তিনি বলেন, ‘ঢাকা শহরের খালগুলো দখল ও দূষণমুক্ত করতে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও ঢাকা ওয়াসার যে ধরনের সহায়তা দেয়ার কথা ছিল সেটি গত দেড় বছরে পাইনি। বর্তমান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র খালগুলোর দখল ও দূষণমুক্ত করতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন এবং এ বিষয়ে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। সমন্বিতভাবে কাজ করে খালগুলোর পানি প্রবাহ ঠিক রাখতে পারব এবং দূষণমুক্ত করতে পারব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা শহরের চারপাশের নদী তীর অবৈধ দখল থেকে মুক্ত করতে পেরেছি এবং দূষণমুক্ত করতেও সক্ষম হব। এসব নদী দূষণমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রী মাস্টারপ্লানের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করব।’
বিআইডব্লিউটিএর তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষা নদী তীরে সীমানা পিলার ও তীররক্ষা কার্যক্রম নৌপথে পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, সদস্য (অপারেশন) নুরুল আলম এবং সদস্য (প্রকৌশল) ড. একেএম মতিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, নদীর সীমানা নির্ধারণ করে ফেলেছি। সীমানা পিলার, ওয়াকওয়ে, তীররক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে। কাজ শেষ হলে ডকইয়ার্ড স্থানান্তর করা হবে। এক্ষেত্রে মালিকরা চাইলে সহযোগিতা করা হবে।