আওয়ামী-লীগ
জনগণ বিএনপির ভোট বর্জনের ডাক প্রত্যাখ্যান করেছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভোট উৎসবের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষ ভোট দিয়েছে, বিএনপিসহ যারা ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিল তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি বলেন, ভোটের বিরুদ্ধে বিএনপির প্রচারণা, ভোট বর্জনের ডাকের পাশাপাশি ৫ জানুয়ারি ট্রেনে বর্বরোচিত হামলা এবং ৪, ৫, ৬ জানুয়ারি বিভিন্ন জায়গায় ভোটকেন্দ্রে বিচ্ছিন্নভাবে হামলা পরিচালনা করা হয়েছে। তাদের সন্ত্রাস ও অগ্নিসন্ত্রাসের রাজনীতি মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে, দেশে কার্যত একটি ভোট উৎসব হয়েছে।
আরও পড়ুন: আগুনসন্ত্রাসে ভোট উৎসব ম্লান করা যাবে না: তথ্যমন্ত্রী
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
হাছান বলেন, বিএনপি এবং তাদের সমমনা দলগুলো এখন হতাশায় নিমজ্জিত- কেন তারা নির্বাচন করল না। তাদের সঙ্গে যদি ব্যক্তিগতভাবে আলাপ করেন, তাহলে জানতে পারবেন তাদের মধ্যে কী পরিমাণ হতাশা বিরাজ করছে। তারা এখন অনুধাবন করতে পেরেছে, এই নির্বাচন বর্জন করে তারা নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এবং গণতন্ত্রের অভিযাত্রা অব্যাহত আছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামাতের নির্বাচন ম্লান করার অপচেষ্টা উচ্ছ্বাসে পরিণত হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশ, ভারতসহ সার্কভুক্ত দেশগুলো এবং ওআইসিভুক্ত দেশগুলো সহ জাতিসংঘের পর্যবেক্ষকরা সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে যে, দেশে একটি সুন্দর, সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সোমবার বিকালে তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে অভিনন্দন জানিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
‘মানবাধিকার হাইকমিশনারের বিবৃতি ত্রুটিযুক্ত ও একপেশে’
নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনারের বিবৃতি প্রসঙ্গে সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান বলেন, আমি বিবৃতিটি পড়েছি। বিবৃতিতে আগুনসন্ত্রাস করে, পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে মানুষ পোড়ানোর ব্যাপারে কোনো কথা নাই। সেখানে মানবাধিকারের কথা বলা হয়েছে, গ্রেপ্তারের কথা বলা হয়েছে, অথচ গ্রেপ্তার তো তাদেরই করা হচ্ছে যারা আগুন সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত।
আরও পড়ুন: ভোটের দিন নৈরাজ্য সৃষ্টির পরিকল্পনা করেছে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী
৭১৯ দিন আগে
ইশতেহারে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নই হবে নতুন সরকারের মূল কাজ: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নতুন সরকারের প্রধান কাজ হবে নির্বাচনী ইশতেহারে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
মঙ্গলবার(৯ জানুয়ারি) বিকালে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আয়োজিত এক যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বুধবার সকাল ১০টায় নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথ নেবেন। এই দিনে সংসদ নেতাও নির্ধারণ করা হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ‘বলির পাঁঠা’ করা হচ্ছে: জিএম কাদের
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনে নতুন মন্ত্রিসভা শপথ নেবে।
তিনি আরও বলেন, '২০২৪ সালে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা দেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। দলমত নির্বিশেষে দেশের অব্যাহত উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের ঠান্ডা মাথায় এগিয়ে যেতে হবে। কোথাও কোনো সহিংসতা বা সংঘাত হওয়া উচিত নয়। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নেতা যে ভাষণ দিয়েছেন, তা অক্ষরে অক্ষরে অনুসরণ করতে হবে। দেশের মানুষের প্রত্যাশা এবং দেশ পরিচালনার চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের অতিক্রম করতে হবে।’
সংসদ নির্বাচনের পর কোনো ধরনের সহিংসতায় না জড়াতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বানও জানান ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: সরকার যেখানে যাকে জেতাতে চেয়েছে সে জিতেছে: জিএম কাদের
বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা দলের নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত রাখার একটি চক্রান্ত। দেশের মানুষ ভোট দিয়েছে। যারা বর্জনের ডাক দিয়েছে ভোটাররা তাদের বর্জন করেছে।
তিনি বলেন, 'ভবিষ্যতে দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে আমাদের মনোযোগ বাড়াতে হবে। আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না। কিন্তু বিএনপি তাই করছে। এটি তাদের জনসাধারণের বিচ্ছিন্নতার মাত্রা বাড়িয়ে তুলবে। আমরা সবসময় সতর্ক থাকি যাতে কোনো ক্ষতি না হয়। সবকিছু মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ আজকের বিজয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে অবিচল রয়েছেন।’
নির্বাচন নিয়ে কয়েকটি দেশের বক্তব্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'বাংলাদেশের এই নির্বাচনে আমেরিকা, কমনওয়েলথ ও ওআইসির পর্যবেক্ষকরা এখানে উপস্থিত ছিলেন। আমি মনে করি, নির্বাচন পর্যবেক্ষণের পর পর্যবেক্ষকরা তাদের দেশ থেকে যে ইতিবাচক মন্তব্য করবেন, তার ওপর ভিত্তি করে যারা ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য দিচ্ছেন তারাও বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
এ সময় আওয়ামী লীগ নেতা ড. আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা.দীপু মনি উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আরও পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া বিএনপির কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
৭১৯ দিন আগে
স্বতন্ত্ররা আলাদা থাকলে বিরোধী দলে প্রাধান্য পাবে জাতীয় পার্টি: আইনমন্ত্রী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কোনো দলে না গিয়ে যদি আলাদা থাকেন, তবে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি প্রাধান্য পাবে বলে জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনিা বলেন, স্বতন্ত্রদের অবস্থান সম্পর্কে পুরোপুরি নিশ্চিত হতে আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে।
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক নিজ দপ্তরের সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন: হ্যাটট্রিক করলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্ররা যদি মনে করেন তারা আলাদা আলাদা থাকবেন, তবে জাতীয় পার্টি যেহেতু ১১টি আসন পেয়েছে জাতীয় পার্টি অবশ্যই (বিরোধী দল হিসেবে) প্রাধান্য পাবে।’
তিনি জানান, বিরোধী দল হতে হলে ১০ শতাংশ আসন থাকতে হয়।
এমপিদের শপথ, নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কাল (বুধবার) নতুন সংসদ সদস্যরা শপথ নেবেন। এখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হচ্ছে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনাকে সংসদ নেতা পার্লামেন্টারি পার্টির নেতা হিসেবে নির্বাচিত করার পর রাষ্ট্রপতি তাকে নতুন সরকার গঠনের জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন। এ আমন্ত্রণ জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী নতুন সরকার গঠন করবেন। নতুন সরকার যতক্ষণ পর্যন্ত না গঠিত হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এখন যে সরকার আছে তারা দায়িত্বে থাকবেন। নির্ধারিত সময় না থাকলেও রীতি রয়েছে শপথ নেওয়ার পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যেই নতুন সরকার গঠিত হয়। আমার মনে হয়, এবারও তাই হবে।’
আরও পড়ুন: অন্যরা ক্ষমতায় আসে খেতে, আওয়ামী লীগ আসে দিতে: আইনমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন নতুন সংসদ সদস্যদের একটা গেজেট করবে। এটা করার পরে শপথ নিতে হবে, সেখানে একটা সময়সীমা রয়েছে যে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেই শপথ নিতে হবে। এখন সেই প্রক্রিয়া শুরু হবে।’
স্বতন্ত্ররা কোনো মোর্চা করতে পারবে কি না- এ বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, ‘কেন পারবে না? স্বতন্ত্ররা যদি মনে করেন তারা সরকারের সঙ্গে না থেকে নিজস্ব একটা গ্রুপ করবেন, অবশ্যই তারা সেটা করতে পারেন। তখন কাকে বিরোধী দল হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে, সেটা নির্ধারিত হবে।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কাল শপথ নেওয়ার পর স্বতন্ত্রদের অবস্থান কি হবে তারা নিশ্চয়ই জানাবেন। স্বতন্ত্রদের অবস্থান নির্ণয় হওয়ার পরেই আমার মনে হয় বিরোধী দল কারা থাকবেন সেটা আমরা বুঝতে পারব।’
স্বতন্ত্র যারা তারা আওয়ামী লীগের। তারা যদি বিরোধী দলে যায়, তবে সরকার এবং বিরোধী দুই পক্ষই আওয়ামী লীগ হলো। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তারা যখন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, তারা আওয়ামী লীগের হিসেবে নির্বাচিত হননি। তারা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্রতীকও ছিল ভিন্ন। নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শুধু আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। সে ক্ষেত্রে তারা আওয়ামী লীগের এটা মুখের কথা হতে পারে, কিন্তু আইন ও বাস্তবতার কথা সেটা নয়।’
আরও পড়ুন: এই ভোট গণতন্ত্র রক্ষার ভোট: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘তারা স্বতন্ত্র হিসেবে জয়ী হয়েছেন। তারা যদি মনে করেন তারা স্বতন্ত্র হিসেবে থাকবেন। তাহলে দেখা যাবে কতজন স্বতন্ত্র হিসেবে থাকলেন। যদি দেখা যায় তারা একটা মোর্চা করবেন। অবশ্যই সেখানে তখন বিরোধীদল কে হবে তখন পরিষ্কার হয়ে যাবে। সে জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’
সংসদ সদস্যদের শপথ বুধবার হলে মন্ত্রিসভা কবে গঠিত হবে- জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা প্রধানমন্ত্রী বলতে পারবেন তিনি ইনশাআল্লাহ আবারও আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির দল নেতা হিসেবে নির্বাচিত হবেন, তিনি তখন ঘোষণা দেবেন কখন মন্ত্রিসভা গঠিত হবে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে নির্বাচন সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হয়নি এ বিষয়ে আইনমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই বলে আসছি নির্বাচন তখন সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হয়, যখন জনগণ ভোট দেয়। আপনারা সবাই দেখেছেন এই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিয়েছে এবং নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়ে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’
আনিসুল হক বলেন, ‘সেজন্য আমরা বলব, আমরা যেটা বলি সেটা সঠিক। এর কারণ হচ্ছে বাস্তব চিত্র আমরাই দেখেছি। এই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে, যেটা জনগণ স্বীকৃতি দিয়েছে। এর ওপরে কারও স্বীকৃতি প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না।’
আরও পড়ুন: পানিয়ারুপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দেবেন আইনমন্ত্রী
৭১৯ দিন আগে
১৯৭৫ সালের পর এই নির্বাচন সবচেয়ে অবাধ-সুষ্ঠু হয়েছে: শেখ হাসিনা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রবিবারের (৭ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
তিনি বলেন, ‘জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর নেতা-কর্মীরা সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় প্রধান হিসেবে শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানানোর সময় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও কম ভোটে জয় আ.লীগের
এই বিজয় তার টানা চতুর্থ মেয়াদে এবং সামগ্রিকভাবে পঞ্চম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ প্রশস্ত করেছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিদের সহায়তায় একটি চমৎকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বিএনপি তাদের বিদেশি প্রভুদের পরামর্শ মেনে চলায় বাংলাদেশে টিকে থাকতে পারে না।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল। তাদের কিছু ওস্তাদ আছে। তারা বাংলাদেশের জনগণকে চেনে না। এসব ওস্তাদদের পরামর্শ মেনে চললে বাংলাদেশে টিকে থাকা সম্ভব হবে না।’
আরও পড়ুন: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন: ঢাকায় ২০ আসনের ৪টি হাতছাড়া আ.লীগের
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কোনো বিদেশি প্রভু নেই, কারণ জনগণই তাদের শক্তি।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন বানচালের জন্য অনেক ষড়যন্ত্র করেছে।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর অনুষ্ঠিত সকল নির্বাচনের মধ্যে এই নির্বাচন সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক হয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমরা প্রমাণ করেছি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী দেশ ও জনগণের কল্যাণে সবকিছু ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের অনেকেই জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী হলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
তিনি বলেন, দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্বকে কাজে লাগানোর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: আরও পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া বিএনপির কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
‘জনগণের ম্যান্ডেট মেনে সবকিছু ভুলে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার’ আহ্বানও জানান তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনে কিছু রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ নয়, কারণ জনগণের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, ‘জনগণ যদি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় না চায়, তাহলে আমরা তাদের ম্যান্ডেট দিয়ে তা দেখাব।’
এ প্রসঙ্গে তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর জনগণ দেড় মাসের মধ্যে বিএনপি সরকারকে উৎখাত করেছিল।
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের মানুষ কখনও অন্যায় মেনে নেয় না।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে ও প্রধানমন্ত্রীর বোন শেখ রেহানা তার বড় বোনকে ফুলের তোড়া দিয়ে তাকে অভিনন্দন জানান।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়।আরও পড়ুন: ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন হতে পারে: নসরুল হামিদ
৭১৯ দিন আগে
১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন হতে পারে: নসরুল হামিদ
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা হতে পারে।
তিনি বলেন, সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ নতুন সরকারের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে।
আরও পড়ুন: নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নে বাংলাদেশ সৌরভিত্তিক উদ্যোগের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে: নসরুল হামিদ
সোমবার (৮ জানুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
নসরুল হামিদ ঢাকা-৩ আসন থেকে টানা তৃতীয়বারের মতো সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের শক্ত অবস্থানের কারণেই অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভোটের মাধ্যমে বিএনপি'র অগ্নিসন্ত্রাসের জবাব জনগণ দেবে: নসরুল হামিদ
তিনি বলেন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনাসহ নতুন সরকারের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে।
তিনি বলেন, নতুন সরকারকে আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য বজায় রাখতে স্বয়ংক্রিয় জ্বালানি মূল্য সমন্বয় ব্যবস্থা চালু করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
আরও পড়ুন: নতুন চিন্তাকে গ্রহণ করতে চাই: নসরুল হামিদ
৭২০ দিন আগে
আরও পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া বিএনপির কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশের জনগণ ব্যালটের মাধ্যমে অগ্নিসংযোগকারী, ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তি ও ১৫ আগস্টের খুনিদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত এবারও ব্যর্থ হয়েছে। বারবার নির্বাচন বর্জন করার পর এখন বিএনপির পাঁচ বছর অপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। বিএনপি এখন যেসব অভিযোগ এনেছে তা অবাস্তব ও ভিত্তিহীন।’
আরও পড়ুন: ভোট বর্জনকারীদের বর্জন করেছেন ভোটাররা: কাদের
সোমবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বিএনপিকে সত্য মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব: ফেরদৌস
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা নির্বাচনি ইশতেহারে যেসব অঙ্গীকার করেছি তা বাস্তবায়ন করব এবং ভবিষ্যতে একটি স্মার্ট ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব। এই নির্বাচন দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
আগামী ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জনসভা করবে আওয়ামী লীগ।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: অভিনেতা ও প্রযোজক সাজু মুনতাসিরের বিশেষ দিন
৭২০ দিন আগে
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন: ঢাকায় ২০ আসনের ৪টি হাতছাড়া আ.লীগের
ঢাকার সংসদীয় ২০টি আসনের দখল ধরে রাখতে পারেনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে থাবা বসিয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আর একটিতে জোটকে ছাড় দিতে হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া ঢাকা ১৯টি আসনের তিনটিতে বিজয় ছিনিয়ে নিয়েছে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এরমধ্যে দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান লড়েছিলেন ঢাকা -১৯ আসনে।
২০ টি আসনের বেসরকারি ফলে ঢাকা-৪, ঢাকা-৫ এবং ঢাকা-১৯ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে নাস্তানুবুদ করে নিজ দলেরই মনোনয়ন বঞ্চিতরাই।
ঢাকা-৪ আসনে ৭৭টির কেন্দ্রের মধ্যে সবগুলোর ফলাফলের ভিত্তিতে জয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন, তিনি পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৭৫ ভোট। নৌকা প্রতীকের সানজিদা খানম পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৭ ভোট।
ঢাকা-৫ আসনের ১৮৭ কেন্দ্রের ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মশিউর রহমান মোল্লা। তিনি পেয়েছেন ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট। আর নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) ৫০ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামাতের নির্বাচন ম্লান করার অপচেষ্টা উচ্ছ্বাসে পরিণত হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা-১৯ আসনের ২৯২ কেন্দ্রের ফলাফলে ট্রাক প্রতীকের সাইফুল ইসলাম ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকের ডা. মো. এনামুর রহমান পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৬১ ভোট। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ) পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০২ ভোট।
ঢাকার যেসব আসনে জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ
ঢাকা-১: সালমা বনাম সালমান এফ রহমান
সংসদীয় এই আসনটির ১৮৪টি কেন্দ্রের সবগুলোর ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালমান এফ রহমান ১ লাখ ৫০ হাজার ৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০ ভোট।
ঢাকা-২: আসনে কামরুল বনাম হাবিবুর
আসনটির ১৯৭ কেন্দ্রের সবগুলোর ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মো. কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের ডা. হাবিবুর রহমান পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৫ ভোট।
ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বনাম মনির সরকার
এ আসনটির ২২৬ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের নসরুল হামিদ ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। লাঙল প্রতীকের মো. মনির সরকার পেয়েছেন ২ হাজার ৮৬৮ ভোট।
ঢাকা-৬: সাঈদ খোকন বনাম রবিউল আলম
নৌকার প্রার্থী সাঈদ খোকন ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিনার প্রতীকের মো. রবিউল আলম মজুমদার পেয়েছেন ১ হাজার ১০৯ ভোট।
ঢাকা-৭: সোলাইমান সেলিম বনাম সাইফুদ্দিন
আসটির ১২৫ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৮ ভোট।
আরও পড়ুন: নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও কম ভোটে জয় আ.লীগের
ঢাকা-৮: বাহাউদ্দিন নাছিম বনাম জুবের আলম
বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী মো. জুবের আলম খান পেয়েছেন ৮৮০ ভোট।
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী বনাম আবুল
১৬৯টি কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০৩৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙল প্রতীকের কাজী আবুল খায়ের পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৪ ভোট।
ঢাকা-১০: ফেরদৌস বনাম শাহজাহান
এ আসনে ১১৯টি কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাজি মো. শাহজাহান পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট।
ঢাকা ১১: ওয়াকিল বনাম শামীম
আসটির ১৬২ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয় নিশ্চিত করেছন। লাঙল প্রতীকের শামীম আহমেদ পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৭৪৭ ভোট।
ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান বনাম খোরশেদ
১৪০ কেন্দ্রের সবগুলোর ফলাফলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ৯৪ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশু ২ হাজার ২১৯ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৩: আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক বিজয়ী হয়েছেন।
আরও পড়ুন: সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
ঢাকা-১৪: নিখিল বনাম লুৎফর
আসনটির ১৬৬টি কেন্দ্রের মধ্যে সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাইনুল হোসেন খান ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের মো. লুৎফর রহমান ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের সাবিনা আক্তার তুহিন পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৯২ ভোট।
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার বনাম শামসুল
আসনটির ১৩৩ কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। জাতীয় পার্টির শামসুল হক লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪ ভোট।
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস আলী মোল্লা বনাম
আওয়ামী লীগের ইলিয়াস আলী মোল্লা বিজয়ী হয়েছেন। ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ৬৫ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালাউদ্দিন রবিন ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৩১৪ ভোট। দুজনের ভোটের ব্যবধান প্রায় ৫৯ হাজার।
ঢাকা-১৭: আরাফাত বনাম আইনুল হক
নির্বাচনের ১২৪টি কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী-ক্যান্টনমেন্ট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ এ আরাফাত। নৌকা প্রতীক নিয়ে মোহাম্মদ এ আরাফাত পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুলা প্রতীক নিয়ে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রার্থী মো. আইনুল হক পেয়েছেন ১ হাজার ৩৮০ ভোট।
ঢাকা-১৮: খসরু বনাম শেরীফা কাদের
আসনটির ২১৭ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। কেটলি প্রতীকের মো. খসরু চৌধুরী ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের এস এম তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯০৯ ভোট। লাঙল প্রতীকের শেরীফা কাদের পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৯ ভোট।
ঢাকা-২০: বেনজির বনাম মোহাদ্দেছ
আসনটির ১৪৯ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে।নৌকার প্রার্থী বেনজীর আহমদ ৮৩ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩ ভোট।
আরও পড়ুন: ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
৭২১ দিন আগে
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও কম ভোটে জয় আ.লীগের
সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে টানা চতুর্থ বারের মতো আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে।এই নির্বাচনে ৩০০ টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ভোট গ্রহণ হয়েছে ২৯৯ টিতে। তবে সকল আসনে পড়েছে কম ভোট। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে এবং পূর্বাভাস অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের চমকপ্রদ ফলাফল রয়েছে।
রবিবারের(৭ জানুয়ারি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (যাদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে পরিচিত) ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছেন।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী হয়েছে এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এই তিনটি দলের একক প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসনে বিজয়ী হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন সচিব জানান, বিকাল ৩টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ২৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, কিন্তু বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অনুমান করেন, চূড়ান্ত ভোটদানের হার প্রায় ৪০ শতাংশ হতে পারে। তবে মাত্র এক ঘণ্টার ব্যবধানে তা প্রয়োজন ছিল ১৩ শতাংশের মতো।
ভোটদানের চূড়ান্ত সংখ্যা প্রকাশ করা হয়নি।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার সকালে ঢাকা সিটি কলেজে ভোট দিয়েছেন। জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী মাহবুবুল আলম জানান, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে তিনি ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির এম নিজাম উদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
তিনি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার মেয়াদ বাড়াতে যাচ্ছেন।
বেশ কিছু শীর্ষনেতা এবারের নির্বাচনে হেরে গেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন- জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, জাতীয় পার্টির শরিফা কাদের, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কাদের সিদ্দিকী, জাসদের হাসানুল হক ইনু, বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, পরিবেশ ও বন প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। মমতাজ বেগম ও মৃণাল কান্তি দাস।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগে চট্টগ্রাম-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২৯৯টি আসনের প্রায় ৪২ হাজার কেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ৭টিতে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। আর একজন প্রার্থীর মৃত্যুর পর একটি আসনে ভোট স্থগিত করা হয়েছিল।
প্রধান বিরোধী দল বিএনপি, সমর্থন এবং পূর্ববর্তী শাসন অভিজ্ঞতার দিক থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে তুলনীয় একমাত্র দল, অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় নির্বাচনের ফলাফল বেশিরভাগ পূর্বেই নির্ধারিত হয়েছিল।
বিজয়ীদের সম্পূর্ণ তালিকা:
বেসরকারিভাবে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা:
রংপুর বিভাগ:
পঞ্চগড়-১ আসনে নাঈমুজ্জামান ভূঁইয়া, পঞ্চগড়-২ আসনে নুরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে রমেশ চন্দ্র সেন, ঠাকুরগাঁও-২ আসনে মাজহারুল ইসলাম সুজন, দিনাজপুর-২ আসনে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ আসনে ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ আসনে আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, দিনাজপুর-৬ আসনে শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১ আসনে আফতাব উদ্দিন সরকার। নীলফামারী-২ আসনে আসাদুজ্জামান নূর, লালমনিরহাট-১ আসনে মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-২ আসনে নুরুজ্জামান আহমেদ, লালমনিরহাট-৩ আসনে মো. মতিয়ার রহমান, রংপুর-২ আসনে আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর-৪ আসনে টিপু মুন্সী, রংপুর-৬ আসনে শিরীন শারমিন চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে সুমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মো. বিপ্লব হাসান, গাইবান্ধা-৩ আসনে উম্মে কুলসুম স্মৃতি, গাইবান্ধা-৪ আসনে আবুল কালাম আজাদ, গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান, জয়পুরহাট-১ আসনে শামসুল আলম দুদু ও জয়পুরহাট-২ আসনে আবু সাইদুল আল মাহমুদ স্বপন।
রাজশাহী বিভাগ:
রাজশাহী-১ আসনে ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৩ আসনে আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৪ আসনে আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৫ আসনে আব্দুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী-৬ আসনে শাহরিয়ার আলম, নাটোর-২ আসনে শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ আসনে জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৪ আসনে সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে মো. জিয়াউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে আব্দুল ওয়াদুদ, বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান, বগুড়া-৫ মুজিবুর রহমান (মজনু), বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু, বগুড়া-৭ আসনে মোস্তফা আলম, নওগাঁ-১ আসনে সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-৩ আসনে সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, নওগাঁ-৫ আসনে নিজাম উদ্দিন জলিল, সিরাজগঞ্জ-১ আসনে তানভীর শাকিল জয়, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে জান্নাত আরা হেনরি, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আব্দুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে শফিকুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আব্দুল মমিন মন্ডল, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে চয়ন ইসলাম, পাবনা-১ আসনে শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ আসনে আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩ আসনে মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ আসনে গালিবুর রহমান শরীফ এবং পাবনা-৫ আসনে গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স।
খুলনা বিভাগ:
মেহের পুর-১ আসনে ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-২ আসনে নাজমুল হক, কুষ্টিয়া-৩ আসনে মাহবুব উল আলম হানিফ, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে সুলাইমান হক জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আলী আজগর, ঝিনাইদহ-১ আসনে আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-৩ আসনে সালাহ উদ্দিন মিয়াজী, ঝিনাইদহ-৪ আসনে আনোয়ারুল আজিম (আনার), যশোর-১ আসনে শেখ আলিফ উদ্দিন, যশোর-২ আসনে তৌহিদুজ্জামান, যশোর-৩ আসনে আনোয়ারুল আজিম (আনার), যশোর-৪ আসনে এনামুল হক বুলবুল, খুলনা-১ আসনে ননী গোপাল মন্ডল, খুলনা-২ আসনে শেখ সালাহউদ্দিন, খুলনা-৩ আসনে এস এম কামাল হোসেন, খুলনা-৪ আসনে আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫ আসনে নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, খুলনা-৬ আসনে রশিদুজ্জামান, বাগেরহাট-১ আসনে শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ আসনে হাবিবুন নাহার, বাগেরহাট-৪ আসনে এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, সাতক্ষীরা-৩ আসনে এ এফ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, সাতক্ষীরা-১ আসনে ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সাতক্ষীরা-৩ আসনে এএফএম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-৪ আসনে এসএম আতাউল হক, মাগুরা-১ আসনে সাকিব আল হাসান, মাগুরা-২ আসনে বীরেন শিকদার, নড়াইল-১ আসনে বিএম কবিরুল হক ও নড়াইল-২ আসনে মাশরাফি বিন মর্তুজা।
বরিশাল বিভাগ:
পিরোজপুর-১ আসনে শ ম রেজাউল করিম, ঝালকাঠি-১ আসনে শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ আসনে আমির হোসেন আমু, পটুয়াখালী-২ আসনে আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ আসনে এস এম শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ আসনে মহিবুর রহমান, বরগুনা-২ আসনে সুলতানা নাদিরা, ভোলা-১ আসনে তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আসনে আলী আজম, ভোলা-৩ আসনে নুরান্নবী চৌধুরী, ভোলা-৪ আসনে আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব,বরিশাল-১ আসনে আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ, বরিশাল-৫ আসনে জাহিদ ফারুক এবং বরিশাল-৬ আসনে আব্দুল হাফিজ মল্লিক।
ময়মনসিংহ বিভাগ:
ময়মনসিংহ-২ আসনে শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৪ আসনে মোহাম্মদ মহিতুর রহমান, ময়মনসিংহ-৬ আসনে মুসলিম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে আবদুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ আসনে ফাহমি গোলন্দাজ (বাবেল), নেত্রকোণা-১ আসনে মোশতাক আহমেদ রুহি, নেত্রকোণা-২ আসনে আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোণা-৪ আসনে সাজ্জাদুল হাসান,নেত্রকোণা-৫ আসনে আহমদ হোসাইন, জামালপুর-১ আসনে নূর মোহাম্মদ, জামালপুর-২ আসনে ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩ আসনে মির্জা আজম, জামালপুর-৫ আসনে আবুল কালাম আজাদ, শেরপুর-২ আসনে মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ আসনে এডিএম শহিদুল ইসলাম ।
ঢাকা বিভাগ:
টাঙ্গাইল-১ আসনে আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ আসনে তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৬ আসনে আহসানুল ইসলাম (টিটু), টাঙ্গাইল-৭ আসনে খান আহমেদ শুভ, টাঙ্গাইল-৮ আসনে অনুপম শাহজাহান জয়, মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জাহিদ মালেক, গাজীপুর-১ আসনে আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনে জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ আসনে রুমানা আলী, ঢাকা-৪ আসনে সিমিন হোসেন (রিমি)। ঢাকা-১ আসনে সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ, ঢাকা-৬ আসনে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম, ঢাকা-৮ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ আসনে ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ আসনে মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মইনুল হোসেন খান নিখিল, ঢাকা-১৪ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ আসনে ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা-১৭ আসনে মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা-২০ আসনে বেনজীর আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ আল কায়সার, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, মুন্সিগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ, মুন্সিগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন, রাজবাড়ী-১ আসনে কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ আসনে জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১ আসনে আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-২ আসনে শাহদাব আকবর, গোপালগঞ্জ-১ আসনে মোহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনা,মাদারীপুর-১ আসনে নূর-ই- আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ আসনে শাজাহান খান, শরীয়তপুর-১ আসনে ইকবাল হোসেন, শরীয়তপুর-২ আসনে একেএম এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩ আসনে নাহিম রাজ্জাক, নরসিংদী-১ আসনে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আসনে আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৪ আসনে নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, নরসিংদী-৫ আসনে রাজি উদ্দিন আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-১ আসনে সৈয়দা জাকিয়া নূর, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক এবং কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে নাজমুল হোসেন।
সিলেট বিভাগ:
সুনামগঞ্জ-১ আসনে রঞ্জিত চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে এম এ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ সাদিক, সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মুহিবুর রহমান মানিক, মৌলভীবাজার-১ আসনে শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ আসনে শফিউল আলম চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ আসনে মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার-৪ আবদুস শহীদ, সিলেট-১ আসনে এ কে আব্দুল মোমেন, সিলেট-২ আসনে শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ আসনে হাবিবুর রহমান সিলেট-৪ আসনে ইমরান আহমেদ,সিলেট-৬ আসনে নুরুল ইসলাম নাহিদ, হবিগঞ্জ-২ আসনে ময়েজ উদ্দিন শরীফ ও হবিগঞ্জ-৩ আসনে আবু জাহির।
চট্টগ্রাম বিভাগ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে আরএএম ওবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে ফয়জুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ আসনে আবদুস সবুর, কুমিল্লা-৬ আসনে একেএম বাহাউদ্দিন, কুমিল্লা-৭ আসনে প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আসনে আবু জাফর মোহাম্মদ শামীম, কুমিল্লা-৯ আসনে তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১১ আসনে আ হ ম মুস্তফা কামাল,চাঁদপুর-১ আসনে সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া), চাঁদপুর-৩ আসনে দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ আসনে মুহাম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-৫ আসনে রফিকুল ইসলাম, নোয়াখালী-১ আসনে এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২ আসনে মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ আসনে মামুনুর রশীদ কিরণ, নোয়াখালী-৪ আসনে মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ আসনে ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে আনোয়ার হোসেন খান, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে মো.গোলাম ফারুক, ফেনী-১ আসনে আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ফেনী-২ আসনে নিজাম উদ্দিন হাজারী, চট্টগ্রাম-১ আসনে মাহবুবুর রহমান, চট্টগ্রাম-২ আসনে খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৩ আসনে মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম-৪ আসনে এস এম আল মামুন, চট্টগ্রাম-৬ আসনে এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ আসনে হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ আসনে মহিবুল হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ আসনে মহিউদ্দিন বাচ্চু, চট্টগ্রাম-১১ আসনে এম আব্দুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ আসনে মোতাহারুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে নজরুল ইসলাম, কক্সবাজার-২ আসনে আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ আসনে সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার-৪ আসনে শাহীন আক্তার, খাগড়াছড়িতে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রাঙামাটিতে দীপংকর তালুকদার ও বান্দরবানে বীর বাহাদুর উশৈসিং।
জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা হলেন-
ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, রংপুর-৩ আসনে গোলাম মোহাম্মদ কাদের, কুড়িগ্রাম-১ আসনে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, বগুড়া-২ আসনে শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, সাতক্ষীরা-২ আসনে আশরাফুজ্জামান, পটুয়াখালী-১ আসনে এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সেলিম ওসমান, ফেনী-৩ আসনে মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ও চট্টগ্রাম-৫ আসনে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
বিজয়ী স্বতন্ত্র ৬২ প্রার্থী হলেন-
দিনাজপুর-১ আসনে জাকারিয়া, নীলফামারী-৩ আসনে সাদ্দাম হোসেন পাভেল, নীলফামারী-৪ আসনে সিদ্দিকুল আলম, রংপুর-১ আসনে আসাদুজ্জামান বাবলু, রংপুর-৫ আসনে জাকির হোসেন, কুড়িগ্রাম-২ আসনে হামিদুল খন্দকার, গাইবান্ধা-১ আসনে আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার, গাইবান্ধা-২ আসনে শাহ সারওয়ার কবির, রাজশাহী-২ আসনে শফিকুর রহমান বাদশা,নাটের-১ আসনে আবুল কালাম আজাদ, নওগাঁ-৪ আসনে বুরহানি সুলতান মাহমুদ, নওগাঁ-৬ আসনে ওমর ফারুক সুমন, বগুড়া-৩ আসনে খান মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী, কুষ্টিয়া-১ আসনে রেজাউল হক চৌধুরী,কুষ্টিয়া-২ আসনে কামরুল আরেফিন, কুষ্টিয়া-৪ আসনে আব্দুর রউফ, ঝিনাইদহ-২ আসনে নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, যশোর-৫ আসনে ইয়াকুব আলী, যশোর-৬ আসনে আজিজুল ইসলাম, পিরোজপুর-২ আসনে মহিউদ্দিন মহারাজ, পিরোজপুর-৩ আসনে শামীম শাহনেওয়াজ, বরগুনা-১ আসনে গোলাম সারওয়ার টুকু, বরিশাল-৪ আসনে পঙ্কজ নাথ, ময়মনসিংহ-১ আসনে মাহমুদুল হক সায়েম, ময়মনসিংহ-৫ আসনে নজরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৬ আসনে আব্দুল মালেক সরকার, ময়মনসিংহ-৭ এবিএম আনিসুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৮ আসনে মাহমুদ হাসান সুমন, ময়মনসিংহ-১১ আসনে আব্দুল ওয়াহেদ, জামালপুর-৪ আসনে আব্দুর রশিদ, নেত্রকোণা-৩ আসনে ইফতেখার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু ও শেরপুর-১ আসনে সানোয়ার হোসেন শানু।
টাঙ্গাইল-৩ আসনে আমানুর রহমান খান রানা, টাঙ্গাইল-৪ আসনে আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল-৫ আসনে সানোয়ার হোসেন, মানিকগঞ্জ-১ আসনে সালাহউদ্দিন মাহমুদ, মানিকগঞ্জ-২ আসনে দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু, গাজীপুর-৫ আসনে আখতারুজ্জামান, ঢাকা-৪ আসনে আওলাদ হোসেন, ঢাকা-৫ আসনে মশিউর রহমান মোল্লা, ঢাকা-১৮ আসনে খসরু চৌধুরী, ঢাকা-১৯ আসনে সাইফুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে মো. ফয়সাল, ফরিদপুর-৩ আসনে একে আজাদ, ফরিদপুর-৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন, মাদারীপুর-৩ আসনে তাহমিনা বেগম, নরসিংদী-৩ আসনে সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে সোহরাব উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-২ আসনে জয়া সেনগুপ্ত, সিলেট-৫ আসনে মোহাম্মদ হুসামুজ্জামান চৌধুরী,হবিগঞ্জ-১ এ আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৪ আসনে ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে সৈয়দ একরামুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মঈন উদ্দিন, কুমিল্লা-২ আসনে আবদুল মজিদ, কুমিল্লা-৩ আসনে জাহাঙ্গীর আলম সরকার, কুমিল্লা-৪ আসনে আবুল কালাম আজাদ, কুমিল্লা-৫ আসনে আবু জাহের, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মো. আবদুল্লাহ, আব্দুস সালাম চট্টগ্রাম-৮, আবদুল মোতালেব চট্টগ্রাম-১৫ ও মুজিবুর রহমান চট্টগ্রাম-১৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন।
এছাড়া বরিশাল-২ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন, কক্সবাজার-১ আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম এবং বগুড়া-৪ আসনে জাসদের এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নওগাঁ-২ আসনে এক প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) নির্বাচন স্থগিত করায় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে রবিবার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
৭২১ দিন আগে
সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
সরকারি সফরসূচি অনুযায়ী সোমবার (৮ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি।
আজ রবিবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।
আরও পড়ুন: গুজবের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটি মাইলফলক হবে: প্রধানমন্ত্রী
৭২১ দিন আগে
ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে নির্বাচন বিএনপি বর্জন করেছে, সেই নির্বাচনে ভোটাররাই বিএনপিকে বর্জন করেছে।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে ভোট শেষে রাজধানীর তেজগাঁও আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি শর্ত প্রত্যাহার করলে সরকার সংলাপের বিষয়ে বিবেচনা করবে: ওবায়দুল কাদের
কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। নির্বাচন প্রতিহত করতে তারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে, কিন্তু ব্যালটের মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জনগণ অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে উৎসবমুখর নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ব্যাপক সমর্থন দিয়েছে।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন- প্রধান নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে বলেছেন ৪০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। এছাড়া ৭ জানুয়ারি নিঃসন্দেহ গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন এবং জনগণের বিজয়।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বর আ. লীগের সমাবেশের অনুমতি দেয়নি ইসি: ওবায়দুল কাদের
কাদের আরও বলেন, আমরা সবচেয়ে বেশি যাদের কাছে কৃতজ্ঞ তারা হলো বাংলাদেশের জনগণ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ, বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে জনগণের বিজয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণ তাদের পছন্দ মতো প্রার্থীদের ভোট দিয়েছে। ভোট প্রদানে কোনো প্রকার ভয়-ভীতি বা হস্তক্ষেপ হয়নি। এই নির্বাচন গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে শক্তিশালী করবে।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের কোনো কার্যকারিতা বাস্তবে নেই : ওবায়দুল কাদের
৭২১ দিন আগে