বিচারপতি মো. মজিবর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার বেঞ্চ এক আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
জনস্বার্থে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) দায়ের করা এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট সাতদিনের মধ্যে অবৈধভাবে পরিচালিত চট্টগ্রামের সকল ইটভাটা বন্ধ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেয়। একইসাথে কাঠ ও পাহাড়ের মাটি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা ইটভাটার তালিকা দাখিলের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়।
লাইসেন্সবিহীন ইটভাটা: পাইকগাছায় স্থানীয়দের নাভিশ্বাস
চট্টগ্রামের প্রশাসন আদালতের নির্দেশ অনুসারে ইটভাটা বন্ধের কর্যক্রম শুরু করলেও, লোহাগড়া ও চন্দনাইশ উপজেলাসহ কিছু কিছু জায়গায় ইটভাটা বন্ধ না করে কেবলমাত্র জরিমানা করা হয়।
আদালতের নির্দেশনা অনুসারে পদক্ষেপ গ্রহণ না করার প্রেক্ষিতে চট্টগ্রামের দুজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিল্লুর রহমান ও এস এম আলমগির হোসেনের বিরুদ্ধে বাদীপক্ষ আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করে। আবেদনে বলা হয়, জরিমানা করার পর উক্ত ইটভাটাগুলো আবারও চলছে এবং পরিবেশ দূষিত করছে।
মাগুরায় ৬টি অবৈধ ইটভাটা ভেঙে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত
আদালত শুনানি শেষে লাইসেন্স ছাড়া পরিচালিত সকল অবৈধ ইটভাটা আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বন্ধ করে আদালতে এভিডেভিট দাখিলের নির্দেশ দেয় এবং পরবর্তী আদেশের জন্য ২২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে।
আদালতে এইচআরপিবি’র পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরশেদ, সরকার পক্ষে ছিলেন ডিএজি নওরোজ রাসেল চৌধুরি এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ কামরুল হোসেন।
লালমনিরহাটে অবৈধ ইটভাটাকে লাখ টাকা জরিমানা