গত মাসে ঘূর্ণিঝড় আম্পান বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে।
সিইআরএফের দেয়া বরাদ্দের অর্থ খুলনা বিভাগের খুলনা ও সাতক্ষীরা এবং বরিশাল বিভাগের বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলায় ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের জীবন রক্ষায় সহায়তা করা হবে।
জাতিসংঘের ঢাকার আবাসিক কো-অর্ডিনেটরের তথ্য অনুযায়ী, সিইআরএফ জাতিসংঘের পাঁচটি সংস্থাকে অর্থ প্রদান করে, সেগুলো হলো- খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (ইউএনডিপি), ইউএন উইমেন ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) , জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) এবং জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)।
এর মাধ্যমে দুর্বল জনগোষ্ঠী জরুরি পানি, আশ্রয়, সুরক্ষা, পুষ্টি এবং জীবিকার সহায়তার পাশাপাশি নগদ থেকে উপকৃত হবে।
গত ২০ মে ঘূর্ণিঝড় আম্পান পশ্চিমবঙ্গের জম্মু দ্বীপের নিকটবর্তী স্থানে আঘাত হানে।
এইচসিটিটি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে জলবায়ু সংক্রান্ত বিপর্যয়গুলোর পরিকল্পনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে এইচপিআরপিকে মোকাবিলা করেছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর এবং কেয়ারের নেতৃত্বে নিডস অ্যাসেসমেন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ (এনএডব্লিউজি) যৌথ মূল্যায়ন, ইউএন উইমেন জেন্ডার বিশ্লেষণ এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় এইচসিটিটি ঘূর্ণিঝড় আম্পান প্রতিক্রিয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে ।
এটি ২৮ মে আন্তর্জাতিক ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্টের (আইএফআরসি) আবেদনে কয়েকটি উপাদান সংহত করে।
এই পরিকল্পনায় খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা এবং যশোরে সাত লাখ মানুষকে সহায়তা করার জন্য ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা হয়।