কোটি
৪ মাসে ৮৩১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ
চলতি ২০২৪ সালের প্রথম চার মাসে ৮৩১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ। গত এপ্রিলে রেমিট্যান্স আহরণ বেড়েছে ২ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, রেমিট্যান্স প্রবাহকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যাংকের উদ্যোগের ফলে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দেশে প্রবাসীদের কাছ থেকে মোট ৮৩১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
আরও পড়ুন: অগ্রণী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্সের টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের ৩ সদস্য আটক
জানুয়ারিতে ২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার, মার্চে ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার এবং এপ্রিলে ২ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার আসার ধারাবাহিকতায় ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। বিশেষ করে চলমান বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের সময় এই প্রবাহ অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর ইউএনবিকে বলেন, বাংলাদেশ প্রবাসীদের আরও আর্থিক ও আর্থিক বহির্ভুত প্রণোদনা দেওয়ার মাধ্যমে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরণ আরও বাড়াতে পারে। তিনি অবৈধ অর্থ স্থানান্তর পদ্ধতি হুন্ডি পদ্ধতি ব্যবহারের ক্ষেত্রে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের অগ্রাধিকারের কথা তুলে ধরেন। কারণ এর বিনিময় হার বেশি, যা সরকারি হারের তুলনায় মার্কিন ডলার প্রতি ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি।
এটি নিয়ন্ত্রণে ড. মনসুর প্রস্তাব করেন যে সরকার আনুষ্ঠানিক চ্যানেলগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করতে এবং হুন্ডির মতো অবৈধ পদ্ধতির ব্যবহার বন্ধ করতে স্বাস্থ্য কার্ড, বীমা কভারেজ এবং পেনশন স্কিমসহ বৈধ রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা চালু করতে পারে।
আরও পড়ুন: চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্সের সিংহভাগ এসেছে ঢাকা জেলায়: বাংলাদেশ ব্যাংক
৭ মাস আগে
বার্ষিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২৬ অর্থবছরে কৃষিতে সাড়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের মধ্যে কৃষি খাতের গড় বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে তিন বছরে কৃষি উন্নয়নে ৩৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে বাংলাদেশ সরকার।
'মধ্যমেয়াদী সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি (২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬)' অনুসারে, এই বিনিয়োগ খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন এবং ন্যায়সঙ্গত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কৃষির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার উপর জোর দেয়।
জিডিপিতে একটি হ্রাস প্রবণতা থাকা সত্ত্বেও এটি বিশেষত গ্রামীণ অঞ্চলে কৃষিনির্ভর সংখ্যাগরিষ্ঠদের জীবিকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য উৎপাদন ও প্রতিকূলতা মোকাবিলায় সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের গৃহীত কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে- উচ্চফলনশীল ও প্রতিকূলতা সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবন, যান্ত্রিকীকরণ-সেচ সম্প্রসারণ এবং বীজ ও সারের মতো সাশ্রয়ী মূল্যের উপকরণের প্রাপ্যতা বাড়ানো।
আরও পড়ুন: বাকৃবিতে এনএসটির অর্থায়নে বিটরুট গবেষণায় দ্বিগুণ ফলন
নীতি নথিতে প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষির আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- সম্পদ সংরক্ষণের জন্য ভূগর্ভস্থ পানির উপর সেচের জন্য ভূপৃষ্ঠের পানির ব্যবহার বাড়ানো, নবায়ণযোগ্য জ্বালানি সমাধানগুলো অন্তর্ভুক্ত করা এবং ফসল পরিচর্যার জন্য রিমোট সেন্সিং নিয়োগ করা।
সরকার একটি টেকসই ও স্বনির্ভর কৃষি কাঠামো গড়ে তুলতে ভর্তুকি, আর্থিক প্রণোদনা এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের মাধ্যমে এই খাতকে সহায়তা অব্যাহত রেখেছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উপখাত থেকেও উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এটি কেবল জিডিপি যথাক্রমে ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং ১ দশমিক ৯১ শতাংশই বৃদ্ধি করে না, বরং জনসংখ্যার ১২ শতাংশেরও বেশি মানুষের প্রয়োজনীয় প্রোটিনের উৎস হিসেবে কাজ করে এবং জীবিকার সংস্থান করে। এই ক্ষেত্রগুলোর অর্জনসমূহের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংস এবং ডিম ও দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের আশা করা হচ্ছে। তাছাড়া রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের জন্য এসব খাত অত্যাবশ্যক।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় জিরা চাষে সফলতা, জহুরুল ইসলামের দৃষ্টান্ত
ভবিষ্যতে এসব খাতের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি, উন্নত ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি গ্রহণ এবং সংরক্ষণ প্রক্রিয়া উন্নত করার জন্য বিশেষ করে ছোট ইলিশ মাছের ('জাটকা') জন্য উন্নয়ন প্রকল্প চালু করতে প্রস্তুত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
টেকসই কৃষির গুরুত্ব বিবেচনায় পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা আরেকটি মৌলিক ক্ষেত্র। আন্তঃসীমান্ত নদী থেকে ন্যায়সঙ্গত পানির হিস্যা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জলাশয় খনন ও উপকূলীয় বনায়ন বৃদ্ধির মাধ্যমে ভূ-উপরিস্থ পানির প্রাপ্যতা উন্নয়নের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ক্ষতির হুমকির মধ্যে - ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপিতে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাসের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সরকার এই প্রভাবগুলো হ্রাস করার বিস্তৃত কৌশলগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনাটি জলবায়ু সম্পর্কিত বাধাগুলোর বিরুদ্ধে সহনশীলতা এবং স্থিতিশীলতা বাড়ানোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ খাত এবং সম্প্রদায়গুলোকে সরঞ্জাম দিয়ে প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এই বহুমুখী প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের কৃষি ঐতিহ্যকে কেবল সুরক্ষাই নয়, বরং এগিয়ে নিতেও সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে।
আরও পড়ুন: গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে প্রায় ১৪ কোটি টাকার প্রণোদনা
৮ মাস আগে
১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আরএডিপি অনুমোদন দিল এনইসি
মূল এডিপির ১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকার সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (আরএডিপি) অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)।
মঙ্গলবার(১২ মার্চ) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে এনইসি চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
সড়ক পরিবহন, যোগাযোগ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎসহ আরও কিছু খাতে অগ্রাধিকার দেওয়া আরএডিপি চলতি অর্থবছরের মূল এডিপি ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকার আকার থেকে ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ কম।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার জানান, মোট ২ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকার সংশোধিত আরএডিপির মধ্যে ১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা স্থানীয় উৎস থেকে আসবে। আর বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৮৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে আরএডিপিতে মোট প্রকল্পের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫৮৮টি। প্রকল্পগুলোর মধ্যে ১ হাজার ৩৪৫টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ৩৬টি সম্ভাব্যতা যাচাই, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১১৫টি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রকল্প ৯২টি।
পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালাম বলেছেন, চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে যেগুলো বাস্তবায়নে স্বল্প তহবিল ও কম সময় লাগবে, সেগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় বরাদ্দের ব্যবস্থা করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, প্রকল্প প্রণয়ন, অনুমোদন ও বাস্তবায়নের বিষয়ে ইতোপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনার আলোকে বৈঠকে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৯৭৬৪৩ কোটি টাকা সংশোধিত এডিপি এনইসিতে অনুমোদন
তিনি বলেন, প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন পর্যায়ে স্বাভাবিক বিলম্বের প্রবণতা রোধে সম্ভাব্যতা যাচাই পরিচালনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বৈঠকে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সামাজিক সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তনের মতো খাতে বরাদ্দ ও বিনিয়োগকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
'স্থিতিশীলতা উন্নয়নের পূর্বশর্ত এবং এটি এখন রয়েছে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন এখন সুষ্ঠুভাবে চলছে।
এডিপির আকার কমানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সালাম বলেন, এডিপি সংশোধন একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি অব্যাহত থাকবে।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, ছোটখাটো কিছু পরিবর্তন এনে বর্তমান ও বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনায় এ বছর আরএডিপি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
পরিকল্পনা সচিব জানান, প্রধানমন্ত্রী চলতি অর্থবছরের মধ্যে কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে এমন প্রায় ৩৩০টি প্রকল্পের কাজ শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ২,০৭,৫৫০ কোটি টাকার সংশোধিত এডিপি অনুমোদন করেছে এনইসি
২০২০-২১ অর্থবছরের আরএডিপি অনুযায়ী, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ ৬৩ হাজার ২৬৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা (২৫ দশমিক ৮২ শতাংশ), বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩৭ হাজার ৮৯৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা (১৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ), আবাসন ও কমিউনিটি সুবিধা খাতে ২৮ হাজার ২ কোটি ১৫ লাখ টাকা (১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ), স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ১৯ হাজার ৯৬৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা (৮ দশমিক ১৫ শতাংশ), শিক্ষা খাতে ১৭ হাজার ২২৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা (৭ দশমিক ০৩ শতাংশ), পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ১৪ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা (৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ) বরাদ্দ ধরা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য খাতে ১২ হাজার ৬৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা (৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ), কৃষিতে ১০ হাজার ৩১৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা (৪ দশমিক ২১ শতাংশ), শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা ৪ হাজার ৬৩০ কোটি ৪৩ লাখ টাকা (১ দশমিক ৮৯ শতাংশ) এবং বিজ্ঞান ও আইসিটি খাতে ৩ হাজার ৬৩৭ কোটি ১২ লাখ (১ দশমিক ৪৮ শতাংশ) টাকা।
সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ ৪২ হাজার ৭০০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা (১৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ), সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ২৭ হাজার ৮০৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা (১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ), বিদ্যুৎ বিভাগ ২৭ হাজার ১২৭ কোটি ৪৫ লাখ টাকা (১১ দশমিক ০৭ শতাংশ), রেলপথ মন্ত্রণালয় ১৩ হাজার ১১৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা (৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ), পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা (৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ১১ হাজার ৪১৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা (৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ৯ হাজার ৩৪৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা (৩ দশমিক ৮১ শতাংশ) বরাদ্দ পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ২.৬৩ লাখ কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন করেছে এনইসি
৯ মাস আগে
বাংলাদেশে মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৯ কোটি ৩৬ লাখ
চলতি বছরের নভেম্বর শেষে বাংলাদেশে মোট মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৯ কোটি ছাড়িয়েছে বলে দেশটির টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার সর্বশেষ পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের নভেম্বরে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে গ্রাহক সংখ্যা ১৯ কোটি ৩৬ লাখে পৌঁছেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে চারটি মোবাইল কোম্পানি রয়েছে, যার মধ্যে তিনটি মোবাইল ফোন অপারেটর বিদেশ সমর্থনপুষ্ট।
আরও পড়ুন: তিন অপারেটর থেকে পৌনে তিন কোটি টাকা জরিমানা আদায় বিটিআরসি’র
বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর শেষে গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে- মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের ৮ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার, রবি আজিয়াটার ৫ কোটি ৮৩ লাখ ৮০ হাজার, বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনসের ৪ কোটি ৩৩ লাখ ৮০ হাজার এবং টেলিটক বাংলাদেশের গ্রাহক সংখ্যা ৬৪ লাখ ৬০ হাজারে।
২০২২ সালের ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৮ কোটি ২০ লাখে।
আরও পড়ুন: ৪ মোবাইল অপারেটরকে ৭.৬৫ কোটি টাকা জরিমানা বিটিআরসির
১১ মাস আগে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯.১৪ কোটি ছাড়িয়েছে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়েছে।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৯ কোটি ১৪ লাখ ৩৬ হাজার ৬১৬ জনে। এ ছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৯৯ হাজার ১৮৪ জনে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৭৩ লাখ ৬৫ হাজার ৫৪৮ জন। এখন পর্যন্ত দেশটিতে মারা গেছে মোট ১১ লাখ ৬৮ হাজার ৫৫৮ জন। মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ৩৬ জন করোনায় আক্রান্ত, মৃত্যু নেই
ভারতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯৪ হাজার ৬৬৫ জন। একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ৯১৩ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪ কোটি ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬০ জন এবং মারা গেছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৪২ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ৬৬
১ বছর আগে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৯.১২ কোটি
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৯ কোটি ১২ লাখ।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৯ কোটি ১২ লাখ ৩৫ হাজার ২৫ জনে। এ ছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৯৮ হাজার ৪৮৩ জনে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৭৫ লাখ ৬ হাজার ৬২৮ জন। এখন পর্যন্ত দেশটিতে মারা গেছে মোট ১১ লাখ ৬৮ হাজার ৫০২ জন। মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
ভারতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫৭৫ জন। একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ৯১৩ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪ কোটি ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬০ জন এবং মারা গেছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৪২ জন।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান এখনও ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে রবিবার (৯ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৭৬ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ২০ লাখ ৪৩ হাজার ১৬১ জনে।
করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান রবিবার সকালেও ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
১ বছর আগে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ছাড়িয়েছে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ছাড়িয়েছে।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, মঙ্গলবার সকাল ১১টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ৮ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮৫ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৯৪ হাজার ৫৬১ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৭২ লাখ ৮৩ হাজার ৯৪১ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৬৭ হাজার ৮৩২ জন। মৃত ও আক্রান্তে শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯৩ হাজার ৯৯৯ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ৯০৩ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪ কোটি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫২০ জন এবং মারা গেছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৬ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় আরও ১১০ জন আক্রান্ত
বাংলাদেশের পরিস্থিতি
দেশে সোমবার (২৬ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোনো মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ১১০ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪২ হাজার ৩৬২ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ২, শনাক্ত ১২১
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯.০৬ কোটি ছাড়িয়েছে
১ বছর আগে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯৯ লাখ ছাড়াল
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯৯ লাখ ছাড়িয়েছে।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬২ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৮৭ হাজার ৩২৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৭১ লাখ ৩৭ হাজার ৩৪০ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৬৫ হাজার ৭৩৩ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত আরও ৬৮ জন
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯১ হাজার ৫৮২ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ৮৮০ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪ কোটি ৯৮ হাজার ৪১৩ জন এবং মারা গেছে এক লাখ ৬৭ হাজার ৩৭৩ জন।
বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি
বাংলাদেশে রবিবার (৪ জুন) পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৩৯ জন। আর ভাইরাসটিতে মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৮ জনের। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (ডিজিএইচএস) দেশের সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯৯ লাখ ছুঁইছুঁই
১ বছর আগে
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৮০ লাখ ছুঁইছুঁই
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৭৮ লাখ তিন হাজার ৬৬ জনে পৌঁছেছে। সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত এই সংখ্যা গণনা করা হয়েছে।
এছাড়া এ ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৮ লাখ ৭১ হাজার ৩১ জনে।
সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত ১০ কোটি ৬৭ লাখ ৬৮ হাজার ২৯৬ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং দেশটিতে মৃত্যু হয়েয়ে ১১ লাখ ৬২ হাজার ৪৩১ জনের।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৯ লাখ ৭১ হাজার ৪৫৬ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ৬৯২ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ২৩ জন করোনায় আক্রান্ত
বাংলাদেশের পরিস্থিতি
রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৮ হাজার ৩৩৮ জনে পৌঁছেছে। দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ পাঁচ হাজার ৮২৩ জনে।
গত ২৪ ঘন্টায় (রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) শনাক্তের হার ২ দশমিক ০৭ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪০ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৭২ লাখ ছাড়াল
১ বছর আগে
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ছাড়াল
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ছাড়িয়েছে।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, বুধবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ছয় হাজার ১৫৫ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৪৩ হাজার ৫০৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৬৪ লাখ ৮১ হাজার ৯৬৭ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৪৭ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত ৮, মৃত্যু নেই
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে বুধবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৮ লাখ ৩৪ হাজার ৮৫৯ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩১ হাজার ১৫২ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে তিন কোটি ৯৯ লাখ ১৪ হাজার ৩৫ জন এবং মারা গেছে এক লাখ ৬৬ হাজার ১৬৪ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৫০ লাখ ছাড়াল
১ বছর আগে