পরিকল্পনামন্ত্রী
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করুন: এনআরবিকে পরিকল্পনামন্ত্রী
বাংলাদেশ সরকার একটি অনুকূল এবং বিনিয়োগ-বান্ধব পরিবেশ তৈরি করেছে উল্লেখ করে নন-রেসিডেন্সি বাংলাদেশি(এনআরবি)-এর বিনিয়োগকারীদেরকে বৃহৎ পরিসরে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের ক্লাব (এনআরবি)-এর অবদান ও সীমাবদ্ধতা বিষয়ক এক সেমিনারে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এনআরবি’র বিনিয়োগ রেস্তোরাঁ এবং পেট্রোল পাম্পের মতো ছোট খাতে সীমাবদ্ধ। আমি তাদের বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রসারিত করতে মনোযোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।’
আরও পড়ুন: রামপুরা-আমুলিয়া ডেমরা এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ২৬১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালেদ।
কে এম খালেদ এনআরবিকে দেশের উন্নতির জন্য তাৎক্ষণিক লাভের আশা না করে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগে যাওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘এটা বলা খুবই দুঃখজনক যে এনআরবি কোনও ভারী শিল্পে আগ্রহী নয়। দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের উপর ফোকাস করা ভাল হবে।’
স্বাগত বক্তব্য দেন এনআরবি ক্লাবের সভাপতি শাহজাদা হামিদ এবং বক্তব্য দেন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রেজা করিম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মোয়াজ্জাম হোসেন রতন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া, বিএমইটির মহাপরিচালক শহিদুল আলম প্রমুখ।
সারা বিশ্ব থেকে প্রবাসীরা বাংলাদেশে তাদের অধিকার রক্ষা ও অগ্রসর করার জন্য একটি ক্লাব গঠন করতে এসেছিলেন।
আরও পড়ুন: ৩৫ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নতুন কৃষি ঋণ ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
১ বছর আগে
অর্থনীতি নিয়ে আত্মতুষ্টির কোনো অবকাশ নেই: পরিকল্পনামন্ত্রী
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বেশ স্থিতিশীল। কিন্তু, বৈশ্বিক ভূ-অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে আত্মতুষ্টির কোনো অবকাশ নেই।
রবিবার রাজধানীতে বাংলাদেশ মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) আয়োজিত প্রাক-বাজেট (২০২৩-২৪) আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি এবং মার্কিন ফেডারেল ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি আমাদের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করেছে। এসব কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক আমদানি ও এলসি খোলার ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং এ কারণেই আমাদের রিজার্ভ এখনও বেশ স্থিতিশীল রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, আমাদের কর-জিডিপি অনুপাত সন্তোষজনক নয় এবং আমাদের রাজস্ব আদায়ও কম, তাই কর নেট বাড়ানোর বিকল্প নেই।
আরও পড়ুন: সহিংসতায় দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না: পরিকল্পনামন্ত্রী
ট্যাক্স অটোমেশন, কর ব্যবস্থার সরলীকরণ এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, কৃষি, চামড়া, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খাতে আরএমজি সেক্টরের মতো সুবিধা পাওয়া উচিত।
এম এ মান্নান তার বক্তব্যে এলডিসি উন্নীতকরণের পর প্রতিযোগিতামূলক হতে আমাদের রপ্তানিযোগ্য পণ্যের বৈচিত্র্যের ওপর জোর দেন।
তাছাড়া বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা ও অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় আগামী বাজেট অতি উচ্চাভিলাষী হবে না বলেও জানান তিনি।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ব্যারিস্টার সমীর সাত্তার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি)-এর সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ সভাপতি আনোয়ারুল আলম চৌধুরী, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ)সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান এবং সেকো ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ প্রমুখ।
সেশনের বক্তারা কর ব্যবস্থার অভ্যন্তরীণ সম্পদ সংগ্রহ এবং ডিজিটাইজেশন বা অটোমেশনের ওপর জোর দেন।
মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মো. হাশিম প্রাক-বাজেট আলোচনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: দেশের সংবিধান মানলে বিএনপি'র অবশ্যই নির্বাচনে আসা উচিত: পরিকল্পনামন্ত্রী
১ বছর আগে
প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় পরিবেশের ক্ষতি করবেন না: প্রধানমন্ত্রী
প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা ও বাস্তবায়ন না করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, বৈঠকে দুই হাজার ৫৮০ কোটি টাকার কোস্টাল টাউন ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট প্রজেক্টের অনুমোদন দেয়ার সময় এই নির্দেশনা দেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘আমরা অনেক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। তবে সতর্ক থাকুন প্রকৃতির যেন কোনো ক্ষতি না হয়।’
কৃষি উৎপাদন সম্পর্কে তিনি বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতির মধ্যে শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর না দিয়ে মানসম্পন্ন খাদ্যশস্য ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার নিশ্চিত করার জন্যও জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী গোডাউনে খাদ্যশস্য মজুদ এবং উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহার করে সঠিকভাবে খাদ্য সামগ্রী সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বারবার পুনর্বিবেচনা এড়াতে কর্তৃপক্ষকে সময়মতো প্রকল্পগুলো শেষ করতে বলেছেন।
আরও পড়ুন: জনগণের পাশে দাঁড়ানোয় সশস্ত্র বাহিনীকে সাধুবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী
আ. লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের অনেক পরিবর্তন হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২ বছর আগে
অক্টোবরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি খানিকটা কমে ৮.৯১%
বাংলাদেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে নেমে এসেছে, যা সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ১ শতাংশ ছিল।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, টাকার অবমূল্যায়নকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা উচিত। কারণ এটি বাজারে মার্কিন ডলারের সরবরাহ বাড়াতে সাহায্য করে।
এক প্রশ্নের জবাবে মান্নান বলেন, আইএমএফ যাই বলুক না কেন বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি: আগস্টে ৯.৫% শতাংশ, ১২ বছরে সর্বোচ্চ
চলতি বছরের আগস্টে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫ শতাংশে। অর্থনীতির এই গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল সূচকটি গত ১২ বছরের মধ্যে আগস্টে সর্বোচ্চ ছিল।
২০১০-১১ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। এরপর এই সূচক ৯ শতাংশের ওপরে ওঠেনি।
আন্তর্জাতিক বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে কয়েক মাস ধরে দেশে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির প্রবণতা ছিল।
৫ আগস্ট জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫১ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৪ টাকা, অকটেনের দাম ৪৬ টাকা এবং পেট্রোলের দাম ৪৪ টাকা বেড়েছে।
জ্বালানির দাম বৃদ্ধির এই রেকর্ড মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব ফেলেছে।
আরও পড়ুন: সহিংসতায় দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না: পরিকল্পনামন্ত্রী
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.৪৮ শতাংশ: বিবিএস
২ বছর আগে
সহিংসতায় দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না: পরিকল্পনামন্ত্রী
রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে রাজপথে সহিংসতা না করে আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
তিনি বলেছেন, ঝড় এলে কেউ লাভবান হবে না। আমি স্বীকার করছি, অবশ্যই অনিশ্চয়তা আছে। এটা লুকানোর বিষয় নয়। সহিংসতার মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। আপনাদের অবশ্যই আলোচনার টেবিলে আসতে হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে ‘বাংলাদেশ: কান্ট্রি ইকোনমিক মেমোরেন্ডাম-চেঞ্জ অব ফেব্রিক’ শীর্ষক বিশ্বব্যাংক আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশের সহিংসতা শেষ হয়েছে, তবে দুর্বলতা রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাস্তা নয়, হাওরাঞ্চলে ফ্লাইওভার নির্মাণ হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ডান্ডান চেন বাংলাদেশ ও ভুটানের জন্য অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন এবং এর সিনিয়র অর্থনীতিবিদ নোরা দিহেল এবং প্রধান অর্থনীতিবিদ পরামর্শদাতা জাহিদ হোসেন এই বিষয়ে দুটি পৃথক উপস্থাপনা করেন।
সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক সেলিম রায়হান, সোনিয়া বশির কবির, এসবিকে টেক ভেঞ্চারস এবং এসবিকে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচনায় বক্তব্য দেন।
অর্থনৈতিক সংস্কার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়া বড় ব্যর্থতা।
এর পিছনে কিছু ঐতিহাসিক তথ্য রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কার অবশ্যই ঘটবে, তবে তা তীব্রভাবে নাও হতে পারে।
কারেন্সি অদলবদল এবং বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের বাণিজ্যের জন্য চীনা মুদ্রা ইউয়ান ব্যবহার করার অনুমতি দেয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কারেন্সি অদলবদল একটি বিনিময় ব্যবস্থার অধীনে হবে।
আরও পড়ুন: দেশের সংবিধান মানলে বিএনপি'র অবশ্যই নির্বাচনে আসা উচিত: পরিকল্পনামন্ত্রী
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উচ্চ প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য কাঠামোগত উন্নতি, বাণিজ্য প্রতিযোগিতা বাড়ানো, ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন এবং গ্রামীণ শহরগুলির সঙ্গে শহরের সংযোগ স্থাপনের জন্য যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নতির ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে।
ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে তিনটি প্রধান ক্ষেত্র রয়েছে যেগুলোর ওপর নজর দিতে হবে।
‘এগুলি হল রপ্তানির বৈচিত্র্য, আর্থিক খাতে সংস্কার এবং শহুরে মানব সম্পদের দক্ষতার উন্নতি,’ তিনি যোগ করেন।
তিনি জানান, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি এই ক্ষেত্রে বিবেচনা করতে হবে।
নোরা দিহেল বলেন, বৃহত্তর ঢাকা দেশের জিডিপির এক-পঞ্চমাংশ এবং আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের প্রায় অর্ধেক তৈরি করে।
তিনি বলেন, জলবায়ু অভিবাসীদের থাকার জন্য ইতোমধ্যেই পুঁজি প্রস্তুত করা দরকার।
সেলিম রায়হান বলেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক খাতের উন্নয়নে কম মনোযোগ দেয়া হচ্ছে।
কিন্তু আমাদের মানবসম্পদ গড়ে না উঠলে ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে যে সুযোগগুলো তৈরি করা হচ্ছে তার পুরো সদ্ব্যবহার করতে পারব না।
সোনিয়া বশির বলেন, দেশের মোট নন-পারফর্মিং লোনের (এনএলপি) শতাংশ নারী ঋণগ্রহীতাদের মধ্যে পাঁচের কম হলেও তারা ব্যবসায় বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ পাচ্ছেন না।
আরও পড়ুন: সামাজিক স্থিতিশীলতা এখন অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জ: পরিকল্পনামন্ত্রী
২ বছর আগে
দেশের সংবিধান মানলে বিএনপি'র অবশ্যই নির্বাচনে আসা উচিত: পরিকল্পনামন্ত্রী
বিএনপি যদি দেশের সংবিধান মেনে থাকে, দেশের আইনে মানে তাহলে তাদের অবশ্যই নির্বাচনে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি না এটা তাদের ব্যাপার। এটা আমরা বলতে পারবও না। তবে আমরা চাই সবাই নির্বাচনে আসুক। এছাড়া আমাদের অনেক রাজনীতিবিদ তারা প্রতিদিন এ নিয়ে অনেক কথা বলছেন আপনারা নিশ্চয়ই শুনছেন। নির্বাচন চর্চার বিষয়। মারামারি হানাহানি নয়। শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এটাই জাতি আশা করে।
শনিবার দুপুরে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বন্যা মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান পরিকল্পনামন্ত্রীর
মন্ত্রী বলেন, আমি ছোট একটি মন্ত্রণালয় নিয়ে কাজ করি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। কোন জেলায় কি কাজ হচ্ছে তা আমার দপ্তরের সাইনবোর্ডে লিখা থাকে।
আমাদের হাওর এলাকা সব সময় অবহেলিত। এখন একটি বড় কাজ হচ্ছে সেটি হল সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি হাওর এলাকার জন্য অনেক বড় মাইল ফলক।
উচ্চ শিক্ষার যে স্বপ্ন সেটি এখন হাওরবাসী পূরণ করতে পারবে। ইতোমধ্যে উপাচার্য নিয়োগ হয়েছে ধীরে ধীরে আরও কাজ হবে আশা করি।
মন্ত্রী আরও বলেন, দ্রব্যমূল্য ইতোমধ্যে নিয়ন্ত্রণে এসেছে আরও আসবে। আমরা সবসময় চেষ্টা করি মানুষ যাতে স্বস্তির মধ্যে থাকে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকট চলছে। এ জন্য আমাদেরকে আরও সাশ্রয়ী হতে হবে।
রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেমন হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য শামীমা আক্তার খানম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নূরুল হুদা মুকুট, জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ এহ্সান শাহ্, সুনামগঞ্জ পৌর মেয়র নাদের বখত, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান করুণা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক খায়রুল হুদা চপল।
এছাড়া সংগঠনের সাধারণ স¤পাদক হিমাদ্রি শেখর ভদ্রের পরিচালনা অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনের সহসভাপতি আল হেলাল, সেলিম আহমদ তালুকদার, সবেক সহভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, মাসুম হেলাল, সাবেক সাধারণ স¤পাদক মাহবুবুর রহমান পীর, সাংবাদিক শামস শামীম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: সামাজিক স্থিতিশীলতা এখন অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জ: পরিকল্পনামন্ত্রী
রাস্তা নয়, হাওরাঞ্চলে ফ্লাইওভার নির্মাণ হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
২ বছর আগে
সামাজিক স্থিতিশীলতা এখন অর্থনীতির প্রধান চ্যালেঞ্জ: পরিকল্পনামন্ত্রী
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠীর ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
তিনি বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী খাদ্য ও জ্বালানির দাম বেড়েছে এবং অর্থনীতির জন্য এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
মঙ্গলবার ঢাকার এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ডিজেএফবি) আয়োজিত ‘উন্নয়ন সংলাপে’ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রাস্তা নয়, হাওরাঞ্চলে ফ্লাইওভার নির্মাণ হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সমাজে দুর্নীতি দৃশ্যমান। সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি কমাতে অনেক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যে কোনও প্রকল্প অনুমোদিত হলেই বাস্তবায়নের দায়িত্ব চলে যায় নির্বাহী বিভাগের কাছে। তাই আমি চাইলেও অনেক কিছু করতে পারি না।’
তবে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কারণে দুর্নীতি কিছুটা কমেছে বলেও জানান মন্ত্রী।
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘ডলারের দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়ে না গেলে খুশি হব।’
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার ছাঁচে বাংলাদেশকে মূল্যায়ন করবেন না: পরিকল্পনামন্ত্রী
সবাই মিলে জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
২ বছর আগে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.৪৮ শতাংশ: বিবিএস
দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
বুধবার (৩ আগস্ট) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেয়া জুলাই মাসের হালনাগাদ তথ্যে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জুলাই মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ১৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ভোজ্যতেল ও চালের দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে, কেননা রাশিয়া ইউক্রেন থেকে গম এবং অন্যান্য খাদ্যশস্য রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।’
পড়ুন: মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি কম: তথ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
রাস্তা নয়, হাওরাঞ্চলে ফ্লাইওভার নির্মাণ হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
হাওরাঞ্চলে আর কোনো সড়ক নির্মাণ করবে না সরকার, তবে প্রয়োজনে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
তিনি বলেন, সরকার হাওরে আর সড়ক নির্মাণ করবে না। যেখানে প্রয়োজন হবে সেখানে উড়াল সড়ক নির্মাণ করা হবে।
রবিবার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার পাথারিয়া ইউনিয়নে বন্যাদুর্গত পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী এ সময় বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের মহাপরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে সুনামগঞ্জের বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে গেছেন। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বড় প্রকল্প আসছে৷ প্রথমে ত্রাণ, এরপর নির্মাণ। যাদের ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে তাদেরকে সহায়তা দেয়া হবে।
তিনি বলেন, যা সহায়তা আসছে তা প্রয়োজনের তুলনায় কম হলেও এ মানবিক সহায়তা অব্যাহত থাকবে। ধৈর্যের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ার উজ জামান এবং সঞ্চালনা করেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নূর হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রীর একান্ত রাজনৈতিক সচিব হাসনাত হোসেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দোলন রানী তালুকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হাজী তহুর আলী, মাওলানা আবদুল কাইয়ূম, শান্তিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খালেদ চৌধুরীসহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: নৌকাডুবি: হাওরে নিখোঁজ তিনজনের লাশ উদ্ধার
ধানের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না কিশোরগঞ্জের হাওরের ধানচাষিরা
২ বছর আগে
বন্যা মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান পরিকল্পনামন্ত্রীর
বন্যা মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
তিনি বলেছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের পাশে সরকার রয়েছে। সরকারি ভাবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত আছে। সরকারের পাশাপাশি যারা বেসরকারি ভাবে ত্রাণ বিতরণ করছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। এখন দুর্গত মানুষের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বিশুদ্ধ পানি ও খাদ্য সামগ্রী। তাই এ বন্যা মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। দাঁড়াতে হবে অসহায় মানুষের পাশে। করতে হবে সাধ্যমতো সহায়তা।
শনিবার সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন এলাকায় বন্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় বন্যায় অসহায় মানুষের ক্ষতি হওয়া কাঁচা ঘরবাড়ি পুনঃনির্মাণে সরকারের পদক্ষেপ কী- সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বন্যায় ক্ষতি হওয়া কাঁচা ঘরবাড়ি মেরামতের জন্য সরকারিভাবে টিনসহ মেরামত সামগ্রী দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: বন্যায় কুড়িগ্রামে কৃষি খাতে ক্ষতি ১২৭.৫৪ কোটি টাকা
এ সময় সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ সিদ্দিক আহমদ, জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আকমল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজু, জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপম দাস, সহকারি পুলিশ সুপার (জগন্নাথপুর সার্কেল) শুভাশীষ ধর, জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবদুল কাইয়ূম মশাহিদ, যুগ্ম-সম্পাদক লুৎফুর রহমান, সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ সদস্য মাহতাবুল হাসান সমুজ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বিজন কুমার দেব, জগন্নাথপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র সাফরোজ ইসলাম মুন্না, সহকারি জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তা আবদুর রব সরকার, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) আজিজুল ইসলাম আজাদ, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মধূ সদন ধর, উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন, পাটলি ইউপি চেয়ারম্যান আংগুর মিয়া, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বকুল, রাণীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ছদরুল ইসলাম, উপজেলা আ.লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক মাসুম আহমদ, আ.লীগ নেতা আকমল খান, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন, পৌর কাউন্সিলর কৃষ্ণ চন্দ্র চন্দ, যুবলীগ নেতা হুমায়ূন আহমদ, পৌর যুবলীগ নেতা রাজিব চৌধুরী বাবু, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল মুকিত, সাবেক সভাপতি কল্যাণ কান্তি রায় সানি, জেলা ছাত্রলীগ নেতা সজিব রায় দুর্জয়, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড নেতা শাহ জামাল, আজিজ মিয়াসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে বন্যা: ৩৭ হাজার মানুষ এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে
২ বছর আগে