ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন
পাশববৃত্তিকে দমন করতে না পারলে মানুষ পশুতে পরিণত হয়: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ‘সিয়াম সাধনায় উজ্জ্বীবিত হয়ে পাশববৃত্তিকে দমন করতে হবে। অন্যথায় মানুষ তার মর্যাদা হারিয়ে পশুতে পরিণত হয়ে যাবে। অন্তরকে পরিশুদ্ধ করতে পারলে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র পরিশুদ্ধ হবে।’
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাজধানীর শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমি আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন , ‘নারীরা হচ্ছেন মায়ের জাতি। তাদের প্রতি যারা অসম্মান ও অমর্যাদাপূর্ণ আচরণ করে, তারা হায়েনা ও নরাধম।’
ড. খালিদ হোসেন বলেন, ‘দেশকে অস্থিতিশীল করার ধারাবাহিক যে নীলনকশা, ধর্ষণের ঘটনা তার বাস্তবায়ন মাত্র। সামনে ষড়যন্ত্রের কুশীলবরা নতুন এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নামবে।’
আরও পড়ুন: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ইমামদের ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এ সময় তিনি জনগণকে সতর্ক থাকার আহবান জানান।
বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর ড. মুহাম্মদ ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে ১৩৫, ১৩৬ ও ১৩৭তম আইন ও প্রশাসন কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী অফিসারগণ উপস্থিত ছিলেন।
১৪ দিন আগে
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইমামরা প্রশিক্ষণের আওতায় আসছে: ধর্ম উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইমামরা প্রশিক্ষণের আওতায় আসছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, এ প্রশিক্ষণে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির প্রশিক্ষণ মডিউল অনুসরণ করা হবে। তুরস্কের আল মুয়াসসাসা দিয়ানা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্বে থাকবে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকার বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে ইমাম মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট হতে নির্বাচিত ইমাম মুয়াজ্জিনদের মাঝে আর্থিক অনুদান ও সুদমুক্ত ঋণের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ধর্ম উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অধীনে ইমাম মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট একটি সমাজবান্ধব ট্রাস্ট। এ ট্রাস্টের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সুদমুক্ত ঋণ ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এ ট্রাস্টের মাধ্যমে একটি মিনারেল ওয়াটার প্লান্ট স্থাপনের বিষয়েও কাজ চলছে।
চলতি অর্থবছরে ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট হতে ৬০০ জন অস্বচ্ছল ও দরিদ্র ইমাম-মুয়াজ্জিনকে সুদমুক্ত ঋণ হিসেবে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা প্রদান করা হবে।
আরও পড়ুন: ধর্ম উপদেষ্টার ‘ইসলামী বিধিবিধান’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
এছাড়া, আর্থিক সাহায্য হিসেবে ৪ হাজার ৬২০ জন অসহায়-দরিদ্র ইমাম-মুয়াজ্জিনকে পাঁচ হাজার টাকা হারে দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা প্রদান করা হবে।
বর্তমানে এ ট্রাস্টভুক্ত ইমাম ও মুয়াজ্জিনে সংখ্যা প্রায় ৮৪ হাজার। এ ট্রাস্টের মাধ্যমে কোন ইমাম বা মুয়াজ্জিন মারাত্মক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ব, দুরারোগ্য ব্যাধি ইত্যাদি কারণে অক্ষম হয়ে পড়লে তাকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়ে থাকে।
৩৪ দিন আগে
আলেমরা উদ্যোক্তা হলে দেশের চেহারা পাল্টে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, আলেমরা উদ্যোক্তা হলে দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। জাতির উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে; রাষ্ট্রে সমৃদ্ধি আসবে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে চীনমৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কওমি উদ্যোক্তা সম্মেলন ২০২৫-এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উদ্যোক্তা তৈরির প্রয়াস আমাদের রাষ্ট্রীয় জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিশেষ করে আলেমদের এরূপ উদ্যোগ আরও বেশি প্রশংসনীয়। তাদের মধ্যে যেহেতু আল্লাহ-ভীতি আছে, সে কারণে তারা ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনরূপ অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করবেন না। তারা পণ্যে ভেজাল দেবেন না, ওজনে কম দেবেন না, পরিমাণেও কম দেবেন না। এর ফলে বাজারে বিশুদ্ধ খাদ্যদ্রব্য ও খাঁটি পণ্য পাওয়া যাবে।
তিনি বলেন, উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন উদ্যোগ। উদ্যোগ গ্রহণের জন্য প্রয়োজন অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করা। অনুকূল পরিবেশ ছাড়া উদ্যোক্তা তৈরি হয় না। উদ্যোক্তা তৈরির জন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রয়াস নিতে হবে।
উদ্যোক্তা তৈরির সুবিধাসমূহ তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, কোনো উদ্যোক্তা সফল হলে প্রথমত ব্যক্তির লাভ, এরপরে সমষ্টিগত লাভ; সমাজ ও দেশের লাভ। উদ্যোক্তা তৈরি হলে মানুষের অলস অর্থ বিনিয়োগ হয়। এর ফলে বাজারে তারল্যসংকট দূরীভূত হয় এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এছাড়া, প্রতিযোগিতামূলক বাজার গড়ে ওঠে এবং বাজারে গুণগতমানের পণ্যের সমাহার ঘটে।
আরও পড়ুন: নাশকতাকারী কোনোভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা
হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, বৈধ অর্থ আয়ের যে ১০টি পথ আছে, তার ৯টিই হলো ব্যবসা। টাকা আয় করতে হবে বৈধ পথে। যেনতেনভাবে টাকা আয়ের চিন্তা-ভাবনা পরিহার করতে হবে।
টাকার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে ড. খালিদ বলেন, টাকা থাকা ভালো। আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকলে হজ ও জাকাতের মতো ফরজ ইবাদত সম্পাদন করা যায়। আর্থিক দীনতা মানুষের স্বভাব নষ্ট করে দেয় এবং মানুষ অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ে। এ কারণে আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জনে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে।
কওমি উদ্যোক্তার প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা রোকন রাইয়ানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে রহিম আফরোজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়াজ রহিম, বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ, আইএফএ কনসালটেন্সির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড. মুফতি ইউসুফ সুলতান, কওমি উদ্যোক্তার সহ-প্রতিষ্ঠাতা মুমিনুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনলাইন টেক অ্যাকাডেমির পৃষ্ঠপোষকতায় দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কওমি ঘরানার দুই সহস্রাধিক আলেম উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করেন।
৫৫ দিন আগে
নাশকতাকারী কোনোভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর একের পর এক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। নানামুখী আন্দোলন-সংগ্রাম ও নাশকতার মাধ্যমে সরকারের পথযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে। এমন নাশকতাকারীরা কোনোভাবেই দেশপ্রেমিক হতে পারে না।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকালে চট্টগ্রামের লালখান বাজারে জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসা মাঠে মরহুম ড. জামাল নজরুল ইসলামের স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। মরহুম ড. জামাল নজরুল ইসলাম স্মৃতি সংসদ এ স্মরণসভার আয়োজন করে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘সরকার দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় ৫ মাস অতিক্রান্ত হতে যাচ্ছে। এই সময়ে প্রতি মাসেই কোনো না কোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালানো হয়েছে। এই সময়ে সচিবালয় ঘেরাও করা হয়েছে। এছাড়া সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়ানো ও পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাত উস্কে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এমনকি প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।’
‘কিন্তু সরকার সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। এ সরকারের ব্যর্থ হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। এই সরকার ব্যর্থ হলে অমানিশা নেমে আসবে। তাই দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
নাশকতাকারীদের প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, ‘নাশকতাকারীদেরকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ইতোমধ্যে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ তদন্তে যারা দোষী প্রমাণিত হবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ড. জামাল নজরুল ইসলামের স্মৃতিচারণ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তিনি অত্যন্ত সজ্জন, বিনয়ী ও সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাদ্রাসার প্রতিও তার গভীর অনুরাগ ছিল। তিনি এই জামেয়াতুল উলুম লালখান বাজার মাদরাসা প্রতিষ্ঠার জন্য ৩০ বিঘা জমি দান করে গেছেন। তার এ অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ড. জামাল নজরুল ইসলাম ছিলেন একজন নির্মোহ দেশপ্রেমিক। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ বেতনের চাকরি ত্যাগ করে দেশে ফিরে এসে মাত্র আড়াই হাজার টাকা বেতনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন।’
এ সময় তিনি ড. জামাল নজরুলে রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। এছাড়া, ড. জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে স্মৃতিচারণমূলক স্মারকগ্রন্থ প্রকাশের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: গত ১৫ বছরের নির্বাচন স্পষ্ট প্রহসন: ধর্ম উপদেষ্টা
জামেয়াতুল উলুম লালখান বাজার মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক মুফতি মুহাম্মদ ইজহারুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ডা. শাহাদত হোসাইন।
অনুষ্ঠানে ইরান দূতাবাসের কালচারাল কাউন্সিলর সৈয়দ রেজা মীর মোহাম্মদী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ ইয়াহিয়া আখতার প্রমূখ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, চট্টগ্রাম মহানগরে কল্পলোক আবাসিক এলাকায় জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করেন উপদেষ্টা। এ সময় উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিচালক বোরহান উদ্দিন মো. আবু আহসান উপস্থিত ছিলেন।
৮৮ দিন আগে
গত ১৫ বছরের নির্বাচন স্পষ্ট প্রহসন: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশে যত নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে দুয়েকটা ছাড়া অন্যগুলোর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। বিশেষ করে বিগত ১৫ বছরের নির্বাচন ছিল স্পষ্ট প্রহসন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘গত ১৫ বছরে নির্বাচনের নামে যেটা হয়েছে সেগুলোকে নির্বাচন বলা যায় না। এসব নির্বাচন নিয়ে জনগণের কোনো আগ্রহ ছিল না। নির্বাচন ব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। আমরা যে লক্ষ্যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি তা পূরণ হয়নি। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এ দেশে আয়না ঘর তৈরি হয়েছে, মানুষকে গুম ও খুন করা হয়েছে। এদের অনেকের হদিস পর্যন্ত মেলেনি। বিরোধী মতকে বিভৎসরূপে দমন করা হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধীন রাষ্ট্রে এটা কেবল দুঃখজনকই নয়, লজ্জাজনকও বটে।’
আরও পড়ুন: একটি গোষ্ঠী ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা করছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘একটি দেশের ব্যাংকগুলোকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রকে দেউলিয়া করার মতো কাজ যারা করে, তারা দেশপ্রেমিক হওয়ার যোগ্য নন।’
বিজয়ের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে ড. খালিদ বলেন, ‘আমাদের জাতীয় জীবনে মহান বিজয় দিবস অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্ববহ। অসংখ্য প্রাণ ও বহু মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এই বিজয় অর্জিত হয়েছে। এর পেছনে বহু ত্যাগ-তিতীক্ষা ও সংগ্রামের গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। একটি কল্যাণমূখী, বৈষম্যহীন ও ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন এবং গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানিক রূপদানের জন্যই এই বিজয় অর্জিত হয়। কিন্তু আপসোসের বিষয় হলো, দীর্ঘ পথ পরিক্রমার পরও আমাদের কাঙ্ক্ষিত সেই স্বপ্ন অনেকাংশেই পূরণ হয়নি।’
সবাইকে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে স্বাধীনতার স্বপ্নপূরণে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
তিনি আরও বলেন, ‘এত মানুষ যে কারণে সংগ্রাম চালাল, যুদ্ধ করল ও প্রাণ দিল, তাদের এই আত্মত্যাগ সার্থক হবে, যদি আমরা স্বাধীনতার লক্ষ্য পানে এগিয়ে যেতে পারি। একটি কল্যাণকামী রাষ্ট্র গঠন ও গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপায়নের প্রয়াস সফল হলেই শহিদদের আত্মা শান্তি পাবে।’
এ সময় তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বোচ্চ পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখার অনুরোধ জানান।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের পরিচালক মো. শফিউল আলম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ, ইফার দ্বীনি দাওয়াত বিভাগের পরিচালক মো. তৌহিদুল আনোয়ার প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক, উপপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শেষে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই বিপ্লবে শহিদদের রুহের মাগফেরাত এবং দেশ-জাতির উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
৯৮ দিন আগে
ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলোহাব সাইদানি।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সচিবালয়ে ধর্ম উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
উপদেষ্টা আলজেরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এ দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি মাদরাসা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদানের অনুরোধ জানান।
সেদেশের ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসাগুলোতে আরবি ভাষা ও সাহিত্যে পাঠদানের প্রস্তাবও দেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: ইসলাম ধর্মকে নিয়ে কোনো হীন চক্রান্ত দেশে সফল হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা
আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত সেদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি চালুর বিষয়ে সম্মতি জানান।
তিনি রিসোর্স পার্সন বিনিময়ের মাধ্যমে আলজেরিয়ার অধ্যাপকদের দিয়ে বাংলাদেশের মাদরাসা শিক্ষার্থীদের পাঠদানের উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
এছাড়া রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয়ে সহযোগিতা করতে আগ্রহ ব্যক্ত করেন।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আলজেরিয়ার ও বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড় ও বন্ধুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে এই দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারিত করার অনেক সুযোগ রয়েছে। আগামী দিনে দুই দেশের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হবে। এছাড়া, তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নে আলজেরিয়ার অব্যাহত সহযোগিতা কামনা করেন।
বৈঠকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম ও উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা ও উজ্জ্বল করার দায়িত্ব সব ধর্মের মানুষের: ধর্ম উপদেষ্টা
১৪০ দিন আগে
বায়তুল মোকাররমে আকস্মিক পরিদর্শনে ধর্ম উপদেষ্টা
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ পরিদর্শন করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। এসময় উপদেষ্টা মসজিদের মুসল্লিদের সঙ্গেও কথা বলেন এবং মসজিদের শৌচাগার, অযুখানা, পার্কিং ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
ধর্ম উপদেষ্টা সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকালে মসজিদ পরিদর্শনে যান বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
এসময় উপদেষ্টা বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্সের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: অধ্যাপক ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেবেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এসময় তিনি এ লাইব্রেরিটিকে পর্যায়ক্রমে ডিজিটালাইজড করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। লাইব্রেরির বই নির্বাচন ও ক্রয় প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহি করার জন্যও উপদেষ্টা লাইব্রেরি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।
মসজিদের শৌচাগার ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করার জন্য উপদেষ্টা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদ ও মার্কেট বিভাগের পরিচালককে দিকনির্দেশনা দেন। মসজিদের দোকান ভাড়া হতে প্রাপ্ত অর্থ থেকে মসজিদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করার নির্দেশ দেন।
পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা গণমাধ্যমকে ব্রিফিং করেন।
এসময় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইবাদতের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন ধর্ম উপদেষ্টা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন লাইব্রেরিকে জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন।
উল্লেখ্য, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের স্থায়ীভাবে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতার জন্য ইতোমধ্যে ২২ কোটি টাকার একটি টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু হবে। পরিদর্শনকালে ধর্ম উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টা বিদেশ যাওয়া-আসার সময় বিমানবন্দরে থাকবেন যারা
২০৪ দিন আগে
বানভাসিদের সহায়তার আলেম-ওলামা ও পীর-মাশায়েখরা এগিয়ে এসেছেন: ধর্ম উপদেষ্টা
জাতির যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে ওলামা-মাশায়েখরা জনগণের পাশে থাকবে জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, দেশের বানভাসি অসহায় মানুষের সহায়তায় আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ সমাজ এগিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, ‘অতীতেও বিভিন্ন দুর্যোগ ও দুর্বিপাকে আলেম-ওলামা সমাজ জনগণের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিল।’
আরও পড়ুন: বন্যায় ২৭ জনের মৃত্যু, ক্ষতিগ্রস্ত ৫৬ লাখ ছাড়িয়েছে: উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘করোনাকালীন সময়ে যখন পিতা তার পুত্রের লাশ ছুঁয়ে দেখেনি, স্ত্রী তার স্বামীর লাশ ফেলে পালিয়েছে, তখন আলেম-ওলামা সমাজ এগিয়ে এসেছিল। তারা কোভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন, তাদের সেবা করেছেন। এমনকি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা কোভিডে মৃত ব্যক্তিদের দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করেছেন।’
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে ফেনীর লালপুলে সিলোনিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গণে বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণের সময় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ওলামা-মশায়েখ সমাজ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষের সেবা করে থাকেন। মানুষের সেবা করার ক্ষেত্রে তারা কখনও বিভেদ করেন না। তারা বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণও করেছেন।’
তিনি বানভাসি মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, জাতীয় ওলামা মশায়েখ আইম্মা পরিষদ, গাউছিয়া কমিটিসহ সকল ইসলামি দল ও সংগঠনকে ধন্যবাদ জানান।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) ফেনীর লালপুলের সিলোনিয়া মাদরাসা, ফেনী পৌর এলাকার মধুপুর পশ্চিমপাড়া ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণের পদুয়া বাজারে সহস্রাধিক বন্যাদুর্গত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন ধর্ম উপদেষ্টা।
এছাড়া, সিলোনিয়া মাদরাসায় আশ্রয় নেওয়া মানুষের ভরণপোষণের জন্য তিনি মাদরাসার মুহতামিমের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনকে যে কোনো ধরনের সাহায্য-সহযোগিতার আশ্বাস স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
চীনের সঙ্গে সকল ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে: উপদেষ্টা
২১০ দিন আগে
‘ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পাশে আছে জাতি’
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য সরকার সবসময় তাদের পাশে আছে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ও দানশীল ব্যক্তিরা আহতদের পাশে এসে দাড়িয়েছেন।’
বুধবার (২১ আগস্ট) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের খোঁজ-খবর নেওয়া ও তাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষে ধর্ম উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আহত বিজিবি সদস্য ও শিক্ষার্থীদের দেখতে পিলখানা হাসপাতালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোটা জাতিই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পাশে আছে জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের ভরণপোষণের জন্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া বেসরকারি হাসপাতালে যারা চিকিৎসাধীন, তাদেরও আমরা নিবিড় পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছি। তাদের চিকিৎসার ব্যয়ও সরকার বহন করবে।’
ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘হতাহতদের সাহায্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে একটি ফাউন্ডেশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। এ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা এবং আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসার ব্যয়ভার সরকার বহন করছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে যারা রয়েছেন তাদের চিকিৎসার প্রয়োজনে সব ব্যয় সরকার বহন করবে।’
এছাড়া আহতদের মধ্যে কাউকে যদি দেশের বাইরে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করার প্রয়োজন হয় তার ব্যবস্থাও সরকার করবে বলে জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন, আস-সুন্নাহ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সহসমন্বয়ক তানভীর আহমদ।
উল্লেখ্য, আস-সুন্নাহ ট্রাস্টের উদ্যোগে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসারত ২০ জনকে ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। এ ট্রাস্ট থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ইতোমধ্যে ৫ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
এ ফাউন্ডেশন পরবর্তীতে আরও ৫ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেবেন।
আরও পড়ুন: নতুন করে ইটভাটার অনুমোদন দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
২১৬ দিন আগে