প্লাস্টিক সার্জারি
মুগদা অগ্নিকাণ্ড: পরিবারের সর্বশেষ আহত সদস্যের মৃত্যু
রাজধানীর মুগদা এলাকায় মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে পরিবারের চতুর্থ ও শেষ আহত ব্যক্তি সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা গেছেন।
নিহত শেফালী (৫৫) রাত ৯টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়ে মারা যান বলে ইনস্টিটিউটের ডা. এসএম আইয়ুব হোসেন জানান।
এর আগে গত ২২ নভেম্বর মুগদার মাতব্বর গলিতে একটি অ্যাপার্টমেন্টের নিচতলায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন লেগে দগ্ধ একই পরিবারের আরও তিনজন মারা যান।
আরও পড়ুন: মুগদা অগ্নিকাণ্ড: ঢামেক হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যু
নিহতরা হলেন সুধাংশু (৩৫), তার স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা (৩২) ও ছেলে অরূপ (৫)। সবাই একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বলে ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান।
শনিবার ভোররাতে সুধাংশু ২৫ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় মারা যান।
এর আগে দুর্ঘটনায় ৭২ শতাংশ দগ্ধ প্রিয়াঙ্কা মঙ্গলবার ভোর ৩টার দিকে এবং তার ছেলে অরূপ সোমবার রাত ১১টার দিকে মারা যায়।
আরও পড়ুন: মুগদায় আগুনে দগ্ধ দুই জনের মৃত্যু
৩ বছর আগে
মুগদায় আগুনে দগ্ধ দুই জনের মৃত্যু
নগরীর মুগদা এলাকায় সোমবার সকালে রান্নার গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ এক নারী ও তার পাঁচ বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
নিহতরা হলেন প্রিয়াঙ্কা (৩২) ও তার ছেলে অরূপ।
শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির ডা. এস এম আইয়ুব হোসেন জানান, ৭২ শতাংশ দগ্ধ প্রিয়াঙ্কা মঙ্গলবার ভোর ৩টার দিকে মারা যান। তার ছেলে ৬৭ শতাংশ দগ্ধ হয়ে সোমবার রাত ১১টার দিকে মারা যান।
আরও পড়ুন: মুগদায় অগ্নিকাণ্ডে একই পরিবারের ৪ সদস্য দগ্ধ
প্রিয়াঙ্কার স্বামী সুধাংশু (৩৫) ২৫ শতাংশ দগ্ধ এবং ৫৫ বছর বয়সী শাশুড়ি ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়ে বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মুগদার মাতব্বর গলিতে তাদের নিচতলার অ্যাপার্টমেন্টে আগুন লাগলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রিয়াঙ্কার ভাই পলাশ জানান, সকালে গ্যাস লিকেজের ব্যাপারে না জেনে চুলা জ্বালাতে গেলে পরিবারের চার সদস্য দগ্ধ হন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে তুলা কারখানায় আগুন: ৭ শ্রমিক দগ্ধ
৩ বছর আগে
ফতুল্লায় পানির পাইপলাইন বিস্ফোরণে ৫ শ্রমিক দগ্ধ
ফতুল্লার রসুলপুর এলাকার একটি স্টিল মিলে বিস্ফোরণে পাঁচ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। সোমবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন- সোহেল রানা (৩৬), লিটন (৩৫), আরিফ (২৭), বিল্লাল হোসেন (৩৫) ও মোহাম্মদ আলী (২৬)। তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মুন্সিগঞ্জে আগুনে শিশু নিহত, মা-মেয়ে দগ্ধ
দগ্ধদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা ওই কারখানার কেমিস্ট মো. আশিক বলেন, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পানির পাইপলাইন বিস্ফোরণে তারা দগ্ধ হন। আমরা তাদের দ্রুত উদ্ধার করে এখানে নিয়ে আসি। জানা গেছে, বিস্ফোরণে তাদের শরীরের ৫২ শতাংশ থেকে ১১ শতাংশ পুড়ে গেছে। এদের মধ্যে মোহাম্মদ আলীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ফতুল্লার সিএইচআরএম মিল থেকে পাঁচ শ্রমিক দগ্ধ হয়ে এসেছেন। তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্নে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাসায় বিস্ফোরণে নিহত ১, দগ্ধ ২
৩ বছর আগে