অবৈধভাবে ঘুষ গ্রহণ ও মানিলন্ডারিং আইনের মামলায় বিকালে পার্থকে আদালতে হাজির করা হয়।
পরে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কেএম ইমরুল কায়েসের আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
এর আগে সোমবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক সালাহউদ্দিন আহমেদ বাদী হয়ে পার্থর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলার এজাহারে তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৬১, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা ও মানিলন্ডারিং আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে রবিবার বিকালে রাজধানীর ভূতের গলি এলাকায় পার্থ গোপালের বাসায় অভিযান চালিয়ে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করে দুদক।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে গোপালকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তার বাসায় অভিযান চালান কমিশনের পরিচালক মুহাম্মদ ইউছুফ। পরে তার বাসা থেকে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে ডিআইজি (প্রিজন) থাকার সময় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ওইদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পার্থ বণিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন দুদক পরিচালক মুহাম্মদ ইউছুফ।
এ বিষয়ে সোমবার দুপুরে দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বলেন, ‘উদ্ধারকৃত টাকার বিষয়ে তিনি স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। অনুসন্ধান কর্মকর্তা জব্দকৃত টাকার বৈধ উৎস খুঁজে পাননি।’