সিএসই
পতনের মুখে পুঁজিবাজার, কমেছে সূচক, সার্বিক লেনদেন
টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থানের পর বুধবার পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজার; কমেছে সূচক, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও সার্বিক লেনদেন।
উত্থান দিয়ে লেনদেনে শুরু হলেও বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের পতন হতে থাকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। লেনদেনে শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩১ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১১ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ১৮ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১২৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২২৩ কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ৫১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে ৭২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির পাশাপাশি দর কমেছে ১২৩ এবং অপরিবর্তিত ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ২৯ কোম্পানির ২৩ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এশিয়াটিক ল্যাবরোটারিজ সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
লেনদেন কমেছে ডিএসইতে; সারাদিনে ৯৫৩ কোটি টাকার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১০৩৭ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান
১০ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক লিমিটেড এবং ৭ শতাংশের ওপর দাম কমে তলানিতে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাসট্রিজ লিমিটেড।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতোই সূচকের পতন হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ২২৮ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৯০, কমেছে ১০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
গতদিনের লেনদেন অর্ধেকে নেমে এসেছে সিএসইতে। সারাদিনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১৮ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে ক্রিস্টাল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড।
১০৬ দিন আগে
১৫ দিন পর পুঁজিবাজারে লেনদেন ৯৫০ কোটি টাকা ছাড়াল
১৫ দিনের উত্থান-পতনের মিশ্রধারা শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়িয়েছে ৯৫০ কোটি টাকা, বেড়েছে সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ডিএসইতে প্রধান সূচক বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইসি ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৪০০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৪ কোম্পানির, কমেছে ৯৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড— সবকয়টি ক্যাটাগরিতে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২২১ কোম্পানির মধ্যে ১৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৬২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ৪১ কোম্পানির ১৩ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। সর্বোচ্চ ২ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে পূবালি ব্যাংক।
সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির দরবৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন। সারাদিনে ডিএসইতে ৯৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যা ছিল ৮০১ কোটি টাকা।
৯ শতাংশের ওপর দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে সোনালি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস এবং ৫ শতাংশের ওপর দর কমে তলানিতে আইসিবি ইমপ্লোয়িস প্রভিডেন্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
পড়ুন: সূচকের বড় উত্থান ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে
চট্টগ্রামেও উত্থান
ঢাকার মতোই উত্থান হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৬১ পয়েন্ট।সূচকের উত্থানের পাশাপাশি দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেন হওয়া ২০৮ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১২৮, কমেছে ৫৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনে ১৮ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে সিএসইতে, যা গতদিন ছিল ১৩ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ৯ শতাংশ দাম কমে তলানিতে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
১০৮ দিন আগে
পুঁজিবাজারে প্রথম ৩ ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬৫০ কোটি টাকা
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রথম ৩ ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ৬৫০ কোটি টাকা, উত্থান হয়েছে সূচকের, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ডিএসই'র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১২ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ২৭১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৭১ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে ৬৫০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে উত্থান
সূচকের উত্থান হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৪৭ কোম্পানির, কমেছে ৮৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে ৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
১০৮ দিন আগে
পতনের ধারা অব্যাহত পুঁজিবাজারে, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির
টানা সপ্তম দিনেও পতনের ধারা বজায় আছে পুঁজিবাজারে, ঢাকা-চট্টগ্রামে কমেছে সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনের লেনদেনে ডিএসই'র প্রধান সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।
তবে বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইসি ৩ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১ কোম্পানির, কমেছে ২০৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি, জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে ৭০ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ৩১ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। সর্বোচ্চ ১ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স।
সূচক এবং বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও লেনদেন বেড়েছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭০৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যা ছিল ৬৬৫ কোটি টাকা।
৯ শতাংশের ওপর দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে আছে জিমিনি সি ফুড এবং ৮ শতাংশের ওপর দর কমে তলানিতে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়া
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতোই পতনের ধাক্কা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ১৪ পয়েন্ট।
সূচক কমার পাশাপাশি দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেন হওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২, কমেছে ১০০ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে সিএসইতে, যা গতদিন ছিল ২২ কোটি টাকা।
৯ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে লিগ্যাসি ফুটওয়্যার এবং ১০ শতাংশ দাম কমে তলানিতে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
১১৩ দিন আগে
উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে, এই সময়ে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট।
প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৭০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এই সময়ে ২৮৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৩৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেনও। সেখানে সার্বিক সূচক বেড়েছে ৮৮ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৮৫টি কোম্পানির মধ্যে ৬৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৯টির কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ৫০ লাখ টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
১৪৮ দিন আগে
সূচকের পতনে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতনের মাধ্যমে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয়েছে। লেনদেনের শুরুতেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে গেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট কমে গেছে। পাশাপাশি শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৯টির, দর কমেছে ১৮৩টির, আর ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে ১০০ কোটি টাকার বেশি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক ৬ পয়েন্ট কমেছে।
সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ২৯টির দর বেড়েছে, ৪৫টির দর কমেছে এবং ১৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে মোট পাঁচ কোটির বেশি টাকার শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে।
১৮৪ দিন আগে
প্রথম ঘণ্টায় ঢিমেতালে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাজারে ঢিমেতালে চলছে লেনদেন। এই সময়ে ঢাকায় সূচক বাড়লেও চট্টগ্রাম আছে নিরপেক্ষ অবস্থানে।
রবিবার (২৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ৩ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেনে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৭টির, কমেছে ১১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৭৫ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচকের উত্থান দশমিকের ঘরে।
লেনদেন হওয়া ৬২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৮টির, কমেছে ২৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ১ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
১৯৪ দিন আগে
পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক বাড়লেও ব্যাংক খাতে সুখবর নেই
সাপ্তাহিক লেনদেন শেষে ঢাকার পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক বাড়লেও বেহাল দশা ব্যাংক খাতে। এ খাতে শেয়ারের দাম এবং লেনদেনের পরিমাণ—দুটোই কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সাপ্তাহিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। ৫২০১ পয়েন্ট নিয়ে সপ্তাহ শুরু করে তা শেষ হয়েছে ৫২১৯ পয়েন্টে।
সবচেয়ে বেশি সূচক বেড়েছে বাছাইকৃত ভালো কোম্পানির শেয়ারে। এক সপ্তাহের লেনদেনে ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট। অন্যান্য সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১০ পয়েন্ট ও এসএমই সূচক বেড়েছে ১.৬৩ পয়েন্ট।
তবে সপ্তাহজুড়ে সূচক বাড়লেও লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। আগের সপ্তাহে যেখানে গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৭৬ কোটি টাকা, সেটি এ সপ্তাহে কমে হয়েছে ৪০৬ কোটি টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকার বাজারে মোট লেনদেন কমেছে ১৪ শতাংশের বেশি।
সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানিরই দাম ছিল ঊর্ধ্বমুখী। ১৯৩ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
এদের মধ্যে লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৬ ব্যাংকের দর বৃদ্ধির বিপরীতে ১২ ব্যাংকের শেয়ারের দাম কমেছে, আর অপরিবর্তিত আছে ৮ ব্যাংকের।
প্রতিদিনের গড় দর বিশ্লেষণে দেখা যায়, সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতে শেয়ারের দাম কমেছে ২০ শতাংশের বেশি। দর পতনের পাশাপাশি এই খাতে মোট লেনদেনের পরিমাণ কমেছে ৩৩ শতাংশেরও বেশি।
ব্যাংক খাত সুবিধা করতে না পারলেও সপ্তাহান্তে ঘুরে দাঁড়িয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাত। ২৩ কোম্পানির সমন্বয়ে এই খাতে এক সপ্তাহে গড় দরবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৪০ শতাংশ। অন্যদিকে, এই খাতের শেয়ারের মোট লেনদেন বেড়েছে ১৩৩ শতাংশ।
ইনস্যুরেন্স খাতে সাধারণ বীমা হোঁচট খেলেও উত্থানের ধারা বজায় আছে জীবন বীমায়। তালিকাভুক্ত ৪৩ সাধারণ বীমা কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম বাড়লেও গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে গড় মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ।
সাধারণ বীমা খাতে শেয়ারের দাম কমেছে ৬৪ শতাংশ এবং লেনদেন কমেছে ৬৩ শতাংশ। অন্যদিকে, জীবন বীমা খাতে ১৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯টির, কমেছে ৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে একটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। খাত হিসাবে এই খাতে এক সপ্তাহে দর বেড়েছে ৫৪ শতাংশ এবং লেনদেন বেড়েছে ২৭ শতাংশ।
লেনদেন হওয়া অন্যান্য খাতের মধ্যে দাম কমেছে সিরামিক, প্রকৌশল, খাদ্য, জ্বালানি, আইটি, পাট, মিউচুয়াল ফান্ড, কাগজ, রিয়েল স্টেট, চামড়া, টেলিকম ও টেক্সটাইলের। অন্যদিকে, দাম বেড়েছে সিমেন্ট, করপোরেট বন্ড, ঔষধ ও পর্যটন খাতে।
সারা সপ্তাহের লেনদেনে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন এসেছে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে এবং সবচেয়ে কম রিটার্ন দিয়েছে কাগজ শিল্পের কোম্পানিগুলো।
পুরো সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের। কোম্পানিটির গড় লেনদেন ছিল ২৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। সবশেষ ৩৯১ টাকায় কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে অস্থির সপ্তাহ: সূচকের পতন, কমিশনে বিশৃঙ্খলা
সাধারণ লেনদেন ছাড়াও ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। কোম্পানিটি এক সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ৩৪ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ওরিয়নের পর ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো, ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, রেনেটা ও লাভেলো।
সারা সপ্তাহের লেনদেনে শীর্ষ দশে আছে ‘এ’ ক্যাটাগরির ৬টি, ‘বি’ ক্যাটাগরির একটি ও ‘জেড’ ক্যাটাগরির ৩টি কোম্পানি। ১৮ দশমিক ৪২ শতাংশ রিটার্ন দিয়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারে জায়গা করে নিয়েছে এবি ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে তলানিতে থাকা শীর্ষ দশ কোম্পানির মধ্যে সর্বাগ্রে উঠে এসেছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের নাম। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির রিটার্ন কমেছে ১২ শতাংশের বেশি।
পিছিয়ে আছে চট্টগ্রাম
ঢাকায় সূচক বাড়লেও সুবিধা করে উঠতে পারেনি চট্টগ্রাম। এক সপ্তাহের লেনদেনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট। সেখানে লেনদেন হওয়া ২৮২ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। সিএসইর ১০০টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৯টি কোম্পানির এবং দাম অপরিবর্তিত ছিল ২৩টি কোম্পানির।
সিএসইতে লেনদেনে শীর্ষ দশে থাকা পাঁচ কোম্পানিই ‘জেড’ ক্যাটাগরির। বাকি একটি ‘বি’ ও চারটি ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি। সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানি মিডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেডে।
অন্যদিকে সিএসইতে তলানিতে নেমে এসেছে এস আলম কোল্ড রোলড স্টিলস লিমিটেড। সপ্তাহখানেক আগেও কোম্পানিটির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়তি থাকলেও, অবশেষে মুখ থুবড়ে পড়েছে ‘বি’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটি।
সারা সপ্তাহে সিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে উত্তরা ব্যাংকের শেয়ার। সপ্তাহজুড়ে ব্যাংকটির ৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।
ছুটির আগে টাস্কফোর্সের বার্তা
ঈদের ছুটির আগে শেষ কর্মদিবসে বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) সংবাদ সম্মেলন করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গঠিত টাস্কফোর্সের সদস্যরা।
সংবাদ সম্মেলনে ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) সংক্রান্ত বেশকিছু সুপারিশ তুলে ধরেন তারা।
সুপারিশে বাজারে নতুন কোম্পানি আসার ক্ষেত্রে আইপিও অনুমোদনের প্রাথমিক ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে ন্যস্ত করার সুপারিশ করা হয়। পাশাপাশি যেসব কোম্পানি ব্যাংক থেকে এক হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নেবে, তাদের বাধ্যতামূলক আইপিও অন্তর্ভুক্তির বিষয়টিও উঠে আসে।
স্থির মূল্য পদ্ধতিতে ৩০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না করা এবং বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৫০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোনো কোম্পানিকে মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না করার পরামর্শ দেন টাস্কফোর্স সদস্যরা।
এর বাইরে আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫০ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বাকি ৫০ শতাংশ শেয়ার সংরক্ষিত রাখার প্রস্তাব দিয়েছে টাস্কফোর্স।
আরও পড়ুন: সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রয়েছে: গভর্নর
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫০ শতাংশের মধ্যে পাঁচ শতাংশ প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য এবং বাকি ৪৫ শতাংশ দেশে বসবাসকারী বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজারে আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানি বাজারে আসবে এবং কোন কোম্পানি অনুমোদন পাবে না—এর প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেবে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো। স্টক এক্সচেঞ্জ যদি কোনো কোম্পানির আইপিও প্রস্তাব বাতিল করে দেয়, তাহলে বিএসইসি সেই কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিতে পারবে না। আইন সংশোধনের মাধ্যমে এই বিধান পরিবর্তনের সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের এসব সুপারিশকে সাধুবাদ জানিয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএসইর পরিচালক পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বলেন, ‘টাস্কফোর্স আইপিও গ্রহণ ও বাতিলের যে ক্ষমতা এক্সচেঞ্জ হাউজের কাছে ন্যস্ত করার সুপারিশ করেছে, এটি পুরো বাজারকে বদলে দিতে সক্ষম।’
তিনি বলেন, ‘গত দেড় দশকে বিএসইসির হাত ধরে বাজারে যেসব আইপিও এসেছে, তাদের বেশিরভাগই এখন বাজে কোম্পানির শেয়ারে পরিণত হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আইপিও বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরও নিয়ন্ত্রক সংস্থার চাপে পিছু হটতে হয়েছে এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোকে।’
তবে টাস্কফোর্সের সুপারিশ অনুযায়ী এসব ক্ষমতা এক্সচেঞ্জকে দিলে বাজারে স্থিতিশীলতা আসবে বলে মনে করেন ডিএসইর ওই কর্মকর্তা।
২৫১ দিন আগে
পুঁজিবাজার: সূচকের পতন দিয়েই শেষ হলো সপ্তাহ
উত্থান দিয়ে শুরু হলেও ঢাকা ও চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারে পতনের মধ্য দিয়েই শেষ হয়েছে সপ্তাহ। সপ্তাহের শেষ দিনে এসে দুই পুঁজিবাজারের সবকটি সূচক কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) লেনদেন শেষে কমেছে ৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৬ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ কোম্পানির ডিএস-৩০ কমেছে ২০ পয়েন্ট।
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। গতকালের (বুধবার) ৪৬৩ কোটি টাকার বিপরীতে আজ লেনদেন বেড়ে হয়েছে ৪৮৭ কোটি টাকা।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৩টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’ প্রতিটি ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২টির, কমেছে ১১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিন পাঁচটি করপোরেট বন্ডের মধ্যে একটিরও দাম বাড়েনি, তবে কমেছে ৩টির এবং দুটির দাম অপরিবর্তিত আছে।
ব্লক মার্কেটে আজ মোট ৩০টি কোম্পানির ৫৪ লাখ শেয়ার ১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে বিচ হ্যাচারি একাই ৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
ডিএসইতে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ ল্যাম্পস পিএলসি। অন্যদিকে, ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।
পতনের মুখে চট্টগ্রামও
সারা দিনের লেনদেনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৭টির, কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সূচক কমলেও ঢাকার মতো সিএসইতেও বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে চট্টগ্রামের বাজারে শীর্ষে আছে হামিদ ফেব্রিক্স পিএলসি। অন্যদিকে, ৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ দাম কমে তলানিতে মীর আখতার হোসাইন লিমিটেড কোম্পানি।
২৮০ দিন আগে
সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৩৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৭ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু দেশের পুঁজিবাজারে
লেনদেনের শুরুতেই দাম বেড়েছে ২৭২ কোম্পানির, কমেছে ২৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৮০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
তবে কিছুটা সূচক কমেছে চট্টগ্রামের বাজারে। লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫, কমেছে ৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ছাড়িয়েছে ২৫ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: প্রথম কার্যদিবসে উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে
৩০৫ দিন আগে