উন্নত
অবকাঠামো উন্নত হওয়ায় শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছানো সহজ হয়েছে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর দেশের গ্রামীণ রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। তাছাড়া এলজিইডি সম্পাদিত বিভিন্ন প্রকল্পের গুণগত মান এখন অনেক বেড়েছে। ফলে শহরের বিভিন্ন সুবিধা এখন সহজেই গ্রামের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। দেশের অর্থ-সামাজিক উন্নতিতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অবদান তাই অনস্বীকার্য।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে এলজিইডির বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন কাজের অগ্রগতি এবং প্রশাসনিক বিষয়ে এক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সমবায় শক্তিকে কাজে লাগাতে পারলে দেশের আমূল পরিবর্তন সম্ভব: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
তাজুল ইসলাম বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ার ফলে আজকাল গ্রামে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুবসমাজের আয়ের অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে মানুষের শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা যেমন কমেছে, সঙ্গে গ্রামের অর্থনীতিও শক্তিশালী হচ্ছে।
মন্ত্রী এ সময় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিভিন্ন কাজের গুণগতমান বজায় রাখতে দেশের অর্ধেক উপজেলা পর্যায়ে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে জানিয়ে বলেন, শিগগিরই বাকি উপজেলাগুলোতে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে, যাতে বিভিন্ন কাজের মান ঠিক থাকে।
তিনি এ সময় গ্রামের বিভিন্ন রাস্তার লোড ক্ষমতা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়ে বলেন, গ্রামের অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ার ফলে গ্রামের রাস্তাঘাটেও এখন ভারী যানবাহন চলাচল করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এখন থেকেই আমাদের সে অনুযায়ী অবকাঠামো ও রাস্তাঘাট তৈরি করতে হবে। তবে কখনো কখনো ব্যয় সংকোচন নীতি নিতে গিয়ে অল্প পরিমাণ টাকার জন্য কাজের গুণগতমান যাতে নষ্ট না হয় সে বিষয়ের উপর গুরুত্বারোপ করেন মন্ত্রী।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ সময় চলমান বিভিন্ন প্রকল্প নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার তাগিদ দিয়ে বলেন, নতুন প্রকল্প নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিতে হবে। তিনি এ সময় বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি অর্থায়নের বিষয়ে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি অর্থায়ন পেলে তা আমাদের অর্থনীতির জন্য লাভজনক হয়।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
উন্নত বাংলাদেশ গড়তে প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পথনকশা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান শক্তিশালীকরণের উপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা, সক্ষমতা এবং শৃঙ্খলা নিশ্চিত হলেই বাংলাদেশ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকলে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত হলে তবেই জাতির পিতার সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
রবিবার (৮ অক্টোবর স্থানীয় সরকার বিভাগের সভাকক্ষে ঢাকা ওয়াসার ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের ডেব্ট সার্ভিস লায়াবিলিটিস বা ডিএসএল চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ওয়াসার এমডি বিষয়ে দুদকের অনুসন্ধান অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ আলতাফ উল আলম এবং সভাপতিত্ব করেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান।
ঢাকা ওয়াসার বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য সরকারের কাছ থেকে গৃহীত ঋণ পরিশোধের এ উদাহরণকে প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতার দৃষ্টান্ত হিসাবে তুলে ধরেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হিসেবে গড়ে তোলা গেলে আমাদের জাতীয় উন্নতির লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানো সহজ হবে।
মো. তাজুল ইসলাম এ সময় ওয়াসার পানির জন্য ভর্তুকির বিরোধিতা করে বলেন, আমাদের আরও অনেক জনকল্যাণমূলক বিষয় এবং প্রকল্প রয়েছে, যেখানে ভর্তুকি দেওয়া অধিকতর যুক্তিসঙ্গত। কারণ, তাতে অনেক মানুষের জীবনমান উন্নত হবে। তারপরও ভর্তুকি যদি দিতেই হয় তা দরিদ্র ও অক্ষম মানুষের পাওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
মন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন রাষ্ট্র কেন ধনী ও সক্ষম মানুষের পানির বিলের অর্থ যোগান দিবে। এ ধরনের মন মানসিকতা আমাদের পরিহার করা উচিত বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাকা ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পারফরম্যান্স বোনাস দেয়া অবৈধ: হাইকোর্ট
দেশের ভাবমূর্তি আরও উন্নত করতে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ভাবমূর্তি আরও উন্নত করতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘দেশের ভাবমূর্তি আরও উন্নত করতে অত্যন্ত আন্তরিকতা, পেশাদারিত্ব, সততা ও দেশপ্রেমের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুন।’
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি শহিদ মিনার ও বঙ্গবন্ধু কর্ণারসহ দূতাবাসের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন।
প্রধানমন্ত্রী বুধবার বিকালে দূতাবাসে পৌঁছালে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান ফুলের তোড়া দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী প্রথমে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু কর্ণারে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে তিনি সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
তিনি ১৯৯৭ সালে এই চ্যান্সারি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং ২০০০ সালে নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন করেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে: প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
বাইরের কেউ যেন বাংলাদেশের নির্বাচনে বাধা না দেয়: নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রীর সতর্কবার্তা
উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান এখনও উন্নত নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, উপজেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালের কাঙ্ক্ষিত সেবা বাদ দিয়ে দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন সম্ভব না।
তিনি বলেন, উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবার মান এখনও উন্নত নয়। উপজেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবাতেই আমাদের মূল ঘাটতি রয়ে গেছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নরসিংদীর একটি বেসরকারি রিসোর্ট সেন্টারে এক বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: যারা দেশ চায়নি তারাই আবার এদেশের ক্ষমতায় যেতে চায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক বলেন, উপজেলা পর্যায়ের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর অনেক জায়গায়ই মেশিন নষ্ট ছিল। কিছু জায়গায় মেশিনই ছিল না। লোকবলের তীব্র অভাব ছিল। উপজেলা পর্যায়ে ডাক্তাররা বদলি নিয়ে ঢাকায় বা জেলা পর্যায়ে চলে যেত।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি পরিবর্তনে উপজেলা পর্যায়ে আমরা বিশেষ নজর দিয়েছি। নষ্ট মেশিন মেরামত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন মেশিন কেনা হয়েছে। তদবির করে উপজেলা পর্যায় থেকে বদলি নিয়ে ঢাকায় আসা বন্ধ করা হয়েছে। পর্যাপ্ত লোকবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পর্যাপ্ত টেকনিশিয়ান ও ফার্মাসিস্ট নিয়োগের কাজও চলমান।
এছাড়া উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলো শয্যা বৃদ্ধিসহ নানাবিধ কাজ করে উপজেলা পর্যায়ের সরকারি স্বাস্থ্যসেবার মান দ্বিগুণ বাড়ানো হচ্ছে।
কারণ আমরা বুঝে গেছি, উপজেলা পর্যায়ে সেবার মান না বাড়িয়ে দেশের মানুষের জন্য কাঙ্ক্ষিত সেবা নিশ্চিত করা অসম্ভব।
স্বাস্থ্যখাতের সেবার মান বৃদ্ধি করার গুরুত্ব তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে যায়। অনেক টাকা খরচ করে নিঃস্ব হয়। অথচ আপনাদের (চিকিৎসক ও হাসপাতাল পরিচালক, স্বাস্থ্যখাতের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা) সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা বাড়লে এটি বন্ধ হবে।
তিনি আরও বলেন, এমনভাবে সেবা দিতে হবে যাতে আগামীতে বিদেশ থেকে চিকিৎসা নিতে বিদেশিরা বাংলাদেশে আসে। আপনারা করোনা মোকাবিলায় সফল হয়েছেন। একটু আন্তরিক হলে চিকিৎসা সেবাতেও সফল হবেন।
তিনি বলেন, এখন শুধু আপনাদের (চিকিৎসক ও হাসপাতাল পরিচালক, স্বাস্থ্যখাতের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা) সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা লাগবে। সরকার আপনাদের জন্য সবকিছুই করবে। কিন্তু আপনাদের এই আন্তরিকতা থাকতে হবে মন থেকে।
তিনি আরও বলেন, যিনি যে হাসপাতাল বা সরকারি স্বাস্থ্যখাত পরিচালনায় দায়িত্ব পাবেন তাকে সেই হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার সকল দায়ভার নিতে হবে।
এছাড়া আপনাদের একটু প্রচেষ্টাতেই দেশের কোটি কোটি সাধারণ মানুষ অনেক বেশি উপকৃত হবেন। মানুষের অনেক কষ্টের টাকাও বেঁচে যাবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা শাখার সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়া, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাজমুল হক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) অধ্যাপক আহমেদুল কবীর।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. ফরিদ হোসেন মিয়া। এছাড়া সভায় ঢাকা বিভাগের ১৩ জেলার সিভিল সার্জনস, জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক, এবং ৭৬টি উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এ বছরই দেশের সব হাসপাতালে সান্ধ্যকালীন সেবা চালু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বেসরকারি হাসপাতালে ৮০% সিজার, মেনে নেওয়া যায় না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সরকার দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করছে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার। এলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল এলাকার নাগরিক সুবিধা সমানভাবে বৃদ্ধি করে চলেছেন। এর অংশ হিসেবে বড়লেখা পৌরসভায় শুধু পানি সরবরাহের লাইনের জন্যই ২২কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, বড়লেখা পৌরসভাকে পর্যায়ক্রমে প্রথম শ্রেণির পৌরসভায় উন্নীত করা হবে।
শনিবার মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক বড়লেখা পৌরসভায় পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।এসময় পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকার দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। অসহায় মানুষের জন্য বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় গরু, ছাগল এবং নগদ অর্থ প্রদান সহ বিভিন্নভাবে সাহায্য করে যাচ্ছে। জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণে সকল শ্রেণির মানুষের জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন সফল করবো আমরা।
আরও পড়ুন: বিশ্ব জলবায়ু কূটনীতিতে বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা রাখছে: পরিবেশমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী, বড়লেখা পৌরসভার মেয়র আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী এবং নারী শিক্ষা একাডেমির অধ্যক্ষ এ কে এম হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।এরপর মন্ত্রী নারী শিক্ষা একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত চার তলা ভবনের উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: নিরাপদ বিশ্ব গড়তে এখনই উদ্যোগী হতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সেন্টমার্টিন রক্ষায় সবার সহযোগিতা চাইলেন পরিবেশমন্ত্রী