বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,‘আমরা ইতোমধ্যে অপরাধীদের চিহ্নিত এবং গ্রেপ্তার করেছি। এর পেছনে আর কে ছিল বা কে এই আক্রমণ চালানোর জন্য তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত প্রক্রিয়ায় কোনো ঘাটতি নেই এবং ঘাটতি হবেও না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অপরাধীদের অবশ্যই শাস্তি দেয়া হবে। আমি অন্তত এটা বলতে পারি যে আমরা এটি নিশ্চিত করব।’
তিনি সংসদ সদস্যদের অনুরোধ করেন যাতে কোনো সংসদ সদস্য এ জাতীয় অপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা না করে।
তিনি বলেন, ‘যারা অপরাধ করে এবং যারা অপরাধীদের রক্ষা করে তারাও সমান দোষী।’
কেবল চুরির উদ্দেশ্যেই নয়, হামলার পেছনে আরও কী কারণ থাকতে পারে তাও খতিয়ে দেখার জন্য সঠিকভাবে তদন্ত করা হচ্ছে, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, দ্রুত হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় চিকিৎসা করার জন্য সরকার তার সব ব্যবস্থা করেছে।
তিনি বলেন,‘আমি একজন অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখি। তিনি কোন দলের সাথে বা তিনি কে তা আমি বিবেচনা করি না। তারা (অপরাধীরা) আমার দলের অন্তর্ভুক্ত হলেও আমি রেহাই দেব না।’