বহিরাগত
দুর্বৃত্তের হাতে ঢাবি শিক্ষার্থী খুন: ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের প্রতিবাদ মিছিলে বহিরাগত!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। তবে, ছাত্রদলের বিক্ষোভ কর্মসূচি ও সমাবেশে বহিরাগতদের অংশগ্রহণ ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সাংবাদিকদের হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (১৪ মে) বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়। মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বর, মধুর ক্যান্টিন, কলাভবন হয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। পরে, সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা। মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নেতাকর্মী ছাড়াও নিউমার্কেট থানা, তিতুমীর কলেজ, কবি নজরুল কলেজসহ মহানগরের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দুইজন সদস্যকে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী এক সাংবাদিক জানান, ‘ভিসি চত্বরে অবস্থানকালে তিনি বন্ধুর সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছিলেন। হঠাৎ ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রফিকউল্লাহ এসে তাকে মারধরের হুমকি দেন। তাৎক্ষণিক আরেক সাংবাদিক প্রতিবাদস্বরূপ রফিকউল্লাহর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠিক সম্পাদক আবু সাইদ তার পথরোধ করেন। এরপর সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরও ওই প্রতিবেদককে ধাক্কাধাক্কি ও গালিগালাজ করেন সাইদ।
এদিকে, বহিরাগত দুর্বৃত্তদের হাতে ঢাবি ছাত্র নিহতের প্রতিবাদ মিছিলে বহিরাগতের অংশগ্রহণ-শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
এ নিয়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন মিয়া ফেসবুকে লিখেছেন, ‘যে বহিরাগতদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী প্রাণ হারালেন, সেই বহিরাগতকেই আবার এই প্রাঙ্গণে নিয়ে আসা হলো কেন? আপনারা বুঝতে পারেননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্নিহিত স্পন্দন—এই ক্যাম্পাসের হৃদয়ের স্ফুলিঙ্গকে ধরতে আপনাদের ব্যর্থতা পরিষ্কার।’
আরও পড়ুন: দাবি আদায় না-হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
আরেক শিক্ষার্থী হুসাইন আহম্মেদ লিখেছেন, ‘যে বহিরাগতদের কারণে সাম্য ভাই খুন হলো, সেই বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে এনে ছাত্রদল সাম্য হত্যার প্রতিবাদ করছে—বাহ!’
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৩ মে) দিবাগত রাতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে সাম্য হত্যাকাণ্ডের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে তাৎক্ষণিক মিছিল করে ছাত্রদল। এ সময় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে বিক্ষোভকারীরা উপাচার্যকে হেনস্তা করছেন–এমন অভিযোগ উঠেছে।
একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, উপাচার্যের বাসভবনের সামনে ছাত্রদলের মিছিলটি পৌঁছালে বাসার ভেতর থেকে উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান বেরিয়ে আসেন। তখন একদল বিক্ষোভকারী তার দিকে তেড়ে আসেন। উত্তপ্ত মুহূর্তে ভিসিকে বলতে শোনা যায়, ‘মার, আমাকে মার।’
ওই বিক্ষোভে বেশ কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থী হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ এসেছে।
এ নিয়ে ঢাবি শিক্ষার্থী এবি জুবায়ের ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলের এক পোস্টে লিখেন, ‘গতকাল রাত ১টা ৪৫ মিনিটে সাম্য ভাইয়ের হত্যার প্রতিবাদে আমরা শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করি। মিছিলটি রাজু ভাস্কর্যে পৌঁছালে ছাত্রদলের কয়েকজন এসে আমাদের ভিসির বাসভবনের সামনে যাওয়ার আহ্বান জানায় এবং দাবি করে আমাদের তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে ভিসি ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করতে হবে। আমি অস্বীকৃতি জানালে তারা হট্টগোল শুরু করে এবং ‘ফুটেজখোর’ বলে গালাগালি করে মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে গালি শুনতে হয়েছে বলেও অভিযোগ তার।
এসব অভিযোগে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও উত্তর পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য। সাম্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন।
২০৪ দিন আগে
জাকসুর তফসিল: নিরাপত্তা জোরদারে জাবিতে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আসন্ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) এবং আবাসিক হল সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শনিবার (৩ মে) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শুক্রবার (২ মে) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ইতোমধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) এবং আবাসিক হল সংসদ সমূহের নির্বাচনের তারিখ ও তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা পরিস্থিতি এই সময়ে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনার বিষয়। সেই আলোকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আগামীকাল ৩ মে (শনিবার) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বহিরাগত চিহ্নিতকরণে সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনকে স্ব স্ব পরিচয়পত্র বহন করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জুলাই হামলা: জাবিতে ২৫৯ ছাত্রলীগকর্মী ও ৯ শিক্ষক বরখাস্ত
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, জাবিতে জাকসুর তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচন আগামী ৩১ জুলাই। কিন্তু এই নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দুষ্কৃতকারীরা ষড়যন্ত্র চালাতে পারে। তাই ক্যাম্পাসে যেকোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এবং নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তারা এবং নিরাপত্তাকর্মীরাও সর্বদা প্রস্তুত আছে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘ ৩২ বছর পর জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় তাদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা আশা করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রিয়াশীল সকল ছাত্র সংগঠনের অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
২১৫ দিন আগে
থার্টি ফার্স্ট নাইট: বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৩১ ডিসেম্বর রাতে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১ জানুয়ারি ২০২৫ ভোড় ৫টা পর্যন্ত এ বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে।
এ সময় শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, বার্ন ইউনিট, শিববাড়ি মোড়, ফুলার রোড, পলাশী মোড় ও নীলক্ষেত এলাকায় প্রবেশ পথ বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ফেসবুক-ইউটিউব ব্যবহার করছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
শুধুমাত্র বৈধ পরিচয়পত্রধারী ঢাবি শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত যানবাহন, অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি সেবার যানবাহন এবং চিকিৎসক, রোগী ও সাংবাদিক বহনকারী যানবাহন চলাচল করতে পারবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান, আতশবাজি, আকাশে ফানুস উড়ানো বা বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না।
৩৩৯ দিন আগে
শ্রমিক অসন্তোষ উসকে দেওয়ায় ‘বহিরাগতদের’ সতর্ক করেছেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ
সাভারের আশুলিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শ্রমিক অসন্তোষে বেশিরভাগই বহিরাগত উল্লেখ করে দেশের অর্থনীতি ও শ্রমিকদের রক্ষায় কঠোর অবস্থান নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জরুরি বৈঠক শেষে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: শিক্ষকদের জোরপূর্বক পদত্যাগ ও হয়রানি বন্ধের আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
মিটিংয়ে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, মৎস্য ও প্রাণী উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
হাসান আরিফ বলেন, ‘চারদিকে যে শ্রমিক অসন্তোষ হচ্ছে, তা নিয়ে আজ আমরা বৈঠক করেছি। আমরা খবর পাচ্ছি প্রকৃত শ্রমিক যারা, তারা কেউ নিজের বাড়ি পোড়াবে না, কারণ এখানে তার জীবিকা। এটা বহিরাগতরা এসে করেছে। তাদের আপনারা (শ্রমিকরা) বাধা দেন, আপনারা তাদের বাধা দিলে আমরাও আপনাদের সঙ্গে থাকব। এমনভাবে তারা মিশে আছে, যে তাদের আলাদা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ও মাদক নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘প্রকৃত শ্রমিকরা এ ধরনের কোনো বিশৃঙ্খলা করছেন না। যেখানে তার জীবিকা, সে স্থান সে (শ্রমিক) ধ্বংস করবে না। আপনারা খেয়াল করে থাকবেন, যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ কারখানা, কুমিল্লায় প্রাণ কোম্পানির কারখানা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রাণ কোম্পানিতে কোনোদিন শ্রমিক বিশৃঙ্খলা ছিল না। কিন্তু এই কোম্পানি যেহেতু দিনকে দিন বিশ্ব ছেয়ে ফেলছে, তাহলে এটা যদি নষ্ট হয়, তাহলে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অর্জন বন্ধ হয়ে যাবে,’ যোগ করেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘স্থানীয় কারখানা নষ্ট হয়ে যাবে, তাহলে কার লাভ হবে? কাজেই শ্রমিকরা কোনো বিশৃঙ্খলা করছেন না। যারা করছেন, তাদের অধিকাংশই বহিরাগত। তাদের কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, সে কারণে আমাদের একটু কঠিন হতে হবে। আমরা মনে রেখেছি, সরকার কোনো সময় তার নাগরিকের বিরুদ্ধে বলপ্রয়োগ করবে না, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এখন এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারখানা, শ্রমিক ও দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে গেলে কিছু সংখ্যকের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। সে ব্যাপারে আমাদের আলোচনা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জনকেন্দ্রিক হোক: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ
কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে বিষয়ে আরও চিন্তাভাবনা করতে হবে। তারা গ্রেপ্তার কিংবা আটক হতে পারেন।’
৪৫৬ দিন আগে
নির্বাচনে বহিরাগত রোধে চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ ইসির
নির্বাচনে বহিরাগত রোধে চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান।
তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন উপহার দেব। যেটা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও সাংবাদিকদের অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।
আরও পড়ুন: কোনো কেন্দ্রে জাল ভোট হলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বরখাস্ত করা হবে: নির্বাচন কমিশনার
শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে ভোলা জেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও ভোট গ্রহণের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি হাবিব বলেন, আমার আস্থা ও বিশ্বাস আসন্ন নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। আমাদের কাছে সবাই প্রার্থী। নিশ্চিত থাকেন একটা ভালো নির্বাচন হবে।
তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সবাইকে বলেছি যেকোনো প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে তাদের সঙ্গে সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হবে। এছাড়া কেউ যদি প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, লিখিত অভিযোগ জমা দিলে প্রত্যেকটা অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। পরিষ্কারভাবে রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারসহ সবাইকে বলেছি কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন- ৭ উপজেলার ৭৯ জন প্রার্থী, জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান, পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলামসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলারক্ষা বাহিনীর সদস্যরা।
আরও পড়ুন: ভালো নির্বাচন না হলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি হবে: নির্বাচন কমিশনার
আমরা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর: দক্ষিণ এশীয় নির্বাচন কমিশনারদের প্রধানমন্ত্রী
৫৬৬ দিন আগে
বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে ‘বহিরাগত প্রচেষ্টা’ ছিল: রাশিয়া
নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করার ‘বহিরাগত প্রচেষ্টা’ সত্ত্বেও ভোটারদের মত প্রকাশের ইচ্ছার জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার জন্য বাংলাদেশের নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেছে রাশিয়া।
বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন ও নতুন সরকার প্রসঙ্গে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেন, ‘নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে বহিরাগতদের প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে। এর আগেও আমরা গত বছরের ২২ নভেম্বর ও ১৫ ডিসেম্বরে উল্লেখ করেছি।’
আরও পড়ুন: রাশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা বোর্ডের সভাপতি হলেন ড. ইউনূস
তিনি বলেন, স্থানীয় পর্যবেক্ষক ও রাশিয়াসহ ২০০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক নির্বাচনের বৈধতা ও সাধারণভাবে গৃহীত শর্ত মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
উল্লেখ্য, রুশ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের সদস্য আন্দ্রে শুতভ নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে রুশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গভর্নর সের্গেইভিচের বৈঠক অনুষ্ঠিত
৬৯১ দিন আগে
চবিতে সংঘর্ষ: ৫ বহিরাগত আটক, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিবাদমান বিভিন্ন উপ গ্রুপের মধ্যে দাফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় দু’টি আবাসিক হলে অভিযান চালিয়েছে প্রশাসন।
এই সময় ৫ জন বহিরাগতকে আটক এবং বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে সংঘর্ষের পর দু’টি হলে তল্লাশি চালায় পুলিশ। রাত ১০টা থেকে শুরু হয়ে এই অভিযান চলে ১১টা পর্যন্ত।
অভিযানে শাহজালাল হল থেকে রামদা, রড, পাইপসহ বেশকিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া শাহ আমানত হল থেকে ৫ জন বহিরাগতকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: চবিতে চতুরমুখী সংঘর্ষে লিপ্ত ছাত্রলীগ
তবে আটকদের পরিচয় জানাতে রাজি হননি কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নুরুল আজিম সিকদার বলেন, গতকালের (বৃহস্পতিবার) ঘটনার জেরে আজকেও (শুক্রবার) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের সহযোগিতায় অভিযান চালানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কিছু দেশীয় অস্ত্র এবং লাঠিসোঁটা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া ৫ জন বহিরাগতকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুই দফায় সংঘর্ষে জড়ায় শাখা ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক দু’টি পক্ষ সিএফসি ও সিক্সটি নাইনের কর্মীরা। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন।
আরও পড়ুন: ফের চালু হল চবি’র শাটল ট্রেন
চবির শাটল ট্রেন বন্ধ, দুর্ভোগে হাজারো শিক্ষার্থী
৮০৪ দিন আগে
সিলেট এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ‘বহিরাগতদের’ হামলা, শিক্ষার্থী আহত
সিলেট এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ‘বহিরাগতদের’ হামলায় এক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) রাত ১১টার দিকে এমসি কলেজের পঞ্চম ছাত্রাবাসের সামনের রাস্তায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত শিক্ষার্থীর নাম একিউএম শামসুল হুদা ইমরান। তিনি ওই কলেজের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জানান, রাত ১১টার দিকে তিনি ঘটনাস্থলের পাশেই নিজের রুমে ছিলেন। এসময় উচ্চস্বরে কথাবার্তা শুনে তিনি এগিয়ে এসে দেখেন সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি (বহিরাগত) মাহিন তালুকদার কলেজের মাস্টার্স ফিজিক্স বিভাগের ছাত্র রাফসানের ওপর চড়াও হয়েছেন।
এসময় তিনি বিষয়টি মীমাংসা করে দেওয়ার চেষ্টা করলে বহিরাগত মাহিন তালুকদার তার ওপর লোহার কিছু একটা দিয়ে হামলা চালান। এতে শামসুল হুদা ইমরানের মাথা ফেটে যায়। ঠোঁটেও আঘাতপ্রাপ্ত হন ইমরান। এ অবস্থায় তিনি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছালে তার মাথায় পাঁচটি সেলাই লাগে।
এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান আহত একিউএম শামসুল হুদা ইমরান।
আরও পড়ুন: সিলেট এমসি কলেজ ৬ মাস ধরে বন্ধ, খোলা ছিল ছাত্রাবাস
এ ব্যাপারে এমসি কলেজের অধ্যক্ষ আবু এনাম রিয়াজ জানান, ‘এটা তেমন বড় কোন ঘটনা নয়। গায়ে সাইকেল লাগা নিয়ে হাতাহাতি হয়েছে। শামসুল হুদা ইমরান কিছুটা আহত হয়েছে।’
বহিরাগত কিভাবে এখানে থাকে; এমন প্রশ্নে তিনি বলেন,‘ তারা সবসময় থাকে না, সিলেট আসলে মাঝে-মধ্যে থাকে। পুলিশকে বলেছি, কিন্তু তারাও ব্যাবস্থা নিচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের জানান, ‘হামলার কোনো অভিযোগ তিনি পাননি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বহিরাগত আছে কি না সেটা কলেজ কর্তৃপক্ষ দেখবে। বহিরাগতদের তাড়াতে কলেজ কর্তৃপক্ষ সহায়তা চাইলে পুলিশ সহায়তা করবে।’
এদিকে অনুসন্ধানে জানা যায়, এমসি কলেজের পঞ্চম ছাত্রাবাসে দীর্ঘদিন থেকে ছাত্রলীগ পরিচয়ে বিপুলসংখ্যক বহিরাগত নিয়মিত বসবাস করছে। ছাত্রাবাসের ৫০৩, ৫০৪ ও ৫০৫ নং কক্ষে বসবাস করছেন সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি (বহিরাগত) মাহিন তালুকদার।
মাহিন তালুকদার এমসি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা ও সভাপতি প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন রাহীর বন্ধু।
অভিযোগ রয়েছে ছাত্রলীগ নেতা রাহী বঙ্গবন্ধু হল তত্ত্বাবধায়কের কক্ষ দখল করে বসবাস করছে। সে আবার, সিলেট জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল হোসেনের অনুসারী।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল হোসেন বলেন, নেতৃত্বে থাকায় কেউ অনুসারী হতেই পারে। তবে এমসি কলেজ ছাত্রলীগ এখন অনেক সুশৃঙ্খল। বৃহস্পতিবার রাতে যে ঘটনাটি ঘটেছে সেটা অনাকাঙ্ক্ষিত। এতে ছাত্রলীগ এরকম ঘটনা সমর্থন করে না।
এদিকে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন; জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আবু এনাম রিয়াজ বলেন, আমি তাদের (বহিরাগত) সঙ্গে কথা বলবো। কথা না শুনলে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেবো।
এর আগে ২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে ছাত্রলীগের কতিপয় নেতাকর্মীরা। তখন থেকেই দেশব্যপী সমালোচনার মুখে পড়ে এমসি কলেজ ও ছাত্রলীগ। সে সময় নানাবিধ চাপের মুখে বহিরাগতরা সাময়িক সরে গেলেও ফের কলেজ হোস্টেলে আস্তানা গেড়েছে তারা।
আরও পড়ুন: সিলেট এমসি কলেজের শিক্ষার্থী আত্মহত্যার নেপথ্যে ‘ব্ল্যাকমেইল’
প্রাইভেটকার উল্টে সিলেট এমসি কলেজের ২ ছাত্র নিহত
৮৯৫ দিন আগে
ইভটিজিংয়ের শিকার চবি ছাত্রী, ৩ বহিরাগত আটক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পসে বহিরাগতদের ইভটিজিংয়ের শিকার হয়েছেন এক ছাত্রী। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে কর্তৃপক্ষ।
সোমবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শিক্ষক ক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর আজ আটককৃত বহিরাগত তিন যুবককে থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে জানায় চবি কর্তৃপক্ষ।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বন ও পরিবেশবিদ্যা ইন্সটিটিউটের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র আমানুল্লাহ বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় ‘ছেলেগুলো সিএনজি নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে। দক্ষিণ ক্যাম্পাসের ওইদিক থেকে এক আপু হেঁটে জিরো পয়েন্টে আসছিল। এসময় শিক্ষক ক্লাবের সামনে সিএনজি থামিয়ে তাকে উত্যক্ত করে তারা। সে সময় আমি এগিয়ে গেলে চারজন পালিয়ে যায়। আমি দুজনকে ধরে প্রশাসনের কাছে সোপর্দ করি। পরে পলাতকদের মধ্যে একজন নিজ থেকে আত্মসমর্পণ করে।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, 'এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের অভিযোগে তিনজনকে আমরা আটক করেছি। ছাত্রীটি লিখিত অভিযোগ দিচ্ছে। আমরা থানায় প্রেরণ করে দিব। বাকি তিনজনের নাম ঠিকানা আমরা পুলিশকে দিয়ে দিব। পুলিশ তাদেরকে আটক করে ব্যবস্থা নেবে।'
পড়ুন: চবির চলন্ত শাটল ট্রেনে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ
১৩২৫ দিন আগে
বিনা প্রয়োজনে ঢাবি ক্যাম্পাসে যেতে মানা
বিনা প্রয়োজনে নগরবাসীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে না আসার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে অভিযানও পরিচালনা করেছে প্রশাসন।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, করোনা পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসমাগম ব্যাপক হারে বেড়েছে। এতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের চলাচল ও আড্ডায় বিধিনিষেধ আনার দাবি জানিয়েছে কয়েকটি ছাত্র সংগঠন। সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মীদের ক্যাম্পাসকে বহিরাগত মুক্ত করতে বিভিন্ন স্থানে সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গত তিন দিন অভিযান চালানো হয়। এ সময় বেশ কয়েকজন মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কারের মালিককে জরিমানা করার কথা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিম।
ক্যাম্পাসের টিএসসি এলাকার পাশে অবস্থিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটকের সামনের ভাসমান দোকানগুলোও উচ্ছেদ করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে সেখানে কোনো ভাসমান দোকান দেখা যায়নি।
মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আগের তুলনায় বেড়েছে। এছাড়া ক্যাম্পাস আগের তুলনায় সংকীর্ণ হয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবি জানিয়েছে। বিষয়টিকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।
তিনি বলেন, যারা ক্যাম্পাসের না, তারা প্রয়োজনে ক্যাম্পাসে আসতে পারবেন। আমাদের অনেক সাবেক শিক্ষার্থীরাও ক্যাম্পাসে আসে। তবে বিনা প্রয়োজনে বহিরাগতদের ক্যাম্পাসে না আসাই ভালো। অতিরিক্ত জনসমাগমে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হয়। বিশ্ববিদ্যালয় তো পার্ক বা বিনোদন কেন্দ্র না। এটি মাথায় রাখতে হবে। সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
আরও পড়ুন: ঢাবির ‘চ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় পাসের হার ২.৫৬ শতাংশ
ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে না যাওয়ায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে রাতভর নির্যাতন!
ঢাবির বর্তমান ও সাবেক ভিসিসহ চার জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল
১৪৭৯ দিন আগে