বুধবার সচিবালয়ে পেঁয়াজের মজুদ, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে আগামী মৌসুম পর্যন্ত ১০ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে। তার মধ্যে আমাদের প্রায় ৬ লাখ টন পেঁয়াজ আছে। ঘাটতি ৪ লাখ টন।’
তিনি বলেন, ‘ভারত হঠাৎ পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় একটু সমস্যা হয়েছে। অন্য মার্কেট থেকে পেঁয়াজ আনার চেষ্টা করছি। আমরা আগামী ৩০ দিন সময় পেলে অন্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আনব। তখন আর তেমন সমস্যা হবে না।’
তুরস্ক ও নেদারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বলে মন্ত্রী জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত পেঁয়াজ দেয়া বন্ধ করায় অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিয়েছে। ভোক্তারাও বেশি করে পেঁয়াজ কিনছেন। এটি একটি ‘প্যানিক বায়িং’ তৈরি করছে। এটা তৈরির দরকার নেই।’
অসাধু ব্যবসায়ীদে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দেন।
ভারতের হঠাৎ করে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়া নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘ভারতে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। এ কারণে না কি অন্য কোনো কারণ আছে জানি না। আমি বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে কথা বলছি। এর পেছনে গভীর রাজনীতি আছে কি না জানি না।’