সংস্থা
রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর গাফিলতির কারণেই বার বার আগুনের ঘটনা
রাজধানী ঢাকায় কয়েক দশক ধরেই ঢাকায় অগ্নিকাণ্ড গটে চলেছে। পর্যবেক্ষণ ও আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার কারণে এসব দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তিতে বার বার প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর ক্রমাগত অবহেলা ও যথাযথ তদারকির অভাবের ফল এসব ঘটনা।
রাজধানী ঢাকার অধিকাংশ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের নির্দেশনা পুরোপুরি না মেনে। এসব ভবনে অগ্নিসংকেতের ব্যবস্থা নেই। নেই পর্যাপ্ত পানি ও অগ্নিনির্বাপণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন: তালাক দেওয়ায় সাবেক স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে নিজেও পুড়ে মরল যুবক
আগুনের ঘটনায় গাফিলতির জন্য রাজউকসহ সংশ্লিস্ট সংস্থা, ভবন মালিকসহ যারা দায়ী তাদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত নজির সৃষ্টি করতে পারলে আগুনের ঘটনা কমবে। বিচারহীনতা সংস্কৃতির কারণে একটার পর একটা ঘটনা ঘটছে বলে নগর পরিকল্পনাবিদদরা মনে করেন।
প্রায় প্রতিটি অগ্নিকাণ্ডের পর তদন্ত কমিটি হয়। কিন্তু এসব তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেন বললেই চলে।
নানা অব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল ভবন এবং রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার অনুমোদনের বাইরে ভবন ব্যবহার নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব কারণে নিমতলী, চূড়িহাট্টা, এফআর টাওয়ার, আরমানিটোলা, নিউমার্কেট, মগবাজার বিস্ফোরণ, গুলিস্তান ট্রাজেডিসহ একের পর এক হৃদয় বিদারক ঘটনার সাক্ষী হতে হয়েছে ঢাকার বাসিন্দাদের। সর্বশেষ এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে রাজধানীর বেইলি রোড ট্রাজেডি। নতুন করে মারা গেছেন ৪৬ জন। এসব প্রতিটি ট্রাজেডির পরেই সংশ্লিষ্ট সবারই মুখেই ঝুঁকিমুক্ত শহর গড়ার প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি ছুটেছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সময়ের সঙ্গে আড়ালে চলে গেছে প্রতিটি ঘটনা।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে আগুনে পুড়েছে ৩টি ঝুটের গোডাউন
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান ইউএনবিকে বলেন, ‘আগুনের ঘটনায় ইমারত অনুমোদন ও তদারকির জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্হা, ভবন মালিকসহ যারা দায়ী তাদের বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে পারলে আগুনের ঘটনা কমবে, না হলে অতীতের মতো ছাড় দিলে একটার পর একটা ঘটনা ঘটবে।’
এসব অগ্নিকাণ্ডের দায় রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থা, ভবন মালিকের পাশাপাশি জেনে শুনে ভাড়া নেওয়া দোকান মালিকদের নিতে হবে বলে জানান তিনি।
ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের মিশ্র ব্যবহার রাজধানীকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে। পৃথিবীর কোথাও ঢাকার মতো মিশ্র ব্যবহারের উদাহরণ নেই। রাজউক বাইরের দেশের উদাহরণ দিচ্ছে, কিন্তু বাইরে হয়তো আবাসিক জোনে ছোট্ট একটা কফি শপ বা ছোট্ট কোনো দোকান আছে। কিন্তু ঢাকায় রাজউক যেভাবে আবাসিক ভবনকে বাণিজ্যিকে রূপান্তরের বৈধতা দিচ্ছে, এতে রাজধানীকে ভয়াবহ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ঢাকার অধিকাংশ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের নির্দেশনা পুরোপুরি না মেনে। নেই পর্যাপ্ত পানি ও অগ্নিনির্বাপণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।’
আরও পড়ুন: নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৭ মাস আগে
ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ কয়েকটি সংস্থা ও দেশ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে: তথ্যমন্ত্রী
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার পাশাপাশি ভারত, জাপান, ফিলিস্তিন, ওআইসি ও আরব লীগ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে।
তিনি বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার আগে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সময় অনেক শঙ্কা-আশঙ্কার কথা অনেকে ব্যক্ত করেছিল। বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসবে কি না- সে নিয়েও নানাজনের নানা মত ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে যে, অনেক দেশ থেকে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসার আগ্রহ জানিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ দেশি-বিদেশি সংস্থার পাশাপাশি ভারত, জাপান, ফিলিস্তিন, ওআইসি ও আরব লীগ পর্যবেক্ষক পাঠাবে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। অর্থাৎ সবসময় যেভাবে পর্যবেক্ষকরা আসে ঠিক একইভাবেই পর্যবেক্ষকরা আসবে। এতেই প্রমাণ হয় দেশে নির্বাচনী ঢেউ বয়ে যাচ্ছে, নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।’
আরও পড়ুন: চীনে আঞ্চলিক ও দেশীয় অধ্যয়নের উন্নয়ন
তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আগ্রহ প্রমাণ করে দেশে একটি স্বচ্ছ, সুন্দর, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবং তাদের আগমন ভালো নির্বাচনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এসব বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, যারা পর্যবেক্ষক পাঠানো নিয়ে দোলাচলের মধ্যে ছিল, তারাও এখন নির্বাচন পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের আগমন স্বচ্ছ, সুন্দর, ভালো নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক।’
নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও শক্তিশালীভাবে কাজ করছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা ইতোমধ্যে দেখেছেন নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত বলিষ্ঠ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিভিন্ন থানার ওসিদের বদলি, ইউএনওদের বদলি এমন কী ডিসি বদলি করছে। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন যে, পরিপূর্ণ স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে সেটিই প্রমাণ হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনকে সরকারের পক্ষ থেকে সব সহায়তা করা হবে বলে প্রধানমন্ত্রী বারবার বলেছেন; যাতে করে স্বচ্ছ, সুন্দর উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’
নির্বাচনে গণমাধ্যমের বড় ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংবাদপত্র, টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমে নির্বাচনী খবরাখবর প্রচার করলে উৎসবের মাত্রা আরও বাড়বে। নির্বাচনে মানুষের অংশগ্রহণও বাড়বে।’
আরও পড়ুন: এক সপ্তাহের মধ্যেই পেঁয়াজের দাম কমবে: তথ্যমন্ত্রী
মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরাই মানবাধিকারের কথা বলে, প্রেসক্রিপশন দেয়: তথ্যমন্ত্রী
১০ মাস আগে
কোনো দেশ বা সংস্থার কাছ থেকে সংবিধানের বাইরে গিয়ে রাজনৈতিক সংলাপের প্রস্তাব পাইনি: শাহরিয়ার
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, কোনো দেশ বা সংস্থার কাছ থেকে বর্তমান সংবিধানের বাইরে গিয়ে রাজনৈতিক সংলাপের কোনো প্রস্তাব বা পরামর্শ পাইনি।
তিনি বলেন, গত ৯-১০ বছরে তিনি এমন কোনও বৈঠকে অংশ নেননি।
শাহরিয়ার আলম বলেন, এমনকি কোনো দেশ বা সংস্থা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার অন্যান্য কলিগদেরও এমন কোনো নির্দেশনা দেয়নি।
রবিবার (১১ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা-ওয়াশিংটন বিস্তৃত সম্পর্ক মতভেদ নিয়ে অবাধে বিতর্ক করার সুযোগ দিয়েছে: শাহরিয়ার
তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ (বিরোধীরা) কেন এসব কথা বলছে আমি জানি না। তবে আমরা কোনো দেশ বা সংগঠনের কাছ থেকে এমন কোনো প্রস্তাব পাইনি।
জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোন প্রয়োজন নেই। জাতিসংঘ যুদ্ধ, গৃহযুদ্ধ বা ব্যাপক সংঘাতের পরিস্থিতিতে জড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশে পরিস্থিতি অনেককাল আগে সেরকম ছিল।
তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করছে এবং এই প্রচেষ্টা সার্টিফাই করার জন্য ইসি বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ করবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রলালয় ইসির দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিপালন করবে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখনও রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমরা অতীতে যা বলেছিলাম তা অপরিবর্তিত রয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের অবশ্যই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে এবং মিয়ানমারের পরিস্থিতি রোহিঙ্গাদের জন্য সন্তোষজনক না হলে তারা ফিরে আসতে পারে।
কিন্তু এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে যারা প্রত্যাবাসনের জন্য ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন তাদের জাতিসংঘের সংস্থা খাদ্য সরবরাহ করেনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। অবশ্যই, জাতিসংঘ এটি দেখবে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞের বক্তব্য প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে ক্ষুন্ন ও অসম্মান করে।
শাহরিয়ার আলম বলেন, বিচার একটি বিচার। এটি কোনো বড় মাপের প্রত্যাবাসন নয়। যেহেতু সংখ্যাটি নগণ্য, তাই আমরা তাদের ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি এটি কাজ না করে।
শাহরিয়ার আলম বলেন, আমরা এর বিরুদ্ধে যাওয়ার কোনো কারণ দেখি না।
তিনি বলেন, সরকার ইউএনএইচসিআরকে অবহিত করেছে।
আরও পড়ুন: বিদেশি কূটনীতিকরা সীমা অতিক্রম করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: শাহরিয়ার আলম
৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠিতে অতিরঞ্জন ও অসঙ্গতি রয়েছে: শাহরিয়ার আলম
১ বছর আগে
রাশিয়ার সঙ্গে লেনদেনকারী সংস্থাগুলোর ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদ জানিয়েছে চীন
রাশিয়ার উপর মার্কিন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ এড়ানোর অভিযোগে অতিরিক্ত চীনা কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদ জানিয়েছে বেইজিং। একই সঙ্গে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ চেইনকে বিপন্ন করায় এটিকে একটি অবৈধ পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছে দেশটি।
শনিবার এই প্রতিবাদ জানায় বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীন।
বুধবার মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ চীনের মূল ভূখণ্ডের এবং হংকং ভিত্তিক পাঁচটি সংস্থাকে তার ‘নিষেধাজ্ঞার তালিকায়’ রেখেছে। এর ফলে তাদের প্রায় অপ্রাপ্য বিশেষ লাইসেন্স ছাড়া কোনও মার্কিন সংস্থার সঙ্গে বাণিজ্য করতে পারবে না।
ওয়াশিংটন বিদেশি সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগকে কঠোর করছে। এটি রাশিয়াকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহায়তা প্রদানকারী বলে বিবেচনা করছে। তাদের মস্কোর সঙ্গে বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যের মধ্যে বেছে নিতে বাধ্য করছে। মাল্টা থেকে তুরস্ক থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত দেশগুলোর মোট ২৮টি সংস্থা এই তালিকায় যোগ করা হয়েছে।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন পদক্ষেপের ‘আন্তর্জাতিক আইনে কোনো ভিত্তি নেই এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত নয়।’
আরও পড়ুন: মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় মোংলা বন্দরে ভিড়তে পারেনি রুশ জাহাজ
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটি একটি সাধারণ একতরফা নিষেধাজ্ঞা এবং 'দীর্ঘ-হাতের এখতিয়ার' এর একটি রূপ যা উদ্যোগের বৈধ অধিকার এবং স্বার্থকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করে। চীন দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করে।’
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের উচিত অবিলম্বে তার অন্যায় সংশোধন করা এবং চীনা কোম্পানিগুলোর ওপর তার অযৌক্তিক দমন বন্ধ করা। চীন দৃঢ়ভাবে চীনা কোম্পানিগুলোর বৈধ অধিকার ও স্বার্থ রক্ষা করবে।’
সর্বশেষ নিষেধাজ্ঞাগুলো অলপার্টস ট্রেডিং কোম্পানি লিমিডেট- এর বিরুদ্ধে তুলে নেয়া হয়েছে; অ্যাভটেক্স সেমিকন্ডাক্টর লিমিটেড; ইটিসি ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড; ম্যাক্সট্রনিক ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিডেট এবং এসটিকে ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি লিমিটেড হংকং-এ নিবন্ধিত৷
মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ বলছে, তালিকাটি সত্তাকে চিহ্নিত করে- মূলত ব্যবসাগুলো - যেগুলোকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহ করে‘ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বা বৈদেশিক নীতির স্বার্থের পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত, জড়িত বা জড়িত হওয়ার একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
এতে বলা হয়, ‘রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ এড়াতে এবং রাশিয়ার সামরিক এবং/অথবা প্রতিরক্ষা শিল্প ঘাঁটির সমর্থনে মার্কিন-মূল আইটেমগুলো অর্জন বা অর্জন করার চেষ্টা করার জন্য’ নামযুক্ত সংস্থাগুলোকে ‘সামরিক শেষ ব্যবহারকারী’ হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল।’চীনের প্রতিবাদটি ফেব্রুয়ারিতে জারি করা একটির অনুরূপ ছিল যখন মার্কিন চীনা কোম্পানি চাংশা তিয়ানই স্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি রিসার্চ ইনস্টিটিউট কোং লিমিটেডের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছিল, যা স্পেসটি চায়না নামেও পরিচিত।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকা রুশ জাহাজ গ্রহণ করবে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিভাগটি বলেছে যে সংস্থাটি রাশিয়ার ওয়াগনার গ্রুপের প্রাইভেট আর্মি অ্যাফিলিয়েটদের ইউক্রেনের স্যাটেলাইট ইমেজ সরবরাহ করেছে যা সেখানে ওয়াগনারের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করে। স্পেসটি চায়নার একটি লুক্সেমবার্গ-ভিত্তিক সহযোগী সংস্থাকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল।
সেই সময়ে, চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইউক্রেনকে প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র সরবরাহ করার প্রচেষ্টা জোরদার করার সময় তার কোম্পানিগুলোকে অনুমোদন দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সরাসরি গুন্ডামি এবং দ্বিমুখী আচরণ’ বলে অভিযুক্ত করেছিল।পশ্চিমা দেশগুলো শাস্তিমূলক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে এবং তার প্রতিবেশী আক্রমণের জন্য মস্কোকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করেছে এমন সময়ে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিকভাবে রাশিয়াকে সমর্থন করার সময় চীন এই সংঘাতে নিরপেক্ষ বলে ধরে রেখেছে।
চীন রাশিয়ার পদক্ষেপের সমালোচনা করতে অস্বীকার করেছে, মস্কোর উপর পশ্চিমা অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলিকে বিস্ফোরিত করেছে, বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রেখেছে এবং গত বছরের আক্রমণের কয়েক সপ্তাহ আগে দেশগুলির মধ্যে একটি "সীমাহীন" সম্পর্ক নিশ্চিত করেছে।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গত মাসে মস্কো সফর করেছিলেন এবং চীন শুক্রবার ঘোষণা করেছে যে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল লি শংফু প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সের্গেই শোইগু এবং অন্যান্য সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য আগামী সপ্তাহে রাশিয়া সফর করবেন।
এছাড়া, শুক্রবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং বলেছেন যে চীন যুদ্ধে উভয় পক্ষের কাছে অস্ত্র বিক্রি করবে না, পশ্চিমা উদ্বেগের জবাবে যে বেইজিং রাশিয়াকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিতে পারে।
কিন জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবকের সঙ্গে একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘সামরিক সরঞ্জাম রপ্তানির বিষয়ে চীন একটি বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল মনোভাব গ্রহণ করে।’ ‘চীন সংঘাতের প্রাসঙ্গিক পক্ষগুলোকে অস্ত্র সরবরাহ করবে না এবং আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী দ্বৈত-ব্যবহারের সরঞ্জামগুলোর রপ্তানি পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করবে।’
আরও পড়ুন: ‘একটি পক্ষ’ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল, জাতিসংঘ দেয়নি: চীনা রাষ্ট্রদূত
১ বছর আগে
বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডে কোনো সংস্থার গাফিলতি পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ডে তদন্ত কমিটি যদি কোনো সরকারি সংস্থার গাফিলতি খুঁজে পায় তাহলে আইনের আওতায় আনা হবে।
তিনি বলেন, ‘ঘটনার পেছনে কোনো সংস্থার গাফিলতি থাকলে তা তদন্ত কমিটির মূল্যায়নে উঠে আসবে। কমিটির মূল্যায়ন সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের কারণ খতিয়ে দেখছে সরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বুধবার পুলিশ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ বাজার সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ বাজার অপসারণ করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়, দায়িত্ব রাজউক ও সিটি করপোরেশনের। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বাজারকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে নোটিশ জারি করেছে, সেগুলোর মধ্যে এটি ছিল একটি।
মন্ত্রী বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ বাজারে ব্যবসা পরিচালনাকারী ব্যবসায়ীদের তাদের ব্যবসা অন্য জায়গায় স্থানান্তরের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিক শামসকে ছেড়ে দেওয়া হয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সিআইডি প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
১ বছর আগে
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ইউএনএইচসিআর ও মানবিক সংস্থাগুলোর আহ্বান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক কর্মকাণ্ডের পঞ্চম বছরে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর ও অংশীদার সংস্থাগুলো রোহিঙ্গা শরণার্থী ও তাদের আশ্রয়দানকারী স্থানীয় জনগণের কল্যাণে দৃঢ় ও টেকসই আন্তর্জাতিক সহায়তার জন্য আবারও আহ্বান জানিয়েছে।
মঙ্গলবার রোহিঙ্গা মানবিক সংকটের জন্য ২০২২ সালের জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) প্রস্তাবিত হচ্ছে।
কক্সবাজার ও ভাসান চরে অবস্থিত প্রায় ৯ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী ও তাদের আশে-পাশে থাকা প্রায় পাঁচ লাখ ৪০ হাজার বাংলাদেশি মিলিয়ে মোট প্রায় ১৪ লাখ মানুষের সহায়তার জন্য এই জেআরপিতে প্রায় ৮৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল চাওয়া হয়।
বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্বে ২০২২ সালের জেআরপি অনুযায়ী কাজ করবে ১৩৬টি সংস্থা, যার মধ্যে ৭৪টি বাংলাদেশি বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান প্রত্যাবাসনে নিহিত: পররাষ্ট্র সচিব
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার কয়েক দশক ধরে উদারভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে আসছে। বর্তমানে যখন বিশ্বব্যাপী বাস্তুচ্যুতির পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, ইউএনএইচসিআর ও অংশীদার সংস্থাগুলো নিশ্চিত করতে চাচ্ছে যেন পৃথিবী রোহিঙ্গাদের মানবিক সংকটকে ভুলে না যায়। সেজন্য শরণার্থীদের ও তাদের আশে-পাশে থাকা স্থানীয় জনগণের প্রয়োজন মেটাতে চলমান অর্থায়ন ও সহায়তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক৷
ভৌগলিক অবস্থান বিবেচনা করলে কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ। এ বছরের জেআরপি তাই পুনঃবনায়ন ও জ্বালানি সহায়তা সহ দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনের জন্য বর্ধিত প্রচেষ্টার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছে।
শরণার্থী প্রত্যাবাসনের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ইউএনএইচসিআর ও অংশীদার সংস্থাগুলো মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে তাদের উপস্থিতি বজায় রাখছে। যতদিন পর্যন্ত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ও মর্যাদার সাথে ফিরতে না পারছে, ততদিন তাদের জীবন রক্ষাকারী সুরক্ষা ও সহায়তা দেয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অব্যাহত সহায়তা অতীতের মতই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের আবারও ‘বাঙালি সম্প্রদায়’ বলল মিয়ানমার
বাংলাদেশে থাকাকালীন সময়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যেন নিরাপদ মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারে, তা নিশ্চিত করা জরুরি। এর পাশাপাশি তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা উন্নয়নেরও প্রয়োজন আছে, যেন তারা ভবিষ্যতে টেকসই প্রত্যাবাসনের পর তা কাজে লাগাতে পারে।
এই প্রথমবার জেআরপিতে ভাসান চরের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার ২৪ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সেখানে স্থানান্তর করেছে। স্বাস্থ্য, সুরক্ষা, পুষ্টি, শিক্ষা, জীবিকা ও দক্ষতা তৈরিসহ চরে চলমান প্রয়োজনীয় মানবিক সেবাসমূহ বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জেআরপি উত্থাপনের এই অনলাইন অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করছে বাংলাদেশ সরকার, আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর।
২ বছর আগে
১৩২ যাত্রী নিয়ে চীনা বিমান বিধ্বস্ত
চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংসি প্রদেশে সোমবার ১৩২ জন যাত্রী নিয়ে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্মকর্তারা।
চীনের সিভিল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, টেং কাউন্টির উঝো শহরের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ফ্লাইটটি পশ্চিমাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের কুনমিং থেকে পূর্ব উপকূল বরাবর গুয়াংজু এর শিল্প কেন্দ্রে যাচ্ছিল।
সংস্থাটি জানিয়েছে, নিহত ও আহতের সংখ্যা সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে চায়না ইস্টার্ন বোয়িং ৭৩৭ বিমানটিতে ১২৩ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু সদস্য ছিল।
ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
নাসার স্যাটেলাইট ডাটায় দুর্ঘটনাস্থলে আগুন দেখা গেছে।
দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, প্রথমে স্থানীয় পুলিশ দুপুর আড়াইটার দিকে দুর্ঘটনার বিষয়ে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে একটি কল পায়।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নিপীড়নকে ‘গণহত্যা’ ঘোষণা করবে যুক্তরাষ্ট্র
মারিউপোলবাসীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান রাশিয়ার
২ বছর আগে
মাঠ প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়মিত যোগাযোগের নির্দেশ
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, বরিশালে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ভুল বোঝাবুঝি এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মাঠ প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং জনপ্রতিনিধিদের নিয়মিত যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
সোমবার সচিবালয়ে সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ বরিশালে গভীর রাতে প্রশাসন ও আ'লীগের সমঝোতা
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএএসএ) নেতারা একমত হয়েছেন যে বরিশালের ঘটনায় তাদের বিবৃতিতে ভুল ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই ধরনের বিব্রতকর ঘটনা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল যোগাযোগের কারণে ঘটে। এ কারণেই প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং জনপ্রতিনিধিসহ মাঠ পর্যায়ের সবাইকে নিয়মিতভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ বরিশালে ইউএনও’র বিরুদ্ধে ২ মামলার আবেদন
তিনি বলেন, মতবিনিময়ের অভাবে ভুল বোঝাবুঝি ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে।
বরিশাল ঘটনার পিছনে ঠিক কী ছিল তা তারা জানেন না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সব দল–মেয়র, কমিশনার এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে-এই ধরনের বিব্রতকর পরিস্থিতি কেন ঘটেছে তা খুঁজে বের করে সমস্যা সমাধানের জন্য প্রথমে একটি আলোচনায় বসতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ বরিশালের মেয়রের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি
৩ বছর আগে