মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে প্রতিটি দেশে নাগরিক সমাজের কণ্ঠস্বর জনগণের স্বাধীনতা ও মর্যাদার অধিকার সমুন্নত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু এবং বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস রবিবার রাতে বাংলাদেশে মানবাধিকার আইনজীবীদের কর্মকাণ্ডের কথা শোনেন।
ধারাবাহিক কয়েকটি বৈঠক শেষে সোমবার ভোরে ঢাকা ত্যাগ করেন লু।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র গঠনমূলক পরামর্শ দিলে তা গ্রহণ করবে বাংলাদেশ: মোমেন
তার সফরের সময়, লু ভবিষ্যতের সকল প্রচেষ্টার জন্য মার্কিন প্রশাসনের অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন এবং স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে ব্যাপক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা উল্লেখ করেন।
উভয় পক্ষই চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বর্তমান গতিপথকে স্বীকার করেছে এবং দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য নতুন উপায় ও পন্থা অন্বেষণ করতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী সেক্রেটারি লু রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে পৃথক বৈঠকে সাক্ষাৎ করেন।
এ ছাড়া লু আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়ের সঙ্গেই বাংলাদেশ সুসম্পর্ক বজায় রাখছে, কিন্তু বিষয়টি চ্যালেঞ্জিং: মোমেন