পর্যবেক্ষক
পতিত স্বৈরাচার-দোসরদের বিচার সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত: প্রধান উপদেষ্টা
৫৪তম মহান স্বাধীনতা হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত পতিত স্বৈরশাসন ও তার দোসরদের বিচার কার্যক্রম এগিয়ে চলছে এবং তা সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও অন্যান্য পর্যবেক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৫৪তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করা হয়েছে। বিচার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য আসামিদের বিদেশি আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আত্মপক্ষ সমর্থনেরও সব ধরনের সুযোগ তারা পাবেন।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিচারের যেকোনো অংশ চাইলে যে কেউ রেকর্ড করার সুযোগ পাবেন।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম খান সম্প্রতি আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি আইসিটি প্রসিকিউটর এবং অন্যান্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে সম্মত হয়েছেন এবং আইসিটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।
ড. ইউনূস বলেন, ‘আলাদাভাবে আমরা গণহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা করব বলে তাকে জানিয়েছি।’
৬ দিন আগে
শুক্রবার ঢাকায় আসছে জাপানের নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশন
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন তদারকির জন্য জাপানের একটি নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশন আগামী ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি বাংলাদেশে অবস্থান করবে।
জাপান সরকারের পাঠানো মিশনটিতে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়াতানাবে মাসাতোর নেতৃত্বে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশে জাপান দূতাবাসের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি একজন বাইরের বিশেষজ্ঞ থাকবেন।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) ঢাকাস্থ জাপানের দূতাবাস জানিয়েছে, ভোট গ্রহণ ও গণনা পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি মিশনটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য দেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশনের সঙ্গে মতবিনিময় ও তথ্য বিনিময় করবে।
আরও পড়ুন: মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার 'সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ' আইনি প্রক্রিয়া চায় যুক্তরাষ্ট্র
আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানানোর বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশে গণতন্ত্র সুসংহতকরণে জাপানের সহযোগিতার অংশ হিসেবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক মিশন পাঠাচ্ছে দেশটি।
বিরোধী দল বিএনপি ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংকল্পে মিয়ানমারের জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লিঙ্কেন
১১ মাস আগে
নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন পেল আরও ২৯ প্রতিষ্ঠান
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দ্বিতীয় ধাপে আরও ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ইসি সচিবালয়ের জনসংযোগ শাখা নিবন্ধন প্রাপ্ত ২৯টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশ করে।
এর আগে প্রথম ধাপে ৬৭টি স্থানীয় প্রতিষ্ঠানকে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিবন্ধন দেয় ইসি। নতুন ২৯টি সংগঠন নিয়ে নিবন্ধিত নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংগঠনের সংখ্যা দাঁড়াল ৯৬টিতে।
নতুন নিবন্ধন প্রাপ্ত ২৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে পল্লী দরিদ্র উন্নয়ন সংস্থা (শেওড়াপাড়া, ঢাকা), প্রত্যাশা সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (চুয়াডাঙ্গা), সোসাইটি ফর রুরাল বেসিক নিড-স্রুবান (বরিশাল), সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন (বনানী, ঢাকা), ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম (বনানী, ঢাকা), রুরাল ভিশন-আরভি (গাংনী, মেহেরপুর), তরফসারতাজ শান্তি সংঘ-টিএসএস (বগুড়া), পিপলস এসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (পাসা), ইমপাওয়ারমেন্ট থ্রু ল অব দ্যা কমন পিপল (ধানমন্ডি, ঢাকা), জাগো ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট (বনানী, ঢাকা), নাইস ফাউন্ডেশন (দৌলতপুর, খুলনা), নারী উন্নয়ন সংস্থা (কচুয়া, চাঁদপুর), সুফিয়া হানিফ ফাউন্ডেশন (পুরানা পল্টন, ঢাকা) এবং সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশন-সাকো (মির্জাগঞ্জ, পটুয়াখালী)।
আরও পড়ুন: ৭ জানুয়ারির নির্বাচন: ৭৩১টি মনোনয়নপত্র বাতিল, ১৯৮৫টি গৃহীত
বাকি সংগঠনগুলো হলো- সবার তরে আমরা ফাউন্ডেশন-স্টাফ (আদাবর, ঢাকা), বিয়ান মনি সোসাইটি (শ্যামলী, ঢাকা), অগ্রগতি সেবা সংস্থা (বেলাবো, নরসিংদী), আল-কুরআন প্রচার সংস্থা বাংলাদেশ (মোহাম্মদপুর, ঢাকা), ইন্টারন্যাশনাল এএসএফ লিগ্যাল। এইড ফাউন্ডেশন (শ্যামলী, ঢাকা), এআরডি-অ্যাসোসিয়েশন ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট (সিলেট), বাংলাদেশ মনবাধিকার সমন্বয় পরিষদ-বিএএমএএসপি (কাজীপাড়া, ঢাকা), রাজারহাট স্বাবলম্বী সংস্থা (কুড়িগ্রাম), সংগতি সমাজ কল্যাণ সংস্থা (মিরপুর, ঢাকা), উদ্ভবনী মহিলা সংস্থা। (ফুলতলা, খুলনা), ভোলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর দ্য নিডি-ভন (মানিকগঞ্জ), দিনাজপুর পল্লী উন্নয়ন প্রচেষ্টা (দিনাজপুর), সেলফ ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ-এসডিআই (বদরগঞ্জ, রংপুর) এবং বেদো আর্থ-সামাজিক কেন্দ্র (বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ)।
আরও পড়ুন: মনোনয়ন বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রথমদিন ৪২ প্রার্থীর আপিল
১ বছর আগে
বিএনপির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক সোমবার
বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে সোমবার বিএনপির একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করবে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন মিশন (পিএএম)।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, সকাল ১০টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হবে।
বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে দলের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরবে বিএনপির প্রতিনিধি দল। এ দলের নেতৃত্ব দেবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
নির্বাচনের প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ এবং একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ মূল্যায়ন করতে শনিবার বাংলাদেশে এসেছে আইআরআই ও এনডিআইয়ের যৌথ প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন মিশন (পিইএএম) ।
আরও পড়ুন: যক্ষ্মা প্রতিরোধে নতুন ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আহ্বান জাতিসংঘের বৈঠকে
ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতা, নির্বাচন কর্তৃপক্ষ, সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন নির্বাচনী স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ৮ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত বৈঠক করবেন।
প্রতিনিধি দলের সহসভাপতিত্ব করছেন দক্ষিণ এশীয়াবিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফার্থ এবং ইউএসএআইডির সাবেক ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বনি গ্লিক। এর মধ্যে মালয়েশিয়ার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাবেক সদস্য মারিয়া চিন আবদুল্লাহও রয়েছেন। জামিল জাফর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির প্রাক্তন সহযোগী পরামর্শদাতা; এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এনডিআই আঞ্চলিক পরিচালক মনপ্রীত সিং আনন্দ; আইআরআই'র এশিয়া-প্যাসিফিক ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও।
প্রতিনিধি দলটি আজ (রবিবার) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের কথা ছিল।
প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী এবং ২০০৫ সালে জাতিসংঘে স্বাক্ষরিত আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণের নীতিমালার ঘোষণার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাদের মূল্যায়ন পরিচালনা করবে।
কার্যক্রম শেষে প্রতিনিধিদল তাদের মূল অনুসন্ধান, নির্বাচন-পূর্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ এবং নির্বাচনের প্রতি নাগরিকদের আস্থা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহারিক সুপারিশের একটি বিবৃতি প্রকাশ করবে।
এনডিআই ও আইআরআই হলো নির্দলীয়, বেসরকারি সংস্থা যা বিশ্বব্যাপী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও চর্চায় সমর্থন ও বেগবান করে।
ইনস্টিটিউটগুলো সম্মিলিতভাবে গত ৩০ বছরে ৫০ টিরও বেশি দেশে ২০০ টিরও বেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে।
আরও পড়ুন: চিকিৎসা ক্ষেত্রে সহযোগিতা অন্বেষণে এমভিটি জোট ও হায়দ্রাবাদের কিমস হাসপাতালের বৈঠক অনুষ্ঠিত
মোমেনের সঙ্গে সিটিবিটিও নির্বাহী সচিবের বৈঠক অনুষ্ঠিত
১ বছর আগে
‘বাজেট স্বল্পতা’র কারণে পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না ইইউ: ইসি সচিব
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাজেট স্বল্পতার কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে পাঠাবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
বৃহস্পতিবার(২১ সেপ্টেম্বর) ইসি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) তাদের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে একটি ইমেল পেয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ইইউ জানিয়েছে, তারা ইসির সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে। তারা আমাদের দেশে এসে অনেকের সঙ্গে কথা বলেছে। নির্বাচনের সময় তাদের আর্থিক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এ কারণে তারা একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না। কিন্তু দেশে এখন একটি ছোট দল রয়েছে। আমাদের দেশে ইইউ’র যারা আছে তারা এটি করবে কি না সে সম্পর্কে কিছু বলেনি।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনে সব দল কখনো অংশ নেয় না: ইসি আলমগীর
আলম আরও বলেন, ইইউ নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেনি। তারা সিইসির সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবেন বলেও জানান তিনি।
বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন অনুসন্ধান মিশনের (এক্সএম) সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরের ফলোআপ হিসেবে একটি চিঠি পেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মিশন নির্বাচন কমিশন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে।
ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি পূর্ণাঙ্গ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ছিল।
আরও পড়ুন: নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনের মাধ্যমে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে: সিইসি
ঢাকায় ইইউ মিশনের মতে, নির্বাচন অনুসন্ধান মিশনের মূল উদ্দেশ্য ছিল আসন্ন সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য ইইউ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের ‘পরামর্শ, উপযোগিতা ও সম্ভাব্যতা’ মূল্যায়ন করা।
এই মিশনের কাজ ছিল প্রধান নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের পরিধি, পরিকল্পনা, বরাদ্দ, রসদ ও নিরাপত্তা মূল্যায়ন করা।
ইইউ প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে অবস্থানকালে সরকারি প্রতিনিধি, নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।
আরও পড়ুন: সব দলের অংশগ্রহণ ইসির ওপর নির্ভর করে না: আনিছুর রহমান
১ বছর আগে
উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম, তবে অনিয়মের অভিযোগ নেই: পর্যবেক্ষক দল
সার্ক হিউম্যান মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি ও ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবিদ আলী জানিয়েছেন, ঢাকা-১৭ আসনের বনানী বিদ্যানিকেতন বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে আশানুরূপ ভোটার উপস্থিত দেখতে পাননি। তবে কোনো প্রার্থীর কোনো ধরনের অভিযোগ নেই। যারা ভোট দিতে এসেছেন তাদের কোনোভাবে প্রভাবিত করা হয়নি।
সোমবার দুপুরে কেন্দ্রটি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মোহাম্মদ আবিদ আলী।
তিনি বলেন, আশানুরূপ ভোটার উপস্থিতি লক্ষ্য করিনি। যেটা আশা করেছিলাম সেই অনুপাতে হয়নি। তবে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়নি।
এই পর্যবেক্ষক বলেন, বিভিন্ন প্রার্থীর এজেন্টের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তাদের কাছ থেকেও কোনো ধরনের অভিযোগ পাইনি। কোনো প্রার্থী এজেন্টকে ভয়ভীতি দেখানো হয়নি বলে আমাদের তারা জানিয়েছেন।
ঢাকার অভিজাত এলাকার এই আসনটিতে সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকালে চারটা পর্যন্ত চলে। তবে সকাল থেকেই ভোটারদের সাড়া কম।
আারও পড়ুন: ঢাকা-১৭ উপনির্বাচন: হিরো আলম শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন বর্জন করলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী তরিকুল
সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন ও ২ পৌরসভার নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
১ বছর আগে
আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সম্পৃক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর উন্মুক্ততার প্রশংসা যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক আউটলুকের রূপরেখা তুলে ধরেন।
মার্কিন পক্ষ দুই দেশের নিজ নিজ ইন্দো-প্যাসিফিক নথির মধ্যে সমন্বয়ের বেশ কয়েকটি ক্ষেত্র উল্লেখ করেছে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ সুগম করতে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে মার্কিন পররাষ্ট্র সচিবকে অবহিত করেন।
যুক্তরাষ্ট্র অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকারের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সম্পৃক্ত করার উন্মুক্ততার প্রশংসা করে।
ওয়াশিংটন ডিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তরে বুধবার ৯ম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারিত্ব সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ও বৈশ্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্স অ্যাম্বাসেডর ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড নিজ নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন।
পররাষ্ট্র সচিব মোমেন বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফর এবং পরে ওয়াশিংটন ডিসিতে যাওয়ার বিষয়ে মার্কিন পক্ষকে অবহিত করেন।
পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মানবাধিকার কর্মকাণ্ডে কিছু ইতিবাচক অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়, মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকব: জাপানি রাষ্ট্রদূত
তিনি র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরীকে হস্তান্তরের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।
নুল্যান্ড এ বছরের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পুনর্বিবেচনার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণার কথা স্বীকার করেন।
তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে বর্ধিত বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য শ্রম খাতের সংস্কারে অব্যাহত অগ্রগতির গুরুত্বের ওপরও জোর দেন।
উভয়পক্ষই বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান এবং প্রাণবন্ত ব্যবসায়িক সহযোগিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
তারা বাংলাদেশে মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টদের ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে সাইবার নিরাপত্তা ও ডেটা সুরক্ষায় আরও কাজ চালিয়ে যেতে সম্মত হন।
রাষ্ট্রদূত নুল্যান্ড মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অসাধারণ উদারতার প্রশংসা করেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত মানবিক সহায়তার আশ্বাস দেন।
পররাষ্ট্র সচিব মোমেন রাষ্ট্রদূত নুল্যান্ডকে রোহিঙ্গাদের অর্থায়নের সর্বশেষ পরিস্থিতি এবং সীমিত সংখ্যক রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য নতুন করে পাইলট স্কিম সম্পর্কে অবহিত করেন।
উভয়পক্ষই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন কর্মসূচি আরও বাড়ানোর বিষয়ে সম্মত হয়েছে।
উভয়পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত ইস্যুতে তাদের মতামত বিনিময় করে এবং এ ক্ষেত্রে সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনা করে।
পররাষ্ট্র সচিব আগামী বছর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় পার্টনারশিপ ডায়ালগের ১০ম রাউন্ডে আন্ডার সেক্রেটারি নুল্যান্ডকে আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরানসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, হোয়াইট হাউজ ও ইউএসএআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সিটি নির্বাচন নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো চ্যালেঞ্জ নেই: সিলেটে আইজিপি
১ বছর আগে
যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে ঢাকা: ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে প্রধানমন্ত্রী
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও যুক্তরাজ্যের পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যের পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাব।’
যুক্তরাজ্যের বিদায়ী হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
কিছু স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষকের ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা বাংলাদেশে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে অব্যাহত গণতন্ত্রের কারণে চরম দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে এবং দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন হবে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য: নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি
সাক্ষাৎকালে তারা বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেন।
যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে এভিয়েশন খাতে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।
তিনি বলেন, গত মার্চে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চায়।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে শেখ হাসিনা টেকসই উপায়ে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৪০ হাজার শিশুর জন্ম হওয়ায় রোহিঙ্গার সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বাংলাদেশের ওপর বিশাল বোঝা বাড়িয়েছে। রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের নাগরিক এবং তাদের অবশ্যই নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।
রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, তার দেশ রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে সমর্থন করে।
শেখ হাসিনা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, যুদ্ধের কারণে সমগ্র বিশ্ব ভুগছে। আমরা সবসময় যে কোনো যুদ্ধের বিপক্ষে।
রাশিয়া ও ইউক্রেন দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যার সমাধান করতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ তার সব দ্বিপক্ষীয় সমস্যা এভাবেই সমাধান করেছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে সংবিধান সংশোধন করতে হবে: মঈন
১ বছর আগে
আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানো যাবে কিনা, জানতে চেয়েছেন কানাডিয়ান হাইকমিশনার
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানো যাবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চেয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার লিলি নিকোলাস।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এ বিষয়ে জানতে চেয়েছেন লিলি।
বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন: নতুন আইন বাস্তবায়নের সময় কিছু অপব্যবহারের অভিযোগ পাওয়া যায়: আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী বলেন, গত বছর বাংলাদেশে নিযুক্ত হয়েছেন কানাডিয়ান হাইকমিশনার। কিন্তু আমার সঙ্গে এই প্রথম বার দেখা করেছেন। সৌজন্য সাক্ষাতে নির্বাচন ইস্যুতেও আলোচনা হয়। এসময় কানাডিয়ান হাইকমিশনার জানতে চান যে আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক অ্যালোও করা হবে কিনা?
নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমাদের কাছে কোনো কনসার্ন ব্যক্ত করেন নি। কোনো সাজেশনও দেন নি। নির্বাচন নিয়ে উনারা জানতে চেয়েছেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষক আমরা এ্যালাউ করবো কিনা।
আমি স্পষ্ট করে বলেছি, এটা নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার, তাদেরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আইনমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে। আমি স্পষ্টভাবে বলেছি বাংলাদেশ সরকার নির্বাচন কমিশন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনারদের (ইসি) নিয়োগের আইন করে দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সেখানে সরকারের যেসকল সহযোগীতা লাগবে তা করবে।
তিনি বলেন, বৈঠকে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং ডাটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট নিয়ে উনারা কোনো কথা বলেন নি। আমি এটা নিয়ে তাদের জানিয়েছি। কারণ সব জায়গায় এ বিষয়টি নিয়ে যখন আলোচনা হচ্ছে। উনারা ডেটা প্রটেকশন অ্যাক্ট নিয়ে কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন: জনগণকে সর্বোত্তম সেবা দিন: সাব-রেজিস্ট্রারদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী
আমি বলেছি, এটা অংশীজনদের সঙ্গে একবার মিটিং হয়েছে। আরও দুই থেকে তিনবার মিটিং হবে। এছাড়া ডেটা কন্ট্রোলের জন্য এটা হবে না প্রটেক্ট করার জন্য হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ও কানাডার সম্পর্কের ৫০ বছর হচ্ছে এ বছর। সে বিষয়ে দুজনেই বলেছেন আমরা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখি।
আমরা উভয় পক্ষ এ সম্পর্ক আরও গভীর হোক সেটা চাই।
এছাড়া সোমবারের মন্ত্রীসভায় অনুমোদন পাওয়া ৪ নভেম্বরকে সংবিধান দিবস নিয়ে কথা বলেন আইনমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এটি ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস। এ দিবসটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে পালন করা হবে।
এলক্ষ্যে সুপ্রীমকোর্ট বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আয়কর আইনজীবীদের একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাকা দরকার: আইনমন্ত্রী
২ বছর আগে
নির্বাচন পর্যবেক্ষক থাকা নিয়ে অধিকারের রিট খারিজ
নির্বাচন পর্যবেক্ষক থাকার নিবন্ধন বাতিলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি’র) সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংগঠন অধিকারের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। অধিকারের পক্ষ থেকে এ রিট মামলাটি আর চালাবে না বলে আদালতকে অবহিত করার পর বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান এবং বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি খারিজ করে দেন।
আদালতে অধিকারের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আহসানুজ্জামান। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুন নাহার মাহমুদ দীপা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার কাজী মাইনুল হাসান।
এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নিবন্ধন মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পর ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন অধিকারের নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিবন্ধন বাতিল করে। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে একই বছরের ১২ ডিসেম্বর অধিকারের সভাপতি ড. সি আর আবরার হাইকোর্টে রিট করেন। তখন আদালত রুল জারি করেন। বুধবার অধিকারের আইনজীবী মামলাটি আর চালাবেন না বলে আদালতকে অবহিত করেন। এরপর আদালত খারিজ (ডিসচার্জ ফর ননপ্রসিকিউশন) আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ বিদেশি পর্যবেক্ষকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়ে সরকারের উন্মুক্ত দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা ইইউ’র
দূতাবাসগুলোর বাংলাদেশিদের আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক বানানো বেআইনি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২ বছর আগে