বরুশিয়া ডর্টমুন্ড
এল ক্লাসিকোর আগে রিয়াল শিবিরে জোড়া দুঃসংবাদ
শুরুতে পিছিয়ে পড়েও ৫-২ গোলে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে উড়িয়ে দিয়ে আত্মবিশ্বাসে ভরপুর হয়ে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। কিন্তু এর মাঝেই দুটি চোটের খবর পেল দলটি।
পরবর্তী ম্যাচে লা লিগায় শনিবার বার্সেলোনাকে সান্তিয়াগো বের্নাবেউতে আতিথ্য দেবে কার্লো আনচেলত্তির দল। ওই ম্যাচের আগে ছিটকে গেছেন রিয়াল মাদ্রিদ গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া ও ফরোয়ার্ড রদ্রিগো গোয়েস।
ডর্টমুন্ড ম্যাচের পাঁচ মিনিট বাকি থাকতেই উরুতে টান লাগায় মাঠ ছাড়তে হয় রদ্রিগোকে। এরপর বুধবার ক্লাবটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চোটটি গুরুতর না হলেও কয়েকদিনের জন্য রদ্রিগোকে পাবে না রিয়াল মাদ্রিদ।
বৃহস্পতিবার পায়ে এমআরআই করার পর তার চিকিৎসা শুরু হবে। তবে পরের ম্যাচে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে তাকে স্কোয়াডে দেখা যেতে পারে বলে ইউরোপীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রিয়ালের অগ্নিঝরা ফুটবলে পুড়ে ছাই ডর্টমুন্ড
এছাড়া ম্যাচ শেষে জানানো হয়, পায়ে চোট পেয়েছেন গোলরক্ষক কোর্তোয়াও। গত মাসে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলতে গিয়ে যেখানে চোট পেয়েছিলেন, সে স্থানেই ফের ব্যথা অনুভব করেছেন এই বেলজিয়ান।
কোর্তোয়াকে নিয়ে বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ জানিয়েছে, পায়ের পেশিতে চোট পেয়েছেন কোর্তোয়া। ফলে বার্সেলোনার বিপেক্ষে আসন্ন এল ক্লাসিকো মিস করবেন তিনি।
চোটের কারণে ইতোমধ্যে মৌসুমই প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে লস ব্লাঙ্কোস অধিনায়ক দানি কারভাহালের। এছাড়া লম্বা সময় ধরে মাঠের বাইরে রয়েছেন ডিফেন্ডার ডেভিড আলাবা। তবে চোট কাটিয়ে ইতোমধ্যে অনুশীলনে ফিরেছেন ব্রাহিম দিয়াস।
৪ সপ্তাহ আগে
রিয়াল-ডর্টমুন্ড: ধ্রুব লড়াইয়ে ম্যাচজুড়ে যা হলো
ম্যাচের আগে শিষ্যদের প্রতি দলগত ঐক্যের যে ডাক দিয়েছিলেন নুরি সাহিন, মাঠে তার প্রতিফলনের মাধ্যমেই প্রথমার্ধে দাপুটে ফুটবল উপহার দিয়ে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। তবে দ্বিতীয়ার্ধে কার্লো আনচেলত্তির মাস্টারমাইন্ডের কাছে মার খেয়ে যায় তার কৌশল। ফলে দুই গোলে এগিয়ে থেকেও শোচনীয় পরাজয় বরণ করে মাঠ ছাড়তে হয়েছে গতবারের রানার-আপদের।
সান্তিয়াগো বের্নাবেউতে মঙ্গলবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে খেলতে নামে গতবারের দুই ফাইনালিস্ট। প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে মাঠে নেমে শুরুতে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেলেও ঘুরে দাঁড়িয়ে ডর্টমুন্ডকে ৫-২ গোলে হারিয়েছে রিয়াল।
এদিন দুই অর্ধে দুই দলের দাপট দেখে দর্শক। প্রথমার্ধে রিয়ালের মাঠে তাদের ওপরই ছড়ি ঘুরিয়ে এবং কার্যকর রক্ষণাত্মক ফুটবলে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ডর্টমুন্ড। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের পর আক্রমণে এমন চাপ সৃষ্টি করে রিয়াল যে তা সইবার সামর্থ্য ছিল না ডর্টমুন্ডের রক্ষণভাগের। ফলে রিয়াল মাদ্রিদ একটি গোল পাওয়ার পরই বালির বাঁধের মতো ভেসে যায় দলটির রক্ষণ দেওয়াল।
আরও পড়ুন: রিয়ালের অগ্নিঝরা ফুটবলে পুড়ে ছাই ডর্টমুন্ড
প্রথমার্ধে যেখানে কেবল একটি শট গোলে রাখতে সক্ষম হয় রিয়াল মাদ্রিদ, দ্বিতীয়ার্ধে গিয়ে সেখানে আক্রমণই শানায় তারা ১৭টি, তার ৯টি শট ছিল লক্ষ্যে। অপরদিকে, প্রথমার্ধে নেওয়া ৬টি শটের পাঁচটিই লক্ষ্যে রাখলেও দ্বিতীয়ার্ধে ডর্টমুন্ড শটই নিতে পারে মাত্র দুটি; দুটিই অবশ্য লক্ষ্যে ছিল।
এদিন সাবধানি শুরুর পর ম্যাচের ৩০তম মিনিটে খেলা গড়াতেই ডর্টমুন্ডের অনবদ্য একটি দলীয় প্রচেষ্টা দেখে দর্শক। আর এতেই দারুণ একটি গোল পেয়ে ম্যাচে এগিয়ে যায় সফরকারীরা।
লম্বা লম্বা পাসে মাঠের এপাশ থেকে ওপাশে বল আদান-প্রদান করতে করতে রিয়ালের বক্সের সামনে উঠে আসে ডর্টমুন্ড। সেখান থেকে হঠাৎ বক্সের ভেতরে কিছুটা ডান দিকে বল ঠেলে দেন সেরিউ গিরাসি, তা ধরেই থিবো কোর্তোয়াকে পরাস্ত করেন ডনিয়েল মালেন।
এর পাঁচ মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ডর্টমুন্ডের জেমি গিটেন্স। এবার তাকে অ্যাসিস্ট করেন মালেন।
রিয়ালের একটি আক্রমণ প্রতিহত করে পাল্টা আক্রমণে উঠে ডান পাশ দিয়ে প্রতিপক্ষের বক্সে ঢুকে পড়েন মালেন। এরপর বিপরীত দিকে ক্রস বাড়ান তিনি। তা দেখে পেছন থেকে দ্রুত এগিয়ে গিয়ে পা প্রসারিত করে বল একপ্রকার ফাঁকা জালে বল জড়িয়ে দেন ২০ বছর বয়সী এই ইংলিশ উইঙ্গার। অবাক করার বিষয় হচ্ছে, রিয়ালের দুজন ডিফেন্ডারের মাঝখান দিয়ে তিনি ভেতরে ঢুকে পড়লেও তাকে মার্কই করেননি তাদের কেউ।
এর ফলে, রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সর্বকনিষ্ঠ ইংলিশ ফুটবলার বনে যান গিটেন্স। ২০ বছর ৭৫ দিন বয়সে তিনি এ রেকর্ড গড়েন। এর আগে এই রেকর্ডটি ছিল লিডস ইউনাইটেডের অ্যালান স্মিথের দখলে। ২০০১ সালে ২০ বছর ১২৯ দিন বয়সে রিয়াল মাদ্রিদের জালে বল জড়ান তিনি। শুধু তা-ই নয়, প্রথম ডাচ ফুটবলার হিসেবে সান্তিয়াগো বের্নাবেউতে রিয়ালের বিপক্ষে একই ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করার কীর্তি গড়েন মালেন।
৪ সপ্তাহ আগে
রিয়ালের অগ্নিঝরা ফুটবলে পুড়ে ছাই ডর্টমুন্ড
প্রথমার্ধে যেভাবে চকিতে দুই গোল করে ম্যাচে এগিয়ে গিয়েছিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, দ্বিতীয়ার্ধে তেমনভাবেই চমকে দিয়ে দুই গোল করে সমতায় ফেরে রিয়াল মাদ্রিদ। আর এরপর লস ব্লাঙ্কোসদের আক্রমণের তোড়ে কোথায় যেন ভেসে গেল জার্মান ক্লাবটি।
সান্তিয়াগো বের্নাবেউতে মঙ্গলবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে খেলতে নামে গতবারের দুই ফাইনালিস্ট। প্রতিশোধের উদ্দেশ্যে মাঠে নেমে শুরুতে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেলেও ঘুরে দাঁড়িয়ে ডর্টমুন্ডকে ৫-২ গোলে হারিয়েছে রিয়াল।
এদিন ম্যাচের দুই অর্ধে আধিপত্য বিস্তার করে দুই দল। ম্যাচের ৩০ ও ৩৪ মিনিটে দুটি গোল করে ডর্টমুন্ডকে এগিয়ে নেন যথাক্রমে ডনিয়েল মালেন ও জেমি গিটেন্স।
এরপর দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই এমন আক্রমণ শুরু করে রিয়াল মাদ্রিদ যে তাদের আক্রমণের তোড়ে ডর্টমুন্ডের ভেসে যাওয়ার উপক্রম হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ৬০ ও ৬২তম মিনিটে যথাক্রমে আন্টনিও রুয়েডিগার ও ভিনিসিউস জুনিয়রের হঠাৎ দুটি গোলে প্রতিপক্ষের মতোই চকিতে সমতায় ফেরে রিয়াল।
তবে এরপর ম্যাচের রাশ টেনে ধরতে ব্যর্থ হয়ে ম্যাচ থেকেই কার্যত ছিটকে যায় সফরকারীরা। মাঝে ৮৩তম মিনিটে লুকাস ভাসকেসের গোলে প্রথমবার এগিয়ে যাওয়ার পর ৮৬তম ও যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে আরও দুটি গোল করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজের প্রথম হ্যাটট্রিক পূরণ করেন ভিনিসিউস।
আরও পড়ুন: রিয়ালকে হারাতে শুধু মনোবলই যথেষ্ট নয়: ডর্টমুন্ড কোচ
এই জয়ে তিন ম্যাচের দুটি জিতে টেবিলের নবম স্থানে উঠে এসেছে রিয়াল মাদ্রিদ। সেইসঙ্গে শীর্ষে থাকা ডর্টমুন্ডকে টেনে পঞ্চম স্থানে নামিয়ে এনেছে তারা। দুই দলের পয়েন্টই সমান (৬), তবে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় টেবিলের উপরের দিকে রয়েছে ডর্টমুন্ড।
দিনের অপর ম্যাচে ৪০তম মিনিটে ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া ক্লাব ব্রুজের বিপক্ষে ৩-১ গোলে জিতে প্রথম পয়েন্টের দেখা মিলেছে এসি মিলানের। এর আগে লিভারপুল ও লেভারকুজেনের কাছে হারে পাওলো ফনসেকার শিষ্যরা।
এছাড়া, রেডস্টার বেলগ্রেডকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক ড্রয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে মোনাকো। এ ছাড়াও শাখতার দোনেৎস্ককে বিপক্ষে ১-০ গোলে আর্সেনাল, স্লোভান ব্রাতিস্লাভার বিপক্ষে ২-০ গোলে জিরোনা, স্ট্রাম গ্রাসের বিপক্ষে ২-০ গোলে স্পোর্তিং ও ইতালির ক্লাব বোলোনিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয় পেয়েছে অ্যাস্টন ভিলা।
আজকের ম্যাচ জিতে টানা তিন জয়ে ৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করেছে উনাই এমেরির দল।
তবে হোঁচট খেয়েছে ইউভেন্তুস ও পিএসজি। শেষের দিকে দশজনের দলের পরিণত হওয়া ইউভেন্তুস স্টুটগার্টের কাছে হেরেছে ১-০ গোলে। যোগ করা সময়ে গোল হজম করে ঘরের মাঠ থেকে পয়েন্ট খুইয়েছে তারা। আর পিএসভি আইন্ডহোভেনের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ১-১ গোলে ড্র করেছে লুইস এনরিকের পিএসজি।
৪ সপ্তাহ আগে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ড্র: আবারও বায়ার্নের সামনে বার্সা, লিভারপুলকে পেল রিয়াল
নতুন আঙ্গিকের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপপর্বের ড্র কেমন হয়, তা দেখতে মুখিয়ে ছিলেন ফুটবলপ্রেমীরা। তবে ড্রয়ের পর নিশ্চয়ই হাসি লেগে আছে সবার মুখে।
নতুন পদ্ধতিতে গ্রুপপর্বেই এবার দেখা মিলবে নকআউট পর্বের উত্তেজনা। বড় বড় দলগুলোর প্রত্যেকেরই একাধিক কঠিন প্রতিপক্ষের মোকাবিলা করে নকআউট পর্বে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তাই ক্লাবগুলোর দুশ্চিন্তা বাড়লেও সমর্থকদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই উপভোগ করার সুযোগ মিলবে এবার।
নতুন আঙ্গিকের গ্রুপপর্বে এবার দেখা মিলবে গতবারের দুই ফাইনালিস্টের লড়াই। বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ছাড়াও ২০১৮ ও ২০২২ সালের ফাইনালের প্রতিপক্ষ লিভারপুলকেও মোকাবিলা করতে হবে রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদের।
অন্যদিকে, বার্সেলোনার বায়ার্ন মিউনিখ দুঃস্বপ্ন যেন শেষই হচ্ছে না। গত বেশ কয়েক মৌসুম ধরেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জার্মান ক্লাবটির সঙ্গে নিয়মিত দেখা হয়, আর হতাশাজনক পরাজয় স্বীকার করে বারবার মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।
২০২০ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মান জায়ান্টদের বিপক্ষে ৮-২ ব্যবধানের হার এখনও পোড়ায় ব্লাউগ্রানা সমর্থকদের। বায়ার্ন ছাড়াও এবার তাদের প্রতিপক্ষের মধ্যে রয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ও ইউরোপা লিগ চ্যাম্পিয়ন আতালান্তার মতো দল।
প্রসঙ্গত, গত মৌসুমের নিয়ম ভেঙে, চারটি দল বাড়িয়ে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করতে যাচ্ছে উয়েফা।
নতুন ফরমেটে গ্রুপপর্ব হবে অন্যরকম, কম্পিউটার দিয়ে দ্বৈবচয়ন করে প্রত্যেক দলের প্রতিপক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নতুন ফরমেট: যা জানা প্রয়োজন
লিগ পর্বে প্রতিটি দল খেলবে আটটি করে ম্যাচ। এই আট ম্যাচের চারটি তারা খেলবে ঘরের মাঠে এবং বাকি চারটি প্রতিপক্ষের মাঠে।
চলুন দেখে নেই পাত্র-১ এ রাখা ইউরোপীয় ফুটবলের বড় দলগুলোর গ্রুপপর্ব কেমন হলো‑
রিয়াল মাদ্রিদ: বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, লিভারপুল, এসি মিলান, আতালান্তা, জালসবুর্গ, লিল, স্টুটগার্ট ও ব্রেস্ত।
ম্যানচেস্টার সিটি: ইন্টার মিলান, পিএসজি, ক্লাব ব্রুজ, ইউভেন্তুস, ফেয়েনুর্ড, স্পোর্তিং লিসবন, স্পার্তা প্রাহা ও স্লোভান ব্রাতিস্লাভা।
বায়ার্ন মিউনিখ: পিএসজি, বার্সেলোনা, বেনফিকা, শাখতার দোনেৎস্ক, দিনামো জাগরেব, ফেয়েনুর্ড, স্লোভান ব্রাতিস্লাভা ও অ্যাস্টন ভিলা।
পিএসজি: ম্যানচেস্টার সিটি, বায়ার্ন মিউনিখ, আতলেতিকো মাদ্রিদ, আর্সেনাল, পিএসভি আইন্দহোভেন, জালসবুর্গ, জিরোনা ও স্টুটগার্ট।
লিভারপুল: রিয়াল মাদ্রিদ, লাইপসিগ, বায়ের লেভারকুজেন, এসি মিলান, লিল, পিএসভি আইন্দহোভেন, বোলোনিয়া ও জিরোনা।
ইন্টার মিলান: লাইপসিগ, ম্যানচেস্টার সিটি, আর্সেনাল, বায়ের লেভারকুজেন, রেড স্টার বেলগ্রেড, ইয়াং বয়েজ, মোনাকো ও স্পার্তা প্রাহা।
বরুশিয়া ডর্টমুন্ড: বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, শাখতার দোনেৎস্ক, ক্লাব ব্রুজ, সেল্টিক, দিনামো জাগরেব, স্ট্রাম গ্রাজ ও বোলোনিয়া।
লাইপসিগ: লিভারপুল, ইন্টার মিলান, ইউভেন্তুস, আতলেতিকো মাদ্রিদ, স্পোর্তিং লিসবন, সেল্টিক, অ্যাস্টন ভিলা ও স্ট্রাম গ্রাজ।
বার্সেলোনা: বায়ার্ন মিউনিখ, বরুশিয়া ডর্টমুন্ড, আতালান্তা, বেনফিকা, ইয়াং বয়েজ, রেড স্টার বেলগ্রেড, ব্রেস্ত ও মোনাকো।
উল্লেখ্য, প্রতিটি দল বিজোড় সংখ্যার দলগুলোর সঙ্গে ঘরের মাঠে এবং জোড় সংখ্যায় অবস্থান করা প্রতিপক্ষের সঙ্গে তাদের মাঠে গিয়ে খেলবে।
গ্রুপপর্বের পর শেষ ষোলো থেকে ফাইনাল পর্যন্ত ফরমেটে কোনো পরিবর্তন আসেনি। আগে যেভাবে নকআউট পর্ব হতো, সেভাবেই প্রতিটি ধাপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে গ্রুপপর্বের খেলা। এর মধ্যে শেষ দিন সবগুলো দল একযোগে একই সময় মাঠে নামবে।
২ মাস আগে