কেআইবি
বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
পাঁচ বিভাগে ৬৭ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড- ২০২০ পেয়েছেন।
পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, রেমিট্যান্স গ্রহণকারী ব্যাংক, এক্সচেঞ্জ হাউস ও প্রবাসী।
গত সাত বছর ধরে বাংলাদেশ ব্যাংক এ পুরস্কার দিলেও করোনা মহামারির কারণে সপ্তম রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন বিলম্বিত হয়।
আরও পড়ুন: বিদেশি মুদ্রা পাঠানো ও অ্যাকাউন্ট খোলার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাখ্যা
রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ পুরস্কার তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুহু সালেহীন ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ।
২ বছর আগে
দেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী একজন আর্কিটেক্ট: আইনমন্ত্রী
দেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীকে একজন যোগ্য আর্কিটেক্ট (স্থপতি) বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘দেশ গড়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী একজন আর্কিটেক্ট। তার কারণ হলো-তার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে।’
শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) এর অডিটোরিয়ামে সিনিয়র কৃষিবিদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী। কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের ঢাকা মেট্রোপলিটন শাখা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ২০১৫ সালে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়শীল দেশের কাতারে যুক্ত হবে। আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য ২০৩১ সালের মধ্যে দেশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশের মযদা অর্জন করা এবং ২০৪১ সালে দারিদ্র অবসান করে উচ্চ আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তোলা।
তিনি বলেন, এমন কোন পরিকল্পনা বাংলাদেশের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ নেয়নি। তিনি একটা ব-দ্বীপ পরিকল্পনা নিয়েছেন যেটা ২০২১ সাল পযন্ত। এটি ব্যতিক্রম। এটাতে বুঝা যায়, তিনি একজন আর্কিটেক্ট।’
আরও পড়ুন: সিনহার কারাদণ্ড প্রমাণ করে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়: আইনমন্ত্রী
১২ নভেম্বর দুটি কারণে উল্লেখযোগ্য দিন বলে মনে করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই দিনে ইনডেমনিটির মত কালো আইন বাতিল করে আইনের শাসনের দ্বার উন্মচেন হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে এই কালো আইন বাতিল করা হয়। তার ফলেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও জেল হত্যার বিচার হয়েছে।
তিনি বলেন, আজকে দিনটি আরেকটি কারণে গুরুত্বপূর্ণ। সেটি হলো ১৯৭০ সালের এই দিনে ভয়াবহ ঘুর্ণিঝড় হয়েছিল। সেই ঘুর্ণিঝড়ে বহু মানুষ হতাহত হয়। তখন কিন্তু পাকিস্তান সরকার কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বঙ্গবন্ধু সে দিন পদক্ষেপ নেয়ায় ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তার বেশ প্রভাব পড়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গবেষণাবান্ধব উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর গবেষণায় গুরুত্বারোপ করেন। ২০০৯ সালে তিনি গবেষণার জন্য প্রচুর টাকা দিয়েছেন। মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে আমি দেখেছি, গবেষণার জন্য তিনি অত্যন্ত গুরুত্ব দেন।
আইনমন্ত্রী কৃষিবিদদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা গবেষণা চালিয়ে যাবেন। সেই জন্য সরকার আপনাদের সব ধরণের সহযোগিতা করবে। ১৯৯৬ সালের ২৬ লাখ টন খাদ্য সংকট থেকে এখন খাদ্য শস্যে উদ্বৃত্ত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী সারের দাম কমিয়েছেন। তিনি কৃষক বান্ধব নীতি গ্রহণ করেছেন।
পড়ুন: আপিল শুনানির আগে মৃত্যুদণ্ডের সংবাদ সঠিক নয়: আইনমন্ত্রী
বাংলাদেশ কখনোই সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেবে না: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম জনবহুল দেশ। যেখানে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বাড়ছে। নগরায়ন হচ্ছে, শিল্পায়ণ হচ্ছে, কৃষি জমি কমছে। এর সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাবও রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে খাদ্য সংকট হওয়া স্বাভাবিক। এটা মোকাবিলা করা আপনাদের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ।
আনিসুল হক বলেন, আমি বিশ্বাস করি, প্রধানমন্ত্রীর দেখানো গবেষণা আপনারা চালিয়ে যাবেন। আপনাদের গবেষণার জন্য যে অর্থ প্রয়োজন হবে, সেই অর্থ সরকার সব সময় দেবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যার জন্য মানুষ গর্ব করবে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. লিয়াকত আলী জুয়েলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, শের-ই- বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভুঁইয়া, কেআইবি'র মহাসচিব মো. খায়রুল আলম (প্রিন্স), আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. তাসদিকুর রহমান সনেট প্রমুখ বক্তব্য দেন।
২ বছর আগে
কুমিল্লার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কুমিল্লার ঘটনায় যারাই জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে, কেউ ছাড় পাবে না।
তিনি কুমিল্লার ঘটনা সাম্প্রদায়িক অপশক্তির কাজ উল্লেখ করে বলেন, যারা হিন্দুদের মন্দিরে হামলা চালায় তারা দলীয় পরিচয়ের হলেও ছাড় দেয়া হবে না।
বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কেআইবি প্রাঙ্গণে শারদীয় দুর্গা পূজার মহাষ্টমী'র শুভেচ্ছা প্রদান অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যারা নষ্ট করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভুলে যাওয়ার আহ্বান ওবায়দুল কাদেরের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারাদেশে এক উৎসব মুখর পরিবেশে সার্বজনীন দুর্গাপূজা দুর্গা উৎসবে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার পূজামণ্ডপে উৎসব পালিত হচ্ছে, তাই একটি কুচক্রী মহলের গাত্রদাহ হচ্ছে।
ওবায়দুল কাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কোন দুর্বৃত্ত যাতে মন্দিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি বা হামলা করতে না পারে সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: ফ্রি স্টাইলে কোনো কিছু করা যাবে না: নেতা-কর্মীদের কাদেরের বার্তা
বিএনপির কোনো অপকর্ম বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেয়া হবে না: কাদের
৩ বছর আগে