রেলপথমন্ত্রী
বাংলাদেশের বিশ্বস্ত ও পরীক্ষিত বন্ধু জাপান: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন,বাংলাদেশের বিশ্বস্ত ও পরীক্ষিত বন্ধু জাপান। বাংলাদেশ তার উন্নয়নের জন্য জাপানের কাছ থেকে অনেক বেশি পরিমাণে সরকার উন্নয়ন সহায়তা পেয়ে থাকে।
তিনি বলেন, ‘জাপান বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা করেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের অনেক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ভবিষ্যতেও রেলওয়ের প্রকল্পে জাপানের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
সোমবার (৮ জুলাই) দুপুর ১২টায় রেল ভবনে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম ও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়াওমা কিমিনোরি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: ট্রেন বন্ধ রেখে বাস মালিকদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়: রেলপথমন্ত্রী
সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে রেলপথমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এসময় রেলপথমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং রেলওয়ের চলমান বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন।
রেলপথমন্ত্রী জাপানের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের মাতারবাড়ী রেলওয়ে প্রকল্পে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মাতারবাড়ীকে কেন্দ্র করে যে উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে তা সম্পন্ন হলে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটবে। এজন্য সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে জোর দিচ্ছে। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর রেল নেটওয়ার্কে যুক্ত হলে গভীর সমুদ্র বন্দর থেকে সরাসারি রেলপথে কন্টেইনার পরিবহন করা যাবে এবং মাতারবাড়ী বন্দর থেকে বিভিন্ন স্থানে দ্রুত পণ্য পরিবহন করা যাবে।’
জাপানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে কাজ করা এবং ভবিষ্যতে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সুসম্পর্ক রয়েছে। ভবিষ্যতে বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সেই সম্পর্কের আরও উন্নয়ন ঘটবে।’
উপস্থিত ছিলেন, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়া আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার: রেলপথমন্ত্রী
বিএনপির আমলে বন্ধ হওয়া রেললাইন আজ সচল হয়েছে: রেলপথমন্ত্রী
৫ মাস আগে
দক্ষিণ কোরিয়া আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। দীর্ঘদিনের উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন খাতে আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে কোরিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’
রবিবার (৭ জুলাই) মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে রেলপথমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী বলেন, ‘সৈয়দপুরে আমাদের একটি রেলওয়ে কারখানা রয়েছে এবং রাজবাড়ীতে আরেকটি আধুনিক রেলওয়ে কারখানা নির্মাণ করা হবে। রেলওয়েতে আমরা নতুন কোচ, ইঞ্জিন সংগ্রহ করছি। নতুন নতুন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে, ব্রিজ নির্মাণ ও সংস্কার করা হচ্ছে। সিগনালিং ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে দক্ষিণ কোরিয়া এসব ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে পারে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা পুরো বাংলাদেশকে রেল যোগাযোগের আওতায় আনার পরিকল্পনা করছি। রেলখাতের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমরা বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি।’
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক বলেন, ‘কোরিয়া বাংলাদেশ রেলওয়ের উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী। আশা করি, রেলখাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়বে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: বিএনপির আমলে বন্ধ হওয়া রেললাইন আজ সচল হয়েছে: রেলপথমন্ত্রী
ট্রেন বন্ধ রেখে বাস মালিকদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়: রেলপথমন্ত্রী
৫ মাস আগে
বিএনপির আমলে বন্ধ হওয়া রেললাইন আজ সচল হয়েছে: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বিএনপির আমলে বন্ধ হওয়া রেললাইন আজ সচল হয়েছে। এতে করে ঢাকা থেকে রাজবাড়ীতে আসতে সময় লাগছে মাত্র দুই ঘণ্টা।
জিল্লুল হাকিম বলেন, রাজবাড়ীতে ১০৫ একর জায়গার ওপর দেশের সর্ববৃহৎ রেল কারখানা হচ্ছে। এতে করে জেলার অনেক বেকার কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে।
আরও পড়ুন: প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ দেওয়া হবে: রাজবাড়ীতে রেলপথমন্ত্রী
রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে রবিবার (২৩ জুন) বেলা ১১টার দিকে রেলপথমন্ত্রী এ কথা বলেন।
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, স্বাধীনতা আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। তাই আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার পর আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা দেশকে স্বাধীন করেছি।
রেলপথমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু একমাত্র নেতা যার পক্ষে সম্ভব ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়া। সেই সঙ্গে জনগণকে স্বাধীনতার স্বপক্ষে যুদ্ধে নামানো ও সেই যুদ্ধে জয়লাভ করা।
আরও পড়ুন: ট্রেন বন্ধ রেখে বাস মালিকদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়: রেলপথমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে দেশি ও বিদেশি চক্রান্তকারীরা হত্যা করল। আমাদের পিছিয়ে দেওয়া হলো। আর স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে চক্রান্ত শুরু হলো। কিন্তু চক্রান্ত বেশি দিন থাকে না, চক্রান্ত বেশি দিন টিকতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতাকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ বক্তব্য হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হলো। তারপর সমস্ত রকম ষড়যন্ত্র থেমে গেল।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আজ আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু তারই মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা পদ্মা সেতুর মতো একটা সেতু বানাতে পেরেছি। মেট্রোরেল তৈরি করতে পেরেছি। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
রেলপথমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আপনাদের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। ঈদে প্রত্যেক মানুষ যারা ট্রেনে বাড়ি যেতে চেয়েছে তারা সহজে বাড়ি পৌঁছাতে পেরেছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এমন একটা দল গঠন করব, এমন একটা আওয়ামী লীগ গঠন করব, যাদের নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র করার দুঃসাহস বিএনপি কেন, কেউ করবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রাজবাড়ী ১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী ইরাদত আলীসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী
৫ মাস আগে
ট্রেন বন্ধ রেখে বাস মালিকদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বাস মালিকদের সুবিধার জন্য ট্রেন বন্ধ রেখে তাদের সুবিধা দেওয়া বিকৃত মানসিকতার পরিচয়।
শুক্রবার (১ জুন) দুপুরে পাংশা উপজেলায় কৃষি মেলা উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রেলওয়ে কারখানায় উৎপাদন বাড়াতে মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে: রেলপথমন্ত্রী
জিল্লুল হাকিম বলেন, রেলকে ব্যবহার করে কেউ সুবিধা নেবে এটা দিতে আমরা রাজি না। মাঝে মাঝে ইঞ্জিনে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দুয়েকটি ট্রেন বন্ধ রাখা হয়।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে রেলপথ সম্প্রসারণ হচ্ছে, রেলের নতুন নতুন বগি আসছে। আমরা ভারত থেকে ২০০ বগির জন্য চুক্তি সম্পাদন করেছি। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আরও ২৬০টি বগি আসবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী
প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ দেওয়া হবে: রাজবাড়ীতে রেলপথমন্ত্রী
৬ মাস আগে
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে: রেলপথমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার ভিশন মিশন প্রকল্পে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেলস্টেশন নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকীম।
শনিবার (১৮ মে) দুপুরে দুপুরে মধুখালী হতে কামারখালী হয়ে মাগুরা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের সাইট অফিসে উপস্থিত হয়ে প্রকল্পের অগ্রগতি পরিদর্শনকালে একথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক: রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, জনস্বার্থে ও সড়ক যোগাযোগ সহজ করার লক্ষ্যে সব রেলস্টেশন ও রেললাইন সংস্কার করা হবে।
এরপর রেলপথমন্ত্রী মাগুরা মধুমতি নদীর উপর নির্মাণাধীন রেলসেতু, ব্রডগেজ রেলপথ ও মাগুরা রামনগর ঠাকুরবাড়ী রেলস্টেশন এলাকা পরিদর্শন করেন।
পরে মন্ত্রী মাগুরা সার্কিট হাউজে উপস্থিত হয়ে গার্ড অব অনার গ্রহণ করে রেলওয়ে প্রকল্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সার্কিট হাউজে মতবিনিময় করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য ড. বীরেন শিকদার, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, মাগুরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পুলিশ সুপার মশিউদৌল্লা রেজা, মাগুরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ কুমার কুন্ডু।
আরও পড়ুন: প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ দেওয়া হবে: রাজবাড়ীতে রেলপথমন্ত্রী
রেলওয়ে কারখানায় উৎপাদন বাড়াতে মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে: রেলপথমন্ত্রী
৭ মাস আগে
প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ দেওয়া হবে: রাজবাড়ীতে রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকীম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় রেল সংযোগ ও রেল সংযোগ দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যেই ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দরে রেল সংযোগ দেওয়া হবে। সেই লক্ষ্যে রেলের কোচ ও ইঞ্জিন আমদানি করা হয়েছে, আরও কিছু আমদানি করা হবে।
শুক্রবার(২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা থেকে ট্রেনে করে রাজবাড়ী স্টেশনে এসে পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: পুরোনোদের অভিজ্ঞতা নিয়ে রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে: রেলমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, রাজবাড়ীতে ১০৫ একর জায়গা নিয়ে একটি কারখানা করা হবে- যা সৈয়দপুর কারখানার চেয়েও বড় হবে। এখানে সকল প্রকার মেরামত ও বগি তৈরির কারখানাও করা হবে।
এ সময় রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার, রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার তন্ময় কুমার দত্তসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রেলের খাবার মানসম্মত না হলে চুক্তি বাতিল: রেলমন্ত্রী
৯ মাস আগে
বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক।
তিনি বলেন, প্রকল্পের মাধ্যমে যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে এই কাজের ফসল হিসেবে ট্রেনে এখন ধূমপান কম হয়। ধূমপান আরও কমানো দরকার। আমাদের সুযোগ আছে এক্ষেত্রে কাজ করার।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেল ভবনের সভা কক্ষে ধুমপান ও তামাকমুক্ত রেল পরিষেবা গড়ে তুলতে সম্মাননা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পুরো দেশ রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে: রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ালে ট্রেনে ধূমপানের পরিমাণ কমে যাবে। রেলে বিপুল পরিমাণ যাত্রী যাতায়াত করে। এখানে অল্প জায়গায় অনেক লোক ভ্রমণ করে। ভ্রমণের সময় ধূমপান করলে জনগণের মধ্যে এর ক্ষতির প্রভাবটা বৃদ্ধি পাবে। তাই ট্রেনকে ধূমপান মুক্ত রাখা জরুরি।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, এই ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই।
রেলমন্ত্রী বলেন, সাধারণ জনগণ এখন অনেক সচেতন। মানুষের মধ্যে ধূমপানের পরিমাণ কমে গেছে বলে আমার মনে হয়। এখন ধূমপানে ঝুঁকে পড়ছে শিক্ষিত লেখাপড়া জানা যুবকরা। তাদের সচেতন করা জরুরি।
আরও পড়ুন: রেলের উন্নয়নে আরব আমিরাতের সহযোগিতা চান রেলপথমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, প্রকল্পটি যথাযথভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সচেতন করতে পারলে মানুষ যদি আন্তরিক হয়, তাহলে ক্ষতি কমবে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের মধ্যে যদি এর ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে প্রচার করে তাদেরকে সচেতন করা যায় তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক জটিল রোগ থেকে বেঁচে যাবে, বিশেষ করে ক্যান্সার ও যক্ষ্মা সহ বিভিন্ন ধরণের রোগ।
আরও পড়ুন: রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
১০ মাস আগে
পুরো দেশ রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে: রেলপথমন্ত্রী
নতুন রেলপথ নির্মাণ করে পুরো দেশ রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম।
তিনি বলেন, ‘নতুন রেলপথ নির্মাণ করে সারা বাংলাদেশ রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। ট্রেনের যাত্রীদের সেবার মান বাড়িয়ে রেলকে একটি নিরাপদ পরিবহনে পরিণত করা হবে।’
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজবাড়ীর পাংশা-বালিয়াকান্দি ও কালুখালী মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের আয়োজনে পাংশা জর্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে রেলপথ মন্ত্রণালয় কঠোর অবস্থানে যাবে জানিয়ে রেলমন্ত্রী বলেন, কালোবাজারি চক্রের বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। আসন্ন ঈদযাত্রায় ট্রেনের টিকিট প্রাপ্তিতে সমস্যা হবে না। সবাই স্বস্তিতে টিকিট পাবে। ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির চক্রের সঙ্গে ‘সহজ’ ডটকম ও রেলের কর্মচারীসহ অসাধু কিছু কর্মকর্তারা জড়িত।
আরও পড়ুন: রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথ মন্ত্রী আরও বলেন, ট্রেনে যাত্রীদের জন্য খাবারের মান উন্নত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মানুষ টাকা দিয়ে খাবার কিনে খায়।
জিল্লুল হাকিম বলেন, বিএনপির সময় রেলপথ ধ্বংস করা হয়েছিল। এখন আবার রেলে আগুন দিয়ে রেলপথকে ধ্বংস করতে চায় বিএনপি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল মোরশেদ আরুজ, পাংশা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ, বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের আবুল কালাম আজাদ, পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খোন্দকার সাইফুল ইসলাম বুড়ো প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: রেলের উন্নয়নে আরব আমিরাতের সহযোগিতা চান রেলপথমন্ত্রী
১০ মাস আগে
রেলের উন্নয়নে আরব আমিরাতের সহযোগিতা চান রেলপথমন্ত্রী
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহযোগিতা কামনা করেছেন রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রেল ভবনে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে একথা বলেন রেলমন্ত্রী।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের যে সুসম্পর্ক তৈরি করেছিলেন তা আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বানও জানান তিনি। একই সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে বিভিন্ন লজিস্টিক সাপোর্ট দিয়ে রেলের উন্নয়নে কাজ করার অনুরোধ জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: মার্চেই কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে: রেলমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন সেক্টরের দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এবং অপারেশন সেক্টরে সহযোগিতাসহ, বাংলাদেশের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে রেলের উন্নয়নের সহযোগিতা করতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
আরও পড়ুন: পুরোনোদের অভিজ্ঞতা নিয়ে রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে: রেলমন্ত্রী
১০ মাস আগে
রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, আমরা সবাই মিলে রেলকে একটা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব।
রেলওয়ের যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে তা আরও সম্প্রসারণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রথম কর্মদিবসে রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রেলে প্রাণহানি ঘটছে। সামনে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো রেলের নিরাপত্তা জোরদার করে এই এসব ঘটনা দূর করে রেলকে নিরাপদ পরিবহনে পরিণত করা।
মন্ত্রী আরও বলেন, রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করতে হলে রেলের দুর্নীতির মূল উৎপাটন করতে হবে, এছাড়া রেলের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, রেলের দখল করা জমি উদ্ধার এবং টিকিটের কালোবাজারি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
আরও পড়ুন: আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
রেলকে আরও এগিয়ে নিতে রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
এরপর মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন এবং সব মিডিয়ার সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: চলমান কাজগুলো শেষ করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ: ইয়াফেস ওসমান
১১ মাস আগে