া করবেন।
জাতীয় শিশু দিবসের একটি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকেসহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতাবিরোধীরা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ মুছে ফেলতে ব্যর্থ হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
৮ মাস আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নতুন দুই ডেপুটি গভর্নরের
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনিযুক্ত দুই ডেপুটি গভর্নর খুরশীদ আলম ও ড. মো. হাবিবুর রহমান।
শুক্রবার (৮ মার্চ) শ্রদ্ধা নিবেদন করেন নব নিযুক্ত এই দুই গভর্নর।
আরও পড়ুন: অমর একুশে: ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তারা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শহীদ সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন তারা।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শ্রদ্ধা
৮ মাস আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
পরে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন শেখ হাসিনা।
পরে আওয়ামী যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আরও পড়ুন: আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
ফরিদপুরে অনুষ্ঠিত হলো ৭টি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতা
৮ মাস আগে
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধা লন্ডন মিশনের
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব ও বায়ান্নোর অমর ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে লন্ডনের বাংলাদেশ হাই কমিশন।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ উপলক্ষে লন্ডনের রয়্যাল বারা অব কেন্জিংটনে এক কনফারেন্স সেন্টারে আয়োজিত ‘মাল্টিলিঙ্গুয়াল এডওকেশন, দ্যা পিলার অবদ লার্নিং’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এতে ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কো, কমনওয়েলথ,আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশন ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রতিনিধিবর্গ এবং যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত আর্জেন্টিনা, বাহামা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিস্তিন, গ্রীস, গুয়েতেমালা, কেনিয়া, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মালয়েশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, মিশর, রোমানিয়া, সাইপ্রাস, সার্বিয়া, শ্রীলঙ্কা ও ইউক্রেনসহ বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার, রাষ্ট্রদূত ও উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন ও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইউক্রেন, সার্বিয়া, মালয়েশিয়া, মরোক্কো, সাইপ্রাস ও শ্রীলঙ্কা দূতাবাসের প্রতিনিধিত্বকারী শিল্পীরা মহান ভাষা শহিদদের উৎসর্গ করে নিজ নিজ ভাষায় মনোজ্ঞ সঙ্গীত, আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করেন।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিশু-কিশোর শিল্পীদের সমবেত কন্ঠে জাতিসংঘের ৬টি ভাষায় ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর সঙ্গীতটির পরিবেশনা।
লন্ডনে বসবাসকারী ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটিসহ বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন ভাষাভাষীর প্রায় পাঁচশ নারী, পুরুষ ও শিশু-কিশোর অংশ নেন অনুষ্ঠানে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম।
এতে আরও বক্তব্য দেন ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী জেমস ব্রিজ, আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশন-এর কাউন্সিল চেয়ার ভিক্টর জিমেনেজ, যুক্তরাজ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত ইউন ইওচিয়ল, বাহামার হাইকমিশনার প’ল এ গোমেজ, ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার সুজিত ঘোষ, ব্রিটিশ কাউন্সিলের দক্ষিণ এশিয়া রিজিওন্যাল ম্যানেজার মিজ সাম হারভি এবং ব্রিটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক প্রমুখ।
ইউকে ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী জেমস ব্রিজ বলেন, বাংলাদেশের উদ্যোগেই ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। এরপর ২০০০ সাল থেকে সারা বিশ্বে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
এর আগে মহান একুশের প্রথম প্রহরে হাইকমিশনার ও টাওয়ার হ্যামলেটস -এর মেয়র লুৎফুর রহমান একসঙ্গে এবং পরে মিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে পূর্ব লন্ডনের শহীদ আলতাব আলি পার্কে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বায়ান্নোর ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৮ মাস আগে
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতা থেকে আসা সাইক্লিস্টদের সঙ্গে পর্যটনমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
একুশে ফেব্রুয়ারির ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ও বাংলাদেশের মানুষের প্রতি একাত্মতা ও সংহতি প্রকাশ করতে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা থেকে আসা ১২ জন সাইক্লিস্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর মহাখালীতে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল অবকাশে মন্ত্রী এই সাক্ষাৎ করেন।
এসময় সাইক্লিস্টরা ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বঙ্গবন্ধুকে উৎসর্গ করে সংগীত পরিবেশন করেন।
আরও পড়ুন: পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পর্যটনমন্ত্রী
সাক্ষাৎকালে আরও উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের।
দশম ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সাইকেল র্যালি শিরোনামে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের সংগঠন ‘১০০ মাইলস’ এর এই ১২ জন সাইক্লিস্ট কলকাতা থেকে সাইকেল চালিয়ে বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে মঙ্গলবার ঢাকায় এসেছেন।
২০১২ সালে এই সাইকেল র্যালি শুরু হয়।
সেসময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিযুক্ত মন্ত্রী হিসেবে মুহাম্মদ ফারুক খান তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
কোভিডের কারণে দুই বছর বন্ধ থাকার পর সাইকেল র্যালিটি এই বছর আবার শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন এই সাইক্লিস্টদের বাংলাদেশে আবাসন সহ সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করছে।
আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে পর্যটন শিক্ষা অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করা হবে: পর্যটনমন্ত্রী
৭ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স: বাংলাদেশের নেতৃত্বে পর্যটনমন্ত্রী
৯ মাস আগে
বুধবার ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে জাতি
মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা সমুন্নত রাখতে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করা ভাষা সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার অমর একুশে, ভাষা শহীদ দিবস পালন এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করবে জাতি।
১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ায় সারা বিশ্বে দিবসটি উদযাপন করা হবে।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য 'বহুভাষিক শিক্ষা: শিক্ষার একটি স্তম্ভ ও আন্তঃপ্রজন্ম শিক্ষা'।
'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি'- গাইতে গাইতে খালি পায়ে হেঁটে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বাংলাকে (তৎকালীন পাকিস্তানের) রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য জীবন উৎসর্গকারী ভাষা আন্দোলনের বীরদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানাবে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে অস্বীকার করে। উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে ঢাকার রাজপথে নেমে এসেছিল ছাত্র-জনতা।
আরও পড়ুন: অমর একুশে গ্রন্থমেলা হবে, তবে সময় জানা যাবে পরে
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৫২ সালের এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্ররা মিছিল বের করলে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারসহ বাংলার কয়েকজন বীর সন্তান।
এ দিন সরকারি ছুটি থাকলেও দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার।
বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনসমূহেও দিবসটি পালন করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী সংগঠন সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করবে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আমি বাংলাসহ বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাভাষী জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে সারাদেশে পালিত হলো 'অমর একুশে'
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে অমর একুশের চেতনা বিশ্বের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় অবিরাম প্রেরণার উৎস। তবে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির সঠিক চর্চা ও সংরক্ষণে আমাদের আরও উদ্যোগী হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অমর একুশের মর্মবাণীকে ধারণ করে বিশ্বের বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির মানুষের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত হোক, বৈষম্যহীন বর্ণাঢ্য পৃথিবী গড়ে উঠুক, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এটাই আমার প্রত্যাশা।’
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, ‘মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আমি বাংলাসহ বিশ্বের সব ভাষা ও সংস্কৃতির জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমরা সবাই মিলে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ ও আত্মমর্যাদাশীল সোনার বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম হব।’
দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি রেডিও ও টিভি চ্যানেল এ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে।
অমর একুশে উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
আরও পড়ুন: ক্যানবেরায় বহু ভাষা ও সংস্কৃতির ব্যক্তিদের অংশগ্রহণে অমর একুশে উদযাপন
৯ মাস আগে