মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আহসান উল্লাহ ও রানা কাওসার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সরওয়ার হোসেন বাপ্পী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল শাহানা পারভীন। মামলার বাদী পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক ১৭ জুলাই এ মামলায় ওসি মোয়াজ্জেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় দ্বিতীয় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য রয়েছে।
ওসি মোয়াজ্জেম ৫ আগস্ট হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। এর আগে, ৯ জুলাই হাইকোর্ট সাবেক এ ওসির জামিন আবেদন খারিজ করে দেয়।
ফেনীর মাদরাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে থানায় জেরা করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ১৫ এপ্রিল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়।
এ বিষয়ে ২৭ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রীমা সুলতানার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মাদ আস সামছ জগলুল হোসেন তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ১৬ জুন শাহবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১৭ জুন মোয়াজ্জেম হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনালের বিচারক। পরে তিনি হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন।