সোমবার মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা মাঠ প্রশাসনকে বলে দিয়েছি প্রয়োজনে আরও এনফোর্সমেন্টে (ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা) যেতে।’
এর আগে রবিবার সচিব-পর্যায়ের সভায় এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আরও বড় আকারে সচেতনতামূলক প্রচারের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।’
‘আমরা সচিব-পর্যায়ের সভায় গতকাল (রবিবার) এগুলো আলোচনা করে নির্দেশনা দিয়েছি,’ যোগ করেন তিনি।
বড় পরিসরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়ে বলতে গিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে দেয়া সাজা প্রচারের বিষয়ে বলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘মাস্ক না পরার জন্য বা সেফটি মেজার্স না নেওয়ার জন্য সাজা দেয়া হচ্ছে এগুলো যদি প্রচারে যায়, তাহলে মানুষও সচেতন হবে।’
‘এই জিনিসটা প্রচার করার জন্য যে আজ এতগুলো লোককে বাসে বা বাজারে বা লঞ্চে পানিশমেন্ট দেওয়া হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতের দেয়া সাজার খবর প্রচার করার মাধ্যমে এবং গণমাধ্যমেও মানুষকে সচেতন করতে ভূমিকা রাখতে পারে।’
মানুষকে সচেতন থাকতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ইতিমধ্যে অনেক মানুষের মধ্যে সচেতনতাটা একটু কমে গেছে। তবে, সেটা আরও বাড়াতে হবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, তথ্য মন্ত্রণালয়কে আরও ব্যাপক আকারে প্রচারের জন্য বলা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে মাইক দিয়ে, বিলবোর্ড দিয়ে মানুষকে সচেতন করতে বলা হয়েছে।