ফেলোশিপ
ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ পেলেন ১০ গবেষক
ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্য দেশের ১০ জন গবেষককে নির্বাচিত করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ মনোনয়ন বিষয়ক কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, প্রফেসর ড. হাসিনা খান, ইউজিসির গবেষণা সহযোগিতা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. মো. ফখরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: উন্নত সাংবাদিকতার লক্ষ্যে ইএমকে-বিজেএস ফেলোশিপ চালু
প্রফেসর আলমগীর বলেন, দেশে মানসম্মত গবেষণা পরিচালনার লক্ষ্যে ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ প্রদান করছে।
পাশাপাশি, ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপপ্রাপ্তদের গবেষণার ফলাফল মূল্যায়ন করবে।
এছাড়া, গবেষণা ও গবেষণার কাজের ডেটাবেজ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮২ শিক্ষার্থী পাচ্ছেন জাতীয় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ফেলোশিপ
ফেলোশিপপ্রাপ্ত গবেষকরা হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ নুরুল আমিন নূরী, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. শেখ মেহেদী হাসান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ফিরোজা আক্তার খানম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শরাবান তহুরা ও অধ্যাপক ড. গুলশান আরা, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মো. তরিকুল ইসলাম, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. ফারহীন হাসান, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ড.শহীদ মো. আসিফ ইকবাল, বরেন্দ্র ইউনিভার্সিটির ড. সুলতানা রাজিয়া এবং বৃন্দাবন সরকারি কলেজের ড. সুভাষ চন্দ্র দেব।
আরও পড়ুন: সনদ প্রদানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বিজেএস-ইএমকে ফেলোশিপ প্রোগ্রাম
ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ-২০২৩ -এর জন্য আবেদন করেছিলেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় (শুধু স্থায়ী ক্যাম্পাস) এবং সরকারি কলেজের ৩০ জন গবেষক।
নীতিমালা অনুযায়ী আবেদনকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রকাশনা, গবেষণার শিরোনাম, সারসংক্ষেপ, সুপারভাইজারের সুপারিশের ভিত্তিতে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ১০ জন গবেষককে ইউজিসি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ-২০২৩ -এর জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৩-২৪ পেলেন ৪৮ স্কলার
৯ মাস আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮২ শিক্ষার্থী পাচ্ছেন জাতীয় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ফেলোশিপ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা প্রকল্পের অধীনে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ পাচ্ছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের ১৮২ শিক্ষার্থী। সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রতন কুমার মণ্ডলের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ফেলোশিপ ঘোষণা করা হয়।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় তিন ক্যাটাগরিতে এ ফেলোশিপ দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভৌত বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ডিসিপ্লিন থেকে ৩৬ জন, রসায়ন ডিসিপ্লিন থেকে ১২ জন, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন থেকে ১০ জন, পদার্থবিজ্ঞান ডিসিপ্লিন থেকে ১০ জন, পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিন থেকে ৮ জন, গণিত ডিসিপ্লিন থেকে ৭ জন, নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা ডিসিপ্লিন থেকে ৩ জন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন এবং স্থাপত্য ডিসিপ্লিন থেকে ১ জনসহ মোট ৮৮ জনকে মনোনীত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সিএমএ পেশার গুরুত্ব বিষয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
খাদ্য ও কৃষি বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে ৬৯ জনের মধ্যে ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিন থেকে ২৮ জন, এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিন থেকে ১৬ জন, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিন থেকে ১৫ জন এবং সয়েল ওয়াটার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ডিসিপ্লিন থেকে ১০ জনকে মনোনীত করা হয়েছে।
জীব ও চিকিৎসা বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে ২৪ জনের মধ্যে ফার্মেসি ডিসিপ্লিন থেকে ১৮ জন এবং বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন থেকে ৬ জন মনোনীত হয়েছেন। এ ছাড়া পিএইচডি শিক্ষার্থী হিসেবে ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিন থেকে একজনকে ফেলোশিপের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
এদিকে ফেলোশিপের জন্য মনোনীতদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।
তিনি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উৎসাহিত করা হচ্ছে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গবেষণায় অনুদান দেওয়া হচ্ছে। নিজস্ব রিসার্চ ইনডোমেন্ট ফান্ড গঠন করা হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও গবেষণায় আত্মনিবেশ করছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ফেলোশিপে এত বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ও গবেষকের মনোনীত হওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দ ও গৌরবের।
আরও পড়ুন: ৩১-এ পদার্পণ, নানা আয়োজনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন
১ বছর আগে
সনদ প্রদানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বিজেএস-ইএমকে ফেলোশিপ প্রোগ্রাম
সনদ প্রদানের মধ্য দিয়ে ইএমকে সেন্টারের পৃষ্ঠপোষকতায় সাংবাদিকদের জন্য আয়োজিত ফেলোশিপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ার (বিজেআইএম) অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিল্ডিংঅ্যাসেটস জার্নালিজম স্কুল (বিজেএস) দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ৪০ জন সাংবাদিক নিয়ে গত ৫ জুন এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামটি শুরু করে।
শনিবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডির ইএমকে সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ৪০ জন সংবাদকর্মীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ফেলোশিপ সম্পন্ন করার স্বীকৃতি। এছাড়া, প্রথম ৩ জনকে দেওয়া হয় ক্রেস্ট।
ফেলোশিপ প্রোগ্রামে প্রথম হয়েছেন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড-এর নাঈম আলী, দ্বিতীয় হয়েছেন ডেইলি স্টারের মো, আসাদুজ্জামান এবং তৃতীয় হয়েছেন প্রথম আলোর মো. মিনহাজুল আবেদীন রিয়াজ চৌধুরী।
জ্যেষ্ঠ ও রয়টার্সের দীর্ঘদিনের সাংবাদিক রফিকুর রহমান অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন। আরও উপস্থিত ছিলেন বিজেএসের প্রিন্সিপাল রেদওয়ান আহমেদ এবং বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কাজ করা সাংবাদিকদের সংগঠন বিজেআইএম এর আহ্বায়ক স্যাম জাহান।
আরও পড়ুন: উন্নত সাংবাদিকতার লক্ষ্যে ইএমকে-বিজেএস ফেলোশিপ চালু
এবারের ফেলোশিপ প্রোগ্রামের শিরোনাম ছিল ‘উন্নত সাংবাদিকতার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মশালা’। এই কর্মশালায় ৭টি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এগুলো হলো- মোবাইলফোন সাংবাদিকতা, গল্পবলা এবং সংবাদ উৎস সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, সংবাদ নীতি ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা, দীর্ঘলেখনী সাংবাদিকতা, ভুয়া নিউজ ও ভুল তথ্য খুঁজে বের করার সাধারণ কিছু নিয়মাবলী, বহুমুখী সাংবাদিকতা ও প্রতিকূল পরিবেশে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ। বিষয়গুলো সম্পর্কে হাতে-কলমে শিক্ষা নিয়েছেন ফেলোশিপে অংশগ্রহণ করা সাংবাদিকরা। এমন প্রোগ্রামের মাধ্যমে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে প্রত্যাশা করেন আয়োজকরা।
বিজেআইএম এর আহ্বায়ক স্যাম জাহান বলেন, সফল ফেলোশিপ প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে গণমাধ্যমের জন্য আসন্ন অনেকগুলো উপকারী ইভেন্টের শুরু হলো। আমাদের সাংবাদিকতার প্রকৃত সারমর্ম চালিয়ে যেতে হবে এবং এই ধরনের প্রোগ্রামগুলো সেই বোঝাপড়াকে বাড়িয়ে দেবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ার যাত্রা শুরু
কর্মশালার প্রশিক্ষক ছিলেন- এএফপির ব্যুরোপ্রধান শফিকুল আলম, প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি রোজিনা ইসলাম, আল-জাজিরার প্রতিনিধি ফয়সাল মাহমুদ, এএফপি ফ্যাক্টচেক সম্পাদক কদরউদ্দিন শিশির, ডিডব্লু একাডেমি প্রশিক্ষক মাকসুদা আজিজ, পুলিৎজারজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি সাংবাদিক মোহাম্মদ পনির হোসেন এবং আন্তর্জাতিক পুরষ্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক স্যাম জাহান।
ফেলোশিপপ্রাপ্ত সাংবাদিকরা হলেন- আবদুল্লাহ আল জোবায়ের, মো. মিনহাজুল আবেদীন রিয়াজ চৌধুরী, কাজী মুস্তাফিজ, ঝুমুর সাহা, নাসিমুল আহমেদ শুভ, সাইমুন মুবিন পল্লব, মনিরুজ্জামান মনির, মোঃ সবুজ মাহমুদ, মারজিয়া হাশমি মুমু, মো. হেদায়েত উল্লাহ, মো. আরশাদ আলী, মো. সাজ্জাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, রাফিয়া খানম চৌধুরী, গোলাম রব্বানী, মো. মিরাজ হোসেন, মো. সাহাবীর মিয়া (বীর সাহাবী), শেখ শাহরুখ ফারহান, ফারিজা সাবরিন, এম এম হাশমি সরকার, ফৌজিয়া সুলতানা, নাঈম আলী, মো. তানজিল আহমেদ, মো. ওসমান গণি, মো. তাজনুর ইসলাম, তাসলিমুল আলম তৌহিদ, শোয়েব আব্দুল্লাহ, শারীফা সুলতানা, মাহফুজুর রহমান মানিক, স্টেফান রোজারিও উত্তম, ফারহানা হক, নূর মোহাম্মদ, অমিত বণিক, নাজমুস সাকিব, মো. আসাদুজ্জামান, মারিফুল হাসান, ইফফাত জাহান, কেরী আশীর্বাদ বিশ্বাস, ইয়াসির আরাফাত ও হাসান আল মানজুর।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ ২০২৩-২৪ পেলেন ৪৮ স্কলার
১ বছর আগে
উন্নত সাংবাদিকতার লক্ষ্যে ইএমকে-বিজেএস ফেলোশিপ চালু
বিল্ডিংঅ্যাসেটস জার্নালিজম স্কুল (বিজেএস) ঢাকাস্থ অ্যাডওয়ার্ড মারো কেনেডি (ইএমকে) সেন্টারের পৃষ্ঠপোষকতায় মধ্য-ক্যারিয়ারে থাকা সাংবাদিকদের জন্য একটি ফেলোশিপ চালু করেছে।
সোমবার (৫ জুন) থেকে ইএমকে সেন্টারে ফেলোশিপের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বিল্ডিংঅ্যাসেটস জার্নালিজম স্কুল (বিজেএস) বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া (বিজেআইএম)-এর একটি অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
আরও পড়ুন: বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার ও ফেলোশিপ প্রদান
সাংবাদিকতা বিকশিত করার উদ্যোগ
‘উন্নত সাংবাদিকতার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মশালা’- নামক ফেলোশিপটিতে ৪০ জন সাংবাদিকদের একটি অত্যন্ত কঠোর ও নিরপেক্ষ যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে। এই মিশ্র সাংবাদিক ব্যাচে রয়েছেন প্রতিবেদক, ফটোসাংবাদিক এবং ভিডিওসাংবাদিক। কারণ এই ফেলোশিপের অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিটি পেশাদার সাংবাদিকের বহুমুখী কর্মপ্রতিভা শাণিত করে তোলা। ইএমকে সেন্টার প্রদত্ত স্মল গ্র্যান্ট ২০২২-২৩ বিজয়ী হয়ে বিজেএস আক্ষরিক অর্থেই দেশের সাংবাদিকতা বিকশিত করে তোলার উদ্যোগে এই ফেলোশিপ পরিচালনা করছে।
সাতটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ পাবেন
ফেলোগণ এই কর্মশালায় সাতটি বিষয়ে শিক্ষা পাবেন। যেমন- মোবাইলফোন সাংবাদিকতা, গল্পবলা ও সংবাদ উৎস সংগ্রহ-সংরক্ষণ, সংবাদ নীতি ও অনসুন্ধানী সাংবাদিকতা, দীর্ঘলেখনী সাংবাদিকতা, ভুয়া নিউজ ও ভুল তথ্য খুজেঁ বের করার সাধারণ কিছু নিয়মাবলী, বহুমুখী সাংবাদিকতা এবং প্রতিকূল পরিবেশে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ।
এই কর্মশালায় প্রতিজন প্রশিক্ষকই একেকজন স্ব-স্ব স্থানে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপকারী সাংবাদিক। এএফপি ব্যুরোপ্রধান শফিকুল আলম, প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি রোজিনা ইসলাম, আল-জাজিরা প্রতিনিধি ফয়সাল মাহমুদ, এএফপি ফ্যাক্টচেক সম্পাদক কদরউদ্দিন শিশির, ডি ডাব্লিউ একাডেমি প্রশিক্ষক মাকসুদা আজিজ, পুলিৎজারজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি সাংবাদিক মোহাম্মদ পনির হোসেন এবং আন্তর্জাতিক পুরষ্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক স্যাম জাহান।
দশ সপ্তাহব্যাপী এই অনাবাসিক কর্মশালা শেষে অন্তত ৭০ শতাংশ নম্বর ওঠাতে পারলে ফেলোগণ পাবেন একটি সনদ এবং প্রথম তিনজন পাবেন আকর্ষণীয় ক্রেস্ট।
আরও পড়ুন: ইউজিসির পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ পেলেন শাবিপ্রবি অধ্যাপক ফারুক মিয়া
বিজেএস-এর প্রধান প্রশিক্ষক স্যাম জাহান বলেন, 'স্থানীয় পর্যায়ের শীর্ষ প্রশিক্ষকদের দ্বারা পরিচালিত এই ধরনের ফেলোশিপ এবং প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো আসলেই সহসা দেখা যায় না। এটি আমাদের ফেলোদের জন্য তাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং আরও ভালো সাংবাদিক হওয়ার একটি দুর্দান্ত সুযোগ হবে। আমরা আশা করি আমরা ভবিষ্যতেও এই ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে পারব।'
এই ফেলোশিপে অংশ নেওয়া ফেলোগণ হচ্ছেন- বীর সাহাবী, কাজী মুস্তাফিজ, আবদুল্লাহ আল জোবাইর, ঝুমুর সাহা, মারজিয়া হাশমি মম, নাসিমুল আহমেদ শুভ, সাইমুন মুবিন, মনিরুজ্জামান, সবুজ মাহমুদ, ফারিজা সাবরিন, রাফিয়া খানম চৌধুরি, ফৌজিয়া সুলতানা, শরীফা সুলতানা, ইফফাত জাহান, ফারহানা হক, মো. হেদায়েত উল্লাহ, মো. আরশাদ আলী, মো. সাজ্জাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, গোলাম রাব্বানী, মো. মিরাজ হোসেন, শেখ শাহরুখ ফারহান, মো. মিনহাযুল আবেদিন রিয়াজ চৌ., এম এম হাশমি, নায়েম শান, মো. তানজিল আহমেদ, মো. ওসমান গণি, মো. তাজনুর ইসলাম, তাসলিমুল আলম তৌহিদ, শোয়েব আব্দুল্লাহ, মাহফুজুর রহমান মানিক, স্টেফান রোজারিও, নূর মোহাম্মদ, অমিত বণিক, মো. আসাদুজ জামান, হাসান আল মানজুর, মো. মারিফুল হাসান, ক্যারি আশীর্বাদ বিশ্বাস, নাজমুস সাকিব এবং ইয়াসির আরাফাত।
আরও পড়ুন: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন শাবিপ্রবির ৬০ শিক্ষার্থী
১ বছর আগে
ইউজিসির পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ পেলেন শাবিপ্রবি অধ্যাপক ফারুক মিয়া
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক ‘পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ (২০২১-২২)’-এ মনোনীত হয়েছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ফারুক মিয়া।
তার গবেষণার শিরোনাম ‘হিস্টোরিকাল অ্যারকিটেকচার ফর অভজারভিং টিস্যু ফিজিওলজি অব হিলশা স্বাদ, ট্যানুলোসা হিলশা ইন ডাইভারস হেবিট্যাটস অব বাংলাদেশ’। এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: শামসুল হক প্রধান।
সম্প্রতি ইউজিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১০ জন শিক্ষক এ ফেলোশিপে মনোনীত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির প্রক্টরিয়াল টিমে নতুন ৪ সদস্য
ফেলোশিপে মনোনীত অন্যরা হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সরোয়ার আলী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারাসিটোলজি সহযোগী অধ্যাপক ড. অনিতা রাণি দে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুমন গাঙ্গুলী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. হালিমা খাতুন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোস্তাক আহমেদ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল হক, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো খালেদ হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. কাওছার হোসেন এবং নোয়াখালী সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. বকুল ভট্টাচার্য।
অনুভূতি প্রকাশ করে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফারুক মিয়া বলেন, এটি গবেষণার একটি সর্বোচ্চ ধাপ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তথা গবেষকদের জন্য এটি একটি স্বপ্ন। তাই আমি অত্যন্ত আনন্দিত এবং আমাকে পোস্ট ডক্টরাল ফেলো নির্বাচন করার জন্য ইউজিসিকে ধন্যবাদ। এই গবেষণার মাধ্যমে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর গবেষণার আরেকটি যাত্রা শুরু হবে এবং গবেষণার ধারাবাহিকতায় একসময় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শ্রেষ্টত্ব অর্জন করবে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে অনলাইনে ক্লাস শুরু
গত বছর ২৩ সেপ্টেম্বর সব পাবলিক/প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি কলেজের শিক্ষকদের কাছ থেকে ফেলোশিপের জন্য দরখাস্ত আহ্বান করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
২ বছর আগে
তামাকবিরোধী সাংবাদিকতায় ফেলোশিপ পেলেন ৪ গণমাধ্যমকর্মী
বাংলাদেশে তামাকবিরোধী সাংবাদিকতায় ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের ফেলোশিপ পেলেন চার গণমাধ্যমকর্মী।
ফেলোপিশপ প্রাপ্ত সাংবাদিকরা হলেন, মাসুদ রুমী (কালের কণ্ঠ), ডলার মেহেদী (৭১ টিভি), জান্নাতুল ফেরদৌস পান্না (আমাদের নতুন সময়) এবং মো. আখতারুজ্জামান (আমাদের অর্থনীতি)।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে সেরা সাংবাদিকের পুরস্কার পেলেন মিহির
বুধবার এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের পক্ষ থেকে ফেলোশিপ প্রাপ্ত চারজন গণমাধ্যমকর্মীর নাম ঘোষণা করা হয়। ‘ক্যাম্পেইন ফর টোবাকো ফ্রি কিডস বাংলাদেশের’ লিড পলিসি অ্যাডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সাংবাদিক ফেলোশিপের বিজয়ী ঘোষণা এবং পুরষ্কার প্রদানের ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন ও বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। এছাড়া অতিথি হিসেবে ফেলোশিপ প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ইকোনমিক রিপোর্টাস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এসএম রাশেদুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: অসুস্থ ইউএনবির সাংবাদিক বিষ্ণু প্রসাদের খোঁজ নিতে গেলেন বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের মিডিয়া ম্যানেজার রেজাউর রহমান রিজভীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ফেলোশিপের ওপর বিশেষ প্রেজেন্টশন উপস্থাপন করেন তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়ক মোঃ শরিফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে ফেলোশিপ প্রাপ্ত চার গণমাধ্যমকর্মী ছাড়াও অংশগ্রহণকারী অন্যান্য গণমাধ্যমকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
গবেষণা দেশের উপকারে আসতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
সরকার যে গবেষণাগুলোতে সরকারি অর্থ বিনিয়োগ করছে তার ফলাফল জানতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৪ বছর আগে