ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড
বাংলাদেশের সুশীল সমাজের নেতাদের সঙ্গে নুল্যান্ডের সাক্ষাৎ
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড বাংলাদেশের সুশীল সমাজের নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এসময় তিনি তাদের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
সোমবার বৈঠকের পর তিনি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, ‘গণতন্ত্র, শ্রম স্বাধীনতা ও মানবাধিকারকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে পারে, সে সম্পর্কে বাংলাদেশি সুশীল সমাজের নেতাদের সঙ্গে কথা বলতে পেরে গর্বিত।’
নুল্যান্ড এখন দক্ষিণ এশিয়ায় তার ত্রিদেশীয় সফরের অংশ হিসাবে ঢাকায় আছেন। তিনি ভারত ও শ্রীলঙ্কা সফর করবেন যেখানে তিনি শান্তিকে শক্তিশালী করার জন্য সমগ্র ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিত্ব অত্যাবশ্যক বলে মনে করেন।
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা একটি জটিল বিষয়: যুক্তরাষ্ট্র
২ বছর আগে
ঢাকা-ওয়াশিংটন ৮ম অংশীদারিত্ব সংলাপ শুরু
বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার অষ্টম ‘অংশীদারিত্ব সংলাপ’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। রবিবার সকালে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অনুষ্ঠিত এই দ্বিপক্ষীয় সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষের নেতৃত্ব দিচ্ছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং এর সাবেক ও বর্তমান সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এটাই প্রথম দুই দেশের মধ্যে হওয়া দ্বিপক্ষীয় বৈঠক।
এই সংলাপের মাধ্যমে দুই দেশ নিজেদের মধ্যে ‘ঘনিষ্ঠ বোঝাপড়া’ করতে চায় এবং ব্যবধান দূর করে সম্পর্কের পরিধি আরও বাড়াতে চায়।
আনুষ্ঠানিক সংলাপ শুরুর আগে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ মোমেন ও মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি নুলান্ড একই ভেন্যুতে তেতে-এ-তেতে কথা বলেন।
বাংলাদেশ সংলাপে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি উত্থাপন করবে। কারণ বাংলাদেশের দাবি, নিষেধাজ্ঞাগুলো ‘অযৌক্তিক এবং একটি বিশেষ মহলের করা বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে এগুলো আরোপ করা হয়েছিল’।
গত ১০ ডিসেম্বর র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর,বাংলাদেশ অবিলম্বে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করে গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পৌঁছেছেন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড
২ বছর আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড
বাংলাদেশের সঙ্গে অষ্টম ‘পার্টনারশিপ ডায়ালগ’-এ যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড। রবিবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ডকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান,পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন আসন্ন এই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন।
সফরকালে নুল্যান্ড বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
দক্ষিণ এশিয়ায় তার ত্রি-দেশীয় সফরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এসেছেন নুল্যান্ড। এরপর তিনি ভারত ও শ্রীলঙ্কা সফর করবেন। যেখানে তিনি সমগ্র ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিত্ব সম্পর্কে আলোচনা করবেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৯-২৩ মার্চ বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় প্রতিনিধিদলের সফরের সময় নুল্যান্ড ইন্দো-প্যাসিফিক অংশীদারদের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি এবং সহযোগিতার ওপর জোর দেবেন৷
আরও পড়ুন: শনিবার ঢাকায় আসছেন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি
আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় ‘অংশীদারিত্ব সংলাপ’ ও নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র দপ্তরে কনসাল্টেশনে অংশ নেবেন।
আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড এবং প্রতিনিধিদল ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার জন্য অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করতে এবং সম্পর্ককে আরও গভীর করতে সুশীল সমাজ এবং ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন।
প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সিনিয়র সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু ও নীতি বিষয়ক উপ-আন্ডার সেক্রেটারি আমান্ডা ডরি।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক কর্মকর্তার মতে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে আসন্ন ‘অংশীদারিত্ব সংলাপ’কে দুই দেশের মধ্যে ‘দৃঢ় সম্পর্ক’ প্রসারিত করার একটি সুযোগ হিসেবে দেখছে।
দুই পক্ষই মনে করে সম্পর্কের বহুমুখী দিক কোনো একক ইস্যু দ্বারা ব্যাহত হবে না।
২ বছর আগে
শনিবার ঢাকায় আসছেন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড দক্ষিণ এশিয়ায় তার ত্রিদেশীয় সফরের অংশ হিসেবে শনিবার ঢাকায় আসছেন।
সফরের আগে তিনি বলেন, বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য আমরা উন্মুখ। সমগ্র ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমাদের অংশীদারিত্ব গুরুত্বপূর্ণ।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৯-২৩ মার্চ বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় প্রতিনিধিদলের সফরের সময় নুল্যান্ড ইন্দো-প্যাসিফিক অংশীদারদের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি এবং সহযোগিতার উপর জোর দেবেন৷
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও গ্রীসের মধ্যে সাংস্কৃতিক-শিক্ষা সহযোগিতা বিষয়ক চুক্তি
আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় ‘অংশীদারিত্ব সংলাপ’ ও নয়াদিল্লিতে পররাষ্ট্র দপ্তরে কনসাল্টেশনে অংশ নেবেন।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অষ্টম অংশীদারিত্ব সংলাপ আগামী ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ড এবং প্রতিনিধিদল ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তার জন্য অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করতে এবং সম্পর্ককে আরও গভীর করতে সুশীল সমাজ এবং ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন।
প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সিনিয়র সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু ও নীতি বিষয়ক উপ-আন্ডার সেক্রেটারি আমান্ডা ডরি।
আরও পড়ুন: সহযোগিতা সম্প্রসারণে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
২ বছর আগে