পলাতক আসামি
নাটোরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
নাটোরের লালপুর থেকে মানবতা বিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে যশোর র্যাবকে সঙ্গে নিয়ে নাটোর র্যাব ক্যাম্পের সদস্যরা বুধবার (২৬ জুলাই) দুপুরে উপজেলার কদিমচিলান ইউনিয়নের সরদারপাড়া পানঘাটা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছদ্মবেশে থাকা ফসিয়ারকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমানের বাড়ি যশোরের বাঘারপাড়া থানার ছোট খুদরি গ্রামে।
নাটোর র্যাব ক্যাম্পের কমান্ডার সঞ্জয় কুমার সরকার জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যশোরের বাঘাপাড়া এলাকায় খুন,অপহরণ,নির্যাতনের অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় চলতি বছরের ২৫ জুন রাজাকার ফসিয়ার রহমানসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। এরপর থেকে পলাতক ছিলো ফসিয়ার।
তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তার আসামিকে র্যাব-৬এর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৭১’র মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মানবতাবিরোধী অপরাধে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধ: কেরানীগঞ্জে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
নাটোরে ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
নাটোরে গৃহবধূ ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি মিলনকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে জেলার নলডাঙ্গা উপজেলার ভট্টপাড়া গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৫ (র্যাব)।
র্যাবের মিডিয়া সেল সূত্রে জানা গেছে, তথ্য প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মিলনকে মঙ্গলবার সকালে গ্রেপ্তার করা হয়। স্বামী ঢাকায় চাকরি করায় নাটোর শহরের মল্লিকহাটী এলাকায় নিহত গৃহবধূ শিশু সন্তানকে নিয়ে বসবাস করেন।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে ৮ বছরের শিশুকে অপহরণের পর ধর্ষণ ও হত্যা
তিনি সন্তানকে স্কুলে নিয়ে যাওয়ার পথে নিয়মিত মিলন ও তার সহযোগীরা দীর্ঘদিন ধরে তাকে ইভ টিজিং করে আসছিল।
র্যাব আরও জানায়, এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় লাঞ্ছিতও করা হয় তাকে। পরে ৫ জুন রাতে মিলন ও তার সহযোগীরা ওই গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণ করে এবং স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূ বাদি হয়ে নাটোর থানায় মামলা দায়ের করেন বলে জানান র্যাব।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের ১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
ঠাকুরগাঁওয়ে ১৪ বছর করাদণ্ডপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন ধরে পলাতক আসামি আবুল কালাম আজাদকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে সোমবার (৩ এপ্রিল) তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আবুল কালাম ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গোয়ালপাড়া গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতারণার অভিযোগ, ৪ যুবক গ্রেপ্তার
ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) চন্দন কুমার ঘোষ জানান, আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে ঠাকুরগাঁও সদর থানায় আটটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ মামলা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা।
তিনি আরও জানান, একটি মাদক মামলায় আদালত তার ১৪ বছরের সাজা তিলে তিনি ঢাকায় পালিয়ে যান এবং সেখনেই বসবাস করে আসছিলেন।
পরে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঢাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঠাকুরগাঁও নিয়ে আসা হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে বিদেশি পিস্তল ও মাদক জব্দ, যুবক গ্রেপ্তার
র্যাব হেফাজতে সুলতানার মৃত্যু: কথিত সহযোগী আল আমিন গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
চট্টগ্রামে হত্যাসহ ১০ মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার: র্যাব
চট্টগ্রামে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) অভিযানে হত্যাসহ ১০ মামলার পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি করা হয়েছে।
র্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশ থেকে পালানোর চেষ্টাকালে পাসপোর্ট ও বিমানের টিকেটসহ বাচুইন্যাকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি ২০০৩ সালে চট্টগ্রামের রাউজান এলাকায় অপহরণ ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি। মামলা দায়েরের পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন এবং আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে আরেকটি অপহরণ মামলায়ও তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৭ এর সদস্যরা সোমবার রাউজানের চৌধুরীহাট এলাকায় অভিযান চালায়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যা, অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধের ১০টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিল জব্দ, ৪ ‘মাদক ব্যবসায়ী’ গ্রেপ্তার: র্যাব
সোনাগাজীতে ১৬ বছর পর ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
সোনাগাজীতে ১৬ বছর পর ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
ফেনীর সোনাগাজীতে মামলার ১৬ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. পারভেজকে (৩৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে উপজেলার সোনাপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তারের পর রবিবার কারাগারে পাঠানো হয়।
আসামি পারভেজ উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের চর সোনাপুর কাবিল ভূঁঞা বাড়ির মৃত বজলুর রহমান ভূঁঞার ছেলে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে ২০টি স্বর্ণের বার ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১
পুলিশ জানায়, ২০০৭ সালে সোনাগাজী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তৈয়ব বাবুলের বাসার গৃহকর্মী বান্ধবীদের মুহুরি প্রজেক্টে বেড়াতে যান। সেখানে পারভেজসহ কয়েকজন মিলে তাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। অপমান সইতে না পেরে বাসায় ফিরে পরদিন ভোরে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায় সে। দুইদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ওই গৃহকর্মী মারা যায়। মৃত্যুকালীন জবানবন্দীতে সে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের কথা পুলিশকে জানিয়ে যায়।
২০১৬ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল পারভেজসহ চারজনকে যাবজ্জীবন সাজা দেন। যাবজ্জীবন সাজার সঙ্গে তাকে আরও এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ খালেদ হোসেন দাইয়্যান জানান, সকালে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে জোড়া খুন: কুড়িগ্রাম থেকে পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪০০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
১ বছর আগে
দিনাজপুরে জোড়া খুন: কুড়িগ্রাম থেকে পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে জোড়া খুনের মামলার পলাতক এক আসামিকে কুড়িগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। শনিবার র্যাব-১৩ এর অধিনায়ক আরাফাত ইসলাম এ তথ্য জানান।
গ্রেপ্তার মনিরুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের পর থেকে ২৪ দিন পলাতক ছিলেন।
র্যাব-১৩ এর অধিনায়ক জানান, দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের খোদাতপুর গ্রামে জমির মালিকানা নিয়ে হায়দার আলীর পরিবারের সঙ্গে ওমর আলীর পরিবারের বিরোধ ছিল। এর জেরে গত ২৫ জানুয়ারি হায়দার আলীর ছেলে মনোয়ার হোসেন মিম (২৫) এবং তার ভাতিজা রাকিব হোসেন মণ্ডলকে প্রতিপক্ষ ওমর আলীর লোকের কুপিয়ে হত্যা করে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪০০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
এঘটনায় অভিযুক্ত মূল আসামিদের মধ্যে ওমর আলীর ছেলে মনিরুল ইসলাম কুড়িগ্রামের রাজীবপুরে আত্মগোপন করেছিল। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে র্যাব ১৪ ব্যাটালিয়নের সহায়তায় তাকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করেছেন তারা।
রবিবার তাকে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশে তুলে দেয়া হয়।
এর আগে আরেক আসামি আজাহার আলীকে পুলিশের কাছে তুলে দেয় র্যাব-১৩।
এ মামলার অন্যান্য আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অন্যদিকে, হত্যাকাণ্ডের পরের দিন ক্ষুব্ধ প্রতিবেশীরা অভিযুক্তদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে কমপক্ষে ৪০টি বাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে ২০টি স্বর্ণের বার ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১
১ বছর আগে
মাদক ব্যবসা: গাজীপুরে ৭ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
সাত বছর পর মাদক মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) মধ্যরাতে গাজীপুর জেলার কাশিমপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-২।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে ফেনসিডিল জব্দ, ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তার আব্দুল আহাদ ওরফে লিমন ওরফে ভিপি লিমন (৩৪) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি মামলায় তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।
র্যাব-২ এর সিনিয়র অতিরিক্ত পরিচালক (মিডিয়া) মো. ফজলুল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের একটি দল মধ্যরাত ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে কাশিমপুরে অভিযান চালিয়ে লিমনকে গ্রেপ্তার করে।
২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর লিমনকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার বিরুদ্ধে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি মামলা করা হয়।
ফজলুল বলেন, তিনি দুই বছর কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পান। এরপর তিনি তার পরিচয় জাল করে অবৈধ ওষুধ বিক্রি করতে থাকেন।
তিনি আরও বলেন, লিমনের সহযোগীদের ধরার চেষ্টা চলছে। তাকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মাদক ব্যবসা: ঢাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় ৩ মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন
১ বছর আগে
রাজধানীতে সাজাপ্রাপ্ত ২ পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
রাজধানীর হাতিরঝিল ও কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে পৃথক অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- মাদক মামলায় চার বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মো. শেখ ফরিদ ও চেক জালিয়াতির দায়ে এক বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ডা. এমএম শামীমুজ্জামান।
র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে চারটার দিকে হাতিরঝিল এলাকা থেকে ফরিদ ও কেরানীগঞ্জ থেকে শামীমুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: লোহাগাড়ায় মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
অধিনায়ক জানান, শেখ ফরিদের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে চট্রগ্রামের কোতোয়ালি থানায় মাদক মামলা এবং এমএম শামীমুজ্জামানের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে পিরোজপুর সদর থানায় চেক জালিয়াতির মামলা দায়ের করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পর থেকে তারা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পলাতক জীবন যাপন করে আসছিল।
তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ভাঙ্গায় বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে ছেলে গ্রেপ্তার
পুলিশ পরিচয়ে পথরোধ করে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
১ বছর আগে
বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: নারায়ণগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আরেক পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। সোমবার সকালে নারায়নগঞ্জের কেল্লাপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-২।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মো. ইউনুস আলী (৩৬)মাগুরার খোন্দকার ইয়াকুব আলীর ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব-২ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. ফজলুল হক।
তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের দেশব্যাপী সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে ছাত্রলীগের কিছু কর্মী দর্জির দোকানের কর্মচারী বিশ্বজিৎকে কুপিয়ে হত্যা করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর একটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল হত্যা মামলায় ছাত্রলীগের আট নেতাকর্মীকে মৃত্যুদণ্ড এবং ইউনুসসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
২০১৭ সালে হাইকোর্ট অভিযুক্ত ইউনুস আলীর অনুপস্থিতিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রাখেন।
২০১৭ সালের ৬ আগস্ট হাইকোর্ট রফিকুল ইসলাম শাকিল ও রাজন তালুকদারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন এবং অন্য চার আসামি মাহফুজুর রহমান নাহিদ, এমদাদুল হক এমদাদ, জিএম রাশেদুজ্জামান শাওন এবং মীর নুরুল আলম লিমনের মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি আলাউদ্দিন কারাগারে
বিশ্বজিৎ হত্যা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি বগুড়ায় গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
বেনাপোলে ওয়ারেন্টভুক্ত ১৪ পলাতক আসামি গ্রেপ্তার, ফেনসিডিল জব্দ
বেনাপোলে ১৪ জন ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রবিবার রাতে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল জব্দের দাবি করেছে পোর্ট থানা পুলিশের একটি অভিযানিক দল।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- বেনাপোলের ছোট আঁচড়া গ্রামের রাজ্জাকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩৩), শিকড়ী গ্রামের ইউনুচ আলীর ছেলে আনোয়ার ওরফে আনার (২৫), দক্ষিণ বারপোতা গ্রামের মুন্তাজ আলী মোড়লের ছেলে রিয়াজুল ইসলাম(৩১), মৃত- জাহান আলীর ছেলে ওহিদুজ্জামান (২৭), ভবারবেড় গ্রামের সোহেল রানার স্ত্রী অনন্যা (৩২), বারপোতা গ্রামের নওশের হোসেনের ছেলে নেওয়াজ শরীফ (৩৯), দিঘীরপাড় গ্রামের আজগর সরদারের ছেলে জসিম সরদার (৪৯), একই গ্রামের মৃত আবদার সরদারের ছেলে আজগর সরদার (২৮), ভবারবেড় গ্রামের লিয়াকত হোসেনের স্ত্রী রোমেছা পারভীন (৩১), শিকড়ী গ্রামের কামালের ছেলে মিকাইল হোসেন (৩৯), মহিষাডাঙ্গা গ্রামের গোলাম হোসেনের ছেলে নুরুজ্জামান (৪২), আমড়াখালী গ্রামের আজগর আলীর ছেলে মোস্তাক হোসেন (২৮), সুন্তাজ আলীর ছেলে শফি মেম্বার (৪০) ও হবিবার রহমানের ছেলে মো. আলামিন হোসেন (২৭)।
আরও পড়ুন:জন্মাষ্টমী: বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা ওয়ারেন্টভুক্ত এসব আসামিদের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদেরকে রবিবার দুপুরে যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল প্রেসক্লাবের সভাপতিকে প্রাণনাশের হুমকি
২ বছর আগে