দল
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ শনিবার
অংশীজনদের সঙ্গে চলমান আলোচনার অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবেন।
শনিবারের (১৯ অক্টোবর) সংলাপে গণফোরাম, লিবারেল ডেমোক্রেটস পার্টি (এলডিপি) ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টিসহ (আন্দালিভ) ১৫টি রাজনৈতিক দল অংশ নেবে।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক সংকট সমাধান করতে হবে রাজনৈতিক নেতাদেরই: সিজিএস সংলাপে বক্তারা
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উপসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার মঙ্গলবার(১৫ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
জাতীয় পার্টির (এরশাদ-জিএম কাদের) বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আজাদ বলেন, সংলাপ একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত হলে সে অনুযায়ী জানানো হবে।
কথিত 'মাইনাস টু' ফর্মুলার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, এটি সরকারের বিষয় নয় এবং এটি নিয়ে কখনও আলোচনা হয়নি।
বিএনপি, জামায়াত, সিপিবিসহ কয়েকটি দলের অংশগ্রহণে গত ৬ অক্টোবর শুরু হওয়া দ্বিতীয় দফায় দ্বিতীয় সংলাপ শুরু হয়েছে।
সংলাপের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সংস্কার কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে রাজনৈতিক দলগুলোকে অবহিত করা এবং তাদের পরামর্শ নেওয়া।আরও পড়ুন: সংলাপে সব দল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে: মাহফুজ আলম
১ মাস আগে
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক চলছে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে বসেছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকাল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকটি শুরু হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে যোগ দেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
আরও পড়ুন: জনগণ-ব্যবসায়ীরা নির্বাচিত সরকার ও গণতন্ত্র চান: ফখরুল
প্রতিনিধি দলের অন্য দুই সদস্য হলেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
গত কয়েকদিন ধরেই জাতীয় নির্বাচন ও রাষ্ট্রীয় সংস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আসছেন মির্জা ফখরুল।
ড. ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার পর গত ১২ আগস্ট বিএনপির সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল তার সঙ্গে প্রথম বৈঠক করে।
আরও পড়ুন: বন্যার কারণে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করবে বিএনপি
২ মাস আগে
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার লাশ উদ্ধার
লালমনিরহাটে ফেরদৌস আহমেদ (৪০) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার(১১ মার্চ) সকালে সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের নিজপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় সড়কের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ফেরদৌস সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এবং আনন্দবাজার এলাকার নুরুল হকের ছেলে।
আরও পড়ুন: ঢাবির টিএসসি এলাকা থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফেরদৌস গতকাল রবিবার সকালে দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। বিকালের পর থেকে তাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করলে তার কোন খোঁজ পায়নি স্বজনরা।
আজ সকাল ৭টার দিকে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
সদর থাকার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সকালে একজন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ২ দিন পর নবম শ্রেণির ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
৮ মাস আগে
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আগরতলা প্রেস ক্লাবের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে ঢাকা সফররত আগরতলা প্রেস ক্লাবের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে এ সাক্ষাৎ করে প্রতিনিধি দল।
আরও পড়ুন: ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে ঘানার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
এসময় উপস্থিত ছিলেন- আগরতলা প্রেস ক্লাবের প্রেসিডেন্ট জয়ন্ত ভট্টাচার্য, সেক্রেটারি রমাকান্ত দে, সৈয়দ সাজ্জাদ আলী, কামাল চৌধুরী, রঞ্জন রায়, অভিষেক দে, সুরজিৎ পাল, মনিষ লোদ, অভিষেক দেববর্মা, প্রণব সরকার, সুপ্রভাত দেবনাথ, দেবাশিস মজুমদার এবং সুমন দেবরায় ও বাংলাদেশের জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার সভাপতি রেজওয়ানুল হক।
এ সময় মন্ত্রীকে উত্তরীয় ও সম্মাননা স্মারক অর্পণ করে প্রতিনিধি দল।
আরও পড়ুন: নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির সাক্ষাৎ
মার্কিন উপসহকারী মন্ত্রী আফরিনের সঙ্গে ফখরুলের সাক্ষাৎ
৮ মাস আগে
যেকোনো দল শান্তিপূর্ণভাবে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে না যেতে বলতে পারে: ইসি আলমগীর
ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলার অধিকার যে কোনো রাজনৈতিক দলের আছে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আলমগীর।
তবে কোনো ধরনের উস্কানি ও নৈরাজ্য সৃষ্টি না করে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ করতে হবে বলেও উল্লেখ করেন এই কমিশনার।
তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দল যদি নির্বাচনে অংশ নিতে না চায়, সেটা তাদের ইচ্ছা। তারা তাদের রাজনৈতিক কৌশলের অংশ হিসাবে যোগ নাও দিতে পারে। তারা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে না যেতে বলতে পারেন। এখানে কোনো সমস্যা নেই। তবে এটা শান্তিপূর্ণভাবে বলতে হবে।’
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে ইনসানিয়াত বিপ্লবের করা রিটের শুনানি বুধবার
বুধবার(২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আলমগীর অবশ্য বলেন, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে না যেতে বলার সময় কোনো ধরনের উস্কানি, নাশকতা ও নৈরাজ্য করা যাবে না।
তিনি বলেন, এটি একটি গণতান্ত্রিক দেশ যেখানে যে কেউ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার অধিকার রাখে, যেমনটি ব্যক্তির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকার রয়েছে।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ২৭টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এবং বিএনপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচন বর্জন করছে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সুষ্ঠু হবে: সিইসি
সম্প্রতি ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ১৪টি জেলা সফর প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন, সব জায়গায় নির্বাচনী পরিবেশ ভালো এবং কোথাও কোনো সমস্যা নেই।
তিনি বলেন, 'সব জায়গায় শান্তি ও শৃঙ্খলা বিরাজ করছে। সেখানে জনজীবন খুবই স্বাভাবিক। আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। আমি ভোটারদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখেছি।
তিনি বলেন, প্রশাসন, গোয়েন্দা ও পুলিশ তাদের জানিয়েছে যে, কোথাও নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে এমন কোনো হুমকি নেই।
ট্রেনে হামলাসহ সহিংসতার বিষয়ে আরেক প্রশ্নের জবাবে আলমগীর বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ও নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী নৈরাজ্য সৃষ্টি করা অপরাধ। তাই কেউ অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় ইসি।
কমিশনার বলেন, দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার মানুষের মধ্যে ইতোমধ্যে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে অনিয়ম রোধে ৬৫৩ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ ইসির
১০ মাস আগে
শুধু সরকারপন্থী দলগুলোই 'পাতানো' নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে: বিএনপি
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, সরকারপন্থী দল ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল 'পাতানো' নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে না।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত 'শহীদ জিয়া, মুক্তিযুদ্ধ ও বর্তমান প্রেক্ষাপট' শীর্ষক আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকারের প্রশ্নে কোনো ধরনের আপস না করে তাদের দল আন্দোলন চালিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের নামে খেলা চলছে। কে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে? সরকারপন্থী দল ছাড়া অন্য কোনো দল এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম বলেন, ১২টি সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীরা হয় ক্ষমতাসীন দল অথবা ১৪ দলীয় জোট, মহাজোট এবং সরকারের গঠিত অন্যান্য রাজনৈতিক দলের।
তিনি বলেন, ‘সুতরাং আমার কাছে বিস্ময়কর যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারি কর্মকর্তাদের অহেতুক এ ধরনের নির্বাচনের জন্য গ্রাম থেকে গ্রামে পাঠানো হচ্ছে। তারা কী করবে?’
আরও পড়ুন: সোমবার বিএনপির হরতাল
বিএনপি নেতা প্রশ্ন তোলেন, দেশে যখন অনেক দরিদ্র মানুষ অনাহারে ও দুর্ভোগের শিকার, তখন সরকার কেন পাতানো নির্বাচনের জন্য দুই হাজার কোটি টাকা খরচ করছে।
কারাবন্দী বিএনপি নেতারা ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নিলে তাদের মুক্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে এক মন্ত্রীর বক্তব্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম বলেন, তাদের দল কখনই নির্বাচনের নামে কোনো খেলায় অংশ নেবে না।
আরও পড়ুন: ৭ সপ্তাহ পর বিজয় দিবসে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
তিনি বলেন, 'আমরা আগেও বলেছি এবং ভবিষ্যতেও একই কথা বলব যে, গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার ও শাসনের প্রশ্নে আপোষের কোনো সুযোগ নেই। জনগণ যা সমর্থন করবে আমরা তাই করব'।
তিনি সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ প্রশাসনের অধীনে একটি বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। জনগণ যাকে ভোট দেবে তারাই নির্বাচিত হবে এবং রাষ্ট্র পরিচালনা করবে।
অন্যথায় দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানান নজরুল।
আরও পড়ুন: সোমবারের বদলে মঙ্গলবার হরতাল পালন করবে বিএনপি
১১ মাস আগে
৭ জানুয়ারির তফসিল বাতিলের দাবি বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা সমমনা দলগুলো।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে এক যৌথসভায় তারা এ দাবি জানান।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিরোধী দলগুলো অভিযোগ করে বলেছে, জনগণের দাবি উপেক্ষা করে সরকার তার নীলনকশা অনুযায়ী আরেকটি একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা করছে।
তারা আরও বলেন, সরকার ও ক্ষমতাসীন দল পরিকল্পিতভাবে ২৮ অক্টোবর সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা ঘটিয়ে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের মহাসমাবেশ বানচাল করেছে।
আরও পড়ুন: আবারও রবিবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক বিএনপির
তারা আরও অভিযোগ করেন, সরকার সহিংসতার দায় তাদের ওপর চাপিয়ে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, দমন-পীড়ন করছে। তারা (সরকার) সারা দেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
তিনি বলেন, 'আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, সরকার তার পদত্যাগের দাবি উপেক্ষা করে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আরেকটি একতরফা নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে। সরকার ও তার সহযোগীদের এই রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।’
এতে বলা হয়, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘জনগণের গণতান্ত্রিক ভোটাধিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ঘোষিত এই তফসিল আমরা প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা অবিলম্বে নির্বাচনের তফসিল বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: আ. লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিরোধী দলীয় নেতারা বলেন, ‘একই সঙ্গে অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন পরিচালনার লক্ষ্যে একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের অবিলম্বে পদত্যাগ এবং কার্যকর রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি আমরা।’
তারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, সরকার যদি নির্বাচনের নামে আরেকটি প্রহসন করতে চায়, তাহলে দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।
জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে বৈঠকে ৩৯টি বিরোধী দলের শীর্ষ নেতারা অংশ নেন। বৈঠকে বিএনপির পক্ষে স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বিএনপির ১০ নেতা-কর্মীকে আটকের অভিযোগ
১১ মাস আগে
দল না করে মনোনয়ন পাওয়ার সুযোগ নেই: তথ্যমন্ত্রী
দল না করে এবং ত্যাগ-তিতিক্ষা ছাড়া মনোনয়ন পাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, অবশ্যই তার দলীয় ত্যাগ-তিতিক্ষা থাকতে হবে। দীর্ঘ ধারাবাহিকতা ও জনপ্রিয়তা থাকতে হবে। এর বাইরে কারো মনোনয়ন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
রবিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতার দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব বলেন।
আরও পড়ুন: অগ্নিসন্ত্রাস থেকে দেশরক্ষায় সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে এগিয়ে নিতে পারে চলচ্চিত্র: তথ্যমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ থেকে অনেক নেতা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের দল নির্বাচনী এলাকাগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে জরিপ চালাচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রত্যেকটি নির্বাচনী এলাকায় বহু নেতা এমপি হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।
তিনি আরও বলেন, সেজন্য প্রত্যেকটি নির্বাচনী এলাকায় অনেক নেতার নমিনেশন পেপার নেওয়াটা খুবই স্বাভাবিক, এটি অস্বাভাবিক কোনো কিছু নয়, সবসময় এটি হয়ে এসেছে। কিন্তু কোনো হাইব্রিডের মনোনয়ন পাওয়ার সুযোগ নেই।
মন্ত্রী বলেন, দল সবাই করতে পারে। দল অনেক সময় এটিও বিবেচনা করে যে, দীর্ঘ ধারাবাহিকতা না থাকলেও জনপ্রিয়তা আছে। কিন্তু দল না করে মনোনয়ন পাওয়ার কোনো সুযোগ আওয়ামী লীগে নেই।
নিজের নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, আমার ইলেকশন শুধু ইলেকশন আসলে না, আমি সারা বছর ইলেকশন করি, প্রতি সপ্তাহেই নির্বাচনী এলাকায় যাই, চট্টগ্রামে যাই, সারা বছর মানুষের সঙ্গে থাকি।
তিনি বলেন, ইলেকশন উপলক্ষে যে ঝাঁপিয়ে পড়া সেটি আমার ক্ষেত্রে নয়। আমি সারা বছর দলমত নির্বিশেষে মানুষের সঙ্গে থাকি। কারণ আমি ভাবি যে- আমাকে মনোনয়ন দেওয়ার সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলাম, যখন এমপি হয়ে গেছি তখন সব মানুষের।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এবারও দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, আশা করি যে, আমি যেভাবে দল-মত নির্বিশেষে মানুষের পাশে থেকেছি, মানুষও দল-মত নির্বিশেষে ভোটের সময় আমার পাশে থাকবে।
নির্বাচনী কাজে তরুণদের অংশগ্রহণ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের স্লোগানই হচ্ছে- তারুণ্যই শক্তি, তারুণ্যই সমৃদ্ধি। তরুণদের উপর নির্ভর করেই দেশ এগিয়ে যাবে। সুতরাং তরুণরা আমাদের নির্বাচনী মেনিফেস্টো বলুন, নির্বাচনী কর্মকাণ্ড বলুন, সব কিছুতেই তরুণদের প্রাধান্য থাকবে।
নির্বাচনে বিএনপি আসবে কি না এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ইলেকশনের ট্রেন চলা শুরু হয়ে গেছে। এখন ট্রেনে যদি কেউ উঠতে না পারে তাহলে তো করার কিছু নেই। গতবার বিএনপি ইলেকশনের ট্রেনের পাদানিতে উঠেছিল, তার আগেরবার ইলেকশনের ট্রেন মিস করেছিল।
মন্ত্রী আরও বলেন, আজকে সারাদেশে মানুষের মধ্যে যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে এতেই প্রমাণিত হয় কেউ নির্বাচন বর্জন করলেও জনগণ ব্যাপকভাবে অংশ নেবে।
আরও পড়ুন: মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি দুস্কৃতিকারী ও দেশের শত্রুতে পরিণত হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
১১ মাস আগে
রবিবার থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলোর ৪৮ ঘণ্টার হরতাল শুরু
রবিবার সকাল থেকে দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার হরতাল পালন করতে যাচ্ছে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলো।
গত সপ্তাহে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে এই হরতাল ডাকা হয়েছে।
নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ গ্রেপ্তার সব নেতা-কর্মীকে মুক্তি দিতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে রবিবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত হরতাল পালন করবে বিরোধীরা।
আরও পড়ুন: তফসিল ঘোষণার নামে 'নাটক' বন্ধ করুন: বিএনপি
শনিবার (১৮ নভেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে দলের কয়েকজন নেতার মধ্যে অন্যতম রুহুল কবির রিজভী সর্বস্তরের জনগণ ও বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন ও সফল করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘জনগণের হারানো সব অধিকার পুনরুদ্ধার এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এই হরতাল। সরকারের দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্যও এই হরতাল।’
হরতাল কার্যকর করতে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের সাহসের সঙ্গে রাজপথে নামার আহ্বান জানান রিজভী।
তিনি একটি বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনের তফসিল বাতিলের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে রবিবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার হরতালের ডাক বিএনপির
এর আগে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা ছাড়তে এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য চাপ দিতে বুধবার সকাল ৬টা থেকে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধ করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন একই দল। এটি ছিল বিরোধী দলগুলোর অবরোধ কর্মসূচির পঞ্চম পর্যায়।
নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হামলার প্রতিবাদে ২৯ অক্টোবর দেশব্যাপী সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল পালন করেন তারা।
গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির বহুল আলোচিত মহাসমাবেশ শুরুর দেড় ঘণ্টা পর কাকরাইলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই নয়াপল্টনে সহিংস সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে সমাবেশ মাঝপথে পণ্ড হয়ে যায়।
তফসিলের প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোট (এলডিএ) সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত অর্ধদিবস হরতাল এবং গণতন্ত্র মঞ্চ সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল পালন করে। ইসলামী দলগুলোর একটি উদীয়মান জোটও ইসির তফসিল প্রত্যাখ্যান করেছে, যা আসন্ন নির্বাচন সত্যিকার অর্থে অংশগ্রহণমূলক হবে কি না তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিলের প্রতিবাদে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর বিক্ষোভ
১১ মাস আগে
রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে নদীরক্ষা অন্তর্ভুক্তিসহ ৯ দাবিতে মানববন্ধন
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের নদ-নদী রক্ষার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করাসহ ৯ দাবিতে মানববন্ধন করেছেন প্রকৃতিবাদী সংগঠনগুলোর নেতারা।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীতে তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে নদী ও প্রকৃতি রক্ষার সংগঠন 'নোঙর ট্রাস্ট' আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনগুলোর নেতারা এ দাবি জানান।
এসময় নোঙর চেয়ারম্যান সুমন শামসের সভাপতিত্বে দাবিগুলো তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন লোকশিল্পী ও গবেষক ইমরান উজ-জামান, পরিবেশবাদী লেখক ও প্রকাশক নাজমুল হুদা রতন, ফজলে সানি, জাহাঙ্গীর নিপু, আমিনুল হক চৌধূরী, আহমেদুর রহমান রুমি, সংস্কৃতি কর্মী আব্দুস সামাদ ও প্রকাশক কামাল মুস্তফা প্রমুখ।
৯ দফা দাবিতে বলা হয়-
১) আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের সকল নদী, খাল, বিল, হাওর-বাওড়, পুকুর, জলাশয়সহ প্রাণ-প্রকৃতি সংরক্ষণের অঙ্গীকার অন্তর্ভুক্তি এবং বাস্তবায়নে জাতীয় সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণ করা
২) আদালতের নির্দেশ মেনে ১৯৪০ সালের সিএস নকশা অনুযায়ী সব নদী, শাখা নদী ও খালের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং সীমানা পিলার স্থাপন করে পুণরায় নদীপ্রবাহ নিশ্চিত করা
আরও পড়ুন: ছয় শতাধিক নদীর নাম ও হাজার হাজার দখলদারের তথ্য মুছে দেওয়ার প্রতিবাদে সেমিনার
৩) রাজধানীর হারিয়ে যাওয়া ৪৭টি খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে বৃত্তাকার নৌপরিবহন চালু করা
৪) নদীর অপরিকল্পিত বাঁধ ও স্বল্প উচ্চতার সেতু-কালভার্ট সংস্কার করে পরিবহনযোগ্য নৌপথ তৈরি
৫) নদী দখল-দূষণকারী, বালুখেকো, ভূমিদস্যুদের নির্বাচনে অংশগ্রহণে অযোগ্য ঘোষণা করা
৬) সমুদ্র-পাহাড়, বনভূমি, প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংসকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনের কঠোর প্রয়োগ
৭) দেশের স্বার্থে 'জাতিসংঘ পানিপ্রবাহ কনভেনশন ১৯৯৭' অনুস্বাক্ষর করে সকল অভিন্ন নদীর স্বাভাবিক প্রবাহের বাধা অপসারণ
৮) ফারাক্কা-তিস্তাসহ ৫৪টি আর্ন্তজাতিক নদীর পানির ন্যায্য বণ্টন এবং
৯) দেশের নৌপথে নিহত সব শহীদের স্মরণে আগামী দিনের নৌ-নিরাপত্তা নিশ্চত করতে ২৩ মে 'জাতীয় নদী দিবস’ ঘোষণা করে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করা।
দাবির পাশাপাশি বক্তারা বলেন, নদীমাতৃক বাংলাদেশে গত ৫২ বছর ধরে নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট করে দখলের প্রতিযোগিতা বেড়েই চলছেই।
আবার একদিকে উজানে বাঁধ দিয়ে একতরফা পানি সরিয়ে নেওয়ার ফলে বাংলাদেশের নদীগুলোতে দেখা দিয়েছে পানি সংকট অন্যদিকে দেশের মধ্যেই অতিরিক্ত পলি জমে নদীগুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে।
তারা বলেন, মনুষ্য সৃষ্ট নানা ধরনের শিল্পবর্জ্যের দূষণে আমাদের নদীমাতৃক দেশের প্রাণবৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে।
তারা আরও বলেন, পাশাপাশি কিছু স্বার্থান্বেষী মহল নানা প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে নদী ভরাট করে অথবা বালু উত্তোলন করে নদীগুলোকে ধ্বংস করেই চলছে, কোথাও আবার একাধিক নদী ব্যক্তি মালিকানায় দখলে রয়েছে।
এর অবসান হলেই কেবল দেশের পরিবেশ বিপর্যয় রোধ করা যাবে।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল: যা জানা দরকার
গণতান্ত্রিক আন্দোলনের লক্ষ্য হওয়া উচিত নদী রক্ষা: আনু মুহাম্মদ
১ বছর আগে