প্রতীক
মোড়েলগঞ্জে নৌকা প্রতীকের অফিসে অগ্নিসংযোগ
মোড়েলগঞ্জে নৌকা প্রতীকের অফিসে অগ্নিসংযোগবাগেরহাট-৪ আসনে (মোড়েলগঞ্জ-শরণখোলা) আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগের একটি নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার(৩১ ডিসেম্বর) গভীর রাতে মোড়েলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের এই ঘটনা ঘটে।
দুষ্কৃতকারীরা ওই আগুন দিয়েছে বলে মনে করছেন প্রার্থী ও স্থানীয় প্রশাসন। তবে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ দাখিল করা হয়নি।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা ঠেকাতে ৭ জানুয়ারি ভোট দিন: শেখ হাসিনা
নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বলেন, দুষ্কৃতকারীরা তার নির্বাচনী অফিসে আগুন দিয়েছে। তাদের খুঁজে বের করার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছি।
মোড়েলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দীন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আগুনে সামান্য ক্ষতি হয়েছে। দুষ্কৃতকারীরা আগুন দিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ খালিদ হোসেন জানান, ওই এলাকায় পুলিশের নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে আগুনের ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করতে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: আমি দৌঁড়াতে পারি বলেই নড়াইলে মেগা প্রকল্প আসছে : মাশরাফি
১১ মাস আগে
সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অবশেষে প্রতীক পেলেন
উচ্চ আদালতের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে প্রতীক পেয়েছেন সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান মুহিব।
তার পছন্দের প্রতীক ছিল ‘ট্রাক’। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মুহিব এই প্রতীকই চেয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সেটি তাকে বরাদ্দ দিয়েছে ইসি।
মুহিবকে প্রতীক বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করেছন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সার্বিক সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইমরুল হাসান।
এর আগে মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ না করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় ৪ ডিসেম্বর মুহিবুরের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এরপর তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করলে ১৫ ডিসেম্বর তার আপিল নামঞ্জুর করা হয়। প্রার্থিতা ফিরে পেতে ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন তিনি।
পরে ২৪ ডিসেম্বর বিচারপতি ইকবাল কবির ও বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চের আদেশে প্রার্থিতা ফিরে পান মুহিবুর রহমান। তবে মনোনয়নপত্র বৈধ হলেও তাকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: সিলেটে প্রতীকের দাবিতে ডিসি অফিসের সামনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী মুহিবের অবস্থান
এর আগে প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা শুরু করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিব। তিনি ‘ট্রাক’ প্রতীকের পোস্টার ও ব্যানার ছাপিয়ে সেগুলো বিভিন্ন স্থানে টানিয়ে শুরু করেন প্রচারণা।
এজন্য মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মুহিবকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বিশ্বনাথ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সম্রাট হোসেন। তিনি নিজে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার দাবিতে সমর্থকদের নিয়ে বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন মুহিবুর রহমান। এরপর রাতে তাকে প্রতীক বরাদ্ধ দেওয়া হয়।
সিলেট-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী, গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি মোকাব্বির খান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী, তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব, বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী মো. জহির, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন ও মুহিবুর রহমান।
আরও পড়ুন: সিলেটের সব আসনেই জয়ী হবে আওয়ামী লীগ: মোমেন
সিলেটে শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে লাখো মানুষের ঢল
১১ মাস আগে
সিলেটে প্রতীকের দাবিতে ডিসি অফিসের সামনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী মুহিবের অবস্থান
হাইকোর্টের রায় মেনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে প্রতীক বরাদ্দের দাবিতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে শতাধিক কর্মী-সমর্থক নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মুহিবুর রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে তিনি সেখানে অবস্থান নেন।
অবস্থানকালে মুহিবুর রহমানের কর্মী-সমর্থকরা প্রতীক বরাদ্দের দাবি সম্বলিত বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দেন।
এসময় স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমান অভিযোগ করেন, চার দিন আগে (২৪ ডিসেম্বর) হাইকোর্ট তার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করার পরও ষড়যন্ত্র করে তাকে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে না।
এর আগে মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ না করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় ৪ ডিসেম্বর মুহিবুরের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এরপর তিনি ইসিতে আপিল করলে ১৫ ডিসেম্বর তার আপিল নামঞ্জুর করা হয়। প্রার্থিতা ফিরে পেতে ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আকরাম হোসেনের গুলি করার হুমকি!
পরে ২৪ ডিসেম্বর বিচারপতি ইকবাল কবির ও বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চের আদেশে প্রার্থিতা ফিরে পান মুহিবুর রহমান।
এর আগে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচার শুরু করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিব। তিনি ‘ট্রাক’ প্রতীকের পোস্টার ও ব্যানার ছাপিয়ে সেগুলো বিভিন্ন স্থানে টানিয়ে শুরু করেন প্রচার। এজন্য গত মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় ভ্রাম্যমাণ আদালত মুহিবকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বিশ্বনাথ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সম্রাট হোসেন।
সিলেট-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী, গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি মোকাব্বির খান, জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী, তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব, বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী মো. জহির, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন ও মুহিবুর রহমান।
আরও পড়ুন: নাটোর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর
রাজশাহীতে নৌকার সমর্থকদের হামলায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর ৭ নেতা-কর্মী আহত
১১ মাস আগে
চুয়াডাঙ্গার দু’টি আসনে প্রতীক পেয়েই জোর প্রচারণায় ১৩ প্রার্থী
চুয়াডাঙ্গার দু’টি আসনে ১৩ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা জোর প্রচারণায় নেমেছেন।
নির্বাচনী আচরণ মেনে ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়া শুরু করেছেন তারা। প্রথম দিনেই নির্ধারিত সময়ে মাইকিং শুরু করেছেন তারা। প্রচারণার অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই চুয়াডাঙ্গা শহরের সড়কে সড়কে প্রার্থীরা টাঙানো শুরু করেছেন পোস্টার।
প্রতীক পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গা—১ আসনে ৬ জন ও চুয়াডাঙ্গা—২ আসনে ৭ জন প্রার্থী। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে প্রতীক বরাদ্দ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা—১ ও ২ আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কিনলেন যারা
প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই শুরু হয়েছে আনুষ্ঠিানিক প্রচার—প্রচারণা। চুয়াডাঙ্গা শহরসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে প্রার্থীরা পোস্টার লিফলেট বিতরণ শুরু করেছেন।
চুয়াডাঙ্গা—১ আসনে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন যারা-
আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন পেয়েছেন ‘নৌকা প্রতীক’, স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ—কমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা পেয়েছেন ‘ঈগল’, জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী আইনজীবী সোহরাব হোসেন পেয়েছেন ‘লাঙ্গল’, এনপিপি মনোনীত ইদ্রিস চৌধুরী পেয়েছেন ‘আম’, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ উপ—কমিটির সদস্য রাজ্জাক খান পেয়েছেন ‘ফ্রিজ’ প্রতীক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক নৌ কমান্ডার এম শহিদুর রহমান পেয়েছেন ‘ট্রাক’ প্রতীক।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে ৪টি আসনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
১ বছর আগে
লক্ষ্মীপুরে ৪টি আসনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুরের চারটি সংসদীয় আসনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের মধ্যে এই প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
জেলা রিটার্নিং অফিসার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনে জেলার চারটি আসনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, তৃণমূল বিএনপি ও স্বতন্ত্রসহ বিভিন্ন দলের সর্বমোট ২৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে বাবার দেওয়া আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত ২ সন্তানের মৃত্যু!
প্রার্থীরা হলেন-
লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন: আ.লীগের ড. আনোয়ার হোসেন খান নৌকা, জাতীয় পার্টির মাহামুদুর রহমান লাঙ্গল, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নিয়াজ মাখলুম ফারুকী মোমবাতি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মোশাররফ হোসেন আম, স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ গোফরান কেটলি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন ঈগল প্রতীক পেয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদর আংশিক) আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আইনজীবী নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন নৌকা, জাতীয় পার্টির বোরহান উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল, জাসদের মো. আমীর হোসেন মশাল, তৃণমূল বিএনপির আব্দুল্লাহ্ আল মাসুদ সোনালী আঁশ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির জহির হোসেন একতারা, বাংলাদেশ কংগ্রেস জোটের মো. মনসুর রহমান ডাব, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মো. মোরশেদ আলম চেয়ার, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মো. শরিফুল ইসলাম মোমবাতি, মুক্তিজোটের মো. ইমাম উদ্দিন সুমন ছড়ি, স্বতন্ত্র প্রার্থী চৌধুরী রুবিনা ইয়াছমিন লুবনা তরমুজ ও মো. ফরহাদ মিয়া হাত ঘড়ি প্রতীক পেয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর-৩ সদর আসন: আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী গোলাম ফারুক পিংকু নৌকা, ঢাকার মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার ট্রাক, জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ রাকিব হোসেন লাঙ্গল, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির মাহাবুবুল করিম টিপু হাতুড়ি, তৃণমূল বিএনপির মো. নাইম হাসান সোনালি আঁশ ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আবদুর রহিম কাঁঠাল প্রতীক পেয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর): জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ এর মোশাররফ হোসেন নৌকা, এ আসনে তার প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আবদুল্লা আল মামুন ঈগল, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা ইস্কান্দার মির্জা শামীম ট্রাক, সাবেক এমপি মামুনের স্ত্রী মাহমুদা বেগম তবলা, সুপ্রিম পার্টির মো. সোলাইমান একতারা প্রতীক পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে পরিত্যক্ত সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দাদা-নাতির মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে স্বামীকে হত্যা: ২ আসামির যাবজ্জীবন
১ বছর আগে
সুনামগঞ্জে কে কোন প্রতীক পেলেন
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর ও মধ্যনগর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার নৌকা প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন কেটলি প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির সদস্য মো. সেলিম আহমদ ঈগল প্রতীক, বাংলাদেশ কগ্রেসের নবাব সালেহ আহমদ ডাব প্রতীক, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মন্নান তালুকদার লাঙ্গল প্রতীক, তৃণমূল বিএনপির মো. আশরাফ আলী সোনালি আশঁ প্রতীক, গণফ্রন্টের মো. জাহানুর রশিদ মাছ প্রতীক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) মো. হারিছ মিয়া একতারা প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়বেন।
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ নৌকা প্রতীক, মনোনয়ন বঞ্চিত বর্তমান এমপি ড. জয়া সেন গুপ্তা কাঁচি প্রতীকে এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সচিব মো. মিজানুর রহমান ঈগল প্রতীক নিয়ে ভোটে অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহের ডিসিকে প্রত্যাহার, সুনামগঞ্জের ডিসিকে বদলির নির্দেশ ইসির
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত বর্তমান এমপি এম. এ মান্নান নৌকা প্রতীক এবং তৃণমূল বিএনপির মোহাম্মদ শাহীনুর পাশা চৌধুরী সোনালি আশঁ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন।
এছাড়া জাতীয় পার্টির তৌফিক আলী লাঙ্গল প্রতীক ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির তালুকদার মো. মকবুল হোসেন কাঠাল প্রতীক নিয়ে লড়বেন।
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাদিক নৌকা প্রতীক এবং জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে লড়বেন।
এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত মো. এনামুল কবির ইমন প্রতীক ঈগল ও মো. মোবারক হোসেন প্রতীক কাচি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোহাম্মদ দিলোয়ার আম প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মহিবুর রহমান মানিক নৌকা প্রতীক ও দলের মনোনয়ন বঞ্চিত শামিম আহমদ চৌধুরী ঈগল প্রতীক নিয়ে ভোটের লড়াই করবেন।
এছাড়া, গণফোরামের আইয়ুব করম আলী উদীয়মান সূর্য প্রতীক, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপির) আজিজুল হক আম প্রতীক, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)র আবু সালেহ একতারা প্রতীক, জাতীয় পার্টির (জেপি) আইনজীবী মনির উদ্দিন বাইসাইকেল প্রতীক, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) মো. আশরাফ হোসেন টেলিভিশন প্রতীক, জাতীয় পার্টির মো. নাজমুল হুদা লাঙ্গল প্রতীক এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের হাজী আব্দুল জলিল গামছা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ওসিদের পর ইউএনওদের বদলি চেয়েছে ইসি
সুনামগঞ্জে গ্রেপ্তার ৩২ শিক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর
১ বছর আগে
মাগুরার ২টি আসনে প্রতীক পেলেন ১০ প্রার্থী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরার দুইটি আসনে ১০জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে।
সোমবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে প্রতীক বরাদ্দ করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা রির্টানিং অফিসার মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ।
১০ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিক বরাদ্দের কাগজ হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: মাগুরায় ঘর দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ: আটক ১
মাগুরা জেলা প্রশাসক ও জেলা রির্টানিং অফিসার মোহম্মদ আবু নাসের বেগ সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রতিক বরাদ্ধ করেন।
এসময় জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তাসহ মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাকিব আল হাসান, মাগুরা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ড. বীরেন শিকদারসহ অন্য প্রাথী ও তাদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মাগুরায় জাতীয় সংসদের দুটি নির্বাচনী আসনে পাঁচজন করে ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মাগুরা-১ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীরা হচ্ছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে সিরাজুস সায়েফিন সাইফ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকে কাজী রেজাউল হোসেন, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) টেলিভিশন প্রতীকে কে এম মোতাসিম বিল্লাহ, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আশ প্রতীকে সঞ্জয় রায় রনি নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করছেন।
মাগুরা-২ আসনে চুড়ান্ত প্রার্থীরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ড. বীরেন শিকদার, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে মুরাদ হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকে কাজী রেজাউল হোসেন, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকে আখিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকে মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করছেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় গরু চুরির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
মাগুরায় আ. লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২
১ বছর আগে
কুড়িগ্রামে ২৬ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
কুড়িগ্রামে চারটি সংসদীয় আসনে ২৬ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসন সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন।
এসময় পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম ২২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আব্দুল মোত্তাকিম, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিলহাজ উদ্দিনসহ প্রার্থী, সমর্থক ও গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা, বিএসএফের বিরুদ্ধে মামলা
এবার জেলার চারটি সংসদীয় আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে দুইজন, জাতীয় পার্টি থেকে চারজন অংশ নিয়েছে।
এরমধ্যে কুড়িগ্রাম-১ ও কুড়িগ্রাম-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের দুইজন প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন।
এছাড়াও জাকের পার্টির তিনজন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিলেও কুড়িগ্রাম-১ আসন থেকে আব্দুল হাই নামে একজন প্রার্থী প্রতীক বরাদ্দ নিয়েছেন।
এর বাইরে পাঁচজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে চারজনই আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে তারা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মাঠে অবস্থান করছেন।
এর বাইরে বিভিন্ন দল থেকে ১৫ জন প্রতীক বরাদ্দ নিয়েছেন।
এদিকে প্রতীক বরাদ্দকালে কুড়িগ্রাম-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাছুম ইকবাল ও মজিবর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীক দাবি করায় লটারির মাধ্যমে মজিবর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীক পান।
অপরদিকে মাছুম ইকবাল কাচি প্রতীক নেন।
প্রতীক বরাদ্দকালে দুইজন অনুপস্থিত ছিলেন। এদের মধ্যে একজন কুড়িগ্রাম-৩ আসনের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রার্থী মো. সাফিউর রহমান ও কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে তৃণমুল বিএনপির প্রার্থী মো. আতিকুর রহমান খান অনুপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জানান, নির্বাচন কমিশনের বিধান অনুযায়ী নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, সব প্রার্থী যাতে নির্বাচনে সমান অধিকার পান সে ব্যাপারে আইন শৃংখলা বাহিনী তৎপর থাকবে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা কমে ১১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
বাণিজ্যিকভাবে কুড়িগ্রামের প্রত্যন্ত গ্রামে তৈরি হচ্ছে মুড়ির মোয়া
১ বছর আগে
নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে 'ট্রাক' পেলেন অভিনেত্রী মাহি
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ঢালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীম আহমেদ এ প্রতীক বরাদ্দ দেন।
প্রতীক পাওয়ার পর মাহি বলেন, ‘আমি নিজেই ট্রাককে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে বেছে নিয়েছি।’
প্রচারের প্রথম দিন সম্পর্কে মাহি জানান, তিনি আজ সাংগঠনিক কাজ করবেন। সন্ধ্যায় তিনি তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা এলাকায় নির্বাচনী কার্যালয় উদ্বোধন করবেন।
তিনি বলেন, ‘আমি এখান থেকেই নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে চাই।’
সোমবার সকাল ১০টা থেকে ৩৮ জন প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া শুরু করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করলেন মাহি
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিসহ ৪ জনের মনোনয়ন বাতিল
রাজনীতির মাঠে সরব মাহি
১ বছর আগে
ফরিদপুরের ২০ প্রার্থীর অনুকূলে প্রতীক বরাদ্দ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুরের চারটি সংসদীয় আসনের ২০ প্রার্থীর অনুকূলে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন জেলা নির্বাচন কমিশনার।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: সিটি নির্বাচন: মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
প্রতীক বরাদ্দের সময় উপস্থিতি ছিলেন- রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. কামরুল আহসান তালুকদার, পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান, সিনিয়র নির্বাচন কমিশনার মো. হাবিবুর রহমানসহ চার সংসদীয় আসনের প্রার্থী, তাদের প্রস্তাবক ও সমর্থকরা।
জেলার চারটি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ সমর্থক স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে পেয়েছেন ঈগল প্রতীক। তারা হলেন-
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ফরিদপুর-১ আসনে আরিফুর রহমান দোলন।
ফরিদপুর-২ আসনে আইনজীবী জামাল হোসেন মিয়া।
ফরিদপুর-৩ আসনে ব্যবসায়ী নেতা এ কে আজাদ ও
ফরিদপুর-৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন পেয়েছেন ঈগল প্রতীক।
আরও পড়ুন: সিলেট-৩ আসনে উপনির্বাচনে চার প্রার্থী চূড়ান্ত, প্রতীক বরাদ্দ আজ
ফরিদপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন প্রতীক পেয়ে বলেন, আমার পছন্দের প্রতীক পেয়ে আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি, আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষের কাছে দোয়া কামনা করছি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলা রিটারিং কর্মকর্তা মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, চারটি আসনে যারা দলীয় প্রার্থী হয়েছেন তারা সেই দলের প্রতীক পেয়েছেন। এর বাইরে চারটি সংসদীয় আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পছন্দের ঈগল পাখি প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার এবারের ১৬ লাখ ৬৭ হাজার ১১২ জন ভোটার এই নির্বাচনে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে আগামী সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নির্বাচিত করবেন।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধা-৩ আসনের উপনির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ
১ বছর আগে