আর্থিক প্রতিষ্ঠান
ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা বাড়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা জারি
ব্যাংকিং খাতকে লক্ষ্যবস্তু করে সাইবার হামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় সব তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সেবাদানকারীদের সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ সাইবার সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্সের (বিসিএসআই) নিয়মিত তথ্য নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের পরে শুক্রবার (১ নভেম্বর) এই সতর্কতামূলক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিবিসি বাংলার প্রয়াত পাঁচ সাংবাদিককে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
এতে বলা হয়েছে, কিছু ব্যাংক ডুয়াল-কারেন্সি কার্ডে ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজার ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত অবৈধ লেনদেনের শিকার হয়েছে, যা দেশব্যাপী সাধারণ গ্রাহকদের প্রভাবিত করছে।
নির্দেশনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইবার অপরাধীদের ক্রমবর্ধমান কার্যকলাপকে তুলে ধরেছে, যারা অনবরত জনসাধারণ এবং ব্যাংক গ্রাহকদের একইভাবে হয়রানি করছে। সাইবার হামলার এই ঊর্ধ্বগতি শুধু বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বিশ্বব্যাপী সাইবার হুমকি বৃদ্ধির প্রবণতাকে চিহ্নিত করে। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতে, যেখানে ম্যালওয়্যার আক্রমণ উদ্বেগজনকভাবে বার বার ঘটে থাকে।
এসব সাইবার হুমকি প্রতিরোধে তথ্য আদান-প্রদান, যাচাইকরণ বৃদ্ধি, ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার, টু-ফ্যাক্টর/মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, লগইন প্রচেষ্টার সংখ্যা সীমিত রাখাসহ বেশ কিছু জরুরি পদক্ষেপ বাস্তবায়নে ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ব্যাংকটি বর্ণিত ঝুঁকির বিষয়ে সমস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়নের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পরিচালক (আইসিটি)তদারকি করবেন বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিবিএসের তথ্য জালিয়াতির অভিযোগের মধ্যেই নতুন 'পরিসংখ্যান নীতিমালা' বাস্তবায়নের উদ্যোগ সরকারের
২ সপ্তাহ আগে
আর কোন চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আর কোন চেক ডিজঅনারের মামলা করতে পারবে না বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বর্তমানে বিচারিক আদালতে চলমান ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করা সব চেক ডিজঅনার মামলার কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে ঋণ আদায়ের জন্য শুধু ২০০৩ সালের অর্থঋণ আইনে অর্থঋণ আদালতে মামলা করা যাবে বলে এই রায়ে বলা হয়েছে।
বুধবার ঋণ আদায়ে এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্র্যাক ব্যাংকের চেক ডিজঅনার মামলা বাতিল করে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। তবে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ব্র্যাক ব্যাংকের আইনজীবী সাইফুজ্জামান তুহিন। ব্যাবসায়ীর পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুল্লা আল বাকি।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে গ্রেপ্তার এক জঙ্গির জামিন প্রত্যাহার করলেন হাইকোর্ট
রায়ে হাইকোর্ট বলেন, ব্যাংক ঋণের বিপরীতে যে চেক নেয়া হচ্ছে, সেটা জামানত। বিনিময়যোগ্য দলিল নয়। জামানত হিসেবে রাখা সেই চেক দিয়ে চেক ডিজঅনার মামলা করা যাবে না।‘ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ একটি চুক্তির মাধ্যমে নেয়া হয়ে থাকে। ঋণের বিপরীতে ব্ল্যাংক চেক নেওয়াটাই বেআইনি। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে এই বেআইনি কাজ করে আসছে। তাদের ব্যবহার দাদন ব্যবসায়ীদের মতো।’
নিম্ন আদালতের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে রায়ে হাইকোর্ট বলেন, আজ থেকে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি চেক ডিজঅনার মামলা করে, তাহলে আদালত তা সরাসরি খারিজ করে দেবেন। একইসঙ্গে তাদের ঋণ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতে পাঠিয়ে দেবেন।
আদালত আরও বলেন, ব্যাংক হওয়ার কথা ছিল গরিবের বন্ধু, কিন্তু তা না হয়ে ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান গরিবের রক্ত চুষছে। এটা হতে পারে না। যারা হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হচ্ছে ব্যাংক তাদের ঋণ মওকুফ করার কথা শুনি, কিন্তু কোনো গরিবের ঋণ মওফুফ করার কথা কোনোদিন শুনিনি।
নীলকর চাষি ও দাদন ব্যবসায়ীদের মতো যেনতেন ঋণ আদায় করাই ব্যাংকের লক্ষ্য উল্লেখ করে আদালত বলেন, লোন আদায়ের জন্য অর্থঋণ আইনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মামলা দায়ের না করে চেক ডিজঅনার মামলা করছে। এ কারণে আমাদের ক্রিমিনাল সিস্টেম প্রায় অকার্যকর হয়ে গেছে। তাই এখন থেকে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবে। অন্য কোনো আইনে নয়।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি হাইকোর্টের রায়ের আলোকে নির্দেশনা জারি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও সব প্রকার ঋণের বিপরীতে ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
২০১১ সালের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর সেলিমগঞ্জের বরাইল মধ্যপাড়ার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী ব্র্যাক ব্যাংক থেকে চার লাখ টাকা ঋণ নেন। পরে ৩৬ কিস্তির মধ্যে ২২ কিস্তি দিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে কিস্তি জমা দিতে না পেরে দুই লাখ ৯৫ হাজার ৯০৪ টাকার চেক দেন। কিন্তু এ চেক ডিজঅনার হওয়ায় ব্র্যাক ব্যাংক ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই মামলা করে। এ মামলায় ২০১৬ সালের ২০ জুন মোহাম্মদ আলীকে বিচারিক আদালত ৬ মাসের সাজা ও দুই লাখ ৯৫ হাজার ৯০৪ টাকা জরিমানা করেন।
আইনজীবী আব্দুল্লা আল বাকী জানান, ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন মোহাম্মদ আলী। ওই আপিলের শুনানি শেষে আজ রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে আপিল গ্রহণ করে তাকে ছয় মাসের সাজা থেকে খালাস দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি মোহাম্মদ আলীকে ৫০ শতাংশ তথা এক লাখ ৪৮ হাজার টাকা ১০ দিনের মধ্যে দিতে ব্যাংককে নির্দেশ দেন আদালত।
আরও পড়ুন: বিচারের দাবিতে আদালতে শিশু, বিজিবি সদস্যের খালাস বাতিল করল হাইকোর্ট
ঢাকার ফুটপাত বিক্রি ও ভাড়া উত্তোলনে জড়িতদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট
১ বছর আগে
আর্থিক প্রতিষ্ঠানে আমানত ও ঋণে নতুন সুদহার নির্ধারণ
ব্যাংকের মতো ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) জন্য আমানতের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সাত শতাংশ এবং ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ সুদের হার নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এবং এ নির্দেশনা ১ জুলাই থেকে কার্যকর করতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদে ২৩০০০ কোটি টাকার নতুন নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রজ্ঞাপনে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের ওপর উচ্চ সুদের হারের সঙ্গে আমানতের ওপর উচ্চ সুদ প্রদান করছে যা মোটেই বিনিয়োগ বান্ধব নয়।
আমানত সংগ্রহ এবং ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি একীভূত ব্যবস্থা আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি যুক্তিসঙ্গত সুদের হার নির্ধারণ করেছে যাতে বিনিয়োগের পাশাপাশি তহবিলের খরচ কমানো যায়।
২ বছর আগে
অনিবন্ধিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রণয়নের নির্দেশ হাইকোর্টের
মাইক্রোক্রেডিটের (ক্ষুদ্রঋণ) নামে সারাদেশে সুদের ব্যবসা পরিচালনাকারী অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রণয়ন করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
রুলে বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি লাইসেন্স না থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সমবায় সমিতি ও মাইক্রোফাইন্যান্স ইনস্টিটিউশনের কার্যক্রম তদারকি ও তত্ত্বাবধানে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
অর্থসচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথোরিটিসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। পরবর্তী আদেশের জন্য আদালত আগামী ৩০ নভেম্বর দিন রেখেছেন।
পড়ুন: সরকারি কর্মচারীদের গ্রেপ্তারে পূর্বানুমতি কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
আদেশে বলা হয়েছে, অনুমোদনহীন ক্ষুদ্র ঋণের কারবার নিয়ে তদন্ত করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করতে হবে। আদেশের অনুলিপি পাওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে এ কিমিটিকে আদালতে প্রতিবেদন দিতে হবে। তদন্তের সময় যদি অননুমোদিত বা লাইসেন্স ছাড়া ক্ষুদ্র ঋণ কারবারী সমবায়, বা কোনো অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, তাহলে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে সেসব প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় বন্ধের পাশাপাশি আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে আদালত ৪৫ দিনের মধ্যে স্থানীয় ঋণ বিতরণকারীদের একটি তালিকা আদালতে দাখিল করতে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথোরিটিকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সারা দেশে চড়া সুদে ঋণদাতা মহাজনদের চিহ্নিত করার নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক ৭ সেপ্টেম্বর রিটটি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে সৈয়দ সায়েদুল হক নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর উস সাদিক। ২০ সেপ্টেম্বর শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ২৭ সেপ্টেম্বর (আজ) আদেশের জন্য দিন রাখেন। সে অনুযায়ী আজ আদেশ হয়।
আদেশের পর ব্যারিস্টার সুমন বলেন, সারাদেশের অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে চড়াহারে সুদ নেয়া হয়। এদের কোন অনুমোদন নেই। তারা কোন ক্ষুদ্রঋণ কর্তৃপক্ষের অধীন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান অধীন বা ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের নামে নিবন্ধিত নয়। এসব অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের চড়া সুদ দিতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়া, কিডনি বিক্রি করাসহ নানা অমানবিক ঘটনা আমরা দেখি। পত্র-পত্রিকায় এসব বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে রিট করেছিলাম। আদালত রুল ও আদেশ দিয়েছেন।
পড়ুন: মুনিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যা: শর্তসাপেক্ষে রিপনের হাইকোর্টে আগাম জামিন
৩ বছর আগে
সীমিত আকারে কাল থেকে খুলছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
ঈদ ও সাপ্তাহিক ছুটি শেষে রবিবার থেকে খুলছে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো । ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ এড়াতে শুক্রবার থেকে সরকার ঘোষিত ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের কারণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর লেনদেন হবে সীমিত আকারে। গ্রাহকদের জন্য প্রতিদিন মাত্র সাড়ে তিন ঘন্টার জন্য ব্যাংক খোলা রাখা হবে।
আরও পড়ুনঃ সাঈদ খোকন ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সমস্ত ব্যাংক ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্টের মধ্যে করোনা-সুরক্ষা প্রোটোকল বজায় রেখে এবং সীমিত কর্মী দিয়ে সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪টার পরিবর্তে সীমিত পরিসরে সকাল ১০ টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আরও পড়ুনঃ পুনরায় লকডাউনে রাজধানীর সড়কগুলোতে শুনশান নীরবতা
তবে ব্যাংকগুলো এই সময়ের বাইরে তাদের নিজস্ব কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিকেল ৩ টা পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে। তাদের অন্যান্য নিয়মিত কার্যক্রম সরকারি নির্দেশিকা মেনে পরিচালিত হবে।
এই সময়কালে, ব্যাংকগুলোর প্রধান কার্যালয় এবং অনুমোদিত ডিলার-মনোনীত শাখাগুলো খোলা থাকবে এবং রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকগুলো জেলা পর্যায়ে একটি এবং উপজেলা পর্যায়ে একটি শাখা খোলা রাখবে।
আরও পড়ুনঃ চাঁদপুরে আল আরাফাহ ব্যাংকের ৫ লক্ষাধিক টাকা চুরি
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ অনুযায়ী বেসরকারি ব্যাংকগুলো জেলা পর্যায়ে একটি শাখা এবং সীমিত কর্মী নিয়ে জেলার বাইরে সর্বাধিক দুটি শাখা খোলা রাখতে পারবে।
তবে ইন্টারনেট ব্যাংকিং পরিষেবা ২৪ ঘণ্টা চলবে।
৩ বছর আগে