জাতীয় অধ্যাপক
জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিক সর্বজনশ্রদ্ধেয় চিকিৎসক ছিলেন। হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে হৃদরোগের চিকিৎসা সেবায় তিনি অসামান্য ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশের চিকিৎসা জগতে ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিক আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবেন।
ড. মোমেন বলেন, পেশাদার চিকিৎসকের পাশাপাশি একজন মানবদরদী সমাজসেবক হিসেবেও মানুষের কল্যাণে তিনি আমৃত্যু কাজ করে গেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেঊন।
তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর।
ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক ১৯২৯ সালের ১ ডিসেম্বর সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই ইউনিয়নের পশ্চিমভাগ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ২০০৪ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে অসামান্য অবদানের জন্য স্বাধীনতা পদক লাভ করেন এবং ২০০৬ সালে জাতীয় অধ্যাপকের মর্যাদা পান।
আরও পড়ুন: ড. সালিমুল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
১০ মাস আগে
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট নজরুল গবেষক, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার এক শোক বার্তায় ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন মহান শিক্ষক ও অভিভাবককে হারালো।
তিনি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো শাহরিয়ার আলমও গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, সর্বজন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। এসময় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের অবদান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সম্প্রতি তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশত বার্ষিকী উদযাপন সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন সে জন্য বাংলাদেশের জনগণ তাঁকে আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ রাখবে।
তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: বিশ্ব বাণিজ্যকে সুসংহত করতে হবে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা
ঢাকা মেডিকেলে হাই ফ্লো নাসাল ক্যানুলা মেশিন দিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
নিজের শিক্ষক ও জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক এক শোক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণের পর প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে ড. রফিকুল ইসলাম যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।
একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদক বিজয়ী লেখক ও বিশিষ্ট নজরুল গবেষক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম (৮৭) মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা একাডেমির চেয়ারম্যান এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতিও ছিলেন।
আরও পড়ুন: হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নজরুল গবেষণায় তার অসামান্য অবদান রয়েছে। বিশিষ্ট এই লেখক ও গবেষকের সাহিত্যকর্ম বাঙালি জাতিকে সর্বদা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে। তিনি বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
শেখ হাসিনা আর বলেন, তার মৃত্যুতে আমি আমার একজন শিক্ষক, পরামর্শদাতা এবং অভিভাবককে হারালাম। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আমার প্রিয় শিক্ষকের অনুপ্রেরণা এবং অনুপ্রেরণা আমাকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস ও শক্তি জুগিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: আব্দুল বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় কুমারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
২ বছর আগে
জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেলেন ৩ বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ
তিনজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদকে পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
আরও পড়ুন: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলছে ২৩ মে
নিয়োগপ্রাপ্ত জাতীয় অধ্যাপক তিনজন হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরেটাস এবং সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দিন, ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (বারডেম) সভাপতি ও প্রফেসর ডা. একে আজাদ খান এবং বাংলাদেশ গ্যাস্ট্রোএনটারোলজি সোসাইটি এবং গ্যাস্ট্রোলিভার ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ডা. মাহমুদ হাসান।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে ২৩ মে
বাংলাদেশ জাতীয় অধ্যাপক (নিয়োগ, শর্তাবলী ও সুবিধাদি) সিদ্ধান্তমালা ১৯৮১ অনুযায়ী, উক্ত তিনজন পাচঁ বছরের জন্য জাতীয় অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করবেন এবং সে অনুযায়ী অন্যান্য সুবিধা ও সম্মানি গ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে দ্বিধা বিভক্ত অভিভাবকরা
৩ বছর আগে