টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
‘পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই’
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন জানিয়ে টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই।
সোমবার (২০ নভেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: মোবাইল ডাটা ৩ দিনের প্যাকেজ আর নয়, সর্বনিম্ন মেয়াদ ৭ দিন: মোস্তাফা জব্বার
এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় রবিবার (১৯ নভেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বলে জানান মোস্তাফা জব্বার।
টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানান মোস্তাফা জব্বার।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তাকে কল করে পদত্যাগপত্র দিতে বলা হয় বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, গতবারও প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের নির্দেশনা দেন। এবারও নির্দেশনা দিয়েছেন। বলা হয়েছে- পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই।
তিনি আরও বলেন, আজও আমি চারটি ফাইল সই করেছি। পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাব। গতবারও তাই করেছি।
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন জানিয়ে টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, পদত্যাগপত্র গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালনে কেনো বাধা নেই।
আরও পড়ুন: শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অন্য দক্ষতাও অর্জন করতে হবে: মোস্তাফা জব্বার
স্মার্ট বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ডিজিটাল সংযুক্তি: মোস্তাফা জব্বার
১ বছর আগে
আমরা দেশকে অন্য দেশের ই-বর্জ্যের ডাম্পিং পয়েন্ট হতে দিতে পারি না: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
বিদেশ থেকে ব্যবহৃত পুরাতন কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইল আমদানি জাতীয় জীবনে স্বাস্থ্যের জন্য বড় ঝুঁকি বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক্স বর্জ্য (ই-বর্জ্য) পরিবেশের জন্য বড় হুমকি। বিদেশ থেকে ব্যবহৃত পুরাতন কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিংবা মোবাইল আমদানি জাতীয় জীবনে স্বাস্থ্যের জন্য বড় ঝুঁকি।
শনিবার ঢাকায় বিশ্ব ই-বর্জ্য দিবস উপলক্ষে ডিজিটাল প্রযুক্তিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন বিআইজেএফের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
তিনি বলেন, আমরা দেশকে অন্য দেশের ই-বর্জ্যের ডাম্পিং পয়েন্ট হতে দিতে পারি না। এগুলো নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও কী করে দেশে ঢুকছে তা খতিয়ে দেখতে হবে ও সেগুলোর বিক্রি বন্ধ করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে ই-বর্জ্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি দক্ষ ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা অপরিহার্য।
ই-বর্জ্যের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি এবং ই-বর্জ্য রিসাইক্লিং করে এটিকে সম্পদে পরিণত করতে সমন্বিত উদ্যোগে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মতো ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, ই-বর্জ্যের কাঁচামাল কাজে লাগানোর বিষয় সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে। সিটি করপোরেশনসমূহকে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সম্পৃক্ত করতে হবে। ই-বর্জ্য পুনরায় কী কাজে লাগানো যায় সে বিষয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। ই-বর্জ্য নিয়ে সেই ভিত্তিতে শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে হবে। এই জন্য সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদেরও ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ডাম্পিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
এটা সম্ভব হলে দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ই-বর্জ্য প্রয়োজনে ডাকঘরের মাধ্যমে নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব বলে উল্লেখ করেন ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত।
তিনি বলেন, ব্যবহৃত ব্যাটারি কীভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে সেই বিষয়টিও খুব্ই গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল কারখানা, মোবাইল অপারেটর এবং আইএসপিসহ বিটিআরসির লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ বর্জ্য ফেরৎ নেওয়ার বিধিবিধান যাতে যথাযথভাবে পালন করে এ বিষয়েও উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আন্ডারগ্রাউন্ডে ক্যাবল লাইন স্থাপনের পাশাপাশি ভবন নির্মাণের সময় ভবনসমূহে ইন্টারনেটের ক্যাবল পরিকল্পিতভাবে যাতে সংযুক্ত করা যায় সে ব্যবস্থাও নিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, ই-বর্জ্য ব্যস্থাপনা একটি কঠিন কাজ। সফলভাবে ই–বর্জ্যের ব্যবস্থাপনা করতে পারলে সমস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য তা হবে অত্যন্ত কল্যাণকর।
ডিজিটাল প্রযুক্তি দুনিয়ায় ৩৭ বছরের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় তার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বে গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে বাংলাদেশ পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্বের যোগ্যতা অর্জন করেছে।
ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশে বিআইজেএফের ভূমিকার প্রশংসা করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় এমএফএস বিস্ময়কর ভূমিকা রাখছে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ফেসবুককে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
১ বছর আগে
বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় এমএফএস বিস্ময়কর ভূমিকা রাখছে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বিস্ময়কর ভূমিকা রাখছে। এছাড়া আর্থিক ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততার শিকল ভাঙ্গতে পারেনি, কিন্ত এমএফএস তা পেরেছে।
তিনি বলেন, এমএফএস সেবা দেশের জনগণ ব্যবহার করার সক্ষমতা অর্জন করেছে এবং জনগণের কাছে তা গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে।
এমএফএস যাতে জনগণ সঞ্চয় করতে পারে সে ব্যবস্থা রাখার প্রয়োনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে মন্ত্রী বলেন, এতে জনগণের অংশগ্রহণ অনেক বেশি সমৃদ্ধ হবে।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
বুধবার ঢাকায় আইডিয়া ফাউন্ডেশন আয়োজিত বাংলাদেশের আর্থিক অন্তর্ভূক্তি শক্তিশালী করণে এমএফএসের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিকতায় কাগজের নোটের দিন শেষ হয়ে আসছে উল্লেখ করে বলেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে আর্থিক ব্যবস্থাপনার দিন ফুরিয়ে আসছে। সামনের পাঁচ বছরে বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থাপনা কোথায় যাবে আমরা কেউ জানি না। দেশের মুদ্রা ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্ব। তবে এই মুদ্রা কাগজের নোট ছাড়া অন্যকোন ভাবে লেনদেন হবে এটা গভীর বিবেচনায় নিতে হবে।
ডিজিটাল প্রযুক্তির ভবিষ্যত গতিবিধি আয়ত্ত্ব করে আমাদের সামনে এগুতে হবে বলে উল্লেখ করেন ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত।
মন্ত্রী ডিজিটাল প্রযুক্তির ভিত্তির ওপর স্মার্ট প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের ওপর দাঁড়িয়ে ২০৪১ সালে স্মাট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ফলে আমরা অতীতের তিনটি শিল্প বিপ্লবে অংশগ্রহণে ব্যর্থ হওয়ায় শতশত বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুরদৃষ্টি সম্পন্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল প্রযুক্তিতে পৃথিবীর সমান্তরালে এসেছি।
এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে পৃথিবীর একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশে কম্পিউটার ও মোবাইল ফোনের বিকাশের বিপ্লবের সূচনা হয়েছে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০১ সাল থেকেই।
কম্পিউটারে বাংলা ভাষার উদ্ভাবক ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে তার দীর্ঘ ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, দেশে টেলিকম সভ্যতার মহাসড়ক আমরা তৈরি করেছি। এই মহাসড়ক দিয়েই ডিজিটাল সভ্যতা এগিয়ে যাবে।
তিনি ডিজিটাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস ও মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের পার্থক্য তুলে ধরে বলেন, আমরা ৫জি প্রযুক্তি যুগে প্রবেশ করেছি। আজ মোবাইলে যে ফিনান্সিয়াল সার্ভিস হচ্ছে পরবর্তীতে আইওটি ডিভাইস মোবাইলের স্থান দখল করতে পারে।
মন্ত্রী প্রযুক্তির উন্নয়নের পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি ভবিষ্যতের প্রযুক্তির গতিবিধি আয়ত্ত্ব করতে না পারলে গবেষণার ফলাফল কাজে আসবে না বলে উল্লেখ করেন।
সাবেক মূখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদের সঞ্চালনায় আইডিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কাজী এম আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইডিয়া ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান মনসুর, বিকাশের সিইও কামাল কাদির, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাহুল হক, সাবেক নির্বাহী পরিচালক লীলা রশিদ প্রমুখ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইডিয়া ফাউন্ডেশনের লিড রিসার্চার হোসাইন এ সামাদ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা ডিজিটার প্রযুক্তির প্রয়োগ ও ভবিষ্যত প্রযুক্তির ওপর লাগসই গবেষণার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: ফেসবুককে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
২ বছর আগে
ফেসবুককে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেন, ‘ড্রয়িং রুমের আলোচনার মতই ফেসবুক মানুষের অনুভূতি প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পাশাপাশি কোন কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন ও গুজব ছড়ানোসহ এটির অপব্যবহার ভয়ংকর অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সমাজ কিংবা রাষ্ট্রই নয় এটি ফেসবুকের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সচিবালয়ে ফেসবুকের বাংলাদেশ বিষয়ক কর্মকর্তা সাবনাজ রশীদ দিয়া ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠককালে মন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বাংলাদেশ ফেসবুকের একটি বড় বাজার উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় দেশব্যাপী ইন্টারনেটসহ শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় ফেসবুকের বাংলাদেশে এখাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে।
মন্ত্রী ২০১৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সাথে বার্সেলোনায় প্রথম বৈঠকের ধারাবাহিকতায় গত ৫ বছরে পারস্পরিক সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা এখন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারছি।
মোস্তাফা জব্বার ফেসবুককে বাংলাদেশের আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা ছাড়াও দেশ ও দেশের বাহির থেকে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সম্মান বিঘ্নিতকর মিথ্যা ও গুজব বা অপপ্রচারমূলক উপাত্ত প্রচার ছাড়াও সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, পর্নোগ্রাফি ও বাংলাদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক মূল্যবোধবিরোধী উপাত্ত প্রচার না করতে সরকারের মনোভাব ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর ১৬৫টি ভাষায় ফেসবুক তার কর্মকাণ্ড পরিচালনাকে পৃথিবীর সকল ভাষার প্রতি ফেসবুকের বিরল সম্মান প্রদর্শন বলে উল্লেখ করেন।
সাবনাজ রশীদ দিয়া বলেন, অন্যান্য দেশের পলিসি, আইন আর বাংলাদেশের অনেকটাই ভিন্ন, আমরা ক্ষতিকর কনটেন্টের বিষয়ে সতর্ক আছি। যে কোনো বিধি-বিধানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মানুষের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিবেচনায় রাখা উচিত। আমাদের পলিসিতে ঝুঁকিপূর্ণ কনটেন্টের বিষয়ে সচেতন থাকার বিষয়ে সরকার থেকেও বারবার বলা হয়েছে, আমরা সেই আলোকে ব্যবস্থাও নিয়েছি।
তিনি ফেসবুক কর্তৃক বাংলাদেশে ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের আশ্বাস ব্যক্ত করেন। ইতোমধ্যে ফেসবুক প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১০ লাখ মানুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে বলে দিয়া মন্ত্রীকে অবহিত করেন। যে কোনো আইন করার সময় স্টেকহোল্ডার, সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়িক প্রতিনিধি- সবার বক্তব্য নেয়া উচিত। বিটিআরসি ওটিটি গাইডলাইন তৈরিতে এটি করায় ফেসবুক প্রতিনিধি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে মন্ত্রী ফেসবুক প্রতিনিধিকে তার লেখা বইয়ের একটি সেট ও মুজিব জন্মশতবর্ষের ডাকটিকিট অ্যালবাম উপহার প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
২ বছর আগে
ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার জানিয়েছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য ইন্টারনেট প্রটোকল ভার্সন (আইপিভি)-৪ এর পরিবর্তে আইপিভি-৬ প্রচলন করা অপরিহার্য। এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যব্স্থা গ্রহণে সরকার বদ্ধপরিকর।
রবিবার ঢাকায় এক হোটেলে আইএসপিএবি আয়োজিত আইপিভি-৬ রাউটিং ডিপ্লয়মেন্ট শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
এছাড়া মন্ত্রী ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারসহ সংশ্লিষ্টদের এ ব্যাপারে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারীদের মধ্যে সুস্থ্য ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, লাইসেন্সহীন আইএসপিদের অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে না পারলে এ খাতের বিশৃঙ্খলা বন্ধ করা যাবে না।
এ ব্যাপারে বিটিআরসি কাজ করছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ খাতে যে কোন বিশৃঙ্খলা মেনে নেয়া যায় না। উপজেলা, জেলা, বিভাগ ও জাতীয় পর্যায়ের জন্য আইএসপি লাইসেন্স গ্রাহক চাহিদার অনুযায়ী ইস্যু করার বিষয়টিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বিদ্যমান আইএসপি লাইসেন্স সমূহের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে লাইসেন্স আপগ্রেডের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে বলে সংশ্লিষ্টদের আশ্বস্ত করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
মন্ত্রী উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটকে ডিজিটাল বাংলাদেশ ও স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মহাসড়ক উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে।
দেশে বর্তমানে তিন হাজার ৮৪০ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হচ্ছে এবং ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। ২০০৮ সালে মাত্র সাড়ে সাত জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হতো এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিলো মাত্র আট লাখ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ইন্টারনেটকে এক নম্বর জরুরি হাতিয়ার আখ্যায়িত করে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত বলেন, করোনাকালে প্রমাণিত হয়েছে বাংলাদেশের মানুষ প্রযুক্তি ব্যবহারে পিছিয়ে থাকে না। এমনকী প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলে বসেও ইন্টারনেট ব্যবহার করে হাজার হাজার ডলার আয় করছে আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে।
ইন্টারনেটের বর্ধিত চাহিদা মেটাতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ খুবই তৎপর উল্লেখ করে বলেন, আমরা খুব শিগিগিরই তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে বাংলাদেশকে সংযুক্ত করতে যাচ্ছি। এর ফলে আমরা আরও ১৩২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউদথ পাব। এছাড়া পরবর্তীতে চতুর্থ সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে আমরা দেশকে সংযুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
এর অতিরিক্ত আরও তিনটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগের জন্য লাইসেন্স দেয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
সেমিনারে অংশ গ্রহণকারীদেরকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় দক্ষ সৈনিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা যে চ্যালেঞ্জ নিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে আসছেন এটিকে আমরা খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। তিনি আইপিভি-৬ আপডেট করার জন্য দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আইএসপিএবি সভাপতি ইমদাদুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান, অ্যাপনিক প্রশিক্ষক আবদুল আওয়াল এবং আইএসপিএবি সেক্রেটারি নাজমুল করিম ভূঞা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তার প্রয়োজনে আইপিভি-৬ ভার্সন এর প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ বলে উল্লেখ করেন। তারা এ ব্যাপারে দক্ষ মানব সম্পদের প্রয়োজনীয়তা ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: আমরা ডাকঘর ডিজিটাল করার কাজ শুরু করেছি: মোস্তাফা জব্বার
ডিজিটাইজেসন বা পদ্ধতিগত রূপান্তরের ফলে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দূর হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
২ বছর আগে
প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন,দেশে ডিজিটাল অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিটি থানায় একটি করে সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস উপলক্ষে রাজধানীর রমনায় বিটিআরসি ভবনে ‘সাইবার সুরক্ষা কী, কেন এবং কীভাবে’-শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন জানিয়ে মোস্তাফা জব্বার বলেন,একসময়ে ফিজিক্যাল অপরাধের জন্য যে ব্যবস্থা নিতে হতো, এখন ডিজিটাল ব্যবস্থার জন্য তার চেয়ে বেশি ব্যবস্থা নিতে হবে। কেবল মাত্র ডিএমপিতে একটি সাইবার ইউনিট দিয়ে পুরো দেশের ডিজিটাল অপরাধ মোকাবিলা করতে পারবেন না। আর ডিজিটাল অপরাধ শুধু ঢাকাভিত্তিক নয়। ডিজিটাল অপরাধ এখন ১৫ কোটি পৌঁছে গেছে, সেই পর্যায়ে যেতে হবে।
আরও পড়ুন: আমরা ডাকঘর ডিজিটাল করার কাজ শুরু করেছি: মোস্তাফা জব্বার
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন,এক সময় ফোন নম্বর ট্র্যাক করে ফোনের মালিক কোন বাড়িতে,কোথায় আছে,এটি হয়তো ঢাকাকেন্দ্রিক কিছু পুলিশ অফিসার ব্যবহার করতেন। এখন সারাদেশেই অপরাধী ধরার জন্য এটি একটি ভালো টুল।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের পুলিশ ও বিচার বিভাগ উভয়ের জন্যই এটি (সাইবার ক্রাইম ইউনিট) দরকার। কারণ,সারাদেশে ডিজিটাল অপরাধ হবে আর কেবল বিভাগে ট্রাইব্যুনাল করে তার বিচার করবো,এটি যথাযথ না। প্রত্যেক থানায় আমি মনে করি সাইবার ক্রাইম ইউনিট করুক বা ডিজিটাল ক্রাইম ইউনিট করুক। একটা ইউনিট থাকতে হবে। ওখানে দুজন করে অফিসারকে প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখানে রাখা দরকার।’
ডিজিটাল অপরাধ সম্পর্কে সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন,আজকে যে সব অপরাধ নিয়ে চিন্তা করতে হয় ২০ বছর আগে সেগুলোর অস্তিত্ব ছিল না।
তিনি বলেন, এখন এই অপরাধের পরিধি যুদ্ধ-বিগ্রহ পর্যন্ত পৌঁছেছে। তার মানে যুদ্ধের একটি হাতিয়ার হয়ে গেছে ডিজিটালি অপরাধ করা। এক দেশ অস্ত্র দিয়ে যেমন হামলা করে তেমনি করে ডিজিটাল অস্ত্র দিয়ে হামলা করে তাকে বিপর্স্ত করার চেষ্টা করে। আমরা যতো ডিজিটাল হবো ডিজিটাল অপরাধের মাত্র ততো বাড়বে। ততো ডিজিটাল অপরাধ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। তা না হলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, মানুষ ডিজিটাল অপরাধ সম্পর্কে জানে না বলে ক্ষতির পরিমাণটা বেশি হয়ে যায়। ডিজিটাল অপরাধ রোধ করার জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি লাগবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর কনটেন্ট অপসারণে নির্ভরতা কাটাতে চেষ্টা চলছে জানিয়ে মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা শত অনুরোধ করলে একটিও এন্টারটেইন করতো না। এখন ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত হয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে শতভাগ পর্যন্ত হয়েছে।
ডিজিটালাইজেশন যে পরিমাণে বাড়ছে সচেতনতাও প্রচুর বাড়ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে যাতে পুরো মাস সচেতনতা কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারি সেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির পরিচালক (অপারেশন) তারেক এম বরকতউল্লাহ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. তৌহিদ ভূইয়া, সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মুস্তাফিজ বক্তব্য দেন।
সাইবার নিরাপত্তা ও বিটিআরসির কার্যক্রম বিষয়ে বক্তব্য দেন কমিশনের সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ।
আরও পড়ুন: ডিজিটাইজেসন বা পদ্ধতিগত রূপান্তরের ফলে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দূর হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
পৃথিবী হবে ডাটা নির্ভর: মোস্তাফা জব্বার
২ বছর আগে
মোবাইলের আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ চালু
মোবাইলের আনলিমিটেড (মেয়াদবিহীন) ডাটা প্যাকেজ এবং নিরবচ্ছিন্ন মাসিক ইন্টারনেট প্যাকেজের উদ্বোধন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) বিটিআরসি প্রধান কার্যালয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
প্রাথমিকভাবে আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজের মধ্যে গ্রামীণফোনে ১ হাজার ৯৯ টাকায় ১৫ জিবি ও ৪৪৯ টাকায় ৫ জিবি প্যাকেজ কিনতে পারবেন।
রবিতে ৩১৯ টাকায় ১০ জিবি, বাংলালিংকে ৩০৬ টাকায় ৫ জিবি এবং টেলিটকে ৩০৯ টাকায় ২৬ জিবি ও ১২৭ টাকায় ৬ জিবি পাওয়া যাবে।
আনলিমিটেড (মেয়াদবিহীন) ডাটা প্যাকেজের মেয়াদ হবে এক বছর।
অনুষ্ঠানে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এবং বিভিন্ন অপারেটরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ
টেলিটকের ইন্টারনেট ডাটার মেয়াদের সীমাবদ্ধতা থাকবে না: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
২ বছর আগে