চীনের বাজারে প্রবেশে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে আসছে। এখন থেকে আরও এক শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন। এতে চীনের বাজারে বাংলাদেশ ৯৯ শতাংশ পণ্যের শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা পাবে।
রবিবার চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই’র সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ঘণ্টাব্যাপী দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে চারটি চুক্তি ও সমঝোতা সই হয়।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বলেন, চুক্তির বিস্তারিত পরে গণমাধ্যমে ব্রিফ করা হবে।
এর মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সাংস্কৃতিক বিনিময় (নবায়ন) এবং সামুদ্রিক বিজ্ঞান বিষয়ক চুক্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি দেখে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুশি।
দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে ‘নতুন স্তরে’ উন্নীত করার লক্ষ্যে বৈঠকে উভয় পক্ষই দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে।
মন্ত্রী ওয়াং ভবিষ্যতে যৌথ সহযোগিতার ওপর জোর দেন এবং ‘এক-চীন’ নীতিতে বাংলাদেশের অবস্থানের প্রশংসা করেন।
পড়ুন: চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর: ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৪ চুক্তি-সমঝোতা সই
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করছি: মন্ত্রী ওয়াং