এনায়েতউল্লাহ খান
ব্রাজিলে গ্লোবাল সাউথ মিডিয়া সামিটে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন এনায়েতউল্লাহ খান
ব্রাজিলে অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল সাউথ মিডিয়া সামিটে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ইউনাইটেড নিউজ অফ বাংলাদেশ (ইউএনবি) ও ঢাকা কুরিয়ারের ইমেরিটাস সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান।
সাও পাওলোতে আগামী ১০ নভেম্বর শুরু হয়ে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত এ সম্মেলন চলবে। এতে অংশ নেবেন এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার উন্নয়নশীল অঞ্চলের গণমাধ্যম নেতা, নীতিনির্ধারক ও পরামর্শকরা।
আরও পড়ুন: ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে আমন্ত্রণ পেলেন ইউএনবির প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান
এই সম্মেলনের লক্ষ্য গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে জোরদার করা এবং ভুল তথ্য, সেন্সরশিপ, সীমিত প্রেস স্বাধীনতা ও সম্পদের সীমাবদ্ধতার মতো মিডিয়া চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার বিষয়ে কাজ করা।
ধারাবাহিক আলোচনা, কর্মশালা ও প্যানেলের মাধ্যমে এ সম্মেলনে টেকসই, স্বাধীন গণমাধ্যম ব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে।
সম্মেলনের মূল থিম হলো-জনমত গঠনে এবং গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততায় ডিজিটাল প্রযুক্তির ভূমিকা। যেসব অঞ্চলে ঐতিহ্যবাহী সাংবাদিকতা অসংখ্য বাধার সম্মুখীন হয়, সেসব অঞ্চলে নতুন মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সুযোগ এবং বাধা নিয়ে আলোচনা করবেন অংশগ্রহণকারীরা।
আরও পড়ুন: এনায়েতউল্লাহ খানকে 'ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট' পদকে ভূষিত করেছে রোমানিয়া
শীর্ষ সম্মেলনের অন্যতম কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য হলো-আঞ্চলিক সহযোগিতা উৎসাহিত করা, গ্লোবাল নর্থের গল্পের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করা। গ্লোবাল সাউথের মিডিয়াকে ক্ষমতায়িত করে এ সম্মেলন অধিক অন্তর্ভুক্তিমূলক মিডিয়া পরিপ্রেক্ষিত তৈরি করার আশা করছে; এতে সমাজের জন্য সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলোর কাভারেজ দিতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশের ৫ আগস্টের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পরিবর্তিত মিডিয়া পরিপ্রেক্ষিত নিয়ে আলোচনা করবেন এনায়েতউল্লাহ খান।
গণতন্ত্রের সমর্থনে এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ বৈশ্বিক গল্প বলার ক্ষেত্রে সাংবাদিকতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপরও তিনি গুরুত্ব দেবেন তার বক্তব্যে।
আরও পড়ুন: চীনে ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে ইউএনবি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এনায়েতউল্লাহ খান
ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে যোগ দিতে গুয়াংজুতে ইউএনবির প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান
২ সপ্তাহ আগে
ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে আমন্ত্রণ পেলেন ইউএনবির প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান
ষষ্ঠ ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে (ডব্লিউএমএস) অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রিত হয়েছেন ইউনাইটেড নিউজ অফ বাংলাদেশের (ইউএনবি) প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান। আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে ২০ অক্টোবর এই সামিট হতে যাচ্ছে।
২০০৯ সালে সিনহুয়া নিউজ এজেন্সি, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস, রয়টার্স, তাস ও কিয়োডো নিউজের মতো শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক মিডিয়া সংস্থাগুলো মিলে ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিট প্রতিষ্ঠা করে। এটি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে বিনিময় ও সহযোগিতার জন্য একটি প্রধান প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে।
এবারের সামিটের প্রতিপাদ্য ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড মিডিয়া ট্রান্সফরমেশন'। গণমাধ্যমে এআইয়ের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে এবারের সামিটে আলোচনা করা হবে। সংবাদ সংগ্রহ, উৎপাদন এবং বিতরণকে এআই কীভাবে নতুন রূপ দিচ্ছে এবং ভবিষ্যতে এআইয়ের কারণে গণমাধ্যমকে যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে ও যেসব সুবিধা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে সেসব বিষয়ে আলোচনা করবেন সামিটে অংশগ্রহণকারীরা।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে চীনের গুয়াংডং ও ইউনান প্রদেশে আয়োজিত হয় ৫ম ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিট। এই আয়োজন বেশ প্রশংসিত হয় যার ফলে এবছরের আয়োজনের ওপর প্রত্যাশা আরও বেশি।
বিশ্বের প্রধান প্রধান গণমাধ্যম, সরকারি কর্মকর্তা, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং হাই-টেক উদ্যোক্তাদের সঙ্গে সামিটে যোগ দেবেন ইউএনবির প্রতিষ্ঠাতা এনায়েতউল্লাহ খান। ইউএনবি প্রতিষ্ঠার পর একে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড বেসরকারি সংবাদ সংস্থায় পরিণত করেছেন তিনি। পাশাপাশি জাতীয় সাপ্তাহিক ঢাকা কুরিয়ারের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে তিনি বাংলাদেশে ডিজিটাল সাংবাদিকতার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।
প্রতিনিয়ত বিশ্ব গণমাধ্যম যেসব সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হচ্ছে সেগুলো নিয়ে আলোচনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ফোরামে পরিণত হয়েছে ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিট। এ বছরের সামিটে এআই ও গণমাধ্যমের রূপান্তরকে মূল আলোচ্য করা হয়েছে, যা বিশ্ব গণমাধ্যমের গতিশীলতা ও স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখতে উদ্ভাবনের ধারণার গুরুত্ব তুলে ধরে।
২ মাস আগে
চীনে ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে ইউএনবি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এনায়েতউল্লাহ খান
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের গুয়াংডং প্রদেশের গুয়াংজুর নানশা বে মেরিনা কনভেনশন সেন্টারে চলমান পঞ্চম ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে দুই সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইউএনবি ও ঢাকা কুরিয়ারের প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান।
শুক্রবার শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী সামিটে কসমস গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ খান তার সঙ্গে রয়েছেন।
ইউএনবি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড বেসরকারি সংবাদ সংস্থা কসমস গ্রুপের মিডিয়া শাখা।
বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় সংবাদদাতা ও সাংবাদিকদের একটি প্রতিষ্ঠিত নেটওয়ার্ক হিসেবে ইউএনবি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ২০ মিলিয়নেরও বেশি পাঠকের কাছে সংবাদ ও তথ্যের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য উৎস হিসেবে স্বীকৃত।
ইউএনবির প্রতিনিধিরা সম্মেলনের বিভিন্ন অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং আগামী দিনের বিভিন্ন সুযোগ ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে বৈশ্বিক মিডিয়া আউটলেটের অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়া দেশটির গুয়াংডং প্রদেশের গুয়াংজু শহর এবং ইউনান প্রদেশের কুনমিং শহরে ২-৮ ডিসেম্বর ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিট আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে যোগ দিতে গুয়াংজুতে ইউএনবির প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান
১১ মাস আগে
ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে যোগ দিতে গুয়াংজুতে ইউএনবির প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান
পঞ্চম ওয়ার্ল্ড মিডিয়া সামিটে যোগ দিতে চীনের গুয়াংজু পৌঁছেছেন ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) ও ঢাকা কুরিয়ারের প্রধান সম্পাদক এবং কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এনায়েতউল্লাহ খান।
চীনের গুয়াংডং প্রদেশের গুয়াংজু শহর এবং ইউনান প্রদেশের কুনমিং শহরে ২ থেকে ৮ ডিসেম্বর এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে চীনের সংবাস সংস্থা সিনহুয়া।
১০১টি দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ২০০টি মূলধারার গণমাধ্যম, থিংক ট্যাঙ্ক ও সরকারি সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিত্বকারী ৪৫০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী বাস্তব সহযোগিতায় পৌঁছানোর আশায় এ বছর এই সম্মেলনে অংশ নেবেন।
'বুস্টিং গ্লোবাল কনফিডেন্স, প্রমোটিং মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট' শীর্ষক এই সম্মেলনে গণমাধ্যমের আস্থা বৃদ্ধি, নতুন প্রযুক্তির সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, ডিজিটাল যুগে নতুন বাজার অন্বেষণ এবং বৈশ্বিক মিডিয়া সহযোগিতায় অভিন্ন ভবিষ্যতের জন্য প্রচেষ্টাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আরও পড়ুন: এনায়েতউল্লাহ খানকে সভাপতি করে ইন্টারন্যাশনাল সিকিপারস সোসাইটির বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের উদ্বোধন
এনায়েতউল্লাহ খানকে সভাপতি করে ইন্টারন্যাশনাল সিকিপারস সোসাইটির বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের উদ্বোধন
১১ মাস আগে
ঢাকায় রোমানিয়ান জাতীয় দিবস উদযাপিত
রোমানিয়ার ১০৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বারিধারায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত রোমানিয়ার অনারারি কনসাল এবং ইউএনবি ও ঢাকা কুরিয়ারের প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) তার বাসভবনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
শুরুতে বাংলাদেশ ও রোমানিয়ার মধ্যকার ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক এবং আসন্ন ডিসেম্বর মাসের গুরুত্ব তুলে ধরে এনায়েতউল্লাহ খান বলেন, বাংলাদেশ ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন তাদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কূটনীতিক ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী।
ড. ইফতেখার উল্লেখ করেন, এনায়েতউল্লাহ খান সম্প্রতি নাইট পদমর্যাদায় রোমানিয়ান ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিটে ভূষিত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আপনি সত্যিই এর যোগ্য।’
আরও পড়ুন: রোমানিয়ার জাতীয় দিবস উদযাপিত
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও রোমানিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং উচ্চ পর্যায়ের সংলাপে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য উচ্চ প্রশংসার নিদর্শন স্বরূপ খানকে এই সম্মানজনক পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
এই পুরস্কার প্রদান করেন রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট। ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট রোমানিয়ায় প্রদত্ত গুরুত্বপূর্ণ বেসামরিক বা সামরিক পরিষেবাগুলিকে স্বীকৃতি দেয়।
ড. ইফতেখার বলেন, বাংলাদেশ ও রোমানিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক এখন অনেক শক্তিশালী হয়েছে। সাংস্কৃতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক এবং শ্রম খাতে সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে কাজ হচ্ছে।
‘রোমানিয়া একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, খান বাংলাদেশে রোমানিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে অসাধারণ কাজ করছেন।
তিনি ২০২১ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সফর এবং এই সফরের ফলাফলের কথাও স্মরণ করেন, যা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও জোরদার করেছে।
শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক, ব্যবসায়ী নেতা, শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাবেক বেসামরিক ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
গ্রেট ইউনিয়ন দিবসকেই রোমানিয়ার জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। ১৯১৮ সালের এই দিনে ট্রান্সিলভানিয়ার পাশাপাশি রোমানিয়ান রাজ্যের সঙ্গে বেসারাবিয়া ও বুকোভিনা প্রদেশের একত্রীকরণ করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ২ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা উপহার দিবে রোমানিয়া
মোটরসাইকেলে ২৯ দেশ পেরিয়ে রোমানিয়ার তরুণী এখন সাতক্ষীরায়
১১ মাস আগে
এনায়েতউল্লাহ খানকে 'ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট' পদকে ভূষিত করেছে রোমানিয়া
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রোমানিয়ার অনারারি কনসাল এনায়েতউল্লাহ খান নাইট পদমর্যাদায় 'ন্যাশনাল অর্ডার ফর মেরিট' পদকে ভূষিত হয়েছেন।
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় অনুসারে, বাংলাদেশ ও রোমানিয়ার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এবং উচ্চ পর্যায়ের সংলাপ সমর্থন ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য উচ্চ প্রশংসার নিদর্শন স্বরূপ তাকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
এই পদক প্রদান করেন রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এনআইসি সদস্য হলেন এনায়েতউল্লাহ খান
১১ মাস আগে
সিঙ্গাপুরে এশিয়ানেটের বোর্ড মিটিংয়ে ইউএনবির এমডি ও পরিচালক
ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান সম্পাদক এনায়েতউল্লাহ খান এবং পরিচালক নাহার খান সোমবার (২৩ অক্টোবর) গণমাধ্যমটির অংশীদার এশিয়ানেটের বোর্ড সভায় যোগ দিয়েছেন।
সোমবার সকাল ১১টায় সিঙ্গাপুরের কার্লটন শহরের একটি হোটেলে দুই দিনব্যাপী এশিয়ানেটের বোর্ড সভা ও ফোরাম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে মার্কিনিরা হামলার শিকার হলে জবাব দিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: ব্লিঙ্কেন-অস্টিনের হুঁশিয়ারি
সম্মেলন শুরুর আগে, সকাল ১০টায় মিডিয়ানেট একটি কফি পান ও শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে এশিয়ানেট ২০২০-২৩ অর্থবছরের আর্থিক ফলাফলসহ বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করে।
এশিয়ানেট দুর্দান্ত ডিজিটাল ও সোশ্যাল মিডিয়া এক্সপোজারসহ প্রিমিয়াম ইমেল ও নিউজ ওয়্যার পরিষেবা সরবরাহ করে।
এছাড়াও, এশিয়ানেট সংবাদ মাধ্যমসমূহের জন্য একটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী বহুজাতিক বিতরণ পরিষেবা সরবরাহ করে।
এশিয়ানেট ১২টি ভাষার ১২টি জাতীয় সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে ১৯৮টি গণমাধ্যমে সংবাদ বিতরণ করছে।
আরও পড়ুন: ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের আমন্ত্রণে বেলজিয়াম গেলেন পলক
বাংলাদেশে একটি মিনি সুইজারল্যান্ড গড়ে তুলুন: সুইস বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্ক: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা মূল বিষয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে
বাইডেন শাসনামলে ঢাকা ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও গভীর এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। একই সাথে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিষয়টি দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরও গুরুত্পূর্ণ হয়ে উঠবে বলে তারা জানিয়েছেন।
মিয়ানমারের ঘটনাবলী নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখার দরকার আছে বলে তারা মনে করেন।
শনিবার রাতে কসমস ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনলাইন অনুষ্ঠানে তারা এসব কথা বলেন।
ঢাকা-ওয়াশিংটনের বর্তমান সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে যাবতীয় চ্যালেঞ্জসমূহ এবং সুবিধার জায়গাগুলো চিহ্নিত করার উদ্দেশে কসমস ফাউন্ডেশন এ ওয়েবিনারের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলার্সের এশিয়া কর্মসূচির উপপরিচালক ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট কুগেলম্যান।
কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খান কসমস ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে সম্প্রচার করা অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন।
কূটনীতিক এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সিম্পোজিয়ামটি ছিল কসমস ফাউন্ডেশনের ফ্ল্যাগশিপ ‘ডায়ালগ’ সিরিজের সর্বশেষ সংস্করণ।
সাবেক রাষ্ট্রদূত তারিক করিম, ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ, বাংলাদেশি-আমেরিকান বিজ্ঞানী ও রাজনীতিবিদ ড. নীনা আহমেদ, সাবেক রাষ্ট্রদূত সেরাজুল ইসলাম অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
কুগেলম্যান তার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্ক, বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা এবং বাইডেন যুগে কী প্রত্যাশা তা নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি বলেন, বাইডেনের শাসনামলে বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আরও বেশি সহযোগিতা করার সুযোগ এবং মার্কিন ইন্দো প্যাসিফিক নীতিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
কুগেলম্যান বলেন, অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ঢাকা এবং ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্ক সামগ্রিকভাবে সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং স্থিতিশীল হওয়া উচিত।
তিনি বলেন, ওয়াশিংটন জানে যে চীন-ভারত দুই দেশই বাংলাদেশের মূল প্রতিযোগী।
তিনি বলেন, বর্তমানে যে কেউ বিতর্ক করতে পারে যে, দিল্লির সাথে ঢাকার সম্পর্ক বেইজিংয়ের তুলনায় উষ্ণ এবং আরও বহুমুখী, তবে স্পষ্টতই এখানে একটি প্রতিযোগিতা চলছে।’
রাষ্ট্রদূত তারিক করিম বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে ভারতের সাথে বৈদেশিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে, অন্যান্য প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সবাইকে একটি মূল বার্তা পাঠাতে চাইছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশেষত দুটি প্রধান শক্তি ভারত ও চীনের মধ্যে রয়েছে। এটি কৌশলগতভাবে স্থাপন করা হয়েছে।’
সাবেক কূটনীতিক বলেন, ভারত এবং চীন যারা একে অপরের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে তাদের সাথে বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে। ‘আমরা ইন্দো প্যাসিফিক এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভেরও অংশ।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সাথে সম্পর্ক উন্নত করছে যা স্বাভাবিক, যেখানে চীন প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ছাড়াও অর্থনৈতিক প্রকল্পে সম্পৃক্ত রয়েছে।
তারিক করিম বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই তাদের বৈদেশিক নীতিতে সাবধানতার সাথে বিবেচনা করতে হবে কারণ বাংলাদেশ এখন আর গুরুত্বহীন দেশ নয়।
এনায়েতউল্লাহ খান বলেন, তারা আশাবাদী যে মিয়ানমারের বর্তমান ঘটনার বিষয়ে আমেরিকা বৃহত্তর ভূমিকা গ্রহণ করবে এবং এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে রোহিঙ্গা ইস্যুটির সমাধান করবে।
ড. ইফতেখার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং কোভিড-১৯ মহামারি সম্পর্কিত বিষয়গুলো জড়িত থাকার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও ছোট আন্তর্জাতিক বিষয়ের সাথেও জড়িত হওয়া দরকার।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের লক্ষ্য উন্নয়ন এবং বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সমর্থন প্রত্যাশা করে। আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের প্রবেশাধিকার প্রয়োজন হবে এবং আমরা বিশ্বাস করি ইতিবাচক ফলাফল আসবে।’
অধ্যাপক আলী রিয়াজ বলেন, আমেরিকা ভারতের সাথে কীভাবে আচরণ করে তা বাংলাদেশ-আমেরিকা সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে।
ড. নীনা আহমেদ একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উত্থানের পিছনে মানুষের আত্মত্যাগ এবং কীভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের অনুপ্রাণিত করেছিলেন তা স্মরণ করেন।
তিনি দরিদ্রদের মাঝে বিনিয়োগের উপর জোর দেন। এছাড়া বাংলাদেশকে আরও শক্তিশালী করতে নারীদের কার্যকরভাবে ভূমিকা রাখতে এবং শ্রম বাজারে সহায়তা অব্যাহত রাখার কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কিছুই নেই থেকে শুরু করে বাংলাদেশ এখন ৫০ বছরে এসে পৌঁছেছে।’
৩ বছর আগে
ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক নিয়ে কসমস ফাউন্ডেশনের ওয়েবিনার শনিবার
ঢাকা-ওয়াশিংটনের বর্তমান সম্পর্ক ও এটিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগগুলো চিহ্নিত করতে কসমস ফাউন্ডেশনের আয়োজনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞরা একটি অনলাইন সিম্পোজিয়ামে একত্রিত হচ্ছেন।
‘যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন: বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্কের ভবিষ্যত নির্ধারণ’ শীর্ষক সিম্পোজিয়ামে ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারসের এশিয়া কর্মসূচির উপপরিচালক ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট কুগেলম্যান মূল বক্তব্য উপস্থাপন করবেন।
আরও পড়ুন: গ্যালারি কসমসের মাসব্যাপী ভার্চুয়াল চিত্র প্রদর্শনী ‘দ্য ব্ল্যাক স্টোরি’ শুরু
কূটনীতিক এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় (ইএসটি সময় সকাল ১০টায়) কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খান কসমস ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে প্রিমিয়ারের অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেবেন।
সিম্পোজিয়ামটি কসমস ফাউন্ডেশনের ফ্ল্যাগশিপ ‘ডায়ালগ’ সিরিজের সর্বশেষ সংস্করণ।
এছাড়া রাষ্ট্রদূত তারিক করিম, ডা. নিনা আহমদ, ড. আলী রিয়াজ এবং রাষ্ট্রদূত সেরাজুল ইসলাম সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানের পুরো ভিডিওটি শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় কসমস ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজে দেখা যাবে।
করোনা মহামারি আঘাত হানার আগে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য রেকর্ড ৯ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে।
দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তিতে সম্পর্কের সম্ভাবনা এবং দীর্ঘকালীন আলোচিত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিজনেস কাউন্সিল এখন বাস্তবতা কাছাকাছি। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে ইউএস চেম্বার অব কমার্স এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে এটি উদ্বোধনের আয়োজন করেছে।
স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সংবাদ মার্কিন গণমাধ্যমে খুব গুরুত্ব পেয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ‘৫০ স্প্রিং অব ফ্রিডম’ আর্ট ক্যাম্প সম্পন্ন
এই পটভূমিতে কসমস গ্রুপের জনহিতকর প্রতিষ্ঠান কসমস ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের ভবিষ্যতের কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টি এবং নীতি সমাধানের প্রতিশ্রুতির সাথে মিল রেখে এ সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করছে।
৩ বছর আগে