মার্কিন হামলা
মার্কিন হামলার শিকার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো সম্পর্কে যা জানা প্রয়োজন
ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েল-ইরানের চলমান সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
স্থানীয় সময় রবিবার (২২ জুন) ভোরে ফোরদো, ইসফাহান ও নাতাঞ্জের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প লেখেন, ‘আমরা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় অত্যন্ত সফলভাবে হামলা পরিচালনা করেছি, যার মধ্যে রয়েছে ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান।’
হামলার বিষয়টি ইরানের পারমাণবিক সংস্থা থেকেও নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে হামলা সত্ত্বেও ওই স্থাপনাগুলোর কার্যক্রম বন্ধ না করে বরং চালিয়ে যাওয়া হবে বলে দাবি করেছে তেহরান।
নিচে ট্রাম্প ঘোষিত ইরানের তিনটি স্থাপনার বিবরণ ও এগুলোর পারমাণবিক কর্মসূচিতে গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
নাতাঞ্জ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা
ইরানের মূল ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র নাতাঞ্জ। এটি রাজধানী তেহরান থেকে প্রায় ২২০ কিলোমিটার (১৩৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। এটি ইতোমধ্যে ইসরায়েলি বিমান হামলার শিকার হয়।
আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) জানায়, নাতাঞ্জে ইউরেনিয়াম ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশুদ্ধ সমৃদ্ধ করা হয়েছিল। পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির আর মাত্র এক ধাপ পেছেনে ছিল এটি।
আরও পড়ুন: ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার মাধ্যমে যুদ্ধে যোগ দিল যুক্তরাষ্ট্র
এই স্থাপনাটির একটি অংশ ইরানের সেন্ট্রাল প্লেটোর নিচে অবস্থিত, যা বিমান হামলা থেকে রক্ষার জন্য ভূগর্ভে নির্মিত। এখানে একাধিক সেন্ট্রিফিউজ ক্যাসকেড চালু রয়েছে, যা দ্রুত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়।
মূলত, একটি সেন্ট্রিফিউজ একা খুব অল্প পরিমাণ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে পারে। তাই ইউরেনিয়ামকে পর্যায়ক্রমে বেশি মাত্রায় সমৃদ্ধ করতে হলে অনেকগুলো সেন্ট্রিফিউজকে একটি ক্যাসকেড বা ধাপক্রমিক পদ্ধতিতে সাজাতে হয়।
আইএইএ জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে এসব সেন্ট্রিফিউজের বেশিরভাগই ধ্বংস হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ ছাড়া, ওই হামলাগুলোর ফলে তেজস্ক্রিয়তা কেবল সংশ্লিষ্ট স্থানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, আশপাশের এলাকায় ছড়ায়নি বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
ইরান এখন নাতাঞ্জের দক্ষিণ সীমানার ঠিক বাইরে অবস্থিত কুহ-ই কোলাং গাজ লা বা ‘পিকঅ্যাক্স পর্বতের’ নিচে সুড়ঙ্গ খনন করছে।
আরও পড়ুন: ইসরায়েলি হামলার প্রথম দিন থেকেই যুক্তরাষ্ট্র জড়িত: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এর আগেও স্টাক্সনেট ভাইরাসের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল নাতাঞ্জ। স্টাক্সনেট ভাইরাসটি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বলে ধারণা করা হয় এবং এটি ইরানি সেন্ট্রিফিউজ ধ্বংস করতে ব্যবহার করা হয়েছিল। এ ছাড়াও, ইসরায়েলের পরিচালিত দুটি পৃথক হামলার লক্ষ্যও ছিল এই স্থাপনাটি।
ফোরদো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা
তেহরান থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার (৬০ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত ফোরদো স্থাপনাটিতেও সেন্ট্রিফিউজ ক্যাসকেড রয়েছে, তবে এটি নাতাঞ্জের তুলনায় ছোট।
আইএইএ জানায়, ২০০৭ সালে এর নির্মাণকাজ শুরু হলেও যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানত। তবে ইরান এ বিষয়ে জাতিসংঘকে জানায় ২০০৯ সালে।
ফোরদো স্থাপনাটি একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত এবং শক্তিশালী বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত।
সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ ধরনের স্থাপনাকে কেবল ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বোমার মাধ্যমেই ধ্বংস করা সম্ভব, যেমন: যুক্তরাষ্ট্রের জিবিইউ-৫৭ এ/বি ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর বোমা। এই বোমাটি প্রায় ৩০ হাজার পাউন্ড (১৩ হাজার ৬০০ কেজি) ওজনের এবং এটি মাটির গভীরে প্রবেশ করে বিস্ফোরিত হয়, বিশেষ করে ভূগর্ভস্থ বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ ধ্বংসের জন্য তৈরি।
আরও পড়ুন: ইরানের আরাক হেভি ওয়াটার রিঅ্যাক্টর এলাকা খালি করতে ইসরায়েলের সতর্কবার্তা
এই বোমাটি শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ স্পিরিট স্টেলথ বোমারু বিমান থেকে নিক্ষেপযোগ্য, যা কেবল মার্কিন বিমান বাহিনী পরিচালনা করে এবং নর্থরপ গ্রুম্যান এটি উৎপাদন করে থাকে।
এর মানে, যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছাড়া এমন অভিযান পরিচালনা সম্ভব নয়।
ইসফাহান পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্র
তেহরান থেকে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার (২১৫ মাইল) দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ইসফাহান স্থাপনাটিতে হাজার হাজার পরমাণু বিজ্ঞানী কাজ করেন। এখানে একই সঙ্গে তিনটি চীনা গবেষণা চুল্লি এবং ইরানের পরমাণু কর্মসূচি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গবেষণাগারও রয়েছে।
ইসফাহানে অবস্থিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপরও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যার মধ্যে রয়েছে ইউরেনিয়াম রূপান্তর কেন্দ্র।
আইএইএ জানায়, সেখানেও কোনো ধরনের তেজস্ক্রিয়তা বৃদ্ধির লক্ষণ দেখা যায়নি।
আরও কিছু পারমাণবিক স্থাপনা
ইরানের পরমাণু কর্মসূচিতে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে, যেগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানোর খবর পাওয়া যায়নি।
এর মধ্যে রয়েছে বুশেহরে অবস্থিত ইরানের একমাত্র বাণিজ্যিক পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। পারস্য উপসাগরের তীরে তেহরান থেকে ৭৫০ কিলোমিটার (৪৬৫ মাইল) দক্ষিণে অবস্থিত এটি। সেখানে আরও দুটি চুল্লি নির্মাণাধীন।
আরও পড়ুন: গার্ডিয়ানের বিশ্লেষণ: দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
এই চুল্লিগুলো রাশিয়ায় উৎপাদিত ইউরেনিয়াম দিয়ে পরিচালিত হয় এবং আইএইএয়ের নজরদারির আওতায় রয়েছে।
এ ছাড়া, তেহরান থেকে ২৫০ কিলোমিটার (১৫৫ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত আরাক হেভি ওয়াটার রিয়্যাক্টর। এই চুল্লিটি পারমাণবিক রিয়্যাক্টর ঠান্ডা করতে হেভি ওয়াটার ব্যবহার করে।
হেভি ওয়াটারের (Heavy Water) রাসায়নিক নাম ডিউটেরিয়াম অক্সাইড (D₂O)। সাধারণ পানিতে (H₂O) হাইড্রোজেনের দুটি পরমাণু থাকে, যেগুলো সাধারণত প্রোটিয়াম নামে পরিচিত, যা হাইড্রোজেনের সবচেয়ে হালকা আইসোটোপ। অন্যদিকে, ভারী পানিতে এই হাইড্রোজেন পরমাণুগুলোর বদলে থাকে ডিউটেরিয়াম, যা হাইড্রোজেনের একটি ভারী আইসোটোপ। ডিউটেরিয়ামের পরমাণু ভর সাধারণ হাইড্রোজেনের চেয়ে দ্বিগুণ। এজন্য D₂O দেখতে পানির মতো হলেও এর ঘনত্ব, গলনাঙ্ক ইত্যাদি আলাদা। ভারী পানি পরমাণু চুল্লিতে নিউট্রন মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
তাছাড়া রয়েছে তেহরান গবেষণা চুল্লি। এটি ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থার সদর দপ্তরে অবস্থিত। এটি প্রাথমিকভাবে উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ওপর নির্ভরশীল ছিল, তবে প্রসারণ-সংক্রান্ত উদ্বেগ মোকাবিলায় পরবর্তীতে কম সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামে রূপান্তর করা হয়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলা ইরানের পরমাণু কর্মসূচিতে গুরুত্বপূর্ণ ধাক্কা হলেও, এটি মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বিস্তারের আশঙ্কাও বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
১৬৬ দিন আগে
হুতিদের ওপর মার্কিন হামলা শুরু, নিহত ৩১
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনে হুতিদের উপর মার্কিন হামলায় ৩১ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় রবিবার ( ১৬ মার্চ) হুতি-সমর্থিত স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।—খবর ডনের।
খবরে বলা হয়, দেশটির রাজধানী সানায় নিহত হয়েছেন ১৩ জন এবং আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে শনিবার (১৫ মার্চ) থেকে হুতিদের ওপর জোরালো হামলা শুরু করে মার্কিন বাহিনী।
লোহিত সাগর, এডেন উপসাগর ও আরব সাগরের কৌশলগত অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং দেশটির মিত্রদের বাণিজ্যিক জাহাজে হুতিদের হামলার কড়া জবাবে হামলা শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র।
আরও পড়ুন: খলিল মাহমুদকে আটক: ট্রাম্প টাওয়ারে ইহুদিদের বিক্ষোভ
ইরান-সমর্থিত এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি সমুদ্রপথে হামলা বন্ধ না করলে ‘ভয়াবহ প্রাণঘাতী অস্ত্র’ চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের বীর যোদ্ধারা সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে। সমুদ্রপথে শত্রুদের মোকাবিলায় এই হামলা চালাচ্ছে তারা।’
সমুদ্রপথে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক ও সামরিক জাহাজগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই হুতিদের ওপর হামলা শুরু করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এ সময়ে ইরানকেও সতর্ক করেন ট্রাম্প। হুতিদের কোনোভাবে সহায়তা করলে হুতিদের হামলার জন্য ইরানকে সম্পূর্ণ দায় নিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এদিকে শনিবার সন্ধ্যা থেকেই সানা ও সাদা প্রদেশের হুতিদের ঘাঁটিগুলোতে মুহুর্মুহু মার্কিনি হামলার খবর নিশ্চিত করেছে গোষ্ঠীটির সদস্যরা। রবিবার সকালেও অঞ্চলগুলোতে বিমান হামলা চালোনো হয়েছে জানান তারা।
এই হামলা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনি অ্যাক্টিভিস্ট আটক: যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন
এদিকে হুতি মিডিয়া অফিসের উপপ্রধান নাসিরউদ্দিন আমির বলেছেন, এই হামলা তাদের কোনোভাবেই নিরস্ত্র করতে পারবে না, বরং যুক্তরাষ্ট্রেকে তারা পাল্টা জবাব দেবেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে তিনি জানান, সানা বরাবরের মতোই গাজার ঢাল হয়ে থাকবে। কোনো পরিস্থিতিতেই গাজাকে উপেক্ষা করা হবে না বলে জানান তিনি।
হুতিদের আরেক মুখপাত্র মোহাম্মদ আব্দুলসালাম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জানান, হুতিরা সমুদ্রপথে আন্তজার্তিক সম্প্রদায়ের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে বলে ট্রাম্পের দাবি ‘মিথ্যা ও ভ্রান্ত’।
সম্প্রতি ইসরায়েল ও গাজার মধ্যে চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়াতে গাজায় মানবিক সহায়তা ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। এর জবাবে পুনরায় জাহাজে হামলা শুরু করার ঘোষণা দেয় হুতিরা। তবে ঘোষণা দিলেও হুতিদের হামলার কোনো খবর পাওয়া না গেলেও হুতিদের ঘাঁটিতে হামলা শুরু করে মার্কিন বাহিনী।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ইসরায়েলে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এর জবাবে পরদিন থেকেই গাজায় নির্বিচারে হামলা চালাতে শুরু করে ইসরায়েল।
ওই বছরের শেষ দিক থেকে লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজ লক্ষ্য করে একের পর এক হামলা চালিয়ে আসছে ইরান সমর্থিত হুতিরা। গাজায় ইসরায়েলি হামলার শিকার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে তারা এসব হামলা চালাচ্ছে বলে দাবি করেন তারা।
ইয়েমেনে মার্কিনি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে হামাস। টেলিগ্রামে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের চরম অবমাননা’ বলে অভিহিত করেছে হামাস। এছাড়াও ইয়েমেনের ‘সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতার’ ওপর এই হামলাকে হুমকি বলে ঘোষণা দিয়েছে তারা।
২৬৪ দিন আগে
জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যায় বিভিন্ন দেশের প্রতিক্রিয়া
বাগদাদ বিমানবন্দরে মার্কিন হামলায় ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার ঘটনায় বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দিয়েছে নানা দেশ।
২১৬২ দিন আগে
ইরানি জেনারেল নিহতের ঘটনায় ঊর্ধ্বমুখী তেলের বাজার, শেয়ারে পতন
ইরাকে মার্কিন বাহিনীর হাতে ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি নিহত হওয়ার জেরে শুক্রবার তেলের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠেছে। সেই সাথে বিশ্বের প্রধান শেয়ার বাজারগুলোতে পতন দেখা দিয়েছে।
২১৬২ দিন আগে
বাগদাদে বিমান হামলায় ইরানের জেনারেল সোলাইমানি নিহত
বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শুক্রবার ভোরে বিমান হামলায় দেশটির রেভল্যুশনারি গার্ডের অভিজাত কুদস বাহিনীর প্রধান জেনারেল কাসেম সোলাইমানি নিহত হয়েছেন।
২১৬৩ দিন আগে