প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাপানের ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইমার্জিং সায়েন্স অ্যান্ড ইনোভেশন পরিদর্শন করেছেন।
যা ‘মিরাইকান’ নামে পরিচিত এবং টোকিওর কত-কুতে অবস্থিত।
প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে মিরাইকানের বিভিন্ন বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-জাপান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত করেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মিরাইকান’-এ পৌঁছালে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
নজরুল বলেন, পরিবেশবান্ধব বায়ুমণ্ডলে মানবজাতি কীভাবে টেকসই উপায়ে টিকে থাকতে পারে সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা হয়।
কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমন, প্লাস্টিক এবং অন্যান্য মানব ক্রিয়া কীভাবে মানবজাতি ও গ্রহের অন্যান্য প্রাণীদের জীবনকে বিপন্ন করে এবং কীভাবে এটি থেকে বাঁচতে হয় সে সম্পর্কেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী স্পেসশিপের একটি প্রদর্শনীও উপভোগ করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা সফরকালে তার বড় বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন।
এ সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মিরাইকানের দর্শনার্থীরা প্রতিদিনের সহজ প্রশ্ন থেকে সাম্প্রতিক প্রযুক্তি, বৈশ্বিক পরিবেশ, মহাকাশ অনুসন্ধান এবং জীবন বিজ্ঞান পর্যন্ত আজকের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি উপভোগ করতে পারেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ ব্যাপক সাফল্য বয়ে আনবে: জাপানি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী