হেলেনা জাহাঙ্গীর
হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ চার আসামির দুই বছর কারাদণ্ড
রাজধানীর পল্লবী থানায় দায়ের করা প্রতারণা মামলায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীরকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া একই মামলায় অপর চার আসামির দুই বছর করে কারাদণ্ড হয়েছে।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকের দুই হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে তাদের আরও দুই মাসের কারাভোগ করতে হবে।
সোমবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম তোফাজ্জল হোসেন এই রায় দেন।
আরও পড়ুন: জামিন পাননি হেলেনা জাহাঙ্গীর
মামলার অপর চার আসামি হলেন-জয়যাত্রা টিভির জেনারেল ম্যানেজার হাজেরা, প্রধান বার্তা সম্পাদক কামরুজ্জামান আরিফ, কো-অর্ডিনেটর সানাউল্ল্যাহ নূরী ও স্টাফ রিপোর্টার মাহফুজ শাহরিয়ার।
সোমবার রায় ঘোষণার সময় হেলেনা জাহাঙ্গীর ও হাজেরা খাতুন আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
অন্য তিনজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন হেলেনা জাহাঙ্গীরের আইনজীবী আবদুর রব।
২০২১ সালের ২ আগস্ট রাতে পল্লবী থানায় সাংবাদিক আব্দুর রহমান তুহিন বাদী হয়ে একটি প্রতারণার মামলা করেন।
মামলায় জয়যাত্রা টিভির চেয়ারম্যান হেলেনা জাহাঙ্গীর, জেনারেল ম্যানেজার হাজেরা, প্রধান বার্তা সম্পাদক কামরুজ্জামান আরিফ, কো-অর্ডিনেটর সানাউল্ল্যাহ নূরী, স্টাফ রিপোর্টার মাহফুজ শাহরিয়ারসহ অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়।
মামলার বাদী তুহিন অভিযোগ করেন, জয়যাত্রা টিভির স্থানীয় সংবাদদাতা হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য ভোলা জেলার আবদুর রহমান তুহিনের কাছ থেকে ৫৪ হাজার টাকা নেন হেলেনা।
প্রতিবেদক হিসেবে রহমান কয়েক মাস কাজ করলেও কোনও বেতন পাননি। অন্যদিকে তার কাছ থেকে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা নেয় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ।
তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৯ ডিসেম্বর হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইড) পরিদর্শক শাহিনুর ইসলাম অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০২২ সালের ১৮ এপ্রিল আদালত দন্ডবিধি ৪২০/৩৪ ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ গঠন করেন।
মামলায় ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১৩ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
আরও পড়ুন: হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ ৫ জনের মামলার রায় ২০ মার্চ
জামিন পেলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর, মুক্তিতে ‘বাধা নেই’
১ বছর আগে
জামিন পেলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর, মুক্তিতে ‘বাধা নেই’
রাজধানীর গুলশান থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীরকে জামিন দিয়েছেন আদালত। বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মো. আবু বক্কর সিদ্দিক শুনানি শেষে জামিন আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। সকল মামলায় তার জামিন হয়েছে। এখন তার মুক্তিতে আর বাধা রইল না।
গত ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় মাদক, বিশেষ ক্ষমতা ও পল্লবী থানায় প্রতারণার আইনে হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে দায়ের করা পৃথক মামলায় জামিন দিয়েছেন আদালত।
এর আগে পল্লবী থানায় দায়ের করা টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ১৭ আগস্ট জামিন পান হেলেনা।
আরও পড়ুন: জামিন পাননি হেলেনা জাহাঙ্গীর
২৯ জুলাই রাত ৮টার দিকে গুলশান-২ এ হেলেনা জাহাঙ্গীরের বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। দীর্ঘ চার ঘণ্টা অভিযান শেষে রাত ১২টার দিকে তাকে আটক করা হয় এবং পরে র্যাব সদরদপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। হেলেনা জাহাঙ্গীরকে আটকের পর তার প্রতিষ্ঠান জয়যাত্রা টেলিভিশন কার্যালয়েও অভিযান চালায় র্যাব।
ওই অভিযানের পর র্যাব জানায় জয়যাত্রা টেলিভিশন কোনো ধরনের বৈধ কাগজপত্র ছাড়া চলতো। হেলেনা জাহাঙ্গীর তার জয়যাত্রা টেলিভিশনের জন্য সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ করেছিলেন। প্রবাসী প্রতিনিধি নিয়োগের নামে তিনি অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন।
ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয় ৩০ জুলাই।
জুলাই মাসে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ নামে একটি সংগঠনের পোস্টার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পোস্টারে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি হেলেনা জাহাঙ্গীর আর সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মনিরের নাম উল্লেখ করা হয়। ওই পোস্টার ছড়িয়ে পড়ার পর আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য পদ হারান হেলেনা জাহাঙ্গীর।
হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলাগুলোতে কয়েক দফায় তাকে রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টে হেলেনা জাহাঙ্গীরের জামিন আবেদন
মাদক মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
৩ বছর আগে
জামিন পাননি হেলেনা জাহাঙ্গীর
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটি থেকে বহিষ্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন আবেদন খারিজ করে এ আদেশ দেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও আইনজীবী সৈয়দ ফজলে ইলাহী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
ড. বশির উল্লাহ জানান, তার জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ (নট প্রেসড রিজেক্ট) করেছেন। ফলে তিনি কারামুক্তি পাচ্ছেন না।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গত সপ্তাহে জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। ৩০ জুলাই হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলাটি করে র্যাব-১। মামলায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরকারের মন্ত্রী ও সংস্থাকে কটূক্তি করে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই মামলায় গত ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর তিনি হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: আ’লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর আটক
র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১ এর অভিযানে ২৯ জুলাই দিবাগত রাতে রাজধানীর গুলশান-২ এলাকার ৩৬ নম্বর রোডের ৫ নম্বর বাড়ি ‘জেনেটিক রিচমন্ড’-এ অভিযান পরিচালনা করে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে (৪৯) গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে ১৯ বোতল বিদেশি মদ, একটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া, একটি হরিণের চামড়া, দুটি মোবাইল ফোন, ১৯টি চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জাম ৪৫৬টি চিপস জব্দ করা হয়। ওইদিনই দিবাগত মধ্যরাতে তার জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশনেও অভিযান পরিচালনা করা হয়। রাতেই র্যাব-৪ বিটিআরসির সহযোগিতায় মিরপুরে অবস্থিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশন সিলগালা করে এবং অবৈধ মালামাল জব্দ করে। পরে হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়। পৃথক চার মামলায় তাকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নেয়া হয়। এরমধ্যে গত ১৭ আগস্ট একটি এবং ২১ সেপ্টেম্বর দুটি মামলায় নিম্ন আদালতে জামিন পান তিনি।
আরও পড়ুন: জামিন পেলেও মুক্তি পাচ্ছেন না হেলেনা জাহাঙ্গীর
পরীমণি, পিয়াসা ও হেলেনাসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
৩ বছর আগে
হাইকোর্টে হেলেনা জাহাঙ্গীরের জামিন আবেদন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটি থেকে বহিষ্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীর হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন। বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
সোমবার তার আইনজীবী সৈয়দ ফজলে ইলাহী জামিন আবেদন করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ওই বেঞ্চের রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, তার আবেদনটি আদালতের দৈনন্দিন কার্যতালিকার ৯০ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। মঙ্গলবার এ আবেদনের শুনানি হতে পারে।
৩০ জুলাই হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলাটি করে র্যাব-১। মামলায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরকারের মন্ত্রী ও সংস্থাকে কটূক্তি করে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এই মামলায় গত ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর তিনি হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১ এর অভিযানে ২৯ জুলাই দিবাগত রাতে রাজধানীর গুলশান-২ এলাকার ৩৬ নম্বর রোডের ৫ নম্বর বাড়ি ‘জেনেটিক রিচমন্ড’-এ অভিযান পরিচালনা করে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে (৪৯) গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযানে ১৯ বোতল বিদেশি মদ, একটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া, একটি হরিণের চামড়া, দুটি মোবাইল ফোন, ১৯টি চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জাম ৪৫৬টি চিপস জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: জামিন পেলেও মুক্তি পাচ্ছেন না হেলেনা জাহাঙ্গীর
ওইদিনই মধ্যরাতে তার জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশনেও অভিযান পরিচালনা করা হয়। রাতেই র্যাব-৪ বিটিআরসির সহযোগিতায় মিরপুরে অবস্থিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশন সিলগালা করে এবং অবৈধ মালামাল জব্দ করে।
পরে হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়। পৃথক চার মামলায় তাকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নেয়া হয়।
এর মধ্যে গত ১৭ আগস্ট একটি এবং ২১ সেপ্টেম্বর দুটি মামলায় নিম্ন আদালতে জামিন পান তিনি।
আরও পড়ুন: ১৪ দিনের রিমান্ডে হেলেনা জাহাঙ্গীর
মাদক মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
৩ বছর আগে
মাদক মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা মাদকসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক সাজেদা লতা আসামি হেলেনা জাহাঙ্গীরকে আদালতে হাজির করেন। তিনি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
আরও পড়ুনঃ জামিন পেলেও মুক্তি পাচ্ছেন না হেলেনা জাহাঙ্গীর
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মন্ডলের আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে হেলেনা জাহাঙ্গীর যখন এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিচ্ছিলেন, তখন আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে তার পক্ষে আইনজীবী শফিকুল ইসলাম জামিন আবেদন করেন। আদালত আগামীকাল বৃহস্পতিবার জামিন শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
আরও পড়ুনঃ ১৪ দিনের রিমান্ডে হেলেনা জাহাঙ্গীর
এর আগে এদিন পল্লবী থানায় দায়ের করা প্রতারণা মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসীম।
তবে গতকাল মঙ্গলবার পল্লবী থানার টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১ এর অভিযানে ২৯ জুলাই দিবাগত রাতে রাজধানীর গুলশান-২ এলাকার ৩৬ নম্বর রোডের ৫ নম্বর বাড়ি ‘জেনেটিক রিচমন্ড’-এ অভিযান পরিচালনা করে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে (৪৯) আটক করা হয়। অভিযানে বিদেশি মদ, ক্যাঙ্গারুর চামড়া, হরিণের চামড়া, মোবাইল ফোন, চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুনঃ হেলেনা জাহাঙ্গীর, সেফুদা ও কালো মিডিয়া
পরবর্তী সময়ে তার জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশনেও অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে বিটিআরসির সহযোগিতায় মিরপুরে অবস্থিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশন সিলগালা করা হয় এবং অবৈধ মালামাল জব্দ করা হয়।
পরে পল্লবী থানার প্রতারণা মামলা ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলা এবং গুলশান থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় এবং মাদক মামলায় তার ১৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
৩ বছর আগে
জামিন পেলেও মুক্তি পাচ্ছেন না হেলেনা জাহাঙ্গীর
পল্লবী থানায় দায়ের করা টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর। মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মো.নোমানের আদালত এ আদেশ দেন। কিন্তু তিনি এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না।
হেলেনা জাহাঙ্গীরের পক্ষে জামিন আবেদন করে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত ২০ হাজার টাকা বন্ডে তার জামিনের আদেশ দেন।
আরও পড়ুনঃ ১৪ দিনের রিমান্ডে হেলেনা জাহাঙ্গীর
তবে এ মামলায় জামিন পেলেও মুক্তি মিলছে না হেলেনা জাহাঙ্গীরের। কারামুক্ত হতে হলে তাকে পল্লবী থানার প্রতারণা মামলা, গুলশান থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় এবং মাদক মামলায় জামিন পেতে হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
মামলায় অভিযোগ, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও তার দুই সহযোগী হাজেরা খাতুন ওরফে অনি এবং সানাউল্লাহ নুরী ও অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে সরকারের অনুমোদন না থাকার পরও জয়যাত্রা টিভি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল দাবি করে দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ করে মোটা অংকের টাকা জামানত হিসেবে গ্রহণ করে প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন। এছাড়া প্রতিনিধিদের কাছ থেকে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করছিলেন ।
আরও পড়ুনঃ পরীমণি, পিয়াসা ও হেলেনাসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
র্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১ এর অভিযানে ২৯ জুলাই দিবাগত রাতে রাজধানীর গুলশান-২ এলাকার ৩৬ নম্বর রোডের ৫নম্বর বাড়ি ‘জেনেটিক রিচমন্ড’-এ অভিযান পরিচালনা করে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে (৪৯) আটক করা হয়।
অভিযানে বিদেশি মদ, ক্যাঙ্গারুর চামড়া, হরিণের চামড়া, মোবাইলফোন, চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া (ক্যাসিনো) খেলার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। পরবর্তী সময়ে তার জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশনেও অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে বিটিআরসির সহযোগিতায় মিরপুরে অবস্থিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের অনুমোদনহীন জয়যাত্রা টেলিভিশন স্টেশন সিলগালা এবং অবৈধ মালামাল জব্দ করা হয়। পরে পৃথক চার মামলায় তার ১৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
৩ বছর আগে
পরীমণি, পিয়াসা ও হেলেনাসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
চিত্রনায়িকা পরীমণি, মডেল পিয়াসা এবং সাবেক আওয়ামী লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ আটজনের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সূত্রে জানা গেছে, পুলিশ বিভাগের অনুরোধে বিএফআইইউ থেকে একটি চিঠি দেশের সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা বলেন, ‘চিঠি পাওয়ার পর তিন দিনের মধ্যে আট ব্যক্তির অ্যাকাউন্টের বিবরণ বিএফআইইউতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
পরীমণির নাম শামসুন নাহার স্মৃতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা তার আসল নাম। ঠিকানা মঠবাড়িয়া, পিরোজপুর। অন্য সাতজন হলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীর, মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াশা এবং মরিয়ম আক্তার মৌ, চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম, রোজিনা আক্তার, সালেহ চৌধুরী এবং মিশু হাসান।
তাদের মধ্যে পরীমণি, হেলেনা জাহাঙ্গীর, নজরুল ইসলাম এবং মিশু হাসানকে সম্প্রতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মাদক রাখা এবং মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে।
আরও পড়ুন: পরীমণি ফের ২ দিনের রিমান্ডে
পরীমণি-সাকলাইন ঘটনা তদন্তে কমিটি
ফের রিমান্ডে মডেল পিয়াসা ও মৌ
৩ বছর আগে
১৪ দিনের রিমান্ডে হেলেনা জাহাঙ্গীর
পৃথক চার মামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপ-কমিটি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত হেলেনা জাহাঙ্গীরের ১৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনূর রহমান পল্লবী থানায় দায়ের করা প্রতারণা ও টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চার দিন করে আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুনঃ আ’লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর আটক
গুলশান থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও মাদক মামলায় তিনদিন করে ছয় দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নিভানা খায়ের জেসী।
গত ৩০ জুলাই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
রিমান্ড শেষে মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করে আরও ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে পুলিশ।
আরও পড়ুনঃ গাবতলী থেকে হেলেনা জাহাঙ্গীরের দুই ‘সহযোগী’ গ্রেপ্তার
এদিন পল্লবী থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলাতেও হেলেনা জাহাঙ্গীরের সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়।
এছাড়া, গত ৩১ জুলাই মাদক মামলায় পাঁচ দিন এবং টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়।
পল্লবী থানায় দায়ের করা দুই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। তবে, গুলশান থানার দুই মামলায় ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবু রিমান্ড মঞ্জুরের পক্ষে শুনানি করেন।
আরও পড়ুনঃ হেলেনা জাহাঙ্গীর, সেফুদা ও কালো মিডিয়া
হেলেনা জাহাঙ্গীরের পক্ষে শফিকুল ইসলাম রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত পৃথক চার মামলায় তার ১৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) রাতে রাজধানীর গুলশান-২ এর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে (৪৯) গ্রেপ্তার করে র্যাব।
৩ বছর আগে
গাবতলী থেকে হেলেনা জাহাঙ্গীরের দুই ‘সহযোগী’ গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ থেকে সদ্য অব্যাহতি পাওয়া ও গ্রেপ্তার হওয়া হেলেনা জাহাঙ্গীরের অন্যতম দুই ‘সহযোগী’কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর গাবতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গ্রেপ্তার হওয়া দুজন হলেন, হাজেরা খাতুন (৪০) ও সানাউল্ল্যাহ নূরী (৪০)।
আরও পড়ুনঃ হেলেনা জাহাঙ্গীর, সেফুদা ও কালো মিডিয়া
ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে গত ২৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান-২ থেকে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ আওয়ামী লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর তিন দিনের রিমান্ডে
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হেলেনা জাহাঙ্গীরের প্রতারণার কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজনের সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৪ এর অভিযানে মঙ্গলবার ভোরে গাবতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে হেলেনা জাহাঙ্গীরের অন্যতম এই দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় দুটি ল্যাপটপ এবং দুটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুনঃ আ’লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর আটক
র্যাব আরও জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাজেরা ও সানাউল্ল্যাহ চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
৩ বছর আগে
মদ + ইয়াবা + টাকা= ঢাকা ?
মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটলো। এর অনেকগুলোর মধ্যে বেশ কিছু মিল আছে। হেলেনা জাহাঙ্গীর, পিয়াসা, মৌ, একা... এদের কোনো না কোনো অপরাধে ধরা হয়েছে এবং বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে পুলিশ বিদেশি মদ, ইয়াবা এবং জুয়ার সরঞ্জাম জব্দের দাবি করেছে।
এসব সামগ্রী যাদের বাসায় পাওয়া যাচ্ছে তাদের কয়েকজনের মধ্যে বেশ কিছু মিল আছে। এরা সুশ্রী, তরুণী, কেউ মডেল, কেউ অভিনেত্রী, কেউ মিডিয়ার মানুষ। আমরা অনেকেই তাদের চিনি। নিজের কাজের জন্য যেমন তারা পরিচিত নিজস্ব পরিসরে, সম্পর্কের কারণেও অনেকে পরিচিত।
ঢাকার একটা দুনিয়া আছে, বড়লোকদের দুনিয়া, সেখানে তারা হাঁটা চলা করা মানুষ। সেলিব্রিটিদের সঙ্গে তাদের ওঠা বসা। সেখানে মদ, ইয়াবা ও অন্যান্য সব কিছুই চলে। ওদের সঙ্গে উঠতে বসতে চাওয়া মানুষের অভাব সেই। ভালো লাগবে না কেন সেখানে যেতে?
ইয়াবা আর মদ: ‘মাফ কইরা দেন ভাই’
বহু অপরাধ হয় ঢাকায়, দেশে। কিন্তু পুলিশের সবচেয়ে বড় সাফল্য মদ আর ইয়াবা উদ্ধারে। পুলিশ বলে ‘বিদেশি’ মদ পাওয়া গেছে। অপরাধটা বোঝা যায় না। ওটা কি বিদেশি হওয়াতেই অপরাধ ? মানে ব্যাপারটা কি দেশপ্রেমের ? একবার ভাবা যাক যদি পুলিশ বলে, অমুকের বাসায় দেশি মদের বোতল পাওয়া গেছে! তাহলে হয়তো গ্রেপ্তারের পর বড়লোক বা তাদের সঙ্গীরা আত্মহত্যা করতে পারেন অপমানে। তাই মনে হয় ধরা পরার পর বিদেশি মদ পাওয়া যায় তাদের বাড়ি থেকে ! ওটাই আভিজাত্য কেনার চিহ্ন আমাদের ‘হাইল্লা’ সমাজে!
আরও পড়ুন: হেলেনা জাহাঙ্গীর, সেফুদা ও কালো মিডিয়া
বেচারা ইয়াবা
যে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক হিসেবে প্রায় এক কোটি নেশাখোর আছে , সেই দেশে প্রকৃত সংখ্যা কত নিজেরাই গুনে নেন। ইয়াবা তো রাস্তার পোলাপান, পাড়ার জুনিয়র মাস্তানও খায়। বুঝলাম এগুলো বিদেশি ইয়াবা কিন্তু যেখানে দেশের প্রায় ১০ শতাংশ মানুষ ইয়াবা খায়, সে দেশে এটা খুঁজে বের করলে কিছু আসে যায় না!
তাই এটা ধরা বাদ দেন। কিছু অন্য আইটেম খোঁজেন। পাবলিক বোর হয়ে যাচ্ছে ভাই! বরং কিছু বিদেশি বই, সংগীতের সিডি ইত্যাদি খুঁজে পেয়ে আমাদের চমকে দিন। মদ, ইয়াবার খবর শুনতে আর মজা লাগছে না! টাকা থাকলে খুচরার মতো যেগুলো মানুষের পকেটে আসে নেশার দ্রব্য হয়ে, তার কথা আর নাই বা বললেন।
পড়ুন: আওয়ামী লীগ নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীর তিন দিনের রিমান্ডে
মিডিয়ার ওপর ইসরায়েলি বর্বরতার নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব
এরা কারা?
তবে যে কজনের নাম আসছে এই সপ্তাহে তারা প্রায় সবাই নারী। এটা সত্য তারা সুশ্রী। কিন্তু এরা কি স্বাধীনভাবে সফল মানুষ হিসেবে পরিচিত? এই সমাজে টাকায় রক্তের গন্ধ আছে , সেটা শুঁকতে শুঁকতে কেউ লাশ হয়, কেউ ঝুলে থাকে ফ্যান থেকে, কেউ বেছে নেয় বিষের বোতল। যে নারী টাকার জন্য জেলে যায় আর একই কারণে যে নারী বড়লোকের সঙ্গী হয়, তাদের মধ্যে আসলে কোনো তফাৎ নেই।
তাই দোষটা বরং ইয়াবা আর মাদককেই দেয়া হোক। ওদের তো বোধ-বুদ্ধি নেই!
লেখক: এডিটর এট লার্জ, ইউএনবি
৩ বছর আগে