আটকাদেশ
অটোরিকশাচালককে হত্যা, কিশোরকে ১০ বছরের আটকাদেশ
নাটোরে আসাদ মোল্লা নামের এক চালককে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাই মামলায় এক কিশোরকে ১০ বছরের আটকাদেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে নাটোর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মুহম্মদ আব্দুর রহিম এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মোহম্মদ হাসিবুল ওরফে মোহম্মদ আলী সদর উপজেলার হালসা এলাকার কামাল জোয়াদ্দারের ছেলে।
২০১৮ সালে ঘটনার সময় আসামির বয়স ছিল ১৬ বছর আর বর্তমানে ২২। রায় ঘোষণার সময় মোহম্মদ আলী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
আরও পড়ুন: বন্ধুকে হত্যা মামলার প্রায় ১০ বছর পর যুবককে আটকাদেশ
নাটোর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের সরকারি কৌঁসুলি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, ২০১৮ সালের ১১ মে রাতে আসাদ অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। পরদিন উপজেলার হালসা এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে আসাদের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের বাবা সিরাজ বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। ওই মামলায় প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে বিচারক আজ (রবিবার) এ রায় দেন।
১৩ দিন আগে
বন্ধুকে হত্যা মামলার প্রায় ১০ বছর পর যুবককে আটকাদেশ
নাটোরের গুরুদাসপুরে রবিউল ইসলাম নামের এক কিশোরকে গলা কেটে হত্যা মামলায় তারই বন্ধু ইব্রাহিমকে শিশু আইনে সর্ব্বোচ্চ সাজা হিসেবে ১০ বছরের আটকাদেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম ১০ বছর পর এ রায় দেন।
আরও পড়ুন: নাটোরে শিশু ধর্ষণ-হত্যার দায়ে কিশোরকে ১০ বছরের আটকাদেশ
নাটোর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আব্দুল কাদের মিয়া মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, ২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল মাদক সেবনে অস্বীকৃতি জানানো ও তথ্য ফাঁসের জেরে রবিউলকে গলা কেটে হত্যা করে তারই বন্ধু ইব্রাহীম। এর তিনদিন পর ২ মে ওই গ্রামের চাকলার বিলে ময়লায় ঢাকা অবস্থায় রবিউলের গলিত লাশ উদ্ধারের পর ইব্রাহিমকে আটক করে পুলিশে দেয় গ্রামবাসী। এ ঘটনায় নিহত রবিউলের বাবা আজিজুল হক বাদী হয়ে মামলা করলে সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ (রবিবার) বিচারক এ রায় দেন।
৪১ দিন আগে
নাটোরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১০ বছরের আটকাদেশ
নাটোরের বড়াইগ্রামে ২০১৬ সালে শিশু ধর্ষণ মামলার রায়ে দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং শিশু আইনে একজনকে ১০ বছরের আটকাদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুর রহিম এ রায় দেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন সোহাগ (২৯) ও সাগর (২৭)। এদের দুইজনের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা আদায় করে ভুক্তভোগীকে প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অন্যদিকে আটকাদেশ প্রাপ্তের নাম রনি।
আরও পড়ুন: নেত্রকোণায় খুনের ১৫ বছর পর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
বিশেষ পিপি আনিসুর রহমান জানান, ২০১৬ সালের ১০ এপ্রিল রাতে বড়াইগ্রাম উপজেলার ঢুলিয়া গ্রামে জলসার মেলা থেকে ১০ বছরের শিশুকণ্যাকে অপহরণ করে পার্শ্ববর্তী বিলের মধ্যে নিয়ে ধর্ষণ করে সোহাগ, সাগর ও রনি নামে তিনজন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত ও প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে বিচারক সোহগ ও সাগরকে যাবজ্জীবন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অপর আসামি রনিকে শিশু আইনে ১০ বছরের আটকাদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৭৩২ দিন আগে
নাটোরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের যুবকের ১০ বছরের আটকাদেশ
নাটোরের বড়াইগ্রামে এক শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে আজানুর রহমান নামে এক যুবককে ১০ বছরের আটকাদেশ দেয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম আসামির অনুপস্থিতে এ রায় দেন।
আরও পড়ুন: আদালত চত্বর থেকে জঙ্গি ছিনতাই: গ্রেপ্তার ১
মামলার প্রধান আসামি সোহেল উচ্চ আদালতের মাধ্যমে তার মামলার অংশ স্থগিত রাখায় জেলা আদালত শুধু আজানের বিচার কাজ সম্পন্ন করে।
বিশেষ পিপি আনিসুর রহমান জানান, ২০১২ সালের ২ মে ঘটনার সময় আসামির বয়স ১৫ বছর থাকায় শিশু আইনে তাকে এ সাজা দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার কৃঞ্চপুর গ্রামে ১২ বছরের এক শিশুকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে আসামি আজানুর রহমান ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: আদালতে যাওয়ার পথে আসামির মারপিটে সাক্ষী নিহত, আটক ৫
হাজিরা দিতে এসে আদালতে আসামির মৃত্যু
৮১০ দিন আগে