চেয়ারম্যান
বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন লাবু
সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে শামীম তালুকদার (লাবু) জিপ গাড়ি প্রতীকে বিপুল ভোটে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি ভোট পেয়েছেন ৬৩৪ ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগ সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল (ঘোড়া) পেয়েছেন ৫০৬ ভোট।
জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার শহিদুল ইসলাম জানান, এ উপ-নির্বাচনে ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
আরও পড়ুন: সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে কেউ হটাতে পারবে না: কাদের
অপর চারজন প্রার্থী হলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি পিপি আইনজীবী আব্দুর রহমান (মটোরসাইকেল), আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রহমান (চশমা), উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা রেফাজ উদ্দিন মাস্টার (আনারস), আইনজীবী শওকত আলী সেলিম (হেলিকপ্টার)।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত জেলার ৯টি উপজেলার ভোটকেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা পরিষদের এ নির্বাচনে জেলায় ভোটার সংখ্যা ১১৯৬ জন।
এ নির্বাচনে বেসরকারিভাবে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারন্দ) আসনের এমপি ড. জান্নাত আরা হেনরীর স্বামী শামীম তালুকদার লাবু বিজয়ী হন এবং তিনি আওয়ামী লীগের নেতা ভাষা সৈনিক প্রয়াত মোতাহার হোসেন তালুকদারের কনিষ্ঠ ছেলে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে আলেয়া আক্তার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
ডাল্টন জহির এফবিসিসিআইয়ের সিভিল এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত
কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ ন ম ওবাইদুর রহমান
কুড়িগ্রামে জেলা পরিষদের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান।
তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫২৬টি ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী আনারস প্রতীক মো. জাফর আলী পেয়েছেন ৪৬৮টি ভোট।
আরও পড়ুন: বিলাসিতা পরিহার করে জনগণের সেবা করুন: নির্বাচিত জেলা পরিষদকে প্রধানমন্ত্রী
শনিবার (৯ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার সবকটি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নিবার্চনি ভোট দেন ভোটাররা।
কুড়িগ্রাম জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিলহাহাজ উদ্দিন বলেন, জেলায় ৯টি উপজেলার ৯টি ভোট কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি আরও বলেন, কোনো বিশৃঙ্খলা ছাড়াই বেসরকারিভাবে ৫৮ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীকের প্রার্থী আ ন ম ওবাইদুর রহমান।
আরও পড়ুন: জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে বললেন গণপূর্তমন্ত্রী
ইউএনওদের উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার বিধান সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হাইকোর্ট
উজবেকিস্তানের ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উজবেকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও দেশটির ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যান উমিদ সাডাইয়েভের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবারের (৫ ফেব্রুয়ারি) বৈঠকে উভয়ই বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যে পর্যটন সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে মত বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক অনুষ্ঠিত
পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বৈচিত্র্যতা ও প্রাচুর্যতার প্রতি আলোকপাত করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. ইসলাম বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণসমূহ বর্ণনা করেন।
বিশেষ করে রাষ্ট্রদূত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, সুন্দরবন ও ইউনেস্কো হ্যরিটিজ সাইটগুলোর উল্লেখ করেন, যা উজবেকিস্তানের পর্যটকদের জন্য আগ্রহ সৃষ্টি করতে পারে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।
পর্যটন সহযোগিতাকে ত্বরান্তিত করার জন্য তিনি দু’দেশের মধ্যে সরাসরি যোগযোগ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং ঢাকা-তাসখন্দ রুটে উজবেকিস্তান এয়ারলাইন্স চালুর বিষয়ে চেয়ারম্যানের সমর্থন কামনা করেন।
এর ফলে পর্যটক বিনিময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা দু’দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পর্ক উন্নয়নে ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে রাষ্ট্রদূত মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বকেয়া পাওনা আদায়ে টেলিটক-বিটিসিএল-বিটিআরসির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যেকার ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সেতুবন্ধনের কথা উল্লেখ করে উজবেকিস্তানের ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যান সাডাইয়েভ বলেন, পর্যটন দু’দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে এক নতুন মাত্রা ও গতি যোগ করতে পারে।
তিনি পর্যটন খাতে উজবেকিস্তান সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। অতি দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তানের মধ্যে পর্যটন সহযোগিতা বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য তিনি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
পর্যটন খাতে সম্পর্ক সম্প্রসারণের মধ্যে দিয়ে দু’দেশের জনগনের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্ব আরও গভীর ও শক্তিশালী হবে- এ আশাবাদ প্রকাশের মধ্যে দিয়ে বৈঠকের সমাপ্তি হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও ভারত নৌ সচিব পর্যায়ের বৈঠক শুরু মঙ্গলবার
নবনিযুক্ত বিটিআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে এমটব নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মোবাইল টেলিকম খাতের সংগঠন এমটবের শীর্ষ কর্মকর্তারা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) এমটবের একটি প্রতিনিধি দল তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও এমটব সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আজমানের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে এ সময় উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর হোসেন সাদাত, এমটব মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.), বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান, বিটিআরসি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলালিংকের কর্পোরেট ও রেগুলেটরি বিভাগের উপপরিচালক মোস্তফা কামাল মাসুদ, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. এম. হাবিবুর রহমান, বাংলালিংকের হেড অব কর্পোরেট কমিউনিকেশন তৌহিদ আহমেদ, রবির ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ ফজলে খুদা এবং টেলিটকের উপমহাব্যবস্থাপক মামুন রশিদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিটিআরসির নতুন মহাপরিচালক খলিল-উর-রহমান
সাক্ষাৎকালে অপারেটরদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় অংশ নেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান।
এমটব মহাসচিব লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জুলফিকার (অব.) বলেন, ‘বিটিআরসির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা নিশ্চিত যে একজন অভিজ্ঞ প্রকৌশলী হিসেবে টেলিকম রেগুলেশন এবং ইন্ডাস্ট্রি ইকোসিস্টেম সম্পর্কে দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কারণে তিনি এই খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন। তার দিকনির্দেশনায় টেলিযোগাযোগ শিল্প নতুন এবং সৃজনশীল উন্নয়নের পথে আরও বেগবান হবে এবং দেশের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত যে তার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি এবং লক্ষ্য অর্জনের প্রতি ঐকান্তিক প্রচেষ্টা টেলিযোগাযোগ শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির দ্বার উন্মোচন করবে। তার অসাধারণ কর্মদক্ষতা এবং নেতৃত্বের গুণাবলি আমাদের সকলকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রাণিত করবে। তার নির্দেশনায় বিটিআরসি এবং টেলিকম খাত একে অপরের পরিপূরক হিসেবে এগিয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: বিটিআরসির চেয়ারম্যান হলেন মহিউদ্দিন আহমেদ
টেকসই উন্নয়নে উচ্চতর গবেষণা পরিচালনার আহ্বান ইউজিসি চেয়ারম্যানের
উচ্চতর গবেষণা ছাড়া কোনো দেশের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে শিক্ষকদের বেশি মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেন। এছাড়া, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গ্রাজুয়েটের সংখ্যা না বাড়িয়ে গুণগত মানসম্পন্ন ও দক্ষ গ্র্যাজুয়েট তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ষষ্ঠ ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন ইলেকট্রিক্যাল ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (ইআইসিটি ২০২৩)’- শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) অনুষদ বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলন আয়োজন করে।
শুক্রবার রাতে কুয়েটের টিচার্স ক্লাবে সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষা সেবা নির্বিঘ্ন করার আহ্বান ইউজিসি’র
ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর আলমগীর বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে ফিজিক্যাল, বায়োলজিক্যাল ও সাইবার বিষয়গুলো একীভূত করে বর্তমান যুগের সমস্যা সমাধানের উপায় বের করতে হবে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষকদের যুগের চাহিদা অনুাযায়ী গ্রাজুয়েট ও পেশাজীবী তৈরি করতে হবে।
ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে সংযোগ স্থাপনে শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে বলেও তিনি জানান।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও উদ্ভাবনী ধারণা বাস্তবায়নের সংস্কৃতি চালু করতে হবে। গবেষণা পরিচালনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সহযোগিতা নিতে পারেন বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনের আয়োজক কমিটির সভাপতি ও ইইই অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাহজাহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কুয়েটের ইইই বিভাগের প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম ও প্রফেসর ড. মনির হোসেন বক্তব্য দেন।
সম্মেলনে বিশ্বের ১৩টি দেশ থেকে ৪৭২টি টেকনিক্যাল পেপার থেকে বাছাই করা ১৩৮টি টেকনিক্যাল পেপার ২৭টি টেকনিক্যাল সেশনে উপস্থাপন করা হয়।
এছাড়া কনফারেন্সে ৮টি কি-নোট সেশন ও একটি টেকনিক্যাল ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে আমেরিকা, বেলজিয়াম, ভারত ও বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ৩০০ গবেষক, শিক্ষক, স্বনামধন্য প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদসহ অন্যরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বিএসএমএমইউ ও ইউজিসির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনিয়মে ছাড় দেবে না ইউজিসি
উচ্চশিক্ষার কৌশলগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির আহ্বান ইউজিসি চেয়ারম্যানের
মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষার কৌশলগত পরিকল্পনা (২০১৮-২০৩০) বাস্তবায়ন করতে হলে জাতীয় বাজেটে উচ্চশিক্ষা খাতের বরাদ্দ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর।
দেশের উচ্চশিক্ষার সংকট সমাধানে ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চশিক্ষা খাতে বরাদ্দ মোট বাজেটের ৬ শতাংশ বৃদ্ধি করার আহ্বান জানান তিনি।
শনিবার (১৮ নভেম্বর) 'পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন'- শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগ শনিবার দিনব্যাপী এই কর্মশালা আয়োজন করে।
ইউজিসি’র অর্থ ও হিসাব বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় কমিশনের অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. রেজাউল করিম হাওলাদার স্বাগত বক্তব্য দেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর আলমগীর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। সে অনুপাতে উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, ইউজিসি প্রণীত ‘অভিন্ন আর্থিক নীতিমালা’-সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আর্থিকখাতে শৃঙ্ক্ষলা নিশ্চিত করতে ইউজিসি ইতোমধ্যে এ নীতিমলিা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে। এটি আর্থিক খাতে ‘আমব্রেলা নীতিমালা' হিসেবে কাজ করবে। এর মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনিয়ম বন্ধ হবে এবং অডিট আপত্তির খড়গ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে বলে তিনি মনে করেন।
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর আবু তাহের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থ ব্যয়ে সরকারি বিধি-বিধান যথাযথভাবে অনুসরণ ও প্রতিপালনের জন্য হিসাব পরিচালকসহ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: গবেষণায় ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবিপ্রবির ৪ গবেষক
তিনি বলেন, সরকারি বিধি-বিধান না মানলে অডিট আপত্তি বাড়তে থাকবে।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুসরণ এবং যথাযথ যোগ্যতা ব্যতিত নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদোন্নয়ন না দেওয়ার পরামর্শ দেন।
এছাড়া, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিধা (অডিট আপত্তিযোগ্য) দেখিয়ে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের অবৈধ সুবিধা না দেওয়ার আহ্বান জানান। এই অতিরিক্ত সুবিধার অডিট আপত্তি হলে বিশ্ববিদ্যালয় এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এর দায়ভার বহন করতে হবে বলে তিনি জনান।
প্রফেসর আবু তাহের তার বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে সরকারি অর্থের সদ্ব্যব্যবহার এবং আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সকল লেনদেন ইএফটির মাধ্যমে করার পরামর্শ দেন।
এছাড়া, ইউজিসি প্রতিবছর আর্থিক বিষয়ে যে সব পরিপত্র জারি করে সেগুলো যথাযথ বাস্ববায়নে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।
এছাড়া, সরকারি রাজস্ব বাজেটের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এনডাউমেন্ট ফান্ড গঠনের পরামর্শ দেন।
ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগের উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহামান- এর উপস্থাপনায় কর্মশালায় দেশের ৫৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব বিভাগের প্রধান এবং বাজেট শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত মোট ১০৫ জন কর্মকর্তার অংশ নেন।
দিনব্যাপী এ কর্মশালায় নতুন ফরম্যাট অনুযায়ী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন সেশন পরিচালনা করেন অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. রেজাউল করিম হাওলাদার, উপপরিচালক (বাজেট) মো. এমদাদুল হক ও মো. হাফিজুর রহমান।
আরও পড়ুন: জবির ৩ শিক্ষার্থী পেলেন বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষা বৃত্তি
ইএমকে সেন্টারে শিক্ষা মেলার আয়োজন করেছে এডুকেশন ইউএসএ বাংলাদেশ
বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আরও ৩ মামলা
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়ার বিরুদ্ধে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে আরও তিনটি মামলা করা হয়েছে।
রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সিলেটের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম প্রথম আদালতে পৃথক এই তিনটি মামলা করেন উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়নের তিন ভূক্তভোগী।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মামলার বাদী তিনজন হলেন- দিঘলী (দত্তপুর) গ্রামের রইছ উদ্দিন (৫৫), উপজেলার বশিরপুর (উত্তর সিরাজপুর) গ্রামের জমির আলী (৪০) এবং একানিধা গ্রামের মোতাওয়াল্লী মো. আব্দুল্লাহ (৫০)।
অভিযুক্ত দবির পৌরসভার মিয়াজানেরগাঁও গ্রামের মৃত সাজিদ মিয়ার ছেলে।
মামলা তিনটিরই শুনানি হয় জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তৃতীয় আদালতে। শুনানি শেষে ওই আদালতের বিচারক দিলরুবা ইয়াছমিন অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্তের জন্যে সিলেটের গোয়েন্দা (সিআইডি) পুলিশকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
একই সঙ্গে আগামি ২৩ অক্টোবরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলা তিনটিতেই উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া ও তার পিএস দবির মিয়াকে আসামি করা হয়েছে। তিন মামলাতেই দবির মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এনিয়ে টাকা আত্মসাতের ৫টি ও সাইবার ট্রাইব্যুনালের একটিসহ মোট ৬টি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া।
মামলাগুলোর এজাহারে বলা হয়েছে, উপজেলা চেয়ারম্যান নুনু মিয়া ও তার পিএস দবির মিয়া গভীর নলকূপের জন্য ৩০-৪০ হাজার টাকা জমা নেন।
গিয়ে চেয়রাম্যান নুনু মিয়ার নিকট টাকা চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। সর্বশেষ গত ১ সেপ্টেম্বর দবিরের বাড়িতে গেলে দবির টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন। কিন্তু পরবর্তীতে যোগাযোগ করা হলে দবির টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
তবে এসকল অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, সুবিধা না পেয়ে একটি পক্ষ তার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা করাচ্ছে।
মামলার সত্যতা জানিয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী আইনজীবী সুমন পারভেজ বলেন, মামলা তিনটি তদন্তের জন্য সিআইডিকে দায়িত্ব দিয়েছেন বিচারক মো. আলমগীর হোসেন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান কারাগারে
চবিতে ভাঙচুরের ঘটনায় ২ মামলা
জনগণের আস্থা ফেরাতে না পারলে মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয় না; এটা প্রমাণিত। জাতীয় পার্টি ও দেশের মানুষ অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়।
তিনি বলেন, কিন্তু সরকার সাজানো নির্বাচন চায়। বিগত ২০১৪ সাল ও ২০১৮ সালের নির্বাচনও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি। আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা সিল মেরেছে, জনগণ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। তাই জনগণের আস্থা ফেরাতে না পারলে আগামীতেও মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না।
রবিবার (৩০ জুলাই) বগুড়া জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে। জাতীয় পার্টিকে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করেছে। জাতীয় পার্টিকে তাদের বি-টিম হিসেবে রাখতে এখনও কাজ করছে সরকার।
আরও পড়ুন: দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
তিনি বলেন, কিন্তু আমরা আর এভাবে থাকবো না। দলকে শক্তিশালী করে আগামীতে আমরা ভালো করব। সরকারের কাছে এভাবে থাকতে চাই না। তাই ঘরে বসে থাকলে দল শক্তিশালী হবে না, এ জন্য কাজ করতে হবে।
জেলা সভাপতি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম, ওমরের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আগামী নির্বাচনে আমরা ৩০০ আসনে নির্বাচন করব। সে জন্য আপনারা প্রস্তুতি নিন। আমরা কারো জোটে নেই।
এ ছাড়া দলের জাতীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন। সম্মেলনে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
সংসদের ২৩তম অধিবেশনের জন্য ৫ সদস্যের প্যানেল চেয়ারম্যান মনোনীত
একাদশ জাতীয় সংসদের ২৩তম অধিবেশনের জন্য পাঁচ সদস্যের প্যানেল অব চেয়ারম্যান মনোনীত করেছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
বুধবার তিনি এই প্যানেল মনোনীত করেন।
প্যানেল সদস্যরা হলেন আ স ম ফিরোজ, তানভীর শাকিল জয়, ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী ও বেগম আঞ্জুম সুলতানা।
দিনের কার্যক্রমের শুরুতে স্পিকার তাদের নাম ঘোষণা করেন।
তারা স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে কালানুক্রমিকভাবে সংসদের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় সংসদে বিইআরসি আইনের সংশোধনী পাস
দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ: জাতীয় সংসদে প্রতিমন্ত্রী
প্লট বরাদ্দ বাতিলের নথি না দেওয়ায় রাজউক চেয়ারম্যানকে হাইকোর্টে তলব
প্লট বরাদ্দ বাতিলের নথি দেওয়ার বিষয়ে আদালতের আদেশ যথাযথভাবে প্রতিপালন না করায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যানকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।
আগামী ১৮ মে সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে সশরীরে উপস্থিত হয়ে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন আদালত।
এ সংক্রান্ত আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৬ মে) বিচারপতি মাহমুদুল হক ও বিচারপতি মাহমুদ হাসান তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: দণ্ডপ্রাপ্ত ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশিদের হাইকোর্টে জামিন
তলবের আদেশটি বিশেষ বার্তাবাহকের মাধ্যমে রাজউকের চেয়ারম্যানকে পাঠানোর জন্যে বলেছেন আদালত।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট গোলাম রসূল। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার নুরুল আজিম।
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে এম মাসুদ রুমি।
আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার নুরুল আজিম।
আইনজীবীরা ব্যারিস্টার নুরুল আজিম জানান, ২০০৪ সালের পূর্বে ফরিদা বেগম নামে এক ব্যক্তি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ থেকে নিকুঞ্জ এলাকায় প্লট বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করেন। পরে তিনি (ফরিদা বেগম) তার নামে নেওয়া প্লটটি (নিকুঞ্জ আবাসিক মডেল টাউনে ফারুক সরণির নং ১৯ প্লটে ২ কাঠা ৮ ছটাক জমি) অপর একজনের নামে (খালেদ মাহমুদ) হস্তান্তর (বিক্রি) করেন।
এরপর খালেদ মাহমুদ সব নিয়ম মেনে রাজউকের সমুদয় পাওনা অর্থ পরিশোধ করেন। তবে এ বিষয়ে রাজউক একটি চিঠি দিয়ে খালেদ মাহমুদসহ ১১ জনের প্লট বরাদ্দ বাতিল করে।
বাতিল করা ওই ১১ প্লটের মধ্যে খালেদ মাহমুদের প্লটটি ছিল।
পরে রাজউকের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত জটিলতার কারণে হাইকোর্টে রিট করেন রাজধানীর নিকুঞ্জের বাসিন্দা খালেদ মাহমুদ।
ওই রিটের শুনানি নিয়ে ২০০৪ সালের ৩০ মার্চ হাইকোর্টের ওই প্লট বরাদ্দ বাতিলের বিষয়ে রাজউকের দেওয়া চিঠির সিদ্ধান্ত ও কার্যকারিতা স্থগিত করেন। পাশাপাশি রুল জারি করেন।
ওই রুলের শুনানি নিয়ে ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর রাজউক চেয়ারম্যানকে প্লট বরাদ্দ বাতিল সংক্রান্ত চিঠির নথি প্রতিবেদন আকারে আদালতে দাখিল করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
সে আদেশ প্রতিপালন না করায় রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আরজি জানিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।
সেই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রাজউক চেয়ারম্যানকে তলব করে আদেশ দেন।
আগামী ১৮ মে তাকে সশরীরে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন আদালত।
আরও পড়ুন: হিন্দু নারীদের অধিকার প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাত হারানো শিশুটিকে ৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের রুল