ব্যবসায়ী
হিলি বন্দর দিয়ে ডিম আমদানি করতে না পারার অভিযোগ ব্যবসায়ীদের
অনুমতি থাকার পরও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ডিম আমদানি করতে পারছেন না বলে অভিযোগ তুলেছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনো উদ্যোগই সফল হচ্ছে না। এজন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বৈষম্য ও অসহযোগিতাকে দায়ী করছেন আমদানিকারকরা।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা জানান, শুধুমাত্র বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দেশে ডিম আমদানি করা হচ্ছে। কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকারকরা ডিম আমদানি করতে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও বন্দরের স্থানীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার কারণে আমদানি করা যাচ্ছে না।
তারা অভিযোগ করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) ডিম আমদানিতে ২৫ শতাংশ থেকে শুল্ক কমিয়ে ৫ শতাংশ করে। কিন্তু হিলি বন্দরের আমদানিকারকরা কোনো সুফল পাচ্ছেন না। এখানকার আমদানিকারকরা ডিম আমদানি করতে চান। এই সহযোগিতা কাস্টমসের কাছে চেয়েও পাওয়া যাচ্ছে না। আমদানিকারকরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: এমপক্স প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা নেই হিলি স্থলবন্দরে
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক নুরল ইসলাম অভিযোগ করে জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমরা ডিম আমদানি করার জন্য অনুমতি পেয়েছি। সেখানে কোথাও উল্লেখ নেই যে নিদিষ্ট কোনো বন্দর দিয়ে ডিম আমদানি করতে হবে। আমদানিকারকরা যেই বন্দর দিয়ে ডিম আমদানি করলে খরচ কম হবে সেই বন্দর দিয়ে আমদানি করবে এটাই ব্যবসায়িক নিয়ম। আমাদের জন্য হিলি বন্দর দিয়ে আমদানি করতে পরিবহনসহ বিভিন্ন খরচ কম হওয়ার জন্য আমরা আমদানি করার জন্য হিলি কাস্টমসে যোগাযোগ করি। কিন্তু কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলে এই বিষয়ে এই মুহূর্তে আমরা কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারব না। এই বলে সময় ক্ষেপণ করছে। আমরা বাধ্য হয়ে বেনাপোল দিয়ে আমদানি করছি। তাতে আমরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
বন্দরের আরেক আমদানিকারক শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘যত সব বৈষম্য হিলি কাস্টমসে। আমাদের মনে হয় তারা কাজ সম্পর্কে কম জানেন। সরকার যেখানে আমদানিকারকদের অনুমতি দিয়ে দ্রুত ডিম আমদানি করে বাজার পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্ট করছে, সেখানে কাস্টমসের অনভিজ্ঞ জনবলের কারণে সরকারের উদ্যোগ ভেস্তে যাচ্ছে। আমদানিতে কোনো পণ্যের ওজন নিদিষ্ট করার ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ থাকারও প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন তিনি।’
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী জানান, এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ডিম আমদানি করা গেলে অনেকটাই খরচ কম হবে। ফলে উত্তরাঞ্চলে ডিমের সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি কমে আসবে দামও। হিলি কাস্টমসের প্রতিবন্ধকতার কারণে আমদানিকারকরা ডিম আমদানি করতে পারছেন না। কাস্টমসের এই বাধা অতিদ্রুত নিরসন হওয়া দরকার। আমরা এ ব্যাপারে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এদিকে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার নার্গিস আক্তার জানান, আমাকে এ বিষয়ে বুঝতে হবে। এটা নতুন পণ্য। নতুন কোনো কিছু হলেই আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো দরকার হয়। আবার পণ্যটি আসার পর শুল্কায়ণ ও পরীক্ষায়নের ক্ষেত্রে কি কি বিষয় থাকবে সব মিলে আমাদের একটা প্রস্তুতির ব্যাপার রয়েছে। ব্যবসায়ীদের এটাই বলা হয়েছে। আমরা বলিনি যে আমদানি করতে পারবেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি ডজন ডিম ভারত থেকে দশমিক ৫৮ মার্কিন ডলারে আমদানি করা যাবে। সরকারের সদ্য ঘোষণা অনুযায়ী ডিম আমদানিতে ২৫ শতাংশ থেকে শুল্ক কমিয়ে ৫ শতাংশ করায় প্রতিটি ডিমে শুল্ক হবে ৫৩ পয়সার মতো। তাতে একেকটি ডিম আমদানি করতে সবমিলে খরচ হবে ১০ টাকার মতো।
শনিবার বন্দরের হিলি বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি ডিম সাইজ ভেদে খুচরা পর্যায়ে ১৩ থেকে ১৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত শুক্রবার প্রতিটি ডিম ১ টাকা বেশিতে বিক্রি হয়েছে। হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ডিম আমদানি শুরু হলে দাম ১১ টাকা হবে বলে জানান বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১ মাস আগে
চট্টগ্রামে গুলিবিদ্ধ হয়ে ব্যবসায়ী নিহত
চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মো. শহীদ (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
শনিবার (৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে পার্কভিউ হাসপাতালে ওই ব্যক্তি মারা যান।
নিহত মো. শহীদ স্থানীয় মুদি দোকানের ব্যবসায়ী ছিলেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, শনিবার রাত ৮টার দিকে আন্দোলনকারীদের মিছিল থেকে বহদ্দারহাটে মেয়র রেজাউল করিমের বাসায় হামলা করে দুর্বৃত্তরা। তারা চলে যাওয়ার পর ছাত্রলীগ-যুবলীগ এসে গুলি চালায়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে পুলিশও ঘটনাস্থলে এসে গুলি চালায়। তবে কার গুলিতে শহীদের মৃত্যু হয়েছে তা সঠিকভাবে নিশ্চিত করা যায়নি।
পুলিশ জানান, শনিবার রাত সাড়ে ৮টায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শহীদকে উদ্ধার করে স্থানীয় পার্কভিউ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১০টায় তিনি মারা যান।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গুলিবিদ্ধ হয়েই তিনি নিহত হয়েছেন। তবে কী ধরনের গুলিতে শহীদের মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত করা যায়নি।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আব্দুল মান্নান মিয়া বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। বহদ্দারহাটে পুলিশ কোনো গুলি ছুড়েনি। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করেছে। ওই ব্যক্তি কীভাবে মারা গেলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায় চলছে সহিংসতা, ঢামেকে ভর্তি ২০
সিরাজগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ৪, থানা-দুই সংসদ সদস্যের বাড়িতে হামলা
৩ মাস আগে
চামড়া সংরক্ষণে প্রান্তিক পর্যায়ে হিমাগার চান ব্যবসায়ীরা
কোরবানির পশুর চামড়া যথাযথভাবে সংরক্ষণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পচন রোধে নাটোর, চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ প্রান্তিক আড়ৎ পর্যায়ে স্টোরেজ সুবিধা চান কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ী ও ট্যানারি মালিকরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন, বিভিন্ন অঞ্চলে অব্যবহৃত স্টোরেজ আধুনিকায়নের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে চামড়া সংরক্ষণ সংকট দূর করা সম্ভব। এতে, প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ কোরবানির পশুর চামড়া নষ্টের হাত থেকে রক্ষা করা যাবে।
শনিবার (৬ জুলাই) বিকালে এফবিসিসিআইর মতিঝিল কার্যালয়ে আয়োজিত হাইড অ্যান্ড স্কিন, লেদার, লেদার গুডস অ্যান্ড আর্টিফিসিয়াল লেদার বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা জানান তারা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআইর সাবেক পরিচালক শাহীন আহমেদ। কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এফবিসিসিআইর পরিচালক এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: শিল্পায়নে বিনিয়োগের আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে সরকারকে প্রতি জেলায় স্টোরেজ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। প্রয়োজনে এই উদ্যোগে বেসরকারি খাতকে যুক্ত করা যেতে পারে। পাশাপাশি, চামড়া শিল্পের শতভাগ কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়ন করতে হবে। শুধু রপ্তানি বাজারের জন্য নয়, নিজেদের জন্য পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রেও কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে হবে।
চামড়া শিল্পের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর ওপরও বিশেষ গুরুত্ব দেন আমিন হেলালী।
কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারে স্থানান্তর করা হয়েছে চামড়া শিল্পপল্লী। দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও সেখানে সিইটিপি বা কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার এখনো পুরোপুরি কার্যকর হয়নি। কঠিন বর্জ্য (সলিড ওয়েস্ট) ব্যবস্থাপনায়ও দুর্বলতা রয়েছে। যা আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ছাড়পত্র (লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেট) পাওয়ার পেছনে বড় বাধা।
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে এটিই অন্যতম প্রতিবন্ধকতা বলে জানান স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ মো. সাইফুল ইসলাম।
কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে চামড়া শিল্পের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার ওপর জোর দেন কমিটির চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ। রপ্তানি বাড়াতে চীনসহ পার্শ্ববর্তী দেশে চামড়া রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান নন-ট্যারিফ প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
সভার মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়নের ব্যবস্থা, ডিজাইনারসহ দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কর্মীবাহিনী তৈরি, পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা, দেশে প্রচলিত ছুরি ও যন্ত্রপাতি উন্নয়ন এবং কসাইদের প্রশিক্ষণ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের জন্য কমন ডিসপ্লে সেন্টার, পাদুকা শিল্পপল্লী, আধুনিক স্লটারিং হাউজ, লেদার টেকনোলজি বিষয়ে শর্ট ডিপ্লোমা কোর্স এবং উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থা করা, হাইড অ্যান্ড স্কিন ব্যবসায়ীদের বকেয়া পাওয়া পরিশোধ, সাভার চামড়া শিল্প নগরীর পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রাপ্তির কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ, চামড়া শিল্প ব্যবস্থাপনা আইনবিষয়ক জাতীয় কমিটিতে খাতের সব অংশীজনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করাসহ বেশকিছু প্রস্তাব উপস্থাপন করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।
সভায় আরও ছিলেন- এফবিসিসিআইর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশিদ, আজিজুল হক, এফবিসিসিআইর মহাসচিব মো. আলমগীর, স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান এবং সদস্যরা।
আরও পড়ুন: নিত্যপণ্যের দাম নাগালে রাখতে সাপ্লাই-চেইন স্থিতিশীল রাখুন: এফবিসিসিআই
নিম্নমানের অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম সরবরাহ বন্ধে এফবিসিসিআইয়ের আহ্বান
৪ মাস আগে
বগুড়ার শিবগঞ্জে ট্রাকচাপায় ব্যবসায়ী নিহত
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মোকামতলা-জয়পুরহাট সড়কে ট্রাকচাপায় রমজান আলী নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
রবিবার (২৩ জুন) রাত সোয়া ৮টার দিকে জয়পুরহাট সড়কে আদর্শ কেজি স্কুলের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: অভয়নগরে ট্রাকচাপায় যুবক নিহত
নিহত রমজান আলী উপজেলার কিচক ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের রুস্তম আলী সরকারের ছেলে।
নিহতের ছেলে রাকিব বাবু বলেন, বাবা ভোজ্যতেলের ব্যবসা করতেন। নিজের অটোভ্যানে করে তেল বিক্রি করতে ডাকুমারা বাজারে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফেরার পথে জয়পুরহাট সড়কের আদর্শ কেজির সামনে অজ্ঞাত একটি ট্রাকচাপায় তার মৃত্যু হয়।
কুন্দারহাট হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্বাস আলী বলেন, ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করা সম্ভব হয়নি। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে ট্রাকচাপায় শিশু নিহত
বরিশালে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
৪ মাস আগে
কচুখেতে মিলল কীটনাশক ব্যবসায়ীর গলাকাটা লাশ
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে কচুখেত থেকে রাজু মণ্ডল নামে এক কীটনাশক ব্যবসায়ীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৭ জুন) দুপুরে উপজেলার মন্ডলটারী গ্রামের রাস্তার পাশে কচুখেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গোডাউনে মিলল ব্যবসায়ীর লাশ
রাজু মণ্ডল মন্ডলটারী গ্রামের মো. জহুরুল ইসলাম মণ্ডলের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গাগলা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসা করতেন রাজু। রবিবার বিকালে রাজু ব্যবসার কাজে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেননি। পরে সোমবার সকাল ১০টার দিকে স্থানীয়রা মন্ডলটারী গ্রামের রাস্তার পাশে কচুখেতে তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে তার লাশ উদ্ধার করে।
নাগেশ্বরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুপ কুমার সরকার বলেন, রাজুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ধলেশ্বরী নদী থেকে কারা হিসাবরক্ষকের লাশ উদ্ধার
পঞ্চগড়ে নিখোঁজের একদিন পর কলেজছাত্রীর লাশ উদ্ধার
৫ মাস আগে
জৈন্তাপুরের মাছের ঘের থেকে ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা থেকে ফাহাদ আহমেদ (৩৫) নামে এক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার বিকাল ৪টার দিকে সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের কাটাগাং হাইওয়ে থানার কাছের একটি মাছের ঘের থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: টাঙ্গাইলে গরুবাহী ট্রাক-প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ২
ফাহাদ আহমেদ জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের কুড়গ্রামের বাসিন্দা জামাল উদ্দীনের ছেলে।
তিনি কাটাগাং এলাকায় জমি লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতেন।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, নিজ মাছের ঘেরে বৈদ্যুতিক লাইন থেকে শক লেগে মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, কীভাবে মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত নয়। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শক লেগে তার মৃত্যু হতে পারে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেটে ওসমানী হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে ২ জন নিহত
সিলেটে চিনিভর্তি ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
৫ মাস আগে
চট্টগ্রামে গোডাউনে মিলল ব্যবসায়ীর লাশ
চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহরের একটি গোডাউন থেকে আবু মোতালেব নামে এক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৪ জুন) বিকাল ৩টার দিকে বসুন্ধরা আবাসিকের (উত্তর আগ্রাবাদ) ৩ নম্বর সড়কের পাশে জাহানারা ম্যানশন নামে একটি বাড়ির গোডাউন থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: পদ্মায় ট্রলার ডুবে গরু ব্যবসায়ী নিখোঁজ
নিহতের আবু মোতালেবের বাড়ি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়। তবে তিনি থাকতেন হালিশহর জাহানারা ম্যানশনের ওই বাড়িতে।
স্থানীয়রা জানায়, বসুন্ধরা আবাসিকের ৩ নম্বর সড়কের ওই বাড়িতে লাশটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করে।
হালিশহর থানার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত জানানো যাবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে চিনিভর্তি ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সিলেটে সড়কে মিলল অজ্ঞাতনামা যুবকের রক্তাক্ত লাশ
৫ মাস আগে
হালাল খাদ্যের বাজার ধরতে কমপ্লায়েন্স ইকো-সিস্টেম গড়ে তোলার আহ্বান ব্যবসায়ীদের
খাদ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণের প্রতিটি ধাপে কমপ্লায়েন্স ইকো-সিস্টেম গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
রবিবার (মে ১২) সকালে এফবিসিসিআই’র মতিঝিল কার্যালয়ে হালাল ফুড বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এ কথা বলেন তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন ইউসুফ। কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মুনতাকিম আশরাফ টিটু।
আরও পড়ুন: অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিতকরণে বাজার কমিটিগুলোর সহযোগিতা চায় এফবিসিসিআই
ব্যবসায়ীরা বলেন, হালাল খাদ্যের বৈশ্বিক বাজারে ব্যাপক সম্ভাবনা দেখছেন স্থানীয় ব্যবসায়ৗ ও উদ্যোক্তারা। তবে সেজন্য খাদ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণের প্রতিটি ধাপে কমপ্লায়েন্স ইকো-সিস্টেম গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন তারা। এমন পরিস্থিতে, বিশ্বব্যাপী হালাল খাদ্যের বাজারে নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে ইকো-সিস্টেম উন্নয়নের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, মানব স্বাস্থ্যের জন্য হালাল খাদ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি অনুধাবন করে মুসলিমদের পাশাপাশি সারা বিশ্বে অমুসলিমরাও হালাল খাদ্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে বেশকিছু দেশ হালাল খাদ্যের বৈশ্বিক বাজারে নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করেছে। এই বাজারে বাংলাদেশেরও অপার সম্ভাবনা রয়েছে। খাদ্যসহ হালাল শিল্পের উন্নয়নে দেশে সুনির্দষ্ট নীতিমালা হওয়া জরুরি।
এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, বিএসটিআই ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন এই দুটি প্রতিষ্ঠান দেশে বর্তমানে হালাল সার্টিফিকেট দিচ্ছে। সার্টিফিকেশন প্রক্রিয়া সহজ করা, গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে হালাল সনদ প্রদানের জন্য সুনির্দিষ্ট একটি কর্তৃপক্ষ গড়ে তোলার ওপর জোর দেন।
এ সময়, হালাল শিল্পের উন্নয়নে কমিটির সদস্যদের সুনির্দিষ্ট পরামর্শ লিখিত আকারে জমা দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। এফবিসিসিআই সেসব পরামর্শ বিশ্লেষণ করে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে উপস্থাপন ও তা বাস্তবায়নে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সভায় উপস্থিত ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, হালাল ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সবার আগে অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে নিরাপদ এবং গুণগত খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য উৎপাদনকারী, বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান, সরকারসহ এই খাতের বড় অংশীজনদের সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে।
এ সময়, বিএসটিআই ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে হালাল সার্টিফিকেট প্রাপ্তির প্রক্রিয়া সহজ করাসহ সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও হালাল শিল্পের জন্য নীতি সুবিধা আহ্বান করেন কমিটির সদস্যরা। পাশাপাশি হালাল শিল্পের জন্য দক্ষ জনবল গড়ে তোলা, অর্থায়ন সুবিধা, গবেষণা ও উদ্ভাবন এবং সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতার গুরুত্ব তুলে ধরেন তারা।
সভায় ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশিদ, মো. নিয়াজ আলী চিশতি, সৈয়দ মো. বখতিয়ার, মহাসচিব মো. আলমগীর, স্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।
আরও পড়ুন: সক্ষমতা বাড়াতে এফবিসিসিআই ও সরকারের সহযোগিতা চায় জেলা চেম্বারগুলো
কাতারের সঙ্গে যৌথ বাণিজ্য কাউন্সিল গঠনে এফবিসিসিআইয়ের চুক্তি
৬ মাস আগে
মৎস্য খাতের উন্নয়নে পৃথক দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা
চিংড়ি, কাঁকড়া, স্বাদু পানির মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ অন্যান্য মাছ রপ্তানিসহ এই খাতের সুযোগগুলো কাজে লাগাতে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাছের উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়াতে এই খাতের জন্য পৃথক দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ সরকারের কাছে নীতিগত সহায়তা চান এ খাতের ব্যবসায়ীরা।
সোমবার (মে ৬) বেলা ১১টায় মৎস্য খাতবিষয়ক এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় এ দাবি করেন বক্তারা।
এসময় ব্যবসায়ীরা বলেন, চিংড়ি, কাঁকড়া ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার সুযোগ রয়েছে। তবে মাছ চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। বাধাহীনভাবে মাছ চাষের জন্য দেশের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দসহ নদীতে খাঁচা পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে মৎস্য চাষে সরকারের সহযোগিতা পেলে মাছের উৎপাদন অনেক বাড়বে।
আরও পড়ুন: অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিতকরণে বাজার কমিটিগুলোর সহযোগিতা চায় এফবিসিসিআই
সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আগে রপ্তানি খাত বলতে চা, চামড়া, মাছ এগুলোই ছিল। এগুলো রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হতো বাংলাদেশের। এখনও হচ্ছে। তবে মৎস্য খাতে কিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে। স্থানীয় চাহিদা মেটাতে গিয়ে আগের মতো আর মাছ রপ্তানি করার সুযোগ হচ্ছে না। মৎস্য খাতের উন্নয়নে সুপারিশমালা তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত চান এফবিসিসিআই সভাপতি।
মৎস্য খাতের উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী।
স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ কাজী বেলায়েত হোসেন বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মৎস্য খাতের উন্নয়ন অপরিহার্য। এক্ষেত্রে মাছ চাষিদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণ ও থানা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রশিক্ষণের আহ্বান জানান তিনি।
সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর। মৎস্য খাতের উন্নয়নের জন্য ব্যবসায়ীদের দুইটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন তিনি। এছাড়া মাছ রপ্তানি বাড়াতে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান তিনি। এসময়, অবৈধ জাল দিয়ে নদী ও সাগরে মৎস্য নিধনের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থানের কথা ব্যক্ত করেন তিনি।
সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নন-প্যাকার ফ্রোজেন ফুড্স এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল আক্তার। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন অর রশীদ, নিয়াজ আলী চিশতী, এফবিসিসিআই মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।
আরও পড়ুন: ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, বৃষ্টিপাতের সর্বোচ্চ রেকর্ড
সক্ষমতা বাড়াতে এফবিসিসিআই ও সরকারের সহযোগিতা চায় জেলা চেম্বারগুলো
৬ মাস আগে
সিলেটে বজ্রপাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
সিলেটের গোলাপগঞ্জে ঝড় চলাকালে বজ্রপাতে আছকির আলী নামে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে গোলাপগঞ্জ বাজারে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
আছকির আলী গোলাপগঞ্জ উপজেলার উত্তর বাজারের ব্যবসায়ী ও পৌর শহরের টিকরবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
পরিবারের সদস্যরা বলছেন, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আছকির আলী শুক্রবার রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পখে ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় বজ্রপাতের বিকট শব্দে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মাথায় আঘাত পান। আশপাশের ব্যবসায়ীরা ও উপস্থিত লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাছুদুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: বজ্রপাতের ঝুঁকি এড়াতে কুড়িগ্রামে তালগাছের চারা রোপন
মাগুরায় বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
৭ মাস আগে