ফারদিন
ফারদিনের মৃত্যু: অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১ অক্টোবর
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় রামপুরা থানায় দায়ের করা মামলাটির অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় নতুন দিন ধার্য করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
গত ১৬ এপ্রিল ডিবি পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার বাদী নূর উদ্দিন রানার নারাজির আবেদন মঞ্জুর করে সিআইডিকে মামলাটি অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত।
এর আগে ৬ ফেব্রুয়ারি ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরার অব্যাহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।
নিখোঁজের ৩ দিন পর নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে গত ৭ নভেম্বর রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের লাশ উদ্ধার করে নৌপুলিশ। পরে ৯ নভেম্বর রাতে তার বাবা নূর উদ্দিন রানা বাদি হয়ে রামপুরা থানায় মামলা করেন। মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
মামলার পর ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বর্তমানে বুশরা জামিনে আছে।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা: নারাজি দিতে সময়ের আবেদন বাবার
ফারদিন হত্যার তদন্তে অগ্রগতি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: র্যাব
১ বছর আগে
ফারদিনের মৃত্যু: স্থায়ী জামিন পেলেন বুশরা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর মামলায় ডিবি পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন অব্যাহতির আবেদনের ওপর নারাজির বিষয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৬ এপ্রিল ধার্য করেছেন আদালত। একই আদালত ফারদিনের বান্ধবী আয়াতুল্লাহ বুশরাকে স্থায়ী জামিন দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালতে মামলার বাদী ফারদিনের বাবা নুর উদ্দিন রানার নারাজির বিষয়ে শুনানির জন্য ছিল। তবে এদিন বাদীপক্ষে নতুন আইনজীবী নিয়োগ হওয়ার বিষয়টি আদালতকে অবহিত করা হয়।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা: নারাজি দিতে সময়ের আবেদন বাবার
বাদীপক্ষের আইনজীবী সাব্বির আহমেদ সজীব মামলার ফটোকপি চেয়ে আবেদন করেন। নারাজির দিতে সময়ও প্রার্থণা করেন তিনি। আদালত তাদের সার্টিফাইড কপি নিতে বলেন। সময় আবেদন মঞ্জুর ১৬ এপ্রিল শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
অপরদিকে একই আদালতে ফারদিনের বান্ধবী আয়াতুল্লাহ বুশরার আইনজীবী জামিন স্থায়ীর আবেদন করলে শুনানি শেষে আসামির জামিন স্থায়ীর আবেদন মঞ্জুর করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সাব্বির আহমেদ সজীব এসব তথ্য জানান।
এর আগে ৬ ফেব্রুয়ারি ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরার অব্যাহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার।
উল্লেখ্য, নিখোঁজের তিন দিন পর নারায়নগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে গত ৭ নভেম্বর রাতে বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের লাশ উদ্ধার করে নৌপুলিশ। পরে ৯ নভেম্বর রাতে তার বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় মামলা করেন।
মামলায় নিহতের বান্ধবী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বুশরাসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। মামলা দায়েরের পর বুশরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১০ নভেম্বর তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১৬ নভেম্বর রিমান্ড শেষে জামিন নামঞ্জুর করে বুশরাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ৮ জানুয়ারি জামিন পান বুশরা।
আরও পড়ুন: ফারদিনের মৃত্যু: বুশরার অব্যাহতি চেয়ে ডিবি’র চূড়ান্ত প্রতিবেদন
ফারদিন হত্যা মামলা: তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
১ বছর আগে
ফারদিনের মৃত্যু: জামিন পেলেন বুশরা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের মামলায় তার বান্ধবী ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী আমাতুল্লাহ বুশরার জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রবিবার (৮ জানুয়ারি) জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত-৭ এর বিচারক তাহসিন ইফতেখার এ আদেশ দেন। এর আগে ৫ জানুয়ারি জামিন আবেদনের ওপর আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা: রিমান্ড শেষ, বুশরা জেলে
বুশরা এই মামলায় প্রায় দুই মাস ধরে কারাগারে বন্দী রয়েছেন। যদিও তদন্ত সংস্থাগুলো ফারদিনের মৃত্যুর সঙ্গে তার যুক্ত থাকার প্রমাণ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়েছে। গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা শাখা) মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ বলেন, ফারদিনের মৃত্যুর সঙ্গে বুশরার কোনো সম্পর্ক নেই বলে আদালতে প্রতিবেদন দেবেন তারা।
ফারদিনের লাশ উদ্ধারের পরপরই ২০২২ সালের ১০ নভেম্বর বুশরাকে ঢাকার বনশ্রীর বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৬ নভেম্বর পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
দীর্ঘ ৩৮ দিনের তদন্ত শেষে ১৪ ডিসেম্বর ডিবি প্রধান বলেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে ফারদিনকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একা ঘুরতে দেখা গেছে। ফারদিন খুন হননি, বরং হতাশার কারণে গত ৪ নভেম্বর সুলতানা কামাল সেতু থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ফারদিন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর ৭ নভেম্বর ফারদিনের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ওই দিনই ফারদিনের বাবা কাজী নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করেন এবং পরে মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: ফারদিন নূরের মৃত্যু: বুশরার জামিন আবেদনের আদেশ রবিবার
ফারদিনের মৃত্যুতে বুশরার যোগসূত্র নেই, আদালতকে অবহিত করবে ডিবি: হারুন
১ বছর আগে
ফারদিন আত্মহত্যা করেছে: ডিবি
বুয়েটের ছাত্র ফারদিন নূর পরশ আত্মহত্যা করে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ।
বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।
আর পড়ুন: নারায়ণগঞ্জের চনপাড়ায় ফারদিনকে হত্যা করা হয়নি: পুলিশ
ফারদিন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
নিখোঁজ হওয়ার তিনদিন পর ৭ নভেম্বর সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ওই দিনই ফারদিনের বাবা কাজী নুরুদ্দিন রানা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করেন এবং পরে মামলাটি গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আর পড়ুন: এটা হতাশাজনক, এক মাসেও তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই: ফারদিনের বাবা
ফারদিন হত্যার তদন্তে অগ্রগতি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: র্যাব
১ বছর আগে
এটা হতাশাজনক, এক মাসেও তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই: ফারদিনের বাবা
ফারদিনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হলেও তদন্তকারী সংস্থা এক মাস পার হলেও কোনও অগ্রগতি করতে পারেনি বলে জানিয়েছেন নিহত বুয়েট ছাত্র ফারদিন নূর পরশের বাবা কাজী নুরুদ্দিন।
মঙ্গলবার বুয়েট ক্যাম্পাসে এক মানববন্ধনে তিনি বলেন, ‘এটি একটি পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, তবে তদন্ত কমিটি এখন পর্যন্ত কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি। এটা হতাশাজনক যে তদন্তকারী সংস্থাগুলো এক মাস পরেও কোনও অগ্রগতি করতে পারেনি।’
বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বুয়েট শহীদ মিনারের সামনে মানববন্ধন করে এবং হত্যাকাণ্ডের দ্রুত তদন্তের দাবিতে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। গত ৭ নভেম্বর শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এবং তার পরিবারের সদস্যরা মানববন্ধনে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যার তদন্তে অগ্রগতি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: র্যাব
তদন্তে বিলম্বের জন্য তারা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমালোচনা করেন।
শিক্ষার্থী ও ফারদিনের বাবাও বুয়েট প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের খবর এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিভিন্ন বক্তব্য পাওয়ায় তারা এখনও বিভ্রান্তিতে রয়েছেন।
হতাশা প্রকাশ করে তারা বলেন, ফারদিন হত্যার এক মাস হয়ে গেছে। কিন্তু এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন হয়নি এবং খুনিরা এখনও শনাক্ত হয়নি।
তারা দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের অবিলম্বে শাস্তির দাবি জানান।
ফারদিন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর চলতি বছরের ৭ নভেম্বর সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ওই দিনই ফারদিনের বাবা বাদী হয়ে রামপুরা থানায় ছেলে হত্যার মামলা করেন এবং পরে মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জের চনপাড়ায় ফারদিনকে হত্যা করা হয়নি: পুলিশ
ফারদিন হত্যা: রিমান্ড শেষ, বুশরা জেলে
১ বছর আগে
নারায়ণগঞ্জের চনপাড়ায় ফারদিনকে হত্যা করা হয়নি: পুলিশ
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযু্ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশকে নারায়ণগঞ্জের চনপাড়ায় হত্যা করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, ‘ফারদিনকে চনপাড়ায় হত্যা করা হয়েছে বলে আমরা মনে করি না। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করব।’
বৃহস্পতিবার দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা মামলা ডিবিতে হস্তান্তর
হারুন জানান, ফারদিনের সর্বশেষ অবস্থান ছিল ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে।
তিনি আরও বলেন, ‘ফারদিনকে একটি লেগুনায় উঠতে দেখা যায়। তার আশেপাশে টিশার্ট পরা তিন-চার জন পুরুষ ছিল। লেগুনাটি নারায়ণগঞ্জের তারাবো বিশ্ব রোডের দিকে যায়। আমরা লেগুনার চালক ও ফারদিনের আশেপাশে থাকা লোকজনকে খুঁজছি।’
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ফারদিনকে হত্যার সময় বিবেচনা করলে ওই রাতে যাত্রাবাড়ী থেকে চনপাড়ায় পৌঁছানো অসম্ভব।
তিনি বলেন, ‘ফারদিন দুপুর সোয়া দুইটার দিকে যাত্রাবাড়ী ত্যাগ করেন এবং রাত আড়াইটার দিকে তাকে হত্যা করা হয়। যাত্রাবাড়ী থেকে চনপাড়া ১৫ মিনিটে পৌঁছানো সম্ভব নয়। এ কারণে অন্য কোথাও হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে আমরা সন্দেহ করছি।’
আরও পড়ুন: ফারদিন হত্যা: রিমান্ড শেষ, বুশরা জেলে
বুয়েটের ফারদিন হত্যার কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
১ বছর আগে
বুয়েট ছাত্র ফারদিন হত্যা মামলায় বান্ধবী বুশরা গ্রেপ্তার
বুয়েট ছাত্র ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর ঘটনায় তার বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকার বনশ্রীর বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, সকালে (বৃহস্পতিবার) পুলিশ বুশরার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরও বলেন, আজ ভোরে ফারদিনের বাবা কাজী নুর উদ্দিন রানা রামপুরা থানায় ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় বুশরাসহ অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
বুশরা ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৩ দিন পর শীতলক্ষ্যায় মিলল বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর ৭ নভেম্বর সিদ্ধিরগঞ্জে একটি কটন মিলের পেছনে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
৪ নভেম্বর বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি ফারদিন। ফোনেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না।
পরে এ ব্যাপারে ফারদিনের বাবা রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
ফারদিন বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ নৌ পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনি জানান, ফারদিনের দুই বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার ফারদিনের বাবা বলেন, তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে এবং তিনি বিচার দাবি করেছেন।
মঙ্গলবার বুয়েট কেন্দ্রীয় মসজিদে ফারদিনের নামাজে জানাযা শেষে তিনি বলেন, ‘আমি আমার ছেলেকে ফিরে পাবো না, কিন্তু আমি বিচার চাই। তার মোবাইল ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করে অপরাধী ও খুনিদের শনাক্ত করা কঠিন কিছু নয়।’
আরও পড়ুন: বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ১৫ বন্ধুর রিমান্ড মঞ্জুর
নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর পদ্মা নদী থেকে বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
১ বছর আগে
ফারদিনের মৃত্যু: বিচার দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুর বিচারের দাবিতে ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে ফারদিনের নামাজে জানাজা শেষে বুয়েটের শহীদ মিনারের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ মানববন্ধন করা হয়।
শিক্ষার্থীরা ফারদিনের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
আজ সকালে ময়নাতদন্ত শেষে ফারদিনের লাশ বুয়েট ক্যাম্পাসে আনা হয়।
ফারদিন বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্র এবং নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কুতুবপুর এলাকার বাসিন্দা।
এর আগে আজ ময়নাতদন্ত করা নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ফারদিনের মাথায় ও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
আরও পড়ুন: বুয়েট ছাত্র ফারদিনের মাথা ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন: ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
১ বছর আগে
জায়েদ খান সত্যিই আম্মুকে ডিস্টার্ব করেন: মৌসুমীর ছেলে ফারদিন
ওমর সানি ও মৌসুমীর পর এবার গণমাধ্যমে মুখ খুললেন তাদের ছেলে ফারদিন। তিনি বাবার পক্ষ নিয়ে কথা বলেন।
ফারদিন গণমাধ্যমে বলেন, ‘আম্মু শুরুতে চাননি এটা নিয়ে কোনো ধরনের সমালোচনা হোক। তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন সেটি পরিস্থিতি ঠিক করার জন্য। আর এটা নিয়ে যেন কাদা ছোঁড়াছুড়ি না হয় সেজন্য কথাগুলো বলা।’
ফারদিন তার বক্তব্যে বাবা-মায়ের সম্পর্কের অবস্থান নিয়ে বলেন, ‘পরিবারে অনেক বিষয়ে মনোমালিন্য থাকে। আমিও বিয়ে করেছি। বিষয়গুলো বুঝি। আর এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। আব্বু-আম্মু দুজন চাচ্ছেন যেন বিষয়টা দ্রুত সমাধান হয়ে যায়। আমারও এমনটাই চাওয়া।’
আরও পড়ুন: মৌসুমীর বক্তব্যের পর লাইভে ওমর সানি
জায়েদ খান প্রসঙ্গে ফারদিন বলেন, ‘জায়েদ খান সত্যিই আম্মুকে ডিস্টার্ব করেন। এছাড়া আরও অনেককেই করেন। সেই প্রমাণ আমিও দিতে পারি। কিন্তু সেটা করব না। আর তাকে কোনো ধরনের গুরুত্বও দিতে চাচ্ছি না।’
প্রসঙ্গত, এই ঘটনার সূত্রপাত অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে। সেখানে জায়েদ খানকে ওমর সানি চড় দিয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এর প্রতিক্রিয়া ওমর সানিকে জায়েদ খান পিস্তল দেখিয়ে গুলি করার হুমকি দেয় বলে জানা যায়। যদিও বিষয়টি ডিপজল ও জায়েদ দুজনই গণমাধ্যমে অস্বীকার করেছেন।
পরবর্তীতে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে শিল্পী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ জানান ওমর সানি। কিন্তু ঘটনার মোড় পাল্টে দেয় মৌসুমীর এক অডিও বার্তা। যেখানে এই চিত্রনায়িকা জায়েদ খানকে নির্দোষ দাবী করেছেন। আর এর পর থেকে ওমর সানি ও মৌসুমীর সংসার ভাঙনের গুঞ্জনও ছড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: জায়েদের পক্ষে বললেন মৌসুমী
জায়েদ খানের বিরুদ্ধে জিডি করবেন ওমর সানি
২ বছর আগে