তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
রাঙ্গুনিয়ায় ভোট পড়েছে ৭০%
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম ৭ (রাঙ্গুনিয়া, বোয়ালখালী আংশিক) আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে এই আসন থেকে টানা চতুর্থবার সংসদ নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ২ দিন চলবে না বেনাপোল এক্সপ্রেসসহ ২১ ট্রেন
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্টের আইনজীবী ইকবাল হাছান মোমবাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৭৬৭ ভোট। এই আসনে ভোট পড়েছে ৬৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এর ৯৫ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী।
রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী উপজেলার কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ১০৩টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাজ বাকি থাকায় আজ চালু হচ্ছে না খুলনা-যশোর-মোংলা রুটে ট্রেন চলাচল
উল্লেখ্য, বিজয়ী ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাড়াও জাতীয় পার্টির মুছা আহমেদ রানা (লাঙ্গল) ২ হাজার ৩০৮ ভোট, তৃণমূল বিএনপির খোরশেদ আলম (সোনালী আঁশ) ১ হাজার ৩৩১ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্টের আহমদ রেজা (চেয়ার) প্রতিকে পেয়েছেন ১ হাজার ৩৯০ ভোট, সুপ্রিম পার্টির মোরশেদ আলম (একতারা) প্রতিকে পেয়েছেন ১ হাজার ১৩০ ভোট। ১০৩ কেন্দ্রে মোট ভোটার ৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১। এরমধ্যে ভোট পড়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৪৩৬, মোট ৬৯.৪৩ শতাংশ ভোট সংগৃহিত হয়েছে। সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রাঙ্গুনিয়ার ইউএনও রায়হান মেহেবুব এসব কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের ঠিক আগে ট্রেনে আগুন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্তের চূড়ান্ত অভিপ্রায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১০ মাস আগে
আ’লীগের হাত ধরে বাঙালি জাতির সব অর্জন এসেছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দীর্ঘ ৭৩ বছরের পথচলায় আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাঙালি জাতির সব অর্জন এসেছে।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশে, স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে কোনো উৎসব করছে না সরকার: তথ্যমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বাধীনতার পর আরও একটি বড় অর্জন হচ্ছে আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে বিশ্ববেনিয়াদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের ইতিহাস প্রকৃত পক্ষে বাঙালি জাতিরই ইতিহাস। বাঙালি জাতির সব অর্জনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িয়ে আছে।
আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এখনো স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশে আস্ফালন করে এবং তাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে বিএনপি। বিএনপি এখনো জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে রাজনীতি করে এবং তারা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি, স্বাধীনতার বিরুদ্ধে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলাম এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমস্ত ষড়যন্ত্রকে পরাস্ত করে আমরা বাংলাদেশকে উন্নতি সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
২ বছর আগে
অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা তুলে আনে মানুষের না বলা কাহিনী: তথ্যমন্ত্রী
সমাজের সুষ্ঠু বিকাশে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার গুরুত্ব তুলে ধরে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'সমাজ যাদের দিকে তাকানোর সুযোগ পায় না, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সেই মানুষের না বলা কাহিনী তুলে ধরে।'
সোমবার রাতে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২১ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন।
ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ১১ জন সাংবাদিককে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য প্রত্যেককে আড়াই লাখ টাকা, মফস্বল সাংবাদিকতায় ৬৪ জন প্রবীণ সাংবাদিক প্রত্যেককে এক লাখ টাকা ও সকলকে সনদপত্র ও সম্মাননা স্মারক দেয়া হয়।
তথ্যমন্ত্রী পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন ও বসুন্ধরা গ্রুপকে বিশেষ করে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় পুরস্কার আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এই ধরনের পুরস্কার প্রদান অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও সার্বিকভাবে সাংবাদিকতাকে উৎসাহিত করবে।
হাছান বলেন, সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যা সমাজকে সঠিকখাতে প্রবাহিত করতে সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দিতে এবং অবহেলিত দিকগুলোতে সমাজের দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে যেভাবে ভূমিকা রাখে, তা অন্য কোনো পেশার মানুষ পারে না।
অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ভিন্ন মাত্রার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ ধরনের সাংবাদিকতায় ঝুঁকি থাকে, জীবন বিপন্ন হতে পারে। সেসব অতিক্রম করে সাংবাদিককে কাজ করতে হয়। পথের পাশের বিপন্ন মানুষগুলোর জীবনের যে গল্প, যে বেদনা, সেটিও তুলে আনতে পারে অনুসন্ধানী সাংবাদিককেই।
গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতূর্থ স্তম্ভ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মনে করে গণমাধ্যমের বিকাশের সঙ্গে রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক সমাজের বিকাশ নিহিত উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'সেকারণেই বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে গত সাড়ে ১৩ বছরে সংবাদপত্র, বেতার, টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমের প্রতিটি ক্ষেত্র যুগান্তকারী বিকাশ লাভ করেছে। একইসঙ্গে অসুস্থ প্রতিযোগিতা ও আইনবিরোধী চর্চা কমে এসেছে।'
আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'সমালোচনাকে সমাদৃত করার সংস্কৃতিতে আমরা বিশ্বাস করি, লালন করি। সমালোচনা পথ চলাকে শাণিত করে, কাজকে বিশুদ্ধ করে।
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান তার বক্তব্যে অতিথিদেরকে উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ জানান।
সভাপতির বক্তব্যে সায়েম সোবহান আনভীর পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানান এবং পুরস্কারের এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে জানান।
চিত্রনায়ক ফেরদৌস ও চিত্রনায়িকা বুবলির উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে ডেইলি স্টারের আহমাদ ইশতিয়াক, মাছরাঙা টেলিভিশনের কাওসার সোহেলী, জাগো নিউজ ২৪.কম-এর সালাহ উদ্দিন জসিম, অপরাধ ও দুর্নীতি ক্যাটাগরিতে দেশ রূপান্তরের শোয়েব চৌধুরী, জিটিভির জান্নাতুল ফেরদৌসী, নিউজ বাংলা২৪.কম-এর জেসমিন পাপড়ি, নারী ও শিশু ক্যাটাগরিতে সমকালের রাজীব আহাম্মদ, আনন্দ টিভির শওকত সাগর, ঢাকা পোস্টের আদনান রহমান, অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্রে মাছরাঙা টেলিভিশনের মাজাহারুল ইসলাম এবং আলোকচিত্রে প্রথম আলোর দীপু মালাকার পুরস্কার গ্রহণ করেন।
পুরস্কারের জুরিবোর্ডে ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, দৈনিক দেশ রূপান্তর সম্পাদক অমিত হাবিব, লেখক নাসির আলী মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, সহযোগী অধ্যাপক শাওন্তী হায়দার ও সাংবাদিক জুলফিকার আলি মানিক।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগ উসকানি দেয়নি, দিয়েছে ছাত্রদল: তথ্যমন্ত্রী
পদ্মা সেতু হওয়ার পর ড. ইউনুসদের মুখে কথা নেই: তথ্যমন্ত্রী
মানুষের মুক্তি আর সাম্যের জয়গানে স্বতন্ত্র নজরুল: তথ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
আইপিটিভি, ইউটিউব চ্যানেলে সংবাদ প্রচার নয়: তথ্যমন্ত্রী
আইপিটিভি বা ইউটিউব চ্যানেলে সংবাদ প্রচার হলে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে গুজব, অপপ্রচার রটিয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করা হয়। একই সঙ্গে সম্প্রচার নীতিমালা অনুযায়ী আইপিটিভি বা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে কেউ সংবাদ পরিবেশন করতে পারে না। বিষয়গুলো ডিসিদের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের তৎপর থাকাসহ কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের তৃতীয় দিনে অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসকদের মাঠ প্রশাসনের প্রাণ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন যে জেলা প্রশাসকরা হচ্ছেন মাঠ প্রশাসনের প্রাণ। জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমেই সরকারি সিদ্ধান্তগুলো মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হয়। এজন্য জেলা প্রশাসক সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকে যে সেশনটি একটু আগে শেষ করলাম সেখানে যে বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে তার মধ্যে বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: বিদেশে বসে যারা অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা চিহ্নিত: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া প্রায় ৯ কোটি মানুষ ব্যবহার করে। সেটি প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া যেমন প্রচারের বড় ক্ষেত্রে। তেমনি অপপ্রচার রটানোর ক্ষেত্রেও এটি একটি বড় ক্ষেত্র। আমরা যদি গত আট বছরের পরিসংখ্যান দেখি তাহলে দেখতে পাই, আমাদের দেশে যেসব দুর্ঘটনা ঘটেছে, গুজব রটেছে, রটনা হয়েছে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তার প্রায় সবগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় মাধ্যমে করানো হয়েছে। জেলা প্রশাসকদের কাছে আমরা সে বিষয়টি তুলে ধরেছি।
মন্ত্রী বলেন, অনেক সময় দেখা যায় নানা বিভ্রান্তিমূলক খবর পরিবেশন করে। সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে দেশে বিশৃঙ্খলা করা হয়। সে বিষয়গুলো ডিসিদের কাছে তুলে ধরা হয়েছে, তারা যেন এসব বিষয়ে তৎপর থাকেন এবং কার্যকর ব্যবস্থা নেন।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র রচনার জন্যই বাংলাদেশের অভ্যুদয়: তথ্যমন্ত্রী
সম্প্রচার নীতিমালা নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, সম্প্রচারনীতিমালা অনুযায়ী কোন আইপিটিভি বা ইউটিউব চ্যালেনর মাধ্যমে কেউ সংবাদ পরিবেশন করতে পারে না। কিন্তু দেখা যায় আইপিটিবির মাধ্যমে এখনও কোন কোন জায়গায় খবর পরিবেশন করা হচ্ছে। ইউটিউব চ্যালেনের মাধ্যমেও সংবাদ বুলেটিন প্রচার করা হচ্ছে। এটি আমাদের সম্প্রচার নীতিমালা অনুযায়ী করতে পারে না। যে সম্প্রচার নীতিমালা আমাদের মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হয়েছে।’
২ বছর আগে
বিদেশে বসে যারা অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা চিহ্নিত: তথ্যমন্ত্রী
যারা বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের মধ্যে চিহ্নিত কয়েকজন আছে যারা ক্রমাগতভাবে এ কাজগুলো করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র রচনার জন্যই বাংলাদেশের অভ্যুদয়: তথ্যমন্ত্রী
বিদেশে বসে যারা দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের পাসপোর্ট বাতিল করা হবে এ রকম সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তাদের কোন তালিকা সরকারের কাছে আছে কি জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে, দেশ বিরোধী নানা ষড়যন্ত্র করছে, দেশে হানাহানি লাগানোর জন্য অপপ্রচার চালায়, বিদেশিদের কাছে অপপ্রচার চালায়। সেগুলো তো রাষ্ট্রদ্রেহিতা মূলক কার্যক্রম। সুতরাং কেউ যদি রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক কার্যক্রম করে বা যুক্ত থাকে রাষ্ট্র তার পাসপোর্ট বাতিল করতে পারে। সেই সিদ্ধান্ত বুধবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্তিসভা কমিটির সভায় নেয়া হয়েছে। কারা এগুলো আমরা অনেকটা জানি। প্রয়োজনে আর কারা কারা এর সঙ্গে যুক্ত তাদেরও তালিকা করা হবে।
তালিকায় কারা আছে জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সেটি এখানে বলার বিষয় নয়। কারা এগুলো করছে আমরা জানি, আপনারাও জানেন। অনেক লোক এ কাজগুলো করছে। কিন্তু চিহ্নিত কয়েকজন আছে যারা ক্রমাগতভাবে এ কাজগুলো করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে ক্ষমা চেয়ে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বিদেশে বসে যারা রাষ্ট্রবিরোধী কাজ করছে, আমরা তাদের পাসপোর্ট বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছি। তাদের তালিকা প্রস্তুত করা হোক, তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে কী কী করছে, রাষ্ট্রবিরোধী কী কাজ করলো সেগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যদি দেখা যায় তারা সক্রিয়ভাবে অব্যাহতভাবে এই কাজ করে যাচ্ছে তাদের পাসপোর্ট বাতিলের জন্য উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
২ বছর আগে
বেগম জিয়াকে বিদেশে নেয়ার দাবি উদ্দেশ্য প্রণোদিত: তথ্যমন্ত্রী
বেগম জিয়াকে বিদেশে নেয়ার জন্য বিএনপির দাবিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে বিদেশ পাঠানোর রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যে দাবি সেটি সরকারের মানার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বেগম জিয়া যাতে সর্বোচ্চ চিকিৎসা পান সেটি নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় সকল চিকিৎসকদের দিয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড হতে পারে, সেই বোর্ড পরামর্শ দিতে পারে।’
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে মনে হচ্ছে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, রিজভী আহমেদ, খন্দকার মোশাররফ হোসেন সাহেবসহ বিএনপির নেতারা এখন ডাক্তার হয়ে গেছেন। আ স ম রব সাহেবও এখন বড় ডাক্তার, মান্না সাহেবও ডাক্তার, তারা এখন ডাক্তারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তারাই বলছেন যে, বেগম খালেদা জিয়া জীবন মরণাপন্ন বা সংকটাপন্ন। কিন্তু এভারকেয়ার হাসপাতাল বা কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিছু বলেননি।’
আরও পড়ুন: লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে তথ্যমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়া আগেও অসুস্থ হয়েছিলেন, তখনও বিএনপি ধুঁয়া তুলেছিল যে বেগম জিয়াকে অবশ্যই বিদেশ পাঠাতে হবে, নইলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে তখনও আমাদের দেশে চিকিৎসা নিয়েই তিনি ভালো হয়ে বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন। তখনকার মতো এখনও তারা একই ধুঁয়া তুলছেন। আসলে বেগম জিয়াকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার দাবিটা তার স্বাস্থ্যগত কারণে নয়, এই পুরো দাবিটাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।’
২ বছর আগে
চার সাংবাদিক পেলেন অ্যাকশন এইড ইয়াং জার্নালিস্ট মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
অ্যাকশন এইড ইয়াং জার্নালিস্ট মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২১ লাভ করেছেন চার সাংবাদিক। রবিবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডে অবস্থিত সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা তুলে দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক ও সাবেক তথ্য কমিশনার গোলাম রহমান এবং নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সিনিয়র বার্তা সম্পাদক বোরহানুল হক সম্রাট।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অ্যাকশন এইডের অ্যাকশন ফর ইমপ্যাক্ট বিভাগের ব্যবস্থাপক নাজমুল ইসলাম। বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন অধ্যাপক গোলাম রহমান। তিনটি ক্যাটাগরিতে মোট তিনজনকে ইয়াং জার্নালিস্ট মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয়। বিজয়ীরা হলেন- বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রযোজক ও প্রতিবেদক মো. ইকবাল হোসাইন, এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মো. শরফুল আলম ও ঢাকা অ্যাপোলগের যুগ্ম ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মিফতাহুল জান্নাত।
এছাড়াও আরও চারজনকে মিডিয়া ফেলোশিপ দেয়া হয়। তারা হলেন- নিউজ টোয়েন্টি ফোরের প্রতিবেদক বাবু কামরুজ্জামান, ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক নীলিমা জাহান, আইপিনিউজ বিডির প্রধান প্রতিবেদক সতেজ চাকমা ও যুগান্তরের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি এম ইউসুফ আলী।
আরও পড়ুন: টিভি সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা ও বকেয়া বেতন নিশ্চিতের আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকরা সমাজকে পথ দেখান। তারা সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দিতে পারেন। তারা সমাজের অসংগতিপূর্ণ বিষয়সমূহকে উন্মোচিত করতে পারেন। এমন অনেক বিষয় ও জনগোষ্ঠী আছেন, যাদের সমাজ সেভাবে দেখে না। কিন্তু সাংবাদিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে এসব জনগোষ্ঠীর কথা বলতে পারেন, তাদের মুখে ভাষা দিতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, বিগত কয়েক বছরে গণমাধ্যমের সংখ্যা গাণিতিক হারে বেড়েছে। ফলে গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাদারিত্ব ও প্রশিক্ষণের বিষয়টি ভাবতে হবে। কোথাও কোনো অনিয়ম হলে তা যেমন প্রচার করতে হবে, তেমনি সাফল্যের সংবাদও প্রচার করতে হবে। অনেক সময় গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ না করায় অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হন। এটি মোটেও কাম্য নয়।
মন্ত্রী পুরস্কার প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানান এবং তাদের হাতে সম্মাননা সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবে উদ্বেগের কারণ নেই: তথ্যমন্ত্রী
৩ বছর আগে
ক্লিনফিড বাস্তবায়নে বুধবার থেকে ফের মোবাইল কোর্ট: তথ্যমন্ত্রী
বিদেশি চ্যানেলের ক্লিনফিড বা বিজ্ঞাপনহীন সম্প্রচার বাস্তবায়নে আগামীকাল বুধবার থেকে ফের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘আগামীকাল থেকে আবার দেশের বিভিন্ন জায়গায় যে সমস্ত চ্যানেল ক্লিনফিড আসা সত্ত্বেও চালানো হচ্ছে না, সেটির জন্য মোবাইল কোর্ট চালানো হবে। অন্যান্য শর্ত যদি কেউ না মানে, তাহলে মোবাইল কোর্টের আওতায় তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: ২৪ বিদেশি চ্যানেল প্রচারে বাধা নেই: তথ্যমন্ত্রী
মঙ্গলবার সচিবালয়ে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার-বিজেসি'র প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়ের সময় মন্ত্রী এই সব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রির স্বার্থে আইন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আশেপাশের সব দেশেই এ আইন কার্যকর আছে। একটি মহল নানা অজুহাতে আইন কার্যকর করতে দেয়নি।
আরও পড়ুন: বিদেশি চ্যানেলে ক্লিনফিড বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্ট: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘একটি পক্ষ বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করেছে তা নয়, সেটিকে পুঁজি করে কেউ কেউ বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা করেছিল, সেগুলো হালে পানি পায়নি। আমরা এবার বদ্ধপরিকর আইন কার্যকর করতে। কেউ বিভ্রান্তি ছড়ালে সেটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এসময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, বিজেসি চেয়ারম্যান রেজোয়ানুল হকসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের আকাশ উন্মুক্ত: তথ্যমন্ত্রী
৩ বছর আগে
সরকার কোনো বিদেশি চ্যানেল বন্ধ করেনি: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকার কোনো চ্যানেল বন্ধ করেনি। দেশের আকাশ উন্মুক্ত রয়েছে। বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড প্রদর্শনের আইন মানা বিদেশি চ্যানেলগুলোর যেমন দায়িত্ব, একইসাথে যারা সেগুলো এখানে সম্প্রচার করে, তাদেরও দায়িত্ব।
তিনি বলেন, ‘সরকার কোনো চ্যানেল বন্ধ করেনি। বিদেশি চ্যানেলগুলোর যারা এজেন্ট ও অপারেটর, তারা বিজ্ঞাপনমুক্ত ফিড চালাতে পারছে না বলে সম্প্রচার বন্ধ করেছে। যেসমস্ত বিদেশি চ্যানেল বিজ্ঞাপনবিহীনভাবে সম্প্রচার করছে, তাদের চ্যানেল কিন্তু চলছে, চলতে কোনো বাধা নেই।’
আরও পড়ুন: ক্লিনফিড না চলায় দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: হাছান মাহমুদ
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী কমিউনিটি আয়োজিত আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের দেশে বছরের পর বছর ধরে আমদের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে বিদেশি চ্যানেলগুলো বিজ্ঞাপনসহ সম্প্রচার করছে। এর প্রেক্ষিতে দেশ প্রতিবছর প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সেই কারণে আমরা যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, সেটিকে টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন, সম্প্রচার জার্নালিস্ট ফোরামসহ সকলে অভিনন্দন জানিয়েছে। আমরা আশা করবো, বিদেশি চ্যানেলগুলো খুব সহসাই বিজ্ঞাপনমুক্তভাবে বাংলাদেশে ফিড পাঠাবে।'
আরও পড়ুন: দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই: হাছান মাহমুদ
তিনি বলেন, 'আমরা বহুবার তাগাদা দিয়েছি এবং শেষ পর্যন্ত যারা এখানে বিদেশি চ্যানেলের প্রতিনিধি তাদের সাথে ক্যাবল অপারেটরবৃন্দ ও দেশের টিভি চ্যানেলগুলোর মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ১ অক্টোবর থেকে আমরা আইন কার্যকর করবো এবং সে অনুযায়ী আমরা গতকাল থেকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছি।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ বলেন, 'জননেত্রী শেখ হাসিনা হচ্ছেন বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। তার নেতৃত্বে আজকে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণের পথে। তিনি বাংলাদেশকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে গেছেন এবং বিশ্বের বুকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।'
আরও পড়ুন: তথ্য সংগ্রহ আর চুরি এক জিনিস নয়: হাছান মাহমুদ
বঙ্গবন্ধু পরিষদ আবুধাবি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইফতেখার হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, সহ সভাপতি ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, চট্টগ্রাম প্রবাসী কল্যাণ সমিতির সভাপতি এম এ ছালাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে
ক্লিনফিড না চলায় দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: হাছান মাহমুদ
ক্লিনফিড না চলার কারণে দেশের অর্থনীতি, শিল্পী, শিল্প, সংস্কৃতি ও মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘বিদেশি টিভি ক্লিনফিড না চালানোর প্রেক্ষিতে কয়েক হাজার কোটি টাকা, যা দেশে লগ্নী হতো, তা বিদেশের চ্যানেলে লগ্নী হয়। আইন ভঙ্গ করে বিদেশি চ্যানেলে যদি বিজ্ঞাপন না দেখানো হতো, তবে দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি লাভবান হতো। অর্থাৎ দেশের অর্থনীতি লাভবান হতো।'
শুক্রবার সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ইমপ্রেস গ্রুপের কার্যালয়ে চ্যানেল আইয়ের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেয়া হবে অননুমোদিত নিউজ পোর্টাল: তথ্যমন্ত্রী
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আইনানুসারে বিদেশি টিভি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড সম্প্রচার বাস্তবায়নে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার থেকে মোবাইল কোর্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ক্লিনফিড না চলার কারণে দেশের অর্থনীতি, শিল্পী, শিল্প, সংস্কৃতি ও মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সেকারণেই আমরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।’
আরও পড়ুন: আকাশ থেকে ঢাকা শহর চেনা যায় না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ওটিটি প্লাটফর্ম নিয়ে একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, খসড়া সম্পন্ন হয়েছে। নীতিমালা পাশ হলে, প্লাটফর্মগুলোকে তা অনুসরণ করতে হবে এবং কোনো বাত্যয় হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ সময় তিনি জীবন ও জাতি গঠনে গণমাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম বলে উল্লেখ করেন।
৩ বছর আগে