শারীরিক
দেশে প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে টোটাল ফিটনেস ডে
শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও আত্মিক সব দিক থেকে ফিটনেস অর্জনের আহ্বান নিয়ে দেশব্যাপী প্রথমবারের মতো পালিত হতে যাচ্ছে ‘টোটাল ফিটনেস ডে’। শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) ‘সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন কর্মব্যস্ত সুখী জীবন’-প্রতিপাদ্য নিয়ে সারা দেশে দিবসটি উদযাপন করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন।
২০২৩ সাল থেকে প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম শুক্রবার দিবসটি পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
সকাল ৭টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে সচেতনতামূলক বিশেষ সেশনের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: স্তন ক্যান্সার সচেতনতায় গোলাপি সড়ক শোভাযাত্রা ও সেমিনার
ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠানে ছিল- যোগ ব্যায়াম, শারীরিক ভারসাম্য পরীক্ষা বা বডি ব্যালান্স টেস্ট, সচেতনতামূলক বুলেটিন-ব্রোশিউর বিতরণসহ রয়েছে আলোচনা, প্রাণায়াম ও মেডিটেশন। শরীর চর্চাকারী ও স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও দিবসটি উদযাপন করে। সারাদেশের বিভিন্ন উন্মুক্ত স্থানে এ ধরনের শতাধিক সেশন আয়োজিত হয়।
দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য টোটাল ফিটনেস নিয়ে মানুষের ভেতর যথাযথ সচেতনতা তৈরি করা। একজন মানুষের ভালো থাকা মানে সব দিক থেকেই ভালো থাকা। সব দিক মানে শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও আত্মিক এই চারটি দিকেই ভালো থাকা। সব দিক থেকে ফিট থাকলেই সার্বিকভাবে ভালো থাকা সম্ভব। তাই চার ক্ষেত্রের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ফিটনেস দরকার। দরকার টোটাল ফিটনেস।
আরও পড়ুন: আত্মহত্যার প্রবণতা: কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধ
চোখ উঠা রোগের লক্ষণ, কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা
১ বছর আগে
চাকরিতে যোগ দিলেন শারীরিক প্রতিবন্ধী শাহিদা
আকিজ গ্রুপে এক্সিকিউটিভ অফিসার হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়েছেন দুই পা আর এক হাত বিহীন শারীরিক প্রতিবন্ধী শাহিদা।
রবিবার সকাল ১০টায় নওয়াপাড়ায় আকিজ জুট মিলে চাকরিতে যোগ দেয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম শামীম হাসান।
গত ২৩ মার্চ পুনাক সভাপতি জীশান মীর্জা শিমুলিয়ায় শাহিদার পরিচালিত সৃষ্টিশীল প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থায় পুনাকের খুলনা বিভাগীয় অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে নিয়ে যান এবং তার হাতে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে আকিজ গ্রুপের নিয়োগপত্র তুলে দেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) এর সভাপতি জীশান মীর্জা গত বছর নভেম্বর মাসে একটি অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে জানতে পারেন জীবন যুদ্ধে হার না মানা অদম্য সাহসী যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের জন্ম থেকে দুই পা আর এক হাত বিহীন শারীরিক প্রতিবন্ধী মেয়ে শাহিদার কথা।
আরও পড়ুন: শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধীদের জন্য ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে
সেই থেকেই মানবিক দৃষ্টিতে বিষয়টি দেখেন পুনাক সভানেত্রী। তিনি এই অদম্য সাহসী শাহিদার জন্য কিছু করবেন বলে ঠিক করেন এবং তার সম্পর্কে খোঁজ নিতে যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, বিপিএম(বার), পিপিএম মহোদয় কে অবহিত করেন। পরবর্তীতে জানুয়ারি মাসে পুনাক সভানেত্রী শাহিদার সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেন এবং তার ইচ্ছের কথা অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে শোনেন।
তিনি জানতে পারেন শাহিদার ইচ্ছের কথা। শাহিদা জানাই সকল প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবিলা করে স্নাতকোত্তর শেষ করেও কোন চাকরি না পেয়ে অনেক টাই হতাশ। পুনাক সভানেত্রী শাহিদার অদম্য সাহসিকতা ও চিন্তাধারার কথা শুনে অনুপ্রাণিত হন এবং তার জন্য কিছু একটা করার আশ্বাস দেন।
আরও পড়ুন: পাঁচ প্রতিবন্ধী সদস্য নিয়ে এক হতদরিদ্র পরিবারের করুণ কাহিনী
মানিকগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার ও চিকিৎসা অনুদানের চেক বিতরণ
২ বছর আগে
‘মানসিক ও শারীরিকভাবে আনফিট’ সাকিব আপাতত ক্রিকেট থেকে দূরে থাকবেন: জালাল ইউনুস
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট অপারেশন বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যেতে প্রস্তুত নন।
বুধবার জালাল ইউনুস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি আজ সাকিবের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তার পরিকল্পনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছি। সাকিব জানান, সে শারীরিক ও মানসিকভাবে আনফিট। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যেতে অনিচ্ছুক।’
তিনি আরও বলেন, এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত সাকিবকে বিশ্রামে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড।
জালাল ইউনূস আরও বলেন, ‘আমি বোর্ডের সভাপতি, সিইও এবং অন্যান্য বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে কথা বলে তাকে বিশ্রাম দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কারণ সে মানসিক এবং শারীরিক ক্লান্তিতে ভুগছেন। সে এখন সব ধরনের ক্রিকেটের বাইরে থাকবেন।’
আরও পড়ুন: বিসিবি সাকিবের পেছনে ছুটতে পারে না: খালেদ মাহমুদ
তার মানে হলো ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিসন ক্রিকেট লিগে এই অলরাউন্ডার খেলতে পারে। ঢাকায় ৫০ ওভারের এই আসরে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে খেলার কথা রয়েছে সাকিবের।
জালাল ইউনুস বলেন, ‘সে মিডিয়াকে বলেছে যে সে এখন খেলার জন্য মানসিকভাবে ফিট নয়। এখন আপনি কি এমন কাউকে দিয়ে জোর করে খেলাতে পারবেন যে ফিট না? আমরা তাকে ভাবতে আরও কয়েকদিন সময় নিতে বলেছিলাম। সে আমাদের বলেছে সে খেলতে প্রস্তুত নন।’
বিসিবি সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্য দুটি স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। যেখানে বাংলাদেশের তিন ম্যাচের ওয়ানডে এবং দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলার কথা রয়েছে। সাকিবও এই দলে ছিলেন।
তবে রবিবার সাকিব জানিয়েছেন, মানসিক ও শারীরিক ক্লান্তির কারণে এই মুহূর্তে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার মতো অবস্থা নেই তার।
একই সময়ে, ৩৪ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার বলেন, তিনি লাল বলের ক্রিকেটের পরিবর্তে সাদা বলের ক্রিকেটে বেশি মনোযোগ দিতে পছন্দ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ২য় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ওয়ার্নের জন্য এক মিনিট নীরবতা: বিসিবি
জালাল ইউনুস বলেন, ‘এই বিরতির পর সাকিবকে সব ফরম্যাটেই পাওয়া যাবে কিনা, তা পরিষ্কার নয়। সে আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে দেশে ফিরবেন। এর পরে সে তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে বোর্ডের সঙ্গে বসতে চান।’
সাকিব এবারই প্রথম বিদেশ সফর এড়িয়ে যাচ্ছেন না। এর আগে, তিনি ২০১৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ খেলতে যাননি। সে নিউজিল্যান্ডে শেষ দুটি সফরও এড়িয়ে গিয়েছেন এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) অংশ নেয়ার জন্য সে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে একটি সিরিজ খেলা বাদ দেন।
বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও বর্তমান বোর্ডের পরিচালক খালেদ মাহমুদ সম্প্রতি বলেছেন সাকিব, মুশফিকুর (রহিম), তামিম (ইকবাল) এবং মাহমুদুল্লাহ (রিয়াদ) এর মতো সিনিয়র খেলোয়াড়রা তাদের ক্যারিয়ারের শেষের দিকে। তাই বোর্ডের উচিত নতুন মুখদের পরিচয় করিয়ে দেয়া। যারা দীর্ঘ সময়ের জন্য জাতির সেবা করতে পারবে।
মঙ্গলবার তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের এ সত্য মেনে নিতে হবে। সাকিব খেলতে না চাইলে বোর্ড তার কেয়ার করে না। আমাদের নতুন খেলোয়াড়দের সামনে আনতে হবে।’
আরও পড়ুন: টাইগারদের নতুন বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড
২ বছর আগে
করোনা মহামারি থেকে শিশুকে নিরাপদ রাখবেন কীভাবে?
করোনাকালীন শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিশুর পাশাপাশি আপনারও সুস্থ থাকা প্রয়োজন। প্রাথমিকভাবে শিশুরা করোনার ভয়ানক সংক্রমণের বাইরে থাকলেও এখন ধীরে ধীরে শিশুদের সংক্রমণের হার বাড়ছে। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় যে কোনও রোগের বেলাতেই শিশুদের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। একই সাথে অনেক দিন ধরে ঘরে থাকার কারণে মানসিক অবসাদেও ভুগতে পারে আপনার শিশু। তাই করোনা থেকে আপনার শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সচেতন থাকা জরুরি।
করোনাকালীন শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিতে আপনার করণীয়
শিশুর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করুন
অন্তত ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া থেকে শুরু করে হাঁচি বা কাশি দেয়ার সময় কনুইয়ে মুখ গুজা এবং মাস্ক ব্যবহার করার মত প্রাথমিক বাধ্যতামুলক স্বাস্থ্যবিধিগুলো খুব সহজ ভাষায় শিশুদেরকে বুঝিয়ে দিতে পারেন। বাইরে থেকে আগত কোনও লোকদের সংস্পর্শ থেকে শিশুকে দূরে রাখুন।
পরিবারের কোনও সদস্যের সর্দি, কাশি, জ্বর হলে তাদের কাছে যাওয়া থেকে শিশুদের বিরত রাখুন। এমনকি নিজেরও এরকম কোনও উপসর্গ দেখা দিলে দূরত্ব বজার রাখুন।
সামাজিক দূরত্বের ব্যাপারে তাদেরকে শিক্ষা দিন। এ সময়ে শিশুদের হালকা সর্দি-কাশি, জ্বর, পেট ব্যথা ইত্যাদি হালকাভাবে নেবেন না। শিশুকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে উৎসাহিত করুন।
আরও পড়ুন: কিভাবে আত্মবিশ্বাসের সাথে ইংরেজিতে বলা রপ্ত করবেন?
ঘরের সার্বিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে খেয়াল রাখুন
এ সময়ে যেহেতু ঘরের ভেতরেই বেশি থাকা হচ্ছে সেহেতু ঘরের যে জায়গাগুলোতে মানুষের সংস্পর্শ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি সে জায়গাগুলো স্যানিটাইজ করুন। বিশেষত দরজার নব, চেয়ার-টেবিল, বিভিন্ন ফার্নিচারের হাতল, বিছানা এবং অবশ্যই রান্নাঘর পরিষ্কার রাখুন।
শিশুর ব্যবহৃত বালিশের কাভার, বিছানার চাদর সপ্তাহে অন্তত দু’বার বদলে দিন। মাস্কের পাশাপাশি শিশুকে হাতে নিয়মিত একটি পরিষ্কার কাপড় ও একটি ছোট্ট পকেট হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখুন। নিয়মিত পরনের কাপড় ধুয়ে দিন। তাছাড়া হঠাৎ ময়লা হয়ে গেলে সাথে সাথে কাপড় বদলে দিন।
আরও পড়ুন: কঠোর ডায়েটের স্বাস্থ্য ঝুঁকিসমূহ জেনে নিন
শিশুকে ইন্টারনেটের সদ্ব্যবহারে উৎসাহ দিন
করোনাকালীন শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে শিশুদের বিভিন্ন ভীড় থেকে বিরত রাখার কারণে তারা ঘরে বন্দি হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় তাদের সময়গুলোর সদ্ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেট একটা উপযুক্ত উপায়। স্কুল বন্ধের সাথে শিশুর পড়াশোনা যেন বন্ধ হয়ে না যায় সেজন্যে অনলাইন পড়াশোনায় আপনার শিশুকে নিয়ে সময় কাটান।
প্রযুক্তির প্রতিনিয় প্রসারের ফলে পাঠ্যক্রমের প্রতিটি বিষয় এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অধ্যয়ন করা যায়। অনলাইন পাঠের বড় সুবিধা হলো- এখানে শিশু কোন চাপ অনুভব করবে না বরং নিজেই আনন্দ নিয়ে শিখবে। এছাড়া শুধু পড়াশোনাই নয়, ইন্টারনেট শিশুদের জন্য বিনোদনের এক বিশাল সংগ্রহশালা। এখন ঘরে বসেই অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার গেমগুলোতে একজন খেলোয়ার পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের খেলোয়ারদের সাথে প্রতিযোগীতা করতে পারছে।
এতে করে এই করোনার সময়ে আপনার শিশুকে খেলাধুলার জন্য বাইরে না যেতে জোর করতে হবে না। তবে খেয়াল রাখবেন আপনার শিশু যেন খারাপ কোনও সাইট বা গেমের প্রতি আসক্ত না হয়ে পড়ে। এর জন্য ইন্টারনেটের আপত্তিজনক সাইটগুলো ব্লক করে রাখবেন।
এছাড়া ইন্টারনেট আপনার শিশুর মেধা ও মননকে উন্নত করার জন্য এক গতিশীল মাধ্যম যা তার স্বভাবিক বিকাশে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
আরও পড়ুন: সাইক্লিং, দৌড় কিংবা সাঁতার: ওজন কমাতে কোনটি বেশি কার্যকরী?
শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন
করোনা সম্পর্কিত গুজবে কান না দিয়ে সঠিক খবর জানুন। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর খবরগুলো নিয়ে নিজেদের ভেতর আলোচনা করার সময় সতর্ক থাকুন। সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়গুলো নিয়ে বেশি কথা বলুন।
কোথায় কোথায় কত মানুষ সংক্রমণ থেকে কত দ্রুত সেড়ে উঠেছে তা নিয়ে আলাপ করুন। এতে শিশুদের মনে ভীতির সঞ্চার ঘটবে না। শিশুরা প্রায় সব সময়ই বড়দের অনুকরণ করার চেষ্টা করে।
তাই নিজেরা করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে তাদের সামনে দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করুন। আপনি যেভাবে আপনার শিশুকে সতর্ক করছেন খেয়াল ঠিক সেভাবেই ও আপনাকে অথবা অন্যদের সতর্ক করছে কিনা। এভাবে ব্যাপারটাকে খেলার ছলে শিক্ষা দিতে পারেন।
আরও পড়ুন: বর্ষায় পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন
শেষ কথা
সর্বোপরি করোনাকালীন শিশুর নিরাপত্তা রক্ষার্থে দেহ ও মন, দুটোকেই গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। শিশুদের শরীরের জন্য প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার দেয়া আর মনকে ঠিক রাখতে করোনার সংক্রমণের তথ্যগুলো ইতিবাচক ভাবে সরবরাহ করুন।
৩ বছর আগে