শাল্লা
সুনামগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতে ৫ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড় ও বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার জেলার জগন্নাথপুর ও শাল্লা উপজেলায় এই পৃথক ঘটনা ঘটে।
জগন্নাথপুরে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে বয়ে যাওয়া ঘন্টাব্যাপী প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে মা-মেয়ে ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার বহু ঘরবাড়ি, ফসল ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার পাটলী ইউনিয়নের সুলেমানপুর গ্রামের স্কুল শিক্ষক হারুণ মিয়ার টিন সেড ঘরের ওপর পাশাপাশি দুটি বিশাল আকৃতির ঢেউয়া ও খস গাছ প্রচন্ড ঝড়ে উপড়ে ঘরের ওপর পড়ে চাপা দিলে সঙ্গে সঙ্গেই স্কুল শিক্ষক হারুণ মিয়ার স্ত্রী মৌসুমি বেগম (৩৫), মেয়ে মাহিমা বেগম (৪) এবং এক বছর বয়সী ছেলে হোসাইন আহমদের মৃত্যু হয়।
পাটলী ইউপি চেয়ারম্যান আংগুর মিয়া জানান, বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে প্রচন্ড শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে বড় আকৃতির দুটি গাছ টিন ঘরের মধ্যে পড়ে চাপা দিলে মা ও ছেলে- মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। আমরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক তিনজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: বজ্রপাতের সময় করণীয়
তিনি জানান, পরিবারটি খুবই গরীব। স্ত্রী সন্তানদের হারিয়ে একটি বেসরকারি স্কুলের খন্ডকালীন শিক্ষক হারুণ মিয়া এখন পাগলপ্রায়।
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, মা ও ছেলে- মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে।
এদিকে জেলার শাল্লা উপজেলার নাছিরপুর গ্রামে বজ্রপাতে মুকুল খাঁ (৫০) ও তার ছেলে মাসুদ খাঁর (৭) মৃত্যু হয়েছে। সকাল সাতটার সময় এই ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মাসুদ খাঁ তার দুই ছেলে ও শ্যালক পুত্রকে নিয়ে বাড়ির পাশে জমিতে কৃষি কাজ করতে যান। সকাল ৭টার দিকে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে মুকুল খাঁ ও ছেলে মাসুদ খাঁর মৃত্যু হয়। নিহত মুকুল খাঁর ছেলে রিমন খাঁ (১১) ও শ্যালক পুত্র তানভীর হোসেন (৭) আহত হওয়ায় চিকিৎসার জন্য দ্রুত হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে শাল্লা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম মুঠোফোনে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে শিশুসহ নিহত ৩
২ বছর আগে
হাওর রক্ষা বাঁধের দুর্নীতির অভিযোগে শাল্লার ইউএনও প্রত্যাহার
মুজিব বর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণ, উপজেলা পরিষদে দোকান কোটা নির্মাণ, ভূমি অফিসে নামজারী, জলমহাল ইজারা ও হাওররক্ষা বাঁধের কাজে অগাধ দূর্নীতির অভিযোগে শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আল মুক্তাদির হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ১৩ জানুয়ারি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধবতন কর্তৃপক্ষের এক আদেশে এই প্রত্যাহার করা হয়। বর্তমানে দিরাই উপজেলার সহকারি কমিশনার (ভূমি) অরূপ রতন সিংকে শাল্লার ইউএনও হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর আলম।
আরও পড়ুন: ইসির নির্দেশে সুধারাম থানার ওসি প্রত্যাহার
এর আগে গত সোমবার শাল্লা উপজেলার চারটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানরা হাওর রক্ষা বাঁধের পিআইসি গঠনের তালিকায় অনিয়মের অভিযোগ এনে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি বৃহস্পতিবার দিনভর অভিযোগকারীদের উপস্থিতিতে শাল্লা ইউএনও কার্যালয়ে তদন্ত করেন।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন ইউএনবিকে বলেন, শাল্লার ইউএনও আল মুক্তাদিরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। দিরাই উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) অরূপ রতন সিংহকে শাল্লার ইউএনও হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। চেয়ারম্যানদের অভিযোগ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি বৃহস্পতিবার দিনভর তদন্ত করেছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সমাবেশে হামলা: হবিগঞ্জের এসপি ও দুই ওসির প্রত্যাহার দাবি বিএনপির
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গরুর খামারে ডাকাতি: ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
২ বছর আগে
হাইকোর্টে জামিন পেলেন ঝুমন দাস
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের শাল্লার ঝুমন দাসকে এক বছরের অন্তবর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার তার আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না, নাহিদ সুলাতানা যুথি ও মো. আশরাফ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মিজানুর রহমান।
পড়ুন: শাল্লার হামলার ঘটনায় আরও ৬ গ্রেপ্তার
হেফাজত নেতা মামুনুল হককে নিয়ে ফেইসবুকে ‘আপত্তিকর পোস্ট’ দেয়ার অভিযোগ তুলে গত ১৭ মার্চ শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। সে সময় গ্রামের বাড়িঘর ও মন্দির ভাঙচুর করা হয়। হিন্দুদের অন্তত ৯০টি বাড়িতে হামলা হয় সেদিন।
পরে ওই ফেইসবুক পোস্টের জন্য ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে শাল্লা থানায় ২২ মার্চ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। সেই থেকে কারাগারে বন্দি এ যুবক।
সুনামগঞ্জের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে জামিন না হওয়ায় ঝুমনের আইনজীবীরা জজ আদালতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেও জামিন আবেদন নাকচ হয়ে গেলে গত ২২ আগস্ট হাই কোর্টে জামিন আবেদন করা হয়। সে আবেদন শুনে হাইকোর্ট আজ (বৃহস্পতিবার) তাকে জামিন দেন।
পড়ুন: সাম্প্রদায়িক হামলা: শাল্লার ওসি সাময়িক বরখাস্ত, দিরাই থানার ওসিকে বদলি
শাল্লার ঘটনায় ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাধীন
৩ বছর আগে
সাম্প্রদায়িক হামলা: শাল্লার ওসি সাময়িক বরখাস্ত, দিরাই থানার ওসিকে বদলি
সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাওয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ পাওয়ায় শাল্লা থানার ওসি নাজমুল হককে সাময়িক বরখাস্ত করেছে পুলিশ হেড কোয়ার্টার।
মঙ্গলবার রাতে শাল্লা থানার ওসিকে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি নিকটবর্তী দিরাই থানার অফিসার্স ইনচার্জ আশরাফুল ইসলামকেও স্থান ত্যাগ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তাকে দিরাই থেকে সরিয়ে মৌলভীবাজারে বদলি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শাল্লার হামলায় সরকারি দলের লোক জড়িত: ডা. জাফরুল্লাহ
এর আগে গত ৩ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ পুলিশ সদর দপ্তরের বিশেষ তদন্ত দল ঘটনাস্থলে আরও তথ্য জানার জন্য তৎপরতা চালায়।
এসময় তদন্তে বিস্তর জেনে রিপোর্ট জমা দেয়া হলে পুলিশ সদর দপ্তর সার্বিক বিশ্লেষণ শেষে ব্যবস্থা নেয়।
সদর দপ্তরের নির্দেশনার খবরের পাশাপাশি সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাহেব আলী পাঠান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ মার্চ সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের উপস্থিতিতে একটি ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এই মাহফিলে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা মামুনুল হক। এরপর শাল্লা উপজেলার নোয়াগাওয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী ঝুমন দাশ তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে আল্লামা মামুনুল হককে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও ব্যাঙ্গাত্মক স্ট্যাটাস দেয়। পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ঝুমন দাশকে আটক করলেও ধর্মীয় উসকানি দিয়ে লাঠিসোটা হাতে পরদিন নোয়াগাওয়ে হামলা চালায় শতাধিক মানুষ। এসময় ভাঙচুর করা হয় অর্ধশত বাড়িঘর।
ক্ষতিগ্রস্থরা জানিয়েছিলেন হামলাকারীরা মামুনুল হকের অনুসারী। তবে এই ঘটনাচক্রে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগ উঠে স্থানীয় স্বাধীন মেম্বারের বিরুদ্ধে। স্থানীয়দের অভিযোগ, স্বাধীন মেম্বার ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়া ঝুমনের মধ্যে বিল নিয়ে দীর্ঘ দিনের বিরোধ ছিল, আর এই সুযোগটি স্বাধীন মেম্বার কাজে লাগিয়ে ঝুমনকে “শিক্ষা” দিতে ধর্মীয় উসকানি দিয়েছিলেন। ঘটনার পর ২টি আলাদা মামলায় ১৫শ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় ৩৩ জনকে। বিষয়টি বর্তমানে বিচারাধীন।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনায় ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাধীন
৩ বছর আগে
শাল্লার হামলায় সরকারি দলের লোক জড়িত: ডা. জাফরুল্লাহ
শাল্লার হামলায় ঘটনার সাথে সরকারি দলের লোক জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘শাল্লার মসজিদে গুজব ছড়িয়ে হিন্দু গ্রামে হামলা করা হয়েছে। মসজিদের মাইকে ইসলাম প্রচার কিংবা আযান দেয়া ছাড়া ইসলাম সমর্থন করে না। ধর্মীয় উস্কানিতে অনেকে হেফাজতের কথা বলছেন কিন্তু কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি সরকারি দলের ব্যাপক সংখ্যক কর্মী সমর্থক এই হামলার সাথে জড়িত। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে জঘন্য এ হামলার ঘটনার আগামী সাত দিনের মধ্যে মামলার তদন্ত শেষ করতে হবে।’
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনায় ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাধীন
মঙ্গলবার শাল্লায় নোয়াগাঁও গ্রামে সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ সব কথা বলেন।
জাফরুল্লাহ বলেন, দেশ এখন নিরাপদে নেই। আমরা রামু দেখেছি, নাসিরনগর দেখেছি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে শাল্লায় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে ভয়াবহ হামলায় খুবই লজ্জাজনক।
স্থানীয় প্রশাসনের দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ‘সরকারের পুলিশ প্রশাসন এখানের মানুষেরদের রক্ষা করতে পারেনি, প্রশাসন এখানে ব্যর্থ হয়েছে। এখানে যতজন দায়িত্বরত কর্মকর্তা ছিল তাদের সবাইকে প্রত্যাহার করতে হবে।’
আরও পড়ুন: শাল্লায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা
শাল্লার ঘটনার সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য নঈম জাহাঙ্গীর, সিলেট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এমদাদ উল্লাহ শহীদুল ইসলাম প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনায় ২ মামলা, আটক ২২
৩ বছর আগে
শাল্লার ঘটনায় ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাধীন
সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁও গ্রামে হামলা, লুটপাট ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম স্বাধীন মিয়ার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
একই মামলায় বাকি ২৯ আসামির দু’দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
আরও পড়ুন: শাল্লায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা
শাল্লার ঘটনার সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
মঙ্গলবার দুপুরে শুনানি শেষে সুনামগঞ্জ আদালতের শাল্লা জোনের বিচারক জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শ্যাম কান্ত সিনহা এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
সুনামগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. সেলিম নেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে শুক্রবার ভোর রাতে ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম স্বাধীন মিয়াকে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনায় ২ মামলা, আটক ২২
শনিবার বেলা ১১টায় স্বাধীন মিয়াকে শাল্লা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পুলিশ রবিবার বিকালে তাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ডের আবেদন করে।
উল্লেখ্য, হেফাজতে ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হককে ফেসবুকে কটাক্ষ করার অভিযোগ তুলে তার সমর্থকরা গত ১৭ মার্চ সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। তবে কেউ হতাহত হননি।
আরও পড়ুন: শাল্লায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলা: প্রধান আসামি স্বাধীন গ্রেপ্তার
৩ বছর আগে
শাল্লার হামলার মূল পরিকল্পনাকারী বিএনপি: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সোমবার বলেছেন, শাল্লার হামলার মূল পরিকল্পনাকারী বিএনপি।
৩ বছর আগে
শাল্লার ঘটনায় অভিযুক্ত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে: পুলিশ সুপার
সুনামগঞ্জের শাল্লায় হিন্দু বাড়ি ঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান।
৩ বছর আগে
শাল্লায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলা: প্রধান আসামি স্বাধীন গ্রেপ্তার
সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আলোচিত ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) সিলেট।
৩ বছর আগে
শাল্লায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা
সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম নোয়াগাঁওয়ে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সহায়তা হিসেবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা, ৩২ বান্ডিল টিন ও ৭ টন চাল দেয়া হয়েছে।
৩ বছর আগে